নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে বাংলাদেশ বিমানসহ সব এয়ারলাইনসের ভাড়া আগের তুলনায় ২ থেকে ৩ গুণ বেড়েছে। এ কারণে মধ্যপ্রাচ্যগামী রেমিট্যান্স-যোদ্ধারা আর্থিকভাবে চরম ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন। এ অবস্থায় এয়ার টিকিটের দাম কমানোর দাবি জানিয়েছেন সাধারণ রিক্রুটিং এজেন্সির মালিকেরা।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত এক মানববন্ধনে রিক্রুটিং এজেন্সির মালিকেরা বলেন, মাত্র ২ সপ্তাহের ব্যবধানে ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকার এয়ার টিকিটের দাম ৭০ থেকে ৯৫ হাজার টাকা পর্যন্ত করা হয়েছে। এ কারণে হাজার হাজার মধ্যপ্রাচ্যগামী রেমিট্যান্স-যোদ্ধা এয়ার টিকিট কিনতে পারছেন না। সঙ্গে আছে ফ্লাইটসংখ্যা কমে যাওয়ার সংকট। এদিকে ছুটিতে দেশে আসা অনেক প্রবাসীরই ছুটির মেয়াদ ফুরিয়ে যাচ্ছে। আবার নতুন ভিসা পাওয়া ব্যক্তিরাও যেতে পারছেন না। অনেকেই চাকরি হারানোর শঙ্কায় রয়েছেন।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, জরুরি ভিত্তিতে বাংলাদেশ বিমানসহ মধ্যপ্রাচ্যগামী এয়ারলাইনসগুলোর ফ্লাইটসংখ্যা বাড়াতে হবে। মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে বর্তমানে দৈনিক ৫ হাজারের বেশি রেমিট্যান্স-যোদ্ধা গমনের চাহিদা থাকলেও দৈনিক ৩ হাজারের বেশি যেতে পারছেন না। এতে এই খাতে মারাত্মক বিপর্যয় নেমে আসতে পারে।
রিক্রুটিং এজেন্সি মালিকদের পক্ষ থেকে বলা হয়, বাংলাদেশ বিমান মাত্র ১০ শতাংশের কম যাত্রী বহন করে। ৯০ শতাংশের বেশি যাত্রী বহন করে দুই থেকে তিন গুণ টাকা বিদেশি এয়ারলাইনসগুলো নিয়ে যাচ্ছে। প্রতিবেশী ভারত, পাকিস্তান, নেপাল, শ্রীলঙ্কা থেকে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোয় যাওয়ার এয়ার টিকিটের দাম ২০ থেকে ৩০ হাজার টাকা হলেও বাংলাদেশ থেকে একই গন্তব্যের এয়ার টিকিটের দাম বর্তমানে ৭০ থেকে ৯৫ হাজার টাকার বেশি। অযৌক্তিকভাবে কেন এ দাম বাড়ানো হলো, তা তদন্ত করা প্রয়োজন।
মানববন্ধনে বর্তমান সংকট নিরসনে বেশ কিছু দাবি জানানো হয়। দাবিগুলো হলো, বাংলাদেশ বিমানসহ বিভিন্ন এয়ারলাইনসকে সৌদিসহ মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে অতি দ্রুত ফ্লাইটসংখ্যা বাড়াতে হবে; রেমিট্যান্স-যোদ্ধাদের জন্য বাংলাদেশ বিমানসহ সব এয়ারলাইনসে লেবার ফেয়ার নির্ধারণ করতে হবে; এয়ারলাইনসগুলো যাতে প্লট বরাদ্দ (টিকিট সিন্ডিকেট) করে ২-৩ গুণ ভাড়া অনৈতিকভাবে নির্ধারণ করতে না পারে, তা নিশ্চিতে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন রেগুলেটরি বোর্ড গঠন করতে হবে।
মানববন্ধনে সাধারণ রিক্রুটিং এজেন্সির এম টিপু সুলতান, লিমা বেগম, মোস্তফা মাহমুদ, আরিফুর রহমান প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে বাংলাদেশ বিমানসহ সব এয়ারলাইনসের ভাড়া আগের তুলনায় ২ থেকে ৩ গুণ বেড়েছে। এ কারণে মধ্যপ্রাচ্যগামী রেমিট্যান্স-যোদ্ধারা আর্থিকভাবে চরম ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন। এ অবস্থায় এয়ার টিকিটের দাম কমানোর দাবি জানিয়েছেন সাধারণ রিক্রুটিং এজেন্সির মালিকেরা।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত এক মানববন্ধনে রিক্রুটিং এজেন্সির মালিকেরা বলেন, মাত্র ২ সপ্তাহের ব্যবধানে ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকার এয়ার টিকিটের দাম ৭০ থেকে ৯৫ হাজার টাকা পর্যন্ত করা হয়েছে। এ কারণে হাজার হাজার মধ্যপ্রাচ্যগামী রেমিট্যান্স-যোদ্ধা এয়ার টিকিট কিনতে পারছেন না। সঙ্গে আছে ফ্লাইটসংখ্যা কমে যাওয়ার সংকট। এদিকে ছুটিতে দেশে আসা অনেক প্রবাসীরই ছুটির মেয়াদ ফুরিয়ে যাচ্ছে। আবার নতুন ভিসা পাওয়া ব্যক্তিরাও যেতে পারছেন না। অনেকেই চাকরি হারানোর শঙ্কায় রয়েছেন।