চাটখিল (নোয়াখালী) প্রতিনিধি
নোয়াখালীর চাটখিল পৌরবাজারসহ বিভিন্ন বাজারে তালের শাঁসের কদর বেড়েছে। গরমে স্বস্তি পেতে প্রায় সবার পছন্দের তালিকায় রয়েছে কচি তালের শাঁস। পুষ্টিগুণের পাশাপাশি সুস্বাদু হওয়ায় এর জনপ্রিয়তা বাড়ছে।
উপজেলার ৯টি ইউনিয়ন ও পৌর শহরের বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, গ্রামগঞ্জের মোড়ে ভ্রাম্যমাণ বিক্রেতার সংখ্যা একেবারে কম নয়। অনেকেই মৌসুমি ব্যবসা হিসেবে কেনাবেচা করছেন তালের শাঁস। উপজেলার শতাধিক মৌসুমি ব্যবসায়ী তালের শাঁস বিক্রি করে জীবিকা নির্বাহ করছেন। বর্তমানে একেকটি তালের শাঁস ১০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
উপজেলার সাহাপুর বাজারের সিএনজি স্টেশনের পাশে মৌসুমি ব্যবসায়ী নূরনবী বলেন, তিনটি গাছের তালের শাঁস ২ হাজার ৫০০ টাকায় কিনেছি। গাছ থেকে নামাতে লেগেছে ১ হাজার টাকা। ভ্যান ভাড়া লেগেছে ৬০০ টাকার মতো। এই তালের শাঁসগুলো তিনি ১০-১২ হাজার টাকা বিক্রির ব্যাপারে আশা করেন তিনি। কোনো কোনো তালের শাঁস ২০ টাকাও বিক্রি করা হচ্ছে। এক থেকে দেড় মাস তালের শাঁস বিক্রি করে আয় করবেন ২৫-৩০ হাজার টাকা।
রহমতগঞ্জ বিনাতলা বাজারের তালের শাঁস বিক্রেতা বাবুল মিয়া বলেন, প্রতিবছর বিভিন্ন গ্রাম থেকে পাইকারি দরে তালের শাঁস কিনে বিনাতলা বাজার ও গ্রামে ঘুরে বিক্রি করি। একটু বেশি পরিশ্রম হলেও লাভ ভালোই হয়। এ ছাড়া প্রচণ্ড গরমে চড়া দামে বিক্রি করতে দেখা গেছে মৌসুমি ব্যবসায়ীদের। একসময় চাটখিলের গ্রামগঞ্জে অনেক তালগাছ ছিল। বর্তমানে তালগাছ কমে গেছে। প্রতিবছর শত শত তালগাছ কেটে ঘরে লাগানো এবং নৌকা তৈরি করার কারণে কমে গেছে।
জীববৈচিত্র্য ও পরিবেশ রক্ষায় সংরক্ষণ ও বেশি বেশি তালগাছ লাগানো প্রয়োজন বলে স্থানীয়রা মনে করেন।
শৌখিন ক্রেতা থেকে শুরু করে শিশু-বৃদ্ধ মহিলা, শিক্ষার্থীরা প্রচণ্ড গরমে একটু তৃপ্তি পেতে তালের শাঁস বিক্রেতাদের কাছে ভিড় করতে দেখা গেছে। শাহাপুর, খিলপাড়া, বদলকোট বাজারে বাসস্ট্যান্ডে, সিএনজি স্টেশনে, বিক্রেতারা তালশাঁস বিক্রি করছেন; তাঁদের পাশে রয়েছে ক্রেতারা। তাঁদের মধ্যে দিনমজুর, পুরুষ-মহিলা, শিক্ষক, ছাত্রছাত্রীদের তালের শাঁস কিনতে দেখা গেছে।
এ সময় চাটখিল জননী বাসস্ট্যান্ডের পাশে তালের শাঁস কিনতে আসা পল্লি চিকিৎসক নূর হোসেন বলেন, দাম একটু বেশি হলেও তালের শাঁস খেতে ভারি মজা। পৌরবাজারের ব্যবসায়ী সাদ্দাম হোসেন বলেন, পরিচর্যা ও রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে এ অঞ্চলের তালগাছ এখন বিলুপ্ত পথে। তালের রস, তালের গুড়, তালের পিঠা এখন অনেকটাই বিলুপ্ত।
চাটখিল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের (আরএমও) শহিদুল ইসলাম নয়ন বলেন, তালের শাঁস পুষ্টিকর ও প্রশান্তিদায়ক। এটি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। বিশেষ করে গরমের দিনে তালের শাঁস শরীরের পানিশূন্যতা দূর করে। প্রাকৃতিকভাবে দেহকে ক্লান্তিহীন করে তোলে। এতে রয়েছে ভিটামিন সি, ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ও কৃষিবিদ সিরাজুল ইসলাম বলেন, চলতি মৌসুমে তালের শাঁসের ফলন কম। বিক্রেতাদের আনা তালের শাঁস মুহূর্তেই শেষ হয়ে যাচ্ছে। সরকারি পর্যায়ে তালগাছ লাগানো হবে।
