রবিবার, ২২ জুন ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০২৫
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
জীবনধারা
ভ্রমণ
খাবারদাবার
ফিচার
সাজসজ্জা
রূপবটিকা
মানসিক স্বাস্থ্য
যত্নআত্তি
জেনে নিন
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
সরকারি
বেসরকারি
ব্যাংক
এনজিও
ক্যারিয়ার পরামর্শ
আর্কাইভ
ইপেপার
মহানবী (সাঃ)
হালাল পশুর যেসব অঙ্গ খেতে অপছন্দ করতেন মহানবী (সা.)
আল্লাহ তাআলা আমাদের জন্য কিছু পশু হালাল করেছেন। সেই পশুগুলোর মধ্য থেকে কিছু পশু কোরবানির জন্য বৈধ ঘোষণা করেছেন। যেমন—গরু, ছাগল, ভেড়া, দুম্বা, মহিষ, উট। এসব পশুর মাংস খাওয়া সম্পূর্ণ বৈধ। তবে এগুলোর কিছু কিছু অঙ্গ খাওয়া মহানবী (সা.) পছন্দ করতেন না।
আরাফাতের দিন যে কারণে ফজিলতপূর্ণ
আরাফাতের ময়দানে অবস্থান হজের প্রধানতম কাজ। ৯ জিলহজ সূর্যোদয়ের পর থেকে সূর্যাস্তের আগে সামান্য সময়ের জন্য হলেও আরাফাতের ময়দানে অবস্থান করা হজের ফরজ বিধান। সেলাইবিহীন সাদা কাপড়ে লাখো হাজি এই দিনে আরাফাতের ময়দানে অবস্থান করেন। আরাফাতের ময়দানে অবস্থিত মসজিদে নামিরা থেকে হাজিদের উদ্দেশে বিশেষ খুতবা দেন হ
হাদিসে সুরমার উপকারিতার কথা
সুরমা ব্যবহার মহানবী (সা.)-এর সুন্নত। প্রায় প্রতি রাতেই তিনি সুরমা ব্যবহার করতেন। সুরমা ব্যবহারের কয়েকটি উপকারের কথাও হাদিসে এসেছে। হজরত ইবনে আব্বাস (রা.) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘তোমাদের জন্য ইসমিদ সুরমা সবচেয়ে উত্তম। কারণ তা দৃষ্টিশক্তি বাড়ায় এবং এর ফলে অধিক ভ্রু জন্মায়।’
মহানবী (সা.) কখন নবুওয়ত লাভ করেন
মহানবী (সা.) কখন নবুওয়ত লাভ করেন? কোরআন-হাদিসের আলোকে জানালে উপকৃত হব।
দাম্পত্য সম্পর্কে শয়তানের প্ররোচনা
মানুষ ইসলামসম্মত উপায়ে বসবাস করলে শয়তানের তা সহ্য হয় না। তার কাজই হলো মানুষকে সঠিক পথ থেকে বিচ্যুত করে জাহান্নামের পথে পরিচালিত করা। মানুষের দাম্পত্যজীবনে শত অসুবিধা থাকলেও স্বামী-স্ত্রী উভয়ে সুখে-শান্তিতে দিন যাপন করতে চায়। তবে শয়তান এসব বিষয় নিয়ে তাদের প্ররোচিত করে এবং দাম্পত্য-কলহ তৈরি করে তাদের
অতিরিক্ত হাসাহাসি করা অনুচিত
সুখ-দুঃখ হাসি-কান্না মানুষের জীবনের অবিচ্ছেদ্য এক অংশ। এগুলো কখনো বলে-কয়ে আসে না। বিপদে কান্না করা আর সুখের দিনে আনন্দ-ফুর্তি করা বৈধ। যদি সেটা শরিয়তের গণ্ডিতে থাকে। তবে এ ক্ষেত্রে অতিরঞ্জন অনুচিত।
ঋতুস্রাবের সময় নারীরা যেসব আমল করবে
ঋতুস্রাবের সময় নারীরা কোন কোন আমল করতে পারবে? জিকির, তাসবিহ ও সকাল-সন্ধ্যার দোয়াগুলো কি পাঠ করা যাবে? শরিয়তের আলোকে জানালে কৃতজ্ঞ থাকব।
গৃহকর্মীদের প্রতি নবীজির মানবিকতা
মানবতার মুক্তির দূত মুহাম্মদ (সা.) ছিলেন গণমানুষের ত্রাণকর্তা। সমাজের সব স্তরের মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় তিনি প্রায়োগিক পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন। ইসলামপূর্ব আরবে দাস, গৃহকর্মী, সেবক শ্রেণির কোনো অধিকারই ছিল না। তাদের মর্যাদা প্রতিষ্ঠায় রাসুল (সা.) তুলনারহিত মানবিকতার দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। গৃহকর্মী ও
হজ মানুষের সব গুনাহ মুছে দেয়
হজের শাব্দিক অর্থ সংকল্প করা, ইচ্ছা করা, সফর করা। পরিভাষায় আল্লাহর নৈকট্য ও সন্তুষ্টিলাভের আশায় নির্দিষ্ট দিন-তারিখে, মক্কার কয়েকটি নির্দিষ্ট স্থানে, নির্দিষ্ট পদ্ধতিতে কিছু কাজ সম্পাদন করাকে হজ বলা হয়। হজ কত হিজরিতে ফরজ হয়, সে ব্যাপারে মতভেদ রয়েছে। ষষ্ঠ হিজরি, নবম হিজরি ও দশম হিজরি। তবে এর মধ্যে নব
