ইতি খন্দকার
বয়সভেদে প্রত্যেক মানুষেরই পুষ্টির চাহিদা ভিন্ন রকম হয়ে থাকে। আমরা প্রায় সবাই পরিবারের সবচেয়ে ছোট সদস্যদের খাবারের প্রতি বেশি যত্নশীল ও সচেতন হয়ে থাকলেও অন্যান্য সদস্যের প্রতি একইভাবে যত্নশীল এবং সচেতন নই। কিন্তু সেই সচেতনতার কোনো বিকল্প নেই।
শিশুর খাবার
২ থেকে ১২ বছর বয়স পর্যন্ত শিশুরা ঠিকমতো খেতে চায় না। ফলে প্রতিদিন পুষ্টির ঘাটতি থেকে যায়। ৫-১৪ বছরের শিশুদের স্কুল, কোচিং, প্রাইভেট ইত্যাদি থাকার কারণে তারা সময়মতো খাবার খেতে পারে না। তাই তাদের জন্য স্বাস্থ্যকর টিফিন তৈরি করে দিতে হবে আর সঙ্গে বিশুদ্ধ পানি।
প্রতিদিন তাদের শর্করা, প্রোটিন, চর্বি, খনিজ ও ভিটামিনসমৃদ্ধ খাবার নিশ্চিত করতে হবে। একই খাবার প্রতিদিন না দিয়ে ভিন্ন ভিন্ন খাবার দিন, তাতে শিশুরা খাবারের প্রতি আকর্ষণ বোধ করবে। শিশুদের জন্য তেল-মসলাযুক্ত খাবার বাদ দিতে হবে। সবজি, ফল, মাছ-মাংস, কলিজা, নিহারি, দুধ, ডিম, পনির, টক দই, বিভিন্ন ধরনের বাদাম, বীজ, বিভিন্ন ধরনের স্মুদি, মিল্কশেক খাবার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত রাখতে হবে।
প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য
এই উভয় বয়সের সদস্যরা খাবার ও স্বাস্থ্যের প্রতি অসচেতন থাকেন। মধ্যবয়স্ক নারীদের আয়রন, ক্যালসিয়াম ও ফলিক অ্যাসিডসমৃদ্ধ খাবারে গুরুত্ব দিতে হবে। প্রতিদিন পর্যাপ্ত পানি পান ও তরলজাতীয় খাবার নিশ্চিত করতে হবে। রঙিন শাকসবজি, ফলমূল, বাদামসমৃদ্ধ খাবার দৈনিক খেতে হবে। এতে ত্বক ও চুল ভালো থাকবে।
বয়স্ক সদস্যদের জন্য
বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বিপাকের হার কমে যায় ও অ্যাসিডিটি বেড়ে যায় এবং পেশি ক্ষমতা ও হাড়ের শক্তি ক্ষয় পেতে থাকে। তাই সহজে হজম হয় এ ধরনের খাবার খেতে হবে এবং তরলজাতীয় খাবারে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। শর্করাজাতীয় খাবার, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন ডি, ভিটামিন বি১২, প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার ইত্যাদি রাখতে হবে বয়স্কদের জন্য।
গর্ভবতী মায়েদের ক্ষেত্রে
লেখক: পুষ্টিবিদ, লেজার ট্রিট
বয়সভেদে প্রত্যেক মানুষেরই পুষ্টির চাহিদা ভিন্ন রকম হয়ে থাকে। আমরা প্রায় সবাই পরিবারের সবচেয়ে ছোট সদস্যদের খাবারের প্রতি বেশি যত্নশীল ও সচেতন হয়ে থাকলেও অন্যান্য সদস্যের প্রতি একইভাবে যত্নশীল এবং সচেতন নই। কিন্তু সেই সচেতনতার কোনো বিকল্প নেই।
শিশুর খাবার
২ থেকে ১২ বছর বয়স পর্যন্ত শিশুরা ঠিকমতো খেতে চায় না। ফলে প্রতিদিন পুষ্টির ঘাটতি থেকে যায়। ৫-১৪ বছরের শিশুদের স্কুল, কোচিং, প্রাইভেট ইত্যাদি থাকার কারণে তারা সময়মতো খাবার খেতে পারে না। তাই তাদের জন্য স্বাস্থ্যকর টিফিন তৈরি করে দিতে হবে আর সঙ্গে বিশুদ্ধ পানি।
