রবিবার, ১১ মে ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০২৫
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
জীবনধারা
ভ্রমণ
খাবারদাবার
ফিচার
সাজসজ্জা
রূপবটিকা
মানসিক স্বাস্থ্য
যত্নআত্তি
জেনে নিন
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
সরকারি
বেসরকারি
ব্যাংক
এনজিও
ক্যারিয়ার পরামর্শ
ইপেপার
নৈতিকতা
ইসলামে মালিক-শ্রমিক সম্পর্ক
শ্রমিকেরা তাঁদের ন্যায্য অধিকার বুঝে পাক, জুলুম-নির্যাতনের হাত থেকে রক্ষা পাক এবং মালিকপক্ষও তাদের ন্যায্য কাজ বুঝে পাক—এভাবে পরস্পরের আন্তরিকতা ও সহযোগিতায় সবার দিন কাটুক—এ শিক্ষাই দেয় ইসলাম।
ইসলামে আত্মশুদ্ধির গুরুত্ব
ব্যক্তি গুণাবলির মধ্যে আত্মশুদ্ধি একটি। এটির মাধ্যমে মানুষ আল্লাহর নৈকট্য লাভে ধন্য হয়। আত্মশুদ্ধি অর্থ নিজের আত্মার শুদ্ধতা। ইসলামে আত্মশুদ্ধির গুরুত্ব অপরিসীম। কারণ যে শুদ্ধ থাকে, সে সব কুচিন্তা ও অন্যায় ভাবনা থেকে মুক্ত থাকে। আর যে শুদ্ধ থাকে না, সে সর্বত্র ব্যর্থতার গ্লানিতে পতিত হয়।
নবজাতকের আকিকা সুন্নত
আকিকা করা একটি গুরুত্বপূর্ণ সুন্নত। নবজাতক শিশুর জন্য আকিকা গুরুত্বপূর্ণ মুসলিম ঐতিহ্য। এর ফজিলতও অনেক। আকিকার বরকতে নবজাতকের বালা-মুসিবত দূর হয়। নবজাতকের জন্মের শুকরিয়াস্বরূপ মা-বাবাকে আকিকা করতে হয়। এ ক্ষেত্রে সন্তান ছেলে বা মেয়ে যা-ই হোক না কেন, উভয়ের জন্য আকিকা করা সুন্নত।
দারিদ্র্য বিমোচনে করজে হাসানা
আল্লাহ তাঁর হেকমত অনুসারে আর্থিকভাবে মানুষকে বিভিন্ন শ্রেণিতে বিভক্ত করেছেন। তিনি বলেন, ‘আমিই মানুষের মধ্যে পার্থিব জীবনে তাদের জীবিকা বণ্টন করেছি এবং এ ক্ষেত্রে একজনকে অপরজনের ওপর শ্রেষ্ঠত্ব দিয়েছি, যাতে একে অন্যের মাধ্যমে কাজ করিয়ে নিতে পারে।’
হাসিমুখে কথা বলা সওয়াবের কাজ
আচরণে-উচ্চারণে এবং ব্যবহারে-শিষ্টাচারে উন্নত ব্যক্তিত্ব গঠনের তাগিদ দেয় ইসলাম। জীবনের সর্বক্ষেত্রে মার্জিত আচরণ আভিজাত্যের প্রতীক। মানুষের সঙ্গে কথা বলার ক্ষেত্রেও বেশ কিছু শিষ্টাচার রয়েছে, যার একটি হাসিমুখে প্রাণবন্ত হয়ে কথা বলা। এতে শ্রোতা যেমন সন্তুষ্ট হয়, আল্লাহও সন্তুষ্ট হন। হাসিমুখে কথা বলার ম
খোঁটা দিলে দান নষ্ট হয়
আল্লাহ তাআলা সমাজে ধনী ও গরিব উভয় শ্রেণির লোকই সৃষ্টি করেছেন। সম্পদের মালিক হওয়া এবং মালিক না হওয়া উভয়টিই আল্লাহর পরীক্ষা। সম্পদশালীর দায়িত্ব হলো, আল্লাহর কৃতজ্ঞতাস্বরূপ সম্পদ ব্যবহার করা এবং গরিবদের দান-সদকা করা।
