গ্রীষ্মের সেরা ফল তরমুজ। বুকের ছাতি ফাটা গরমে এমন মিষ্টি এবং সরেস ফল আর দ্বিতীয়টি এই মৌসুমে নেই। এটিকে বলা হয় সুপার হাইড্রেটিং ফল। অল্প সময়ের মধ্যে শরীর ঠান্ডা করে দেয়। তাছাড়া পুষ্টিগুণেও ভরপুর। তরমুজে আছে—সিট্রুলাইন নামে একটি গুরুত্বপূর্ণ অ্যামিনো অ্যাসিড। এটি নাইট্রিক অক্সাইড উৎপাদন ত্বরান্বিত করে, যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে এবং রক্ত প্রবাহ ঠিক রাখে। পাশাপাশি এটি আমাদের ডিটক্স করতে এবং প্রদাহের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সহায়তা করে।
তরমুজ মিষ্টি হলেও ক্যালরি কম। যারা চিনি পছন্দ করেন তাঁরা বিকল্প হিসেবে এই ফল গোগ্রাসে খেতে পারেন।
গ্রীষ্মের ফল হওয়ায় সবাই ঠান্ডা তরমুজ খেতেই পছন্দ করেন। কিন্তু ঠান্ডা করার জন্য ফ্রিজে বা বরফে চুবিয়ে রাখলে এর পুষ্টিগুণ কমে যেতে পারে। অন্তত, যুক্তরাষ্ট্রের কৃষি বিভাগের একটি গবেষণা এমনটিই বলছে। জার্নাল অব এগ্রিকালচারাল অ্যান্ড ফুড কেমিস্ট্রিতে প্রকাশিত ওই গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কক্ষ তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করা তরমুজ ফ্রিজে রাখা বা অন্য কোনো উপায়ে ঠান্ডা করা তরমুজের চেয়ে গুণে মানে ভালো, বেশি পুষ্টি থাকে।
গবেষণায় বিভিন্ন জনপ্রিয় জাতের তরমুজ বিভিন্ন তাপমাত্রায় পরীক্ষা করা হয়। তরমুজগুলো ৭০, ৫৫, ৪১ ডিগ্রি ফারেনহাইটে সংরক্ষণ করে দেখা যায়, ৭০ ডিগ্রি ফারেনহাইটের মধ্যে সংরক্ষিত তরমুজগুলোতে তাজা বা রেফ্রিজারেটরে সংরক্ষণ করা তরমুজগুলোর তুলনায় যথেষ্ট পরিমাণে বেশি পুষ্টি রয়েছে।
গবেষকেরা এটির ব্যাখ্যায় বলেন, তরমুজ খেত থেকে তোলার পরেও কিছু পুষ্টি উপাদান উৎপাদন করতে থাকে। ফলের ফ্রিজে রাখলে পুরো প্রক্রিয়াটি ধীর গতির হয়ে যায় বা বন্ধ হয়ে যায়। রেফ্রিজারেটরের তাপমাত্রায় এক সপ্তাহের মধ্যে পুষ্টি ক্ষয় হতে শুরু করে। যেখানে একটি তরমুজের স্বাভাবিক শেলফ লাইফ (সংরক্ষণকাল) ১৪ থেকে ২১ দিন।
ওপরের বিষয়গুলো বিবেচনা করে বলা যায়, তরমুজ রাখুন ঘরের তাপমাত্রায়, যাতে এর স্বাদের সঙ্গে পুষ্টিও পুরোপুরি মাত্রায় পান।
গ্রীষ্মের সেরা ফল তরমুজ। বুকের ছাতি ফাটা গরমে এমন মিষ্টি এবং সরেস ফল আর দ্বিতীয়টি এই মৌসুমে নেই। এটিকে বলা হয় সুপার হাইড্রেটিং ফল। অল্প সময়ের মধ্যে শরীর ঠান্ডা করে দেয়। তাছাড়া পুষ্টিগুণেও ভরপুর। তরমুজে আছে—সিট্রুলাইন নামে একটি গুরুত্বপূর্ণ অ্যামিনো অ্যাসিড। এটি নাইট্রিক অক্সাইড উৎপাদন ত্বরান্বিত করে, যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে এবং রক্ত প্রবাহ ঠিক রাখে। পাশাপাশি এটি আমাদের ডিটক্স করতে এবং প্রদাহের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সহায়তা করে।
তরমুজ মিষ্টি হলেও ক্যালরি কম। যারা চিনি পছন্দ করেন তাঁরা বিকল্প হিসেবে এই ফল গোগ্রাসে খেতে পারেন।
