
প্রাণিজ আমিষের উৎপাদন, বিপণন এবং নিয়মিত দুধ, দুগ্ধজাত পণ্য ও মাংস খাওয়ার হার বাড়ানোর মাধ্যমে জনগণের পুষ্টি মান উন্নয়নে সম্মত হয়েছে সরকারের জাতীয় পুষ্টি পরিষদ (বিএনএনসি) এবং যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক আন্তর্জাতিক সংস্থা এসিডিআই/ভোকা।

শীতে বারবিকিউ হবে তা যেন ভাবাই যায় না। বর্তমানে মাংস ও সবজি গ্রিল করার জন্য নানা রকম আধুনিক যন্ত্র পাওয়া যায়। কিন্তু গ্রিল করা মাংস ও সবজি খেতে সুস্বাদু হলেও কতটা স্বাস্থ্যকর তা নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে।

চরম দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করা মানুষের মোট খাদ্য ব্যয়ের ৩২ শতাংশ যায় চালের পেছনে। জাতীয়ভাবে এই হার ২১ শতাংশ। তাই ব্যয় বাড়লে বা আয় কমলে চরম দরিদ্ররা সবার আগে মাছ–মাংস–ফলমূল বা পুষ্টিকর খাবার কেনা কমিয়ে দেয় বা চরম পর্যায়ে বন্ধ করে।

দশ বছর আগে শিশুদের তিনটি সূচকের (ভিটামিন এ, ভিটামিন ডি এবং জিংক) জন্য মাইক্রো নিউট্রিয়েন্টের ঘাটতির অবস্থা উন্নত হয়েছে। কিন্তু আয়রনের ঘাটতির মাত্রা আগের তুলনায় বেড়েছে।