রোগীর প্রেসক্রিপশন লেখার সময় চিকিৎসকদের ব্যবসায়িক চিন্তা না করার অনুরোধ জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক। আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর হোটেল রেনেসাঁয় আয়োজিত ৫ম স্বাস্থ্য, জনসংখ্যা ও পুষ্টি সেক্টর কর্মসূচির (এইচপিএনএসপি) খসড়া স্ট্র্যাটেজিক ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যান শীর্ষক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘দেশে ওষুধের দাম কম হলেও বেশি দাম কেন রাখা হয়, তা খুঁজে বের করতে হবে। অনেকে অভিযোগ করেন, প্রেসক্রিপশনে প্রয়োজনের চেয়ে অতিরিক্ত ওষুধ লেখা হয়। এ বিষয়টি চিকিৎসকদের খেয়াল রাখবে হবে। প্রেসক্রিপশন লেখার সময় ব্যবসায়িক চিন্তা যেন কাজ না করে-সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।’
মেডিকেল শিক্ষার মান বাড়ানোর তাগিদ দিয়ে তিনি বলেন, ‘স্বাস্থ্যখাতে শিক্ষার গুণগত মান বাড়াতে হবে। শিক্ষার মান নিশ্চিত করতে পারলে মানসম্পন্ন চিকিৎসক, নার্স ও টেকনিশিয়ান তৈরি হবে। এতে জনগণ ভালো সেবা পাবেন।’
নারীদের ডেলিভারির প্রসঙ্গ টেনে মন্ত্রী বলেন, ‘দেশের ইনস্টিটিউশনাল ডেলিভারি বাড়াতে হবে, অনেক কম হচ্ছে। প্রাতিষ্ঠানিক ডেলিভারি শতভাগ নিশ্চিত করতে হবে, এই লক্ষ্যে আগাতে হবে।’
জাহিদ মালেক বলেন, ‘সারা বাংলাদেশ ঘুরে ঘুরে দেখেছি, হাসপাতাল আছে, যন্ত্রপাতি আছে, কিন্তু অনেক ক্ষেত্রে সেবা নাই। কারণ যন্ত্রপাতি সঠিকভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে না, লোকবলের অনুপস্থিত বা লোকবল নেই। সরকারি হাসপাতালে মানুষ সেবা অনেক কম পায়। হিসাব করলে দেখা যাবে, ৩০ শতাংশের বেশি না।’
স্বাস্থ্য সেবায় সফলতা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের যত বড় বড় অর্জন আর পুরস্কার আছে, বেশির ভাগই স্বাস্থ্য সেবার জন্য এসেছে। সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী ভ্যাকসিন হিরো হয়েছেন। আগের তুলনায় প্রাইমারি হেলথ কেয়ারে ভালো সেবা দেওয়া হচ্ছে। যে কারণে মা ও শিশু মৃত্যুহার কমে এসেছে।’
মন্ত্রী বলেন, ‘স্বাস্থ্য সেবার কাজ জাতির জনক শুরু করেছিলেন, তখন স্বাস্থ্য সেবা বেহাল ছিল। তখন মাতৃ-শিশু মৃত্যুহার অনেক ছিল। কলেরা হলে গ্রামের পর গ্রাম ছড়িয়ে যেত, অসংখ্য মানুষ মারা যেত। সেখান থেকে দুই-তিন বছরে বঙ্গবন্ধু একটা কাঠামো তৈরি করে গেছেন। পরবর্তীতে শেখ হাসিনার অধীনে আমাদের অনেক অর্জন, যদিও অনেক সমালোচনা আছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে কাজ করছি ১০ বছর চলছে, যে কারণে কোথায় কী সমস্যা সব বিষয়ে আমি অবহিত। আমি চেষ্টা করেছি, সবাইকে নিয়ে কাজ করতে। আমি যেই কাজ শুরু করেছি, সেটা শেষ করার চেষ্টা করেছি।’
রোগীর প্রেসক্রিপশন লেখার সময় চিকিৎসকদের ব্যবসায়িক চিন্তা না করার অনুরোধ জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক। আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর হোটেল রেনেসাঁয় আয়োজিত ৫ম স্বাস্থ্য, জনসংখ্যা ও পুষ্টি সেক্টর কর্মসূচির (এইচপিএনএসপি) খসড়া স্ট্র্যাটেজিক ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যান শীর্ষক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘দেশে ওষুধের দাম কম হলেও বেশি দাম কেন রাখা হয়, তা খুঁজে বের করতে হবে। অনেকে অভিযোগ করেন, প্রেসক্রিপশনে প্রয়োজনের চেয়ে অতিরিক্ত ওষুধ লেখা হয়। এ বিষয়টি চিকিৎসকদের খেয়াল রাখবে হবে। প্রেসক্রিপশন লেখার সময় ব্যবসায়িক চিন্তা যেন কাজ না করে-সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।’
