
নওগাঁর মান্দায় থামছেই না দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া। ধান ও চালের বাজার কিছুটা নিম্নমুখী হলেও ভোজ্যতেলের দাম কমার কোনো লক্ষণ নেই। লাগামহীন মাছ, মাংস, আলুসহ সবজির বাজার। এসব নিত্যপণ্যের পাশাপাশি কোরবানির আগেই হুহু করে বাড়ছে সব ধরনের মসলার দাম।

‘জিনিসপত্রের দাম বেশি হওয়ায় দুপুরে ভারী খাবার ছাড়া সকাল ও রাতে কম খাই। আগের মতো তাই শরীরে শক্তি পাই না। কী করব? চুরি করে তো আর চলতে পারি না।’ কথাগুলো রহিম মিয়ার। পেশায় ভ্যানচালক। ভ্যানে মালপত্র আনা-নেওয়া করেন অনেক দিন হলো। সময়ের সঙ্গে বাজারে সবকিছুরই দাম বেড়েছে, শুধু তাঁর শ্রমেরই দাম বাড়ে সেভাবে।

চাল, ডাল, চিনি, লবণ, তেলসহ নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়ায়। শুধু নিত্যপণ্য নয়, সবকিছুরই দাম বেশি। এতে কপালে ভাঁজ পড়েছে নিম্ন আয়ের মানুষের। অল্প রোজগারে সংসার চালাতে হিমশিম খাচ্ছে অনেকেই। ব্যবসায়ীরা বলছেন, বেশি দামে পণ্য কিনতে হচ্ছে। অনেক সময় বেশি দাম দিয়েও সময়মতো পণ্য সরবরাহ পাওয়া যাচ্

বাংলায় প্রচলিত ও সুপরিচিত প্রবাদটি নিশ্চয়ই মাথায় ঘুরছে এখন। শিরোনাম দেখেই এটি হওয়ার কথা। আর এ দেশে তো আরও বেশি। কারণ, এখানে নন্দ ঘোষের সংখ্যা অনেক, কোটি কোটি। আর দোষ যাঁরা চাপান নন্দ ঘোষদের ঘাড়ে, তাঁরা ভারহীন থাকেন সর্বদাই। কে না জানে, নিজে কিছু না করে কাজ বা দায়িত্ব বা দায়—এসব অন্যের ঘাড়ে চাপিয়ে দে