গ্রীষ্মের ফল হওয়ায় সবাই ঠান্ডা তরমুজ খেতেই পছন্দ করেন। কিন্তু ঠান্ডা করার জন্য ফ্রিজে বা বরফে চুবিয়ে রাখলে এর পুষ্টিগুণ কমে যেতে পারে। অন্তত, যুক্তরাষ্ট্রের কৃষি বিভাগের একটি গবেষণা এমনটিই বলছে। জার্নাল অব এগ্রিকালচারাল অ্যান্ড ফুড কেমিস্ট্রিতে প্রকাশিত ওই গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কক্ষ তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করা তরমুজ ফ্রিজে রাখা বা অন্য কোনো উপায়ে ঠান্ডা করা তরমুজের চেয়ে গুণে মানে ভালো, বেশি পুষ্টি থাকে।
গবেষণায় বিভিন্ন জনপ্রিয় জাতের তরমুজ বিভিন্ন তাপমাত্রায় পরীক্ষা করা হয়। তরমুজগুলো ৭০, ৫৫, ৪১ ডিগ্রি ফারেনহাইটে সংরক্ষণ করে দেখা যায়, ৭০ ডিগ্রি ফারেনহাইটের মধ্যে সংরক্ষিত তরমুজগুলোতে তাজা বা রেফ্রিজারেটরে সংরক্ষণ করা তরমুজগুলোর তুলনায় যথেষ্ট পরিমাণে বেশি পুষ্টি রয়েছে।
গবেষকেরা এটির ব্যাখ্যায় বলেন, তরমুজ খেত থেকে তোলার পরেও কিছু পুষ্টি উপাদান উৎপাদন করতে থাকে। ফলের ফ্রিজে রাখলে পুরো প্রক্রিয়াটি ধীর গতির হয়ে যায় বা বন্ধ হয়ে যায়। রেফ্রিজারেটরের তাপমাত্রায় এক সপ্তাহের মধ্যে পুষ্টি ক্ষয় হতে শুরু করে। যেখানে একটি তরমুজের স্বাভাবিক শেলফ লাইফ (সংরক্ষণকাল) ১৪ থেকে ২১ দিন।
ওপরের বিষয়গুলো বিবেচনা করে বলা যায়, তরমুজ রাখুন ঘরের তাপমাত্রায়, যাতে এর স্বাদের সঙ্গে পুষ্টিও পুরোপুরি মাত্রায় পান।
মে দিবস মানেই ছুটির দিন। এদিন সকাল-সকাল কাজে যাওয়ার তাড়া নেই। আর এবার তো মে দিবস বৃহস্পতিবার পড়ায় সাপ্তাহিক ছুটির বাইরে আরও একটা দিন বাড়তি ছুটি পাওয়া গেল। তাতেই মনটা ফুরফুরে লাগছে, তাই না? তবে এক দিন বেশি ছুটি পেয়ে কি শুয়ে-বসেই কাটাবেন? মে মাসের প্রথম দিনটি স্বতঃস্ফূর্তভাবে উদ্যাপন করতে পারেন।
৬ ঘণ্টা আগেবছরের পর বছর ধরে যদি প্রিয় ডেনিমের পোশাকগুলো পরতে চান, তাহলে যত্ন তো নিতেই হবে। কিছু উপায় জেনে নিলে যত্ন নেওয়াটাও হবে সহজ। আজ ৩০ এপ্রিল, ডেনিম দিবস। আজ থেকেই মেনে চলুন ডেনিমের পোশাক ভালো রাখার উপায়গুলো।
১৬ ঘণ্টা আগেটক দইয়ে চিনি, নাকি লবণ মেশাবেন, সেটা নির্ভর করছে দই খাওয়ার কারণের ওপর। অর্থাৎ কেন দই খাচ্ছেন, তার ওপর। দুটির স্বাস্থ্যের ওপর প্রভাব ভিন্ন ভিন্ন। টক দইয়ে উপস্থিত প্রচুর পুষ্টি উপাদান এবং প্রোবায়োটিকসের কারণে নিয়মিত টাটকা দই খাওয়া কিছু রোগ প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে।
১ দিন আগেবলিউড নায়িকারা মা হওয়ার পরও কী করে ফিট থাকেন, এটা নিয়ে সবারই প্রশ্ন। এরপরের প্রশ্নটি হলো, মা হওয়ার পরও কীভাবে তাঁরা ক্যারিয়ার সামলাচ্ছেন। ভোগ ম্যাগাজিনে প্রকাশিত একটি ফিচারে জানা গেছে, বলিউড তারকা মায়েদের প্যারেন্টিং বিষয়ে। এতে নতুন ও কর্মজীবী মায়েদেরও কিছু টিপস দিয়েছেন তাঁরা।
১ দিন আগে