খাবারদাবার

সেই আগের দিনে অনেকে ছোলা সেদ্ধ খেতেন। কেউ থানকুনিপাতা খেয়ে পরে জল বাতাসা খেতেন। উদ্দেশ্য সকালে পেট খালি না রাখা। সারা রাত উপোসের পর পেট খালি রাখা যাবে না। একটু স্মরণ করে দেখুন, মা-ঠাকুরমা কিংবা দাদিরা বলতেন, খালিমুখে ঘর থেকে বেরোবে না।

হাড় ও চর্বিসহ গরু, খাসি বা মহিষের মাংস, হলুদ, মরিচ, ধনে, ভাজা জিরা, সাদা গোলমরিচ, গরমমসলা, জায়ফল-জয়ত্রী ও এলাচিগুঁড়ো, রসুন ও আদাবাটা, মৌরি, পেঁয়াজ, লবণ, সরিষার তেল, ছোট সাদা এলাচি, বড় এলাচি, বচ, কাঁচামরিচ, পেঁয়াজ

মিসেস আফরিন, ২৮ বছর বয়সে তৃতীয়বারের মতো গর্ভধারণ করেছেন। কারণ তাঁর আগের দুটি সন্তান গর্ভে নষ্ট হয়েছে। তাঁর ডায়াবেটিস ছিল না কখনো। কিন্তু এবার গর্ভকালের ২৮ সপ্তাহের দিকে খালি পেটে এবং গ্লুকোজ খেয়ে ডায়াবেটিস

পালংশাক ১ আঁটি, মসুর ডাল আধা কাপ, আস্ত জিরা ও হলুদগুঁড়ো আধা চা-চামচ করে, পেঁয়াজকুচি সামান্য, থেঁতলানো রসুন ৩ কোয়া, কাঁচা মরিচ ৪টি, তেল ২ টেবিল চামচ, লবণ স্বাদমতো। এই রান্নায় পালংশাকের বদলে পুঁইশাকও ব্যবহার করা যায়। 

খাবারের টেবিলে বসে খাওয়ার ও খাবার পরিবেশনের কিছু নিয়ম রয়েছে। সেগুলোই টেবিল ম্যানার। খাবারের টেবিলের আচরণ ব্যক্তির রুচির বহিঃপ্রকাশ...

আকাশের মন খারাপ হচ্ছে ইদানীং, হোক। আকাশ মন খারাপ করলেই আমাদের মন ভালো হয়ে যায়। যখন তার মুখ ঘন কালো, বুকের ভেতর কোনো এক অব্যক্ত কষ্টগাঁথা গর্জে গর্জে ওঠে, নীলচে সবুজ মর্ত্যবাসী আমরা তখন খুশিতে বাকবাকুম করে উঠি।

শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা গেছে। দীর্ঘ এক মাস রোজা শেষে আগামীকাল মঙ্গলবার পবিত্র ঈদুল ফিতর; উৎসবের দিন। আর উৎসব মানেই ভালোমন্দ খাওয়া। আর উৎসব আয়োজনের খাবারের তালিকায় মিষ্টি থাকবে না তা তো হয় না। ঈদে মিষ্টি খাবারের কয়েকটি রেসিপি নিয়ে আজকের আয়োজন।

ঈদ মানেই বিশেষ কিছু; হরেক রকম রান্না, দাওয়াত ও উৎসবের আমেজ। এক মাস রোজা রেখে যখন ঈদ আসে, তখন খাবার নিয়ন্ত্রণ করা একটু কঠিনই হয়ে পড়ে। এ সময় ডায়াবেটিসের রোগীরা তাঁদের খাবার কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করবেন, সেটা বেশ ভাবনার বিষয়।

প্রায় প্রতিদিনই তো তৈরি হচ্ছে সুস্বাদু সাহ্‌রি ও ইফতারি। এবার একটু স্বাদ বদল হোক। স্বাদে বদল আনতে রান্না করতে পারেন অ্যারাবিয়ান চিকেন খাবসা ও আফগানি চিকেন।

