রেমিট্যান্স

ডলার আয়ের প্রধান দুটি ভরসার জায়গা রপ্তানি আয় আর রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয়ে ধাক্কা লাগতে শুরু করেছে। একে একে দুটি উৎস থেকে ডলার আসা কমে গেছে। এদিকে ডলারের বাজারে নৈরাজ্য ঠেকাতে চার দিন আগে এর দাম নির্দিষ্ট করে দেওয়ার পর এ সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। একই সঙ্গে ডলারের বিপরীতে টাকার মান আ

বাজারে ডলারের নতুন দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ডলারের দাম ঠিক করে দেওয়ায় ব্যাংকগুলো বাড়তি দামে ডলার কিনতে পারছে না। কারণ, প্রবাসীরা আগের তুলনায় ৪ থেকে ৫ টাকা কম দামে ডলার পাঠাতে আগ্রহ কম দেখাচ্ছেন

‘রেমিট্যান্স ও ডিপোজিট প্রোডাক্ট ক্যাম্পেইন-২০২২ ’—এর উদ্বোধন করেছে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড (এসআইবিএল)। গত রোববার (২২ মে) ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে দুই মাসব্যাপী এই...

বৈদেশিক রেমিট্যান্স সেবা দিতে ব্র্যাক ব্যাংক লিমিটেড এবং মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিস কোম্পানি ট্রাস্ট আজিয়াটা পে (ট্যাপ)-এর মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ব্র্যাক ব্যাংক থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। 

আবারও ভাটার টান পড়েছে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স প্রবাহে। বিদায়ী ফেব্রুয়ারি মাসে ১৪৯ কোটি ৬০ লাখ ডলার বা (প্রতি ডলার ৮৬ টাকা হিসাবে) ১২ হাজার ৮৬৫ কোটি টাকার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। এ অঙ্ক গত বছরের ফেব্রুয়ারি মাসের চেয়েও ১৬ শতাংশ কম। আর যে রেসিট্যান্স এসেছে তা গত ১৯ মাসের মধ্যেও সর্বনিম্ন

৫৪ শতাংশ বাংলাদেশি প্রবাসী শ্রমিককে চাকরি থেকে বাদ দেওয়া হয়। আর তাঁদের মধ্যে ২৭ শতাংশ কর্মীর ওয়ার্ক পারমিট নবায়ন করা হয়নি। ফেরত আসা শ্রমিকদের ৮ শতাংশকে পর্যাপ্ত সুরক্ষা ব্যবস্থা ছাড়াই কাজ করতে হয়েছে। 

চলতি বছরের জানুয়ারিতে দেশে ১৭০ কোটি মার্কিন ডলার বা ১ দশমিক ৭০ বিলিয়ন ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা। বাংলাদেশি মুদ্রায় (১ ডলারে ৮৬ টাকা ধরে) এ অর্থের পরিমাণ

ব্যাংকিং ব্যবস্থা বদলে দিচ্ছে এজেন্ট ব্যাংকিং। গ্রাহক নয়; ব্যাংকিং যাচ্ছে গ্রাহকের কাছে। তথ্যপ্রযুক্তির ছোঁয়ায় ঘরে বসেই নিমেষে সব সেবা পাচ্ছেন গ্রাহক। এতে বিপুল কর্মসংস্থানের পাশাপাশি কমছে ব্যাংকের পরিচালন খরচ।

রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয় পাঠানো সহজ করতে প্রবাসীদের আয়ের আরও চারটি নতুন উৎস অন্তর্ভুক্ত করার সুযোগ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এর আগে আয়ের উৎস হিসাবে এসব বিষয়ের সুনির্দিষ্ট উল্লেখ ছিল না। এখন

বছরের শুরুতেই রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয় আর রপ্তানিতে এল সুখবর। টানা ছয় মাসের নেতিবাচক ধারা ভেঙে বিদায়ী বছরের ডিসেম্বরে ঊর্ধ্বমুখী হলো রেমিট্যান্সপ্রবাহ। গত নভেম্বরের চেয়ে ডিসেম্বরে ৭ কোটি ডলার বেশি রেমিট্যান্স এসেছে। রেমিট্যান্সের পাশাপাশি রপ্তানিতেও সুবাতাস। পোশাক খাতে ভর করে ডিসেম্বরে প্রায় ৫০ শতা

চলতি অর্থবছর রেমিট্যান্সের (প্রবাসী আয়) লক্ষ্যমাত্রা ২৬ বিলিয়ন বা ২ হাজার ৬০০ কোটি ডলার বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। গতকাল শনিবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের বাংলাদেশকে ‘স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণ’-সম্পর্কিত চূড়ান্ত সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকায় স্মারক অনুষ্ঠানের প্রি-ইভেন্ট প্রেস ব্

রেমিট্যান্সে প্রণোদনা বাড়িয়েছে সরকার। এতদিন রেমিট্যান্সে ২ শতাংশ করে নগদ সহায়তা পেয়ে আসছিল প্রবাসীরা। আজ (১ জানুয়ারি, ২০২২) থেকে ২ দশমিক ৫ শতাংশ করে রেমিট্যান্সে প্রণোদনা দেবে সরকার। সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে

রেমিট্যান্সে প্রণোদনা আরও ১ শতাংশ বাড়িয়ে ৩ শতাংশ করা উচিত বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. আতিউর রহমান। গতকাল বুধবার রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে বণিক বার্তা আয়োজিত বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সম্মেলন-২০২১ অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন।

দেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণ শুরুর পর রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয়ে যে উল্লম্ফন দেখা দিয়েছিল, তা পরবর্তী সময়ে কমে আসে। এটা যে সাময়িক ছিল, সেটা দিন দিন স্পষ্ট হতে শুরু করে। কিছুদিনের মধ্যেই প্রবাসী আয়ের ধারায় বড় ধরনের ধাক্কা লাগতে শুরু করেছে।

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অবস্থানরত প্রবাসীদের মাধ্যমে চলতি অর্থবছরে দেশে ২৫ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স আসবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। আজ সোমবার দুপুরে অর্থমন্ত্রীর সভাপতিত্বে অর্থনৈতিক বিষয়ক ও সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক শেষে তিনি এ আশাবাদ ব্যক্ত করেন। 

চট্টগ্রামের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) আ স ম জামশেদ খোন্দকার বলেছেন, ‘প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের কারণে আমাদের দেশ অর্থনৈতিকভাবে এগিয়ে যাচ্ছে। সে জন্য বিদেশ যাওয়ার আগে সময়োপযোগী প্রশিক্ষণের বিকল্প নেই। যোগ্যতা ও কারিগরি কর্মদক্ষতার সনদপত্র ছাড়া বিদেশে গেলে অনেক কষ্টে পড়তে হবে। তাঁদের ন্যায্

মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে বাংলাদেশ বিমানসহ সব এয়ারলাইনসের ভাড়া আগের তুলনায় ২ থেকে ৩ গুণ বেড়েছে। এ কারণে মধ্যপ্রাচ্যগামী রেমিট্যান্স যোদ্ধারা আর্থিকভাবে চরম ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন। এ অবস্থায় এয়ার টিকিটের দাম কমানোর দাবি জানিয়েছে সাধারণ রিক্রুটিং এজেন্সির মালিকেরা।