অহেতুক কথা-কাজ পরিত্যাজ্য
জীবনবাস্তবতায় প্রতিনিয়ত আমরা বিভিন্ন অনর্থক কথা ও কাজে জড়াই। যা একান্তই নিরর্থক—ইহকাল-পরকালে এর কোনো কল্যাণ নেই। এমন অর্থহীন কথা ও কাজ থেকে যাঁরা বিরত থাকতে পারেন, তাঁরাই পৃথিবীতে মানবকল্যাণে প্রভূত অবদান রাখতে সক্ষম। অর্থহীন কথা ও কাজ কেবল অকল্যাণই বয়ে আনে। ক্ষতি ও বিপদই বাড়ায়। অনেক মূল্যবান প্রতিভ
সংকট মোকাবিলায় ইউসুফ (আ.)-এর কর্মপন্থা
হজরত ইউসুফ (আ.) তখন মিসরের জেলে বন্দী। মিসরের বাদশাহ এক অদ্ভুত স্বপ্ন দেখলেন। রাজ্যের সভাসদ-বুদ্ধিজীবীদের কাছে স্বপ্নের ব্যাখ্যা চাইলেন। তাঁরা বললেন, ‘নিতান্ত কল্পনাপ্রসূত স্বপ্ন।’ পরে ইউসুফ (আ.)-এর কাছে এর ব্যাখ্যা চাওয়া হলো। তিনি জানালেন, রাজ্যে কিছুদিন পর কঠিন দুর্ভিক্ষ হবে। এর জন্য প্রয়োজনীয় ব্য
ইমাম গাজ্জালির জীবনপাঠ
ইমাম গাজ্জালি (রহ.) ইসলামের ইতিহাসের প্রভাবশালী ধর্মতাত্ত্বিক ও দার্শনিক। তাঁর জ্ঞান-দর্শন ও পাণ্ডিত্য সভ্যতার চিরায়ত সম্পদে পরিণত হয়েছে। তাঁর সংস্কারধর্মী কাজ ইসলামি জ্ঞানের ধারায় যোগ করেছে নতুন মাত্রা। ইউনেসকোর ভাষ্যমতে, ‘ইসলামের ইতিহাসে ইমাম গাজ্জালি (রহ.)-কে অত্যন্ত প্রভাবশালী দার্শনিক ও শিক্ষা-
টাচস্ক্রিনে কোরআন তিলাওয়াত
যেকোনো ডিজিটাল ডিভাইসে স্ক্রিন স্পর্শ না করে দেখে দেখে কোরআন তিলাওয়াত করার জন্য অজু জরুরি নয়। তবে অজু ছাড়া স্ক্রিন স্পর্শ করে তিলাওয়াত করা অধিকাংশ ফকিহর মতে বৈধ নয়। যখনই কোরআনের আয়াত স্ক্রিনে ভেসে উঠবে, তখনই তা অজু ছাড়া স্পর্শ করা যাবে না। তবে সমকালীন কোনো কোনো আলেম বলেছেন, ‘মোবাইল স্ক্রিনের কোরআন স
সামাজিক শৃঙ্খলা রক্ষায় পরিবার
পরিবার সমাজের ভিত্তিমূল। এটি একটি সর্বজনীন ব্যবস্থা এবং সমাজ ও রাষ্ট্রের দর্পণ। সমাজবিজ্ঞানী সামনার ও কেলারের মতে, ‘পরিবার হলো ক্ষুদ্র সামাজিক সংগঠন, যেখানে মানুষ তার প্রাথমিক শিক্ষা লাভ করে।’ গবেষণায় দেখা যায়, পারিবারিক ইতিবাচক-নেতিবাচক দিকনির্দেশনা, আচার-ব্যবহার আর আদব-শিষ্টাচারের মধ্য দিয়েই একটি
নবী-রাসুলগণ আল্লাহর প্রতিনিধি