প্রতিদিন তাদের শর্করা, প্রোটিন, চর্বি, খনিজ ও ভিটামিনসমৃদ্ধ খাবার নিশ্চিত করতে হবে। একই খাবার প্রতিদিন না দিয়ে ভিন্ন ভিন্ন খাবার দিন, তাতে শিশুরা খাবারের প্রতি আকর্ষণ বোধ করবে। শিশুদের জন্য তেল-মসলাযুক্ত খাবার বাদ দিতে হবে। সবজি, ফল, মাছ-মাংস, কলিজা, নিহারি, দুধ, ডিম, পনির, টক দই, বিভিন্ন ধরনের বাদাম, বীজ, বিভিন্ন ধরনের স্মুদি, মিল্কশেক খাবার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত রাখতে হবে।
প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য
এই উভয় বয়সের সদস্যরা খাবার ও স্বাস্থ্যের প্রতি অসচেতন থাকেন। মধ্যবয়স্ক নারীদের আয়রন, ক্যালসিয়াম ও ফলিক অ্যাসিডসমৃদ্ধ খাবারে গুরুত্ব দিতে হবে। প্রতিদিন পর্যাপ্ত পানি পান ও তরলজাতীয় খাবার নিশ্চিত করতে হবে। রঙিন শাকসবজি, ফলমূল, বাদামসমৃদ্ধ খাবার দৈনিক খেতে হবে। এতে ত্বক ও চুল ভালো থাকবে।
বয়স্ক সদস্যদের জন্য
বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বিপাকের হার কমে যায় ও অ্যাসিডিটি বেড়ে যায় এবং পেশি ক্ষমতা ও হাড়ের শক্তি ক্ষয় পেতে থাকে। তাই সহজে হজম হয় এ ধরনের খাবার খেতে হবে এবং তরলজাতীয় খাবারে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। শর্করাজাতীয় খাবার, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন ডি, ভিটামিন বি১২, প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার ইত্যাদি রাখতে হবে বয়স্কদের জন্য।
গর্ভবতী মায়েদের ক্ষেত্রে
লেখক: পুষ্টিবিদ, লেজার ট্রিট
গৃহস্থালির কাজে ব্যবহৃত বিভিন্ন প্লাস্টিক পণ্যে রয়েছে ‘থ্যালেটস’ (Phthalates) নামক রাসায়নিক পদার্থ। আর এই থ্যালেটস কোনো নির্বিরোধী রাসায়নিক উপাদান নয়। এর কারণে মৃত্যুর ঘটনা অনেক বেশি। থ্যালেটসের সংস্পর্শে আসার কারণে ২০১৮ সালে বিশ্বব্যাপী ৩ লাখ ৫৬ হাজারেরও বেশি মানুষের হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবর
১১ ঘণ্টা আগেপুরান ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও মিটফোর্ড হাসপাতালের রেডিওলজি ও ইমেজিং বিভাগের সিটি স্ক্যান মেশিনের ফিল্মসংকট দেখা দিয়েছে। এতে সিটি স্ক্যান করার প্রয়োজন এমন রোগী ও তাঁদের স্বজনদের দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে। বিশেষ করে যাঁদের জরুরি ভিত্তিতে সিটি স্ক্যান করা প্রয়োজন, তাঁরা পড়ছেন সবচেয়ে বেশি...
১ দিন আগেআশার কথা হলো, পরিবর্তন আসছে। সম্প্রতি প্রকাশিত এক যুগান্তকারী পরীক্ষায় দেখা গেছে, তীব্রভাবে চিনাবাদামের অ্যালার্জিতে আক্রান্ত দুই-তৃতীয়াংশ প্রাপ্তবয়স্ককে চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে প্রতিদিন অল্প পরিমাণে চিনাবাদাম খাইয়ে স্বাভাবিক অবস্থায় আনা সম্ভব হয়েছে।
১ দিন আগেঅতিরিক্ত প্রক্রিয়াজাত খাবার বা ‘আল্ট্রা প্রসেসড ফুড’ (ইউপিএফ) বেশি খাওয়ার কারণে শুধু স্থূলতা, হতাশা, ডায়াবেটিস কিংবা হৃদরোগই নয়, বাড়ছে অকালমৃত্যুর ঝুঁকিও। নতুন এক গবেষণায় বলা হয়েছে, এই ধরনের খাবার খাওয়ার কারণে শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই প্রতিবছর প্রায় ১ লাখ ২৪ হাজার মানুষের অকালমৃত্যু ঘটছে।
১ দিন আগে