মেডিকেল শিক্ষার মান বাড়ানোর তাগিদ দিয়ে তিনি বলেন, ‘স্বাস্থ্যখাতে শিক্ষার গুণগত মান বাড়াতে হবে। শিক্ষার মান নিশ্চিত করতে পারলে মানসম্পন্ন চিকিৎসক, নার্স ও টেকনিশিয়ান তৈরি হবে। এতে জনগণ ভালো সেবা পাবেন।’
নারীদের ডেলিভারির প্রসঙ্গ টেনে মন্ত্রী বলেন, ‘দেশের ইনস্টিটিউশনাল ডেলিভারি বাড়াতে হবে, অনেক কম হচ্ছে। প্রাতিষ্ঠানিক ডেলিভারি শতভাগ নিশ্চিত করতে হবে, এই লক্ষ্যে আগাতে হবে।’
জাহিদ মালেক বলেন, ‘সারা বাংলাদেশ ঘুরে ঘুরে দেখেছি, হাসপাতাল আছে, যন্ত্রপাতি আছে, কিন্তু অনেক ক্ষেত্রে সেবা নাই। কারণ যন্ত্রপাতি সঠিকভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে না, লোকবলের অনুপস্থিত বা লোকবল নেই। সরকারি হাসপাতালে মানুষ সেবা অনেক কম পায়। হিসাব করলে দেখা যাবে, ৩০ শতাংশের বেশি না।’
স্বাস্থ্য সেবায় সফলতা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের যত বড় বড় অর্জন আর পুরস্কার আছে, বেশির ভাগই স্বাস্থ্য সেবার জন্য এসেছে। সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী ভ্যাকসিন হিরো হয়েছেন। আগের তুলনায় প্রাইমারি হেলথ কেয়ারে ভালো সেবা দেওয়া হচ্ছে। যে কারণে মা ও শিশু মৃত্যুহার কমে এসেছে।’
মন্ত্রী বলেন, ‘স্বাস্থ্য সেবার কাজ জাতির জনক শুরু করেছিলেন, তখন স্বাস্থ্য সেবা বেহাল ছিল। তখন মাতৃ-শিশু মৃত্যুহার অনেক ছিল। কলেরা হলে গ্রামের পর গ্রাম ছড়িয়ে যেত, অসংখ্য মানুষ মারা যেত। সেখান থেকে দুই-তিন বছরে বঙ্গবন্ধু একটা কাঠামো তৈরি করে গেছেন। পরবর্তীতে শেখ হাসিনার অধীনে আমাদের অনেক অর্জন, যদিও অনেক সমালোচনা আছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে কাজ করছি ১০ বছর চলছে, যে কারণে কোথায় কী সমস্যা সব বিষয়ে আমি অবহিত। আমি চেষ্টা করেছি, সবাইকে নিয়ে কাজ করতে। আমি যেই কাজ শুরু করেছি, সেটা শেষ করার চেষ্টা করেছি।’
বিবাহিতদের পুলিশ ক্যাডারে না নেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছেন র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) মহাপরিচালক (ডিজি) একেএম শহিদুর রহমান। তিনি বলেন, পুলিশ ক্যাডারে কাউকে সুপারিশ করার আগেই তাঁর বৈবাহিক, শারীরিক ও অন্যান্য বিষয়াদি খতিয়ে দেখা দরকার।
৪ মিনিট আগে‘এক ঠিকানায় সকল নাগরিক সেবা’ স্লোগান নিয়ে এই সেবা আউটলেটের যাত্রা শুরু হয়েছে। এর মাধ্যমে কার্যকর সরকারি সেবা দিয়ে জনগণের ক্ষমতায়ন করা হবে। ওয়েবসাইটটিতে গিয়ে দেখা যায়, জাতীয় পরিচয়পত্র থেকে শুরু করে বিদ্যুৎ বিল, বয়স্ক ভাতা, স্কুলে ভর্তি, জলবায়ু কর্মসূচির তথ্যও পাওয়া যাবে।
৩১ মিনিট আগেসেবা প্রদানে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে এবং দ্রুততম সময়ে সেবা প্রদানের লক্ষ্যে আগামী ১৬ মে থেকে দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদের আবেদন শতভাগ অনলাইনে গ্রহণ ও নিষ্পত্তি করা হবে।
১ ঘণ্টা আগেসব ধরনের ওষুধের মধ্যে দেশে পরিপাকতন্ত্রের জটিলতাবিষয়ক ওষুধ বিক্রিতে রয়েছে তৃতীয় সর্বোচ্চ স্থানে। সরকারি গবেষণায় উঠে এসেছে, এসব ওষুধ বিক্রির অঙ্ক বছরে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট, জনসংখ্যার একটা বিশাল অংশ পরিপাকতন্ত্রের সমস্যায় ভুগছে।
১১ ঘণ্টা আগে