নোয়াখালীর চাটখিল পৌরবাজারসহ বিভিন্ন বাজারে তালের শাঁসের কদর বেড়েছে। গরমে স্বস্তি পেতে প্রায় সবার পছন্দের তালিকায় রয়েছে কচি তালের শাঁস। পুষ্টিগুণের পাশাপাশি সুস্বাদু হওয়ায় এর জনপ্রিয়তা বাড়ছে।
উপজেলার ৯টি ইউনিয়ন ও পৌর শহরের বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, গ্রামগঞ্জের মোড়ে ভ্রাম্যমাণ বিক্রেতার সংখ্যা একেবারে কম নয়। অনেকেই মৌসুমি ব্যবসা হিসেবে কেনাবেচা করছেন তালের শাঁস। উপজেলার শতাধিক মৌসুমি ব্যবসায়ী তালের শাঁস বিক্রি করে জীবিকা নির্বাহ করছেন। বর্তমানে একেকটি তালের শাঁস ১০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
উপজেলার সাহাপুর বাজারের সিএনজি স্টেশনের পাশে মৌসুমি ব্যবসায়ী নূরনবী বলেন, তিনটি গাছের তালের শাঁস ২ হাজার ৫০০ টাকায় কিনেছি। গাছ থেকে নামাতে লেগেছে ১ হাজার টাকা। ভ্যান ভাড়া লেগেছে ৬০০ টাকার মতো। এই তালের শাঁসগুলো তিনি ১০-১২ হাজার টাকা বিক্রির ব্যাপারে আশা করেন তিনি। কোনো কোনো তালের শাঁস ২০ টাকাও বিক্রি করা হচ্ছে। এক থেকে দেড় মাস তালের শাঁস বিক্রি করে আয় করবেন ২৫-৩০ হাজার টাকা।
রহমতগঞ্জ বিনাতলা বাজারের তালের শাঁস বিক্রেতা বাবুল মিয়া বলেন, প্রতিবছর বিভিন্ন গ্রাম থেকে পাইকারি দরে তালের শাঁস কিনে বিনাতলা বাজার ও গ্রামে ঘুরে বিক্রি করি। একটু বেশি পরিশ্রম হলেও লাভ ভালোই হয়। এ ছাড়া প্রচণ্ড গরমে চড়া দামে বিক্রি করতে দেখা গেছে মৌসুমি ব্যবসায়ীদের। একসময় চাটখিলের গ্রামগঞ্জে অনেক তালগাছ ছিল। বর্তমানে তালগাছ কমে গেছে। প্রতিবছর শত শত তালগাছ কেটে ঘরে লাগানো এবং নৌকা তৈরি করার কারণে কমে গেছে।
জীববৈচিত্র্য ও পরিবেশ রক্ষায় সংরক্ষণ ও বেশি বেশি তালগাছ লাগানো প্রয়োজন বলে স্থানীয়রা মনে করেন।
শৌখিন ক্রেতা থেকে শুরু করে শিশু-বৃদ্ধ মহিলা, শিক্ষার্থীরা প্রচণ্ড গরমে একটু তৃপ্তি পেতে তালের শাঁস বিক্রেতাদের কাছে ভিড় করতে দেখা গেছে। শাহাপুর, খিলপাড়া, বদলকোট বাজারে বাসস্ট্যান্ডে, সিএনজি স্টেশনে, বিক্রেতারা তালশাঁস বিক্রি করছেন; তাঁদের পাশে রয়েছে ক্রেতারা। তাঁদের মধ্যে দিনমজুর, পুরুষ-মহিলা, শিক্ষক, ছাত্রছাত্রীদের তালের শাঁস কিনতে দেখা গেছে।
এ সময় চাটখিল জননী বাসস্ট্যান্ডের পাশে তালের শাঁস কিনতে আসা পল্লি চিকিৎসক নূর হোসেন বলেন, দাম একটু বেশি হলেও তালের শাঁস খেতে ভারি মজা। পৌরবাজারের ব্যবসায়ী সাদ্দাম হোসেন বলেন, পরিচর্যা ও রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে এ অঞ্চলের তালগাছ এখন বিলুপ্ত পথে। তালের রস, তালের গুড়, তালের পিঠা এখন অনেকটাই বিলুপ্ত।
চাটখিল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের (আরএমও) শহিদুল ইসলাম নয়ন বলেন, তালের শাঁস পুষ্টিকর ও প্রশান্তিদায়ক। এটি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। বিশেষ করে গরমের দিনে তালের শাঁস শরীরের পানিশূন্যতা দূর করে। প্রাকৃতিকভাবে দেহকে ক্লান্তিহীন করে তোলে। এতে রয়েছে ভিটামিন সি, ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ও কৃষিবিদ সিরাজুল ইসলাম বলেন, চলতি মৌসুমে তালের শাঁসের ফলন কম। বিক্রেতাদের আনা তালের শাঁস মুহূর্তেই শেষ হয়ে যাচ্ছে। সরকারি পর্যায়ে তালগাছ লাগানো হবে।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১০ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