ইভ্যালি

ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডে সহযোগিতা ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে করা মামলায় অভিনেতা ও কণ্ঠশিল্পী তাহসান খান জামিন পেয়েছেন। আজ বুধবার ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম রেজাউল করিম চৌধুরী তাকে জামিন দেন

অডিট কমিটিকে সহযোগিতা করতে ইভ্যালির ভবন মালিক শেখ সালাউদ্দিনকে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। এছাড়া আদালত যখনই তাঁকে ডাকবে, তখনই হাজির হতে বলা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার বিচারপতি মুহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকারের একক বেঞ্চ এই আদেশ দেন

ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. রাসেল ও চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনের নামে থাকা শেয়ারের ৫০ শতাংশ হস্তান্তরের অনুমতি দিয়েছেন হাইকোর্ট। রাসেলের শ্বশুর-শাশুড়ি ও তাঁর ভায়রার করা আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আজ বৃহস্পতিবার বিচারপতি মুহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকারের একক বেঞ্চ এই আদেশ দেন।

চেক প্রতারণার অভিযোগে করা মামলায় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মোহাম্মদ রাসেল এবং তাঁর স্ত্রী শামীমা নাসরিনের (প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান) বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। আজ রোববার ঢাকার মহানগর হাকিম মামুনুর রহমান সিদ্দিকী এ পরোয়

ইভ্যালির মালিকানাধীন আরও চারটি গাড়ির সন্ধান পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছেন পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান। তিনি বলেন, ‘আরও গাড়ি আছে। অনুসন্ধান চলছে। এই চারটি গাড়ি যাদের কাছে আছে তাদের নাম পেয়েছি। রোববারের মধ্যে ফিরিয়ে না দিলে পুলিশ পাঠিয়ে হাতকড়া পরিয়ে ধরে আনা হবে।’ 

নিলামে একাই দুটি গাড়ি কেনেন প্রশান্ত ভৌমিক নামের একজন রেস্তোরাঁ ব্যবসায়ী। ২৩ লাখ ৮০ হাজার টাকায় টয়োটা সিএইচআর এবং ১৫ লাখ টাকায় টয়োটা এক্সিও কেনেন তিনি। আজকের পত্রিকাকে প্রশান্ত ভৌমিক বলেন, ‘শখের বশেই তিনি গাড়িগুলো কিনেছেন।’

ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির কয়েকটি গাড়ি কিছু মানুষের কাছে আটকে আছে। এসব গাড়ি আগামী রোববারের মধ্যে ফিরিয়ে না দিলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন ইভ্যালির বর্তমান পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান ও সাবেক বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক....

নিলামে ইভ্যালির মালিকানাধীন একটি টয়োটা এক্সিও বিক্রি হয়েছে ১৫ লাখ ৩৫ হাজার টাকায়। আবুল হাসনাত রাসেল নামের এক ক্রেতা এ গাড়িটি কিনেছেন। গাড়িটির ভিত্তিমূল্য ধরা হয়েছিল ৯ লাখ ১৮ হাজার। অন্যদিকে হোন্ডা ভেসেল বিক্রি হয়েছে ১৭ লাখ ৬০ হাজার টাকায়।

খোলা নিলামে ইভ্যালির মালিকানাধীন একটি টয়োটা সিএইচআর গাড়িটি বিক্রি হয়েছে ২৩ লাখ ৮০ হাজার টাকা ও টয়োটা এক্সিও (লিস্টের ৫ নম্বর গাড়ি) বিক্রি হয়েছে ১৫ লাখ টাকায় । প্রশান্ত ভৌমিক নামের একজন ক্রেতা দুটো গাড়ি কিনেছেন।

খোলা নিলামে ইভ্যালির মালিকানাধীন একটি টয়োটা প্রিউস বিক্রি হলো ১৭ লাখ ৩০ হাজার টাকায়। মোহাম্মদ রিপন ইসলাম তারা নামের এক ক্রেতা এই দর দেন। গাড়িটির ভিত্তিমূল্য ধরা হয়েছিল ১৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা।

ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির সাতটি গাড়ির খোলা নিলাম চলছে। আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর ধানমন্ডির ১৪ নম্বর সড়কের ৩ নম্বর বাড়ির ভিক্টোরিয়া কনভেনশন সেন্টারে এই নিলামের ডাক চলছে। ইভ্যালির বর্তমান পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এএইচএম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক বলেন...

খোলা নিলামে ইভ্যালির মালিকানাধীন একটি রেঞ্জ রোভার গাড়ির সর্বোচ্চ দাম উঠেছে ১ কোটি ৮১ লাখ ৫০ হাজার টাকা। হাবিবুর রহমান নামের একজন ক্রেতা এই দর দেন। তবে এই দামেই গাড়িটি বিক্রি হবে কি—না এখনো জানাননি নিলামকারীরা 

ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির সাতটি গাড়ির খোলা নিলাম চলছে। আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর ধানমন্ডির ১৪ নম্বর সড়কের তিন নম্বর বাড়ির ভিক্টোরিয়া কনভেনশন সেন্টারে এ নিলামের ডাক চলছে।

ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির ৭টি গাড়ির নিলাম অনুষ্ঠিত হবে বৃহস্পতিবার (১০ ফেব্রুয়ারি)। রাজধানীর ধানমন্ডিতে ইভ্যালির প্রধান কার্যালয়ে হবে নিলামের সমস্ত আনুষ্ঠানিকতা। এতে অংশ নিতে অর্থাৎ গাড়িগুলো কিনতে নিলাম কার্ড সংগ্রহ করেছেন ১৩০ জন। ইভ্যালির বর্তমান পরিচালনা পর্ষদের একজন সদস্য এ তথ্য জানিয়েছেন

ইভ্যালির লকারের বিষয়ে সাংবাদিকদের করা এক প্রশ্নের জবাবে ইভ্যালি মার্চেন্ট অ্যান্ড কনজুমার কো-অর্ডিনেশন কমিটির সমন্বয়ক নাসির উদ্দিন বলেন, ‘অফিসের লকারে যে টাকা থাকে সেটার ওপরে নির্ভর করে কোনো অফিস চলে না। ওই প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক ভ্যালু ও তার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট গ্রাহক মার্চেন্টদের ওপরে নির্ভর করে তার সক্ষ

ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মো. রাসেল ও তার স্ত্রী-কন্যা, ভাই-বোন, বাবা-মা, শ্বশুর-শাশুড়ি এবং ইভ্যালির কার্যক্রম চলা ভবন মালিকের ব্যক্তিগত ও ব্যবসায়িক ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কেন ফ্রিজ করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।

গ্রাহকেরা ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মোহাম্মদ রাসেল ও তাঁর স্ত্রীর মুক্তির দাবি জানান। একই সঙ্গে তাঁদের নজরদারির মধ্যে রেখে ব্যবসা করার সুযোগ দিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানানো হয়। সকাল ১০টা থেকে বেলা দেড়টা পর্যন্ত চলে মানববন্ধন। এরপর দাবি সংবলিত স্মরকলিপি পরিচালনা পর্ষদে জমা দেওয়া হয়।