মানবজাতির হেদায়েতের জন্য আল্লাহ তাআলা পৃথিবীতে ১ লাখ ২৪ হাজার নবী পাঠিয়েছেন। তাঁদের মধ্যে ৩১৫ জন ছিলেন রাসুল। হজরত আদম (আ.) ছিলেন প্রথম প্রেরিত রাসুল এবং হজরত মুহাম্মদ (সা.) সর্বশেষ প্রেরিত রাসুল। অনেক নবীকে আল্লাহ ‘সহিফা’ বা ছোট কিতাব দিয়েছেন এবং প্রত্যেক রাসুলকে দিয়েছেন পৃথক শরিয়ত।
প্রযুক্তি ব্যবহারে নৈতিকতা
বিজ্ঞান-প্রযুক্তি মহান আল্লাহর বিশেষ দান। আল্লাহপ্রদত্ত সৃজনশীলতা কাজে লাগিয়ে মানুষ প্রযুক্তির উৎকর্ষ সাধন করে চলেছে। ফলে বিশ্ব আজ আমাদের হাতের মুঠোয়। আমাদের যোগাযোগব্যবস্থা হয়ে উঠেছে সহজ থেকে সহজতর। এ ক্ষেত্রে একজন মুমিনের কর্তব্য হলো, প্রযুক্তির এই নেয়ামত আল্লাহর নির্দেশিত পথে ব্যবহার করা, শুদ্ধতা
হজ-পরবর্তী জীবন যেমন হওয়া চাই
হজ মুমিনের জীবনে একবারই ফরজ হয়। তা-ও কেবল দৈহিক ও আর্থিক সামর্থ্য থাকার শর্তে। ফলে যাঁরা হজ পালনের সুযোগ পান, তাঁরা প্রকৃত অর্থেই ভাগ্যবান। হজ হাজিদের জীবনে আমূল পরিবর্তন আনে। আল্লাহর প্রেমে সিক্ত হয়ে গুনাহমুক্ত জীবন গড়ার শপথ নেন তাঁরা। হাজি সম্পর্কে হাদিসে এসেছে, ‘যে ব্যক্তি আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য
ধর্ম সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা রাখতে হবে
বর্তমান বিশ্বে ধর্মান্ধতা একটি আলোচিত পরিভাষা। ধর্ম আমাদের মুক্তি দিতে পারে, তবে ধর্মান্ধতা আমাদের দেশ ও সমাজ নষ্ট করে। এর কুফল সুদূরপ্রসারী। ধর্মান্ধতা শব্দের অর্থ ধর্মের প্রতি অন্ধ অনুসরণ। পরিভাষায়—ধর্মের সঠিক ব্যাখ্যা ও বাস্তব জীবনে তার যুগোপযোগী ব্যবহার না জেনে নিজের স্বল্পজ্ঞান অনুযায়ী গোঁড়ামি
দেশে দেশে নৈতিক মূল্যবোধ কি আরও কমবে
গত কয়েক দিনের ঘটনাপ্রবাহের দিকে চোখ বোলালে যে কেউ স্বীকার করবেন, গভীর অসুখ হয়েছে পৃথিবীর। কী দেশে, কী বিদেশে—সর্বত্র ধসে পড়ছে মানবিকতা। রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে যেমন নৈতিকতার স্খলন ঘটেছে, তেমনি সামাজিক পর্যায়েও ঘটেছে।
যেভাবে কবুল হবে কোরবানি
অন্যান্য ইবাদতের মতো কোরবানিও আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে করতে হবে। অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে যেন একমাত্র আল্লাহর উদ্দেশ্যেই হয়। অন্য কোনো উদ্দেশ্য যেন মুখ্য না হয়, মনে স্থান না পায়। সে ব্যাপারে অবশ্যই সতর্ক থাকতে হবে। ভিন্ন কোনো উদ্দেশ্যে যদি কোরবানি করা হয়, তাহলে তা আল্লাহর কাছে গৃহীত হবে না।