ইভ্যালি

গ্রাহকের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে এক বছরের বেশি সময় বন্ধ ছিল ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালি। গ্রাহকের টাকা ফিরিয়ে দেওয়া ও ব্যবসায় স্বচ্ছতা নিশ্চিত করাসহ নানা প্রতিশ্রুতি সাপেক্ষে ফের যাত্রা শুরু করছে

আদালতের নির্দেশে বর্তমানে পাঁচ সদস্যের নতুন বোর্ড ইভ্যালি পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছে। বোর্ডে রয়েছেন—শামীমা নাসরিন, তাঁর মা এবং বোনের স্বামী, ই-ক্যাবের সহসভাপতি সাহাব উদ্দিন শিপন এবং বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উপসচিব কাজী কামরুন নাহার।

এক বছর আগে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ‘ইভ্যালি’র সমস্যার কথা জানা যায়। কত মানুষ বহু কষ্টে সঞ্চিত অর্থ বাড়তি লাভের আশায় ইভ্যালিতে বিনিয়োগ করে সর্বস্বান্ত হয়েছেন! ইভ্যালির শত

ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির নতুন পরিচালনা বোর্ড দায়িত্ব গ্রহণ করেছে। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে কোম্পানির ধানমন্ডি কার্যালয়ে নতুন সদস্যদের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেন সদ্য বিদায়ী বোর্ডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মাহবুব কবীর মিলন। তবে এই দায়িত্ব গ্রহণ পর্বে অনুপস্থিত ছিলেন দুজন সদস্য

ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির নিরীক্ষা প্রতিবেদন উচ্চ আদালতে জমা দিয়েছে সদ্য পদত্যাগ করা অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের পরিচালনা বোর্ড। একই সঙ্গে তারা তাদের পদত্যাগপত্র এবং ইভ্যালির বিষয়ে তাদের পর্যবেক্ষণ প্রতিবেদনও আদালতে দাখিল করেছেন।

গত বছর ১৬ সেপ্টেম্বর গ্রেপ্তার হন ইভ্যালির প্রতিষ্ঠাতা ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ রাসেল ও তাঁর স্ত্রী প্রতিষ্ঠানটির সাবেক চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিন। এরপর ১৮ অক্টোবর ইভ্যালি পরিচালনার জন্য অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এইচএম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিককে প্রধান করে পাঁচ সদস্যের বোর্ড গঠন করে দেন বিচারপতি মুহাম্ম

ইকমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালি পুনরায় চালু করতে বোর্ডের কাছে আবেদন করেছেন কোম্পানিটির সাবেক চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিন। ইভ্যালির আইনজীবী আহসানুল করিম আবেদনের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির নিরীক্ষা প্রতিবেদনের খসড়া দুই-তিন দিনের মধ্যেই পরিচালনা পর্ষদের হাতে আসবে। তবে ইভ্যালির সার্ভারের পাসওয়ার্ড উদ্ধার করতে না পারায় সার্ভারে জমা থাকা তথ্য ছাড়াই এ প্রতিবেদন তৈরি করা হচ্ছে। সার্ভারের বিকল্প পাসওয়ার্ড পেতে ইভ্যালির পরিচালনা পর্ষদ আদালতে যাবে বলে জানা গেছে।

ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির সাবেক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মোহাম্মদ রাসেলের মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন করেছেন ইভ্যালির মার্চেন্ট ও ভোক্তারা। আজ বুধবার ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালত ভবনের

এক পাসওয়ার্ডেই আটকে আছে ইভ্যালির গ্রাহকদের অর্থ। প্রতিষ্ঠানটির সাবেক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) কারাবন্দী মোহাম্মদ রাসেলের কাছে বারবার জিজ্ঞাসাবাদ করার পরেও পাসওয়ার্ড উদ্ধার করা যায়নি

লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার চররুহিতার রসুলগঞ্জ এলাকার মনিরুল ইসলামের ছেলে মাহমুদুল হক সুজন এসি, টিভি, ফ্রিজ ও মোটরসাইকেল ক্রয়ের জন্য ইভ্যালিতে অগ্রিম ১৬ লাখ টাকা পরিশোধ করেন। কিন্তু পণ্যগুলো দিতে ইভ্যালি ব্যর্থ হয়...

প্রতিষ্ঠানগুলোকে পূর্ণাঙ্গ গ্রাহক তালিকা তৈরি করে বাংলাদেশ ব্যাংক, সংশ্লিষ্ট পেমেন্ট গেটওয়ে এবং বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে পাঠাতে বলা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার এক গণবিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলোকে এ নির্দেশনা দিয়েছে মন্ত্রণালয়। 

আলোচিত ই-কমার্স কোম্পানি ইভ্যালির সাবেক এমডি ও চেয়ারম্যান কাকে কত টাকা প্রদান করেছেন, তা জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট। আজ বুধবার.,

প্রতারণামূলকভাবে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে গ্রাহকদের দায়ের করা ৯টি মামলায় গ্রেপ্তার ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মোহাম্মদ রাসেলকে জামিন দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতের বিচারকেরা পৃথক পৃথক মামলায় এই জামিন দেন। 

ছয় মাসেরও বেশি সময় কারাবন্দী থাকার পর গত ৬ এপ্রিল জামিনে মুক্তি পান শামীমা নাসরিন। এর দুদিন পর গতকাল শুক্রবারই গ্রাহক ও ভোক্তাদের সঙ্গে ভার্চ্যুয়াল সভা করেন তিনি। 

ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির চেয়ারম্যান শামীমা নাসরীন জামিনে মুক্তি পেয়েছেন। গ্রাহকের টাকা আত্মসাতের আটটি মামলা এবং চেক প্রত্যাখ্যানের ২০টি মামলায় জামিন পাওয়ার পর সব আনুষ্ঠানিকতা শেষে আজ বুধবার বিকেলে তিনি কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্ত হন। এ সময় ইভ্যালির মার্চেন্ট এবং ভোক্তাদের সংগঠনের কয়েকজন সদস্য উপ

ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির এক গ্রাহকের প্রতারণার মামলা থেকে তাহসান, মিথিলা ও ফারিয়াসহ ৫ জনকে অব্যাহতি দিয়েছেন আদালত। তবে এই মামলায় প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ রাসেল ও প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান ও রাসেলের স্ত্রী শামীমা...