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, জরুরি ভিত্তিতে বাংলাদেশ বিমানসহ মধ্যপ্রাচ্যগামী এয়ারলাইনসগুলোর ফ্লাইটসংখ্যা বাড়াতে হবে। মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে বর্তমানে দৈনিক ৫ হাজারের বেশি রেমিট্যান্স-যোদ্ধা গমনের চাহিদা থাকলেও দৈনিক ৩ হাজারের বেশি যেতে পারছেন না। এতে এই খাতে মারাত্মক বিপর্যয় নেমে আসতে পারে।
রিক্রুটিং এজেন্সি মালিকদের পক্ষ থেকে বলা হয়, বাংলাদেশ বিমান মাত্র ১০ শতাংশের কম যাত্রী বহন করে। ৯০ শতাংশের বেশি যাত্রী বহন করে দুই থেকে তিন গুণ টাকা বিদেশি এয়ারলাইনসগুলো নিয়ে যাচ্ছে। প্রতিবেশী ভারত, পাকিস্তান, নেপাল, শ্রীলঙ্কা থেকে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোয় যাওয়ার এয়ার টিকিটের দাম ২০ থেকে ৩০ হাজার টাকা হলেও বাংলাদেশ থেকে একই গন্তব্যের এয়ার টিকিটের দাম বর্তমানে ৭০ থেকে ৯৫ হাজার টাকার বেশি। অযৌক্তিকভাবে কেন এ দাম বাড়ানো হলো, তা তদন্ত করা প্রয়োজন।
মানববন্ধনে বর্তমান সংকট নিরসনে বেশ কিছু দাবি জানানো হয়। দাবিগুলো হলো, বাংলাদেশ বিমানসহ বিভিন্ন এয়ারলাইনসকে সৌদিসহ মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে অতি দ্রুত ফ্লাইটসংখ্যা বাড়াতে হবে; রেমিট্যান্স-যোদ্ধাদের জন্য বাংলাদেশ বিমানসহ সব এয়ারলাইনসে লেবার ফেয়ার নির্ধারণ করতে হবে; এয়ারলাইনসগুলো যাতে প্লট বরাদ্দ (টিকিট সিন্ডিকেট) করে ২-৩ গুণ ভাড়া অনৈতিকভাবে নির্ধারণ করতে না পারে, তা নিশ্চিতে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন রেগুলেটরি বোর্ড গঠন করতে হবে।
মানববন্ধনে সাধারণ রিক্রুটিং এজেন্সির এম টিপু সুলতান, লিমা বেগম, মোস্তফা মাহমুদ, আরিফুর রহমান প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
সাদাপাথর, জাফলং, বিছনাকান্দির পর এবার লুটপাটে অস্তিত্ব হারানোর পথে সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলার রাংপানি। সেখান থেকেও শুরু হয়েছে পাথর চুরি। দিনদুপুরে ঘটছে এসব ঘটনা। রাংপানি পর্যটনকেন্দ্র একসময় শ্রীপুর নামে পরিচিত ছিল। সালমান শাহসহ বেশ কয়েকজন জনপ্রিয় নায়কের সিনেমার শুটিং হয়েছিল সেই সময়।
১৬ মিনিট আগেনদ-নদীতে পানি বাড়ায় রাজশাহী বিভাগের পাঁচ জেলায় কমপক্ষে সাড়ে ছয় হাজার পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। ভাঙনের কবলে পড়েছে অনেক বাড়িঘর। গতকাল রোববার সকাল থেকে পদ্মার পানি কমছে। এর ফলে ভাঙন আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছে নদীপারের মানুষ। এদিকে রংপুরের পীরগাছায় অর্ধশত পরিবার এখন নদীভাঙনের কারণে অসহায় দিন পার করছে
৩৪ মিনিট আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা সদর হাসপাতালেই ডেঙ্গুর হটস্পট রয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ছাড়া হাসপাতালের চিকিৎসাসেবা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন রোগী ও তাঁদের স্বজনেরা।
৩৮ মিনিট আগেকক্সবাজারের রামু উপজেলা সদর থেকে বাঁকখালী নদীর তীরের তিন কিলোমিটার আঁকাবাঁকা পথ বেয়ে গেলেই রামু-নাইক্ষ্যংছড়ি সড়কের জাদিপাড়া। সড়কের পাশ ঘেঁষে ৩০০ ফুট উঁচু পাহাড়চূড়ায় অবস্থিত প্রায় ২৫০ বছরের প্রাচীন লাওয়ে জাদি (প্যাগোডা)।
৪৩ মিনিট আগে