
যুক্তরাষ্ট্রের আরোপিত শুল্কের ধাক্কায় টালমাটাল বিশ্ববাণিজ্য, বিশেষ করে এশিয়ার দেশগুলো। এশিয়ার অধিকাংশ দেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানি হয়ে থাকে। আর শুল্কের কারণে এ খাতে শঙ্কার জন্ম হয়েছে। গত ২০ এপ্রিল লিবারেশন ডে ঘোষণা করে যে শুল্ক আরোপ করেছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প, তার প্রভাবের

যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে পাল্টা শুল্ক ৩৫ থেকে কমে ২০ শতাংশ হয়েছে। এটি কিছুটা বেশি হলেও স্বস্তিকর বলে মনে করছেন তৈরি পোশাক মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ সভাপতি মাহমুদ হাসান খান।

দক্ষিণ আফ্রিকার পাহাড়ঘেরা ক্ষুদ্র রাজ্য লেসোথো (জনসংখ্যা ২৩ লাখ) গত ২৫ বছর ধরে ‘আফ্রিকান গ্রোথ অ্যান্ড অপরচুনিটি অ্যাক্ট’ (AGOA)-এর অধীনে যুক্তরাষ্ট্রে শুল্কমুক্ত পোশাক রপ্তানি করে আসছিল। এই সুযোগেই তারা লেভিস, র্যাঙ্গলারসহ যুক্তরাষ্ট্রের নামকরা ব্র্যান্ডে পোশাক সরবরাহকারী দেশে পরিণত হয়।

বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও গত অর্থবছরে (২০২৪-২৫) বাংলাদেশ তৈরি পোশাক রপ্তানি খাতে ৮ দশমিক ৮৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে। এ সময়ে রপ্তানি আয় হয়েছে ৩৯ দশমিক ৩৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।