শ্রমিকের প্রতি রূঢ় আচরণ বড় গুনাহ
মহানবী (সা.) মৃত্যুর আগমুহূর্তে যে কয়েকটি উপদেশ দিয়েছেন, তার একটি হলো, তোমরা অধীনদের ব্যাপারে সাবধানে থেকো। অর্থাৎ, তোমাদের অধীনে যারা দাস, শ্রমিক কিংবা চাকরিজীবী হিসেবে কাজ করে, তাদের অধিকারের ব্যাপারে সব সময় সচেতন থাকবে। তাদের প্রতি কোনো প্রকারের জুলুম করবে না।
যেভাবে এল বৃষ্টি প্রার্থনার নামাজ
বৃষ্টি পৃথিবীবাসীর জন্য মহান আল্লাহর রহমত। বৃষ্টি হয় বলে পৃথিবীতে প্রাণের অস্তিত্ব আছে। বৃষ্টি একদিকে মৃত জমিতে প্রাণ সঞ্চারিত করে শস্য উৎপাদনের উপযোগী করে তোলে, যা খেয়ে বেঁচে থাকে মানুষ ও জীবজন্তু, আরেক দিকে তা ভূগর্ভে জমা হয়ে পৃথিবীবাসীর জন্য বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা করে। এই সত্যের দিকে নির্দেশ করে
প্রচণ্ড গরমে ৩ মানবিক আমল
গরমের তীব্রতা বেড়ে চলেছে। ইতিমধ্যে দেশের বিভিন্ন স্থানে হিট স্ট্রোকে মৃত্যুর সংবাদ পাওয়া যাচ্ছে। সারা দেশের মানুষ একটা বিপর্যয়ের মধ্যে অবস্থান করছে। এই অস্বস্তিকর পরিস্থিতি তৈরির পেছনে আমাদের দায় সবচেয়ে বেশি। আমরা পরিবেশ ধ্বংস করে চলেছি প্রতিনিয়ত। ফলে তাপমাত্রার পরিমাণ বেড়ে যাচ্ছে। পবিত্র কোরআনে আল্
মসজিদে খেলাধুলা করা যাবে কি?
প্রশ্ন: সম্প্রতি আমাদের এলাকার এক মসজিদে প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তিদের ফুটবল খেলার আয়োজন করা হয়। এ নিয়ে মানুষের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। এ বিষয়ে ইসলাম কী বলে? কোরআন-সুন্নাহর আলোকে জানতে চাই।
নবীজি যেখানে বৃষ্টির নামাজ আদায় করেছিলেন
মসজিদে নববির সবচেয়ে কাছে যে কয়েকটি মসজিদ রয়েছে, এর মধ্যে অন্যতম মসজিদ আল-গামামা। এই মসজিদকে মসজিদ আল-মুসল্লাও বলা হয়। আরবি গামামা শব্দের অর্থ মেঘমালা। একবার অনাবৃষ্টির সময় মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) সাহাবিদের নিয়ে এই মসজিদের স্থানে খোলা ময়দানে বৃষ্টি প্রার্থনা করতে ইসতিসকার নামাজ আদায় করেছিলেন। নামা
এল খুশির ঈদ...
ঈদ মানে খুশি, ঈদ মানে আনন্দ। তবে এই খুশি পার্থিব ভোগবিলাসে মত্ত হওয়ার খুশি নয়। আল্লাহর অবাধ্যতায় গা ভাসিয়ে গুনাহের সাগরে হাবুডুবু খাওয়ার খুশি নয়। এই খুশি জাগতিক সব স্বার্থের ঊর্ধ্বের এক অপার্থিব খুশি; যে খুশিতে রয়েছে আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের অকৃত্রিম আনুগত্য এবং অসামান্য ভালোবাসা। এই খুশি আসমানি। এই
বদরের বন্দীদের সঙ্গে নবীজির আচরণ
দ্বিতীয় হিজরির রমজান মাসের ১৭ তারিখ সংঘটিত হয় ঐতিহাসিক বদর যুদ্ধ। মক্কার কাফির ও মদিনায় বসবাসরত মুসলমানদের মধ্যে সংঘটিত প্রথম বড় যুদ্ধ এটি। এ যুদ্ধে মুসলমানদের সৈন্যসংখ্যা ছিল মাত্র ৩১৩ জন। মহান আল্লাহর সাহায্যে মুসলমানেরা বিজয়ী হন। ১৪ জন সাহাবি শাহাদত বরণ করেন এবং ৭০ জন কাফির মারা যায়। ৭০ জন কাফিরক
কেমন ছিল প্রথম যুগের আলিমদের রমজান
রহমত, বরকত ও ক্ষমার মাস মাহে রমজান। এই মাসে সবাই একটি গুনাহমুক্ত পবিত্র জীবনযাপন করতে চায়। তবে এ ক্ষেত্রে একজন মুসলিমকে অবশ্যই কোরআন, হাদিস, পূর্বসূরি ইসলামি পণ্ডিত ও আল্লাহর প্রিয় বান্দাদের কর্মপন্থা অনুসরণ করতে হবে। কারণ মহানবী (সা.) ও সাহাবায়ে কেরামের পর তাঁরাই আমাদের জীবনাদর্শ। তাঁরা রমজান মাসকে