পেঁয়াজ বেরেস্তা করে নিন। বেরেস্তা একটি প্লেটে তুলে রেখে সেই তেলেই একটু লবণ দিয়ে বাদামি করে আলু ভেজে নিন। এবার একটি বড় পাত্রে আধা কাপ তেলে সব মসলা দিয়ে একটু ভেজে দুধ ঢেলে দিন। বলক উঠলে আলু দিন। ঢেকে রান্না করুন।

পয়লা বৈশাখের সকাল শুরু হয় পান্তা-ইলিশ দিয়ে। কিন্তু এবার পড়েছে রোজা। ফলে সময়টা একটু বদলাবে। সে বদলাক। ইলিশ ভাজা, সরিষার তেলে মাখানো পোড়া আলুর ভর্তা, পোড়া শুকনো মরিচের স্বাদ তো আর বদলাবে না। হলোই-বা সকালের বদলে সন্ধ্যা।

চলছে রোজা। এ সময় অনেকে অতিরিক্ত ভাজাপোড়া ও তৈলাক্ত খাবার খেয়ে থাকেন। ফলে পেট ফাঁপা থেকে শুরু করে পেটের বিভিন্ন রকম সমস্যা দেখা দেয়। একটু সচেতন হলে এ সমস্যাগুলো এড়িয়ে যাওয়া সম্ভব।

সারা দিন রোজা রাখার পর ইফতারে চাই সুস্বাদু খাবার। তবে স্বাস্থ্য সুরক্ষার কথা ভাবলে খাবার শুধু সুস্বাদু হলেই চলবে না, হতে হবে স্বাস্থ্যকর। সালাদ সব সময়ই মজাদার আর সুস্বাদু তো বটেই, স্বাস্থ্যকরও।

প্রথমে আলু সেদ্ধ করে তাতে পরিমাণমতো লবণ, গোলমরিচের গুঁড়াে ও গরমমসলার গুঁড়াে দিয়ে মাখিয়ে নিন। এরপর একটি পাত্রে তেল দিয়ে পেঁয়াজ বেরেস্তা করে একে একে রসুন, আদা, জিরাবাটা ও গরমমসলা দিয়ে কষিয়ে নিয়ে ছোট করে কাটা মাংস দিয়ে কিছুক্ষণ রান্না করুন।

কাঁটা ছাড়ানো চিতল মাছ ১ বাটি বা ৫০০ গ্রাম, সেদ্ধ আলুর ভর্তা ১ বাটি, টমেটো ভর্তা ১ বাটি, আস্ত কাঁচা মরিচ ৩টি, আদাবাটা, মরিচ, হলুদ ও জিরাগুঁড়ো ১ চা-চামচ করে, রসুনবাটা দেড় চা-চামচ, পেঁয়াজবাটা ১ কাপ, ধনে ও গরমমসলার গুঁড়ো

প্রথমে চিংড়ি মাছগুলোতে অল্প পানি, সামান্য হলুদের গুঁড়ো ও লবণ দিয়ে চুলায় জাল দিয়ে সেদ্ধ করে নিন। চুলা থেকে পাতিল নামিয়ে তার মধ্যে শিম, সামান্য হলুদ ও মরিচের গুঁড়ো এবং পেঁয়াজবাটা দিয়ে হাতে মাখিয়ে নিন।

মিহি কুচি করে কেটে নেওয়া চালকুমড়া নিংড়ে রস ফেলে দিয়ে গরম পানিতে ভিজিয়ে পাঁচ মিনিট পরে ছেঁকে নিন। চিপে চিপে পানি ফেলে দিন। এরপর একটা বড় প্যানে ঘি গরম করে চালকুমড়া হালকা আঁচে ভাজুন। ভাজার সময় এক চিমটি লবণ ও তেজপাতা দিয়ে দিন।