নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অগ্রিম টাকা নিয়েও গ্রাহকদের পণ্য সরবরাহ করেনি— এমন ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলোকে ডেলিভারি স্ট্যাটাসসহ পূর্ণাঙ্গ গ্রাহক তালিকা জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তালিকা জমা দেওয়ার জন্য আগামী ২৬ মে পর্যন্ত সময় বেঁধে দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।
প্রতিষ্ঠানগুলোকে পূর্ণাঙ্গ গ্রাহক তালিকা তৈরি করে বাংলাদেশ ব্যাংক, সংশ্লিষ্ট পেমেন্ট গেটওয়ে এবং বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে পাঠাতে বলা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার এক গণবিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলোকে এ নির্দেশনা দিয়েছে মন্ত্রণালয়।
গণবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, যেসব ডিজিটাল কমার্স প্রতিষ্ঠান অগ্রিম টাকা নিয়েও গ্রাহকদের পণ্য সরবরাহ করেনি, সেসব ডিজিটাল কমার্স প্রতিষ্ঠানের আটকে থাকা অর্থ (এস্ক্রোতে আটকে থাকা অর্থসহ) ফেরত দেওয়ার জন্য আগামী ২৬ মের মধ্যে ডেলিভারি স্ট্যাটাসসহ একটি পূর্ণাঙ্গ গ্রাহক তালিকা প্রণয়ন করে সংশ্লিষ্ট পেমেন্ট গেটওয়ে, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ ব্যাংকে প্রেরণ করার জন্য বিশেষ নির্দেশনা দেওয়া হলো।
যারা এই নির্দেশনা মানবে না, অর্থাৎ পূর্ণাঙ্গ গ্রাহক তালিকা মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক এবং পেমেন্ট গেটওয়েতে জমা দেবে না, তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও গণবিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এএইচএম সফিকুজ্জামান বলেন, ‘এই বিজ্ঞপ্তিটা তাদের জন্য যারা গ্রাহকের টাকা নিয়ে এখনো পণ্য সরবরাহ করেনি, যারা এখনো বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, ই-ক্যাব কারও সঙ্গেই যোগাযোগ করেনি। ২৬ মের মধ্যে তাদের তরফ থেকে তালিকা না পেলে আমরা আইনানুগ ব্যবস্থা নেব। একই সঙ্গে গেটওয়েতে তাদের যত টাকা আটকে আছে, সব গ্রাহকদের দিয়ে দেওয়া হবে।’
এর আগে, প্রতারণার অভিযোগ ওঠা ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলোকে গ্রাহকদের তালিকা জমা দেওয়ার জন্য ৩১ মার্চ পর্যন্ত সময় বেঁধে দিয়েছিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। এই সময়ের মধ্যে যারা মন্ত্রণালয় বা ই-ক্যাবে যোগাযোগ করেনি, তাদের তালিকা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে দেওয়া হবে বলে সতর্ক করা হয়েছিল।
মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, সেই সময়সীমার মধ্যে অনেক প্রতিষ্ঠানের মালিকই তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়েছে এবং গ্রাহকদের টাকা ফেরতের উদ্যোগও নিয়েছে। তাদের ব্যবসা চালিয়ে যেতে মন্ত্রণালয় সহায়তা করবে বলে জানিয়েছে।
অগ্রিম টাকা নিয়েও গ্রাহকদের পণ্য সরবরাহ করেনি— এমন ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলোকে ডেলিভারি স্ট্যাটাসসহ পূর্ণাঙ্গ গ্রাহক তালিকা জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তালিকা জমা দেওয়ার জন্য আগামী ২৬ মে পর্যন্ত সময় বেঁধে দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।
প্রতিষ্ঠানগুলোকে পূর্ণাঙ্গ গ্রাহক তালিকা তৈরি করে বাংলাদেশ ব্যাংক, সংশ্লিষ্ট পেমেন্ট গেটওয়ে এবং বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে পাঠাতে বলা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার এক গণবিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলোকে এ নির্দেশনা দিয়েছে মন্ত্রণালয়।
গণবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, যেসব ডিজিটাল কমার্স প্রতিষ্ঠান অগ্রিম টাকা নিয়েও গ্রাহকদের পণ্য সরবরাহ করেনি, সেসব ডিজিটাল কমার্স প্রতিষ্ঠানের আটকে থাকা অর্থ (এস্ক্রোতে আটকে থাকা অর্থসহ) ফেরত দেওয়ার জন্য আগামী ২৬ মের মধ্যে ডেলিভারি স্ট্যাটাসসহ একটি পূর্ণাঙ্গ গ্রাহক তালিকা প্রণয়ন করে সংশ্লিষ্ট পেমেন্ট গেটওয়ে, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ ব্যাংকে প্রেরণ করার জন্য বিশেষ নির্দেশনা দেওয়া হলো।
যারা এই নির্দেশনা মানবে না, অর্থাৎ পূর্ণাঙ্গ গ্রাহক তালিকা মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক এবং পেমেন্ট গেটওয়েতে জমা দেবে না, তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও গণবিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এএইচএম সফিকুজ্জামান বলেন, ‘এই বিজ্ঞপ্তিটা তাদের জন্য যারা গ্রাহকের টাকা নিয়ে এখনো পণ্য সরবরাহ করেনি, যারা এখনো বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, ই-ক্যাব কারও সঙ্গেই যোগাযোগ করেনি। ২৬ মের মধ্যে তাদের তরফ থেকে তালিকা না পেলে আমরা আইনানুগ ব্যবস্থা নেব। একই সঙ্গে গেটওয়েতে তাদের যত টাকা আটকে আছে, সব গ্রাহকদের দিয়ে দেওয়া হবে।’
এর আগে, প্রতারণার অভিযোগ ওঠা ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলোকে গ্রাহকদের তালিকা জমা দেওয়ার জন্য ৩১ মার্চ পর্যন্ত সময় বেঁধে দিয়েছিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। এই সময়ের মধ্যে যারা মন্ত্রণালয় বা ই-ক্যাবে যোগাযোগ করেনি, তাদের তালিকা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে দেওয়া হবে বলে সতর্ক করা হয়েছিল।
মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, সেই সময়সীমার মধ্যে অনেক প্রতিষ্ঠানের মালিকই তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়েছে এবং গ্রাহকদের টাকা ফেরতের উদ্যোগও নিয়েছে। তাদের ব্যবসা চালিয়ে যেতে মন্ত্রণালয় সহায়তা করবে বলে জানিয়েছে।
কর দিতে গিয়েও দিতে হয় ঘুষ—শিল্পমালিকদের এই বিস্ফোরক ক্ষোভ এখন আর কানে কানে বলা গুঞ্জন নয়, বরং অর্থনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে প্রকাশ্য প্রতিবাদ। নিয়মিত করদাতারা পাচ্ছেন না ন্যায্য সম্মান, বরং তাঁদের ঘাড়ে চাপছে অতিরিক্ত বোঝা। উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাস-বিদ্যুৎ নেই, অথচ কর চাই নিরবচ্ছিন্নভাবে। বিনিয়োগ থমকে...
৫ ঘণ্টা আগেআগামী এক বছরের মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চল (এফটিজেড) স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে দেশকে একটি বৈশ্বিক উৎপাদন কেন্দ্র বা গ্লোবাল ম্যানুফ্যাকচারিং হাবে পরিণত করার লক্ষ্যে কাজ শুরু হচ্ছে।
৫ ঘণ্টা আগেরাজধানীর অলিগলিতে প্রতিদিনের চেনা দৃশ্য—রোদে ঝলসে গেলেও থামে না শ্রমিকের কাজ। কেউ ড্রেন খুঁড়ছেন, কেউ টানছেন ইট-বালু। কোটি কোটি টাকার ঠিকাদারি প্রকল্পে সড়ক আর ভবন গড়ে উঠলেও সেই সব নির্মাণের ভিত গাঁথা শ্রমিকদের মজুরি থাকে বড্ড কম। কাজের ভার আর দক্ষতার ভিত্তিতে নয়—তাঁদের ঘামের দাম ঠিক হয় মালিকের...
৫ ঘণ্টা আগেদেশে রপ্তানি ও প্রবাসী আয় বাড়লেও বিদেশি উন্নয়ন সহযোগীদের প্রকল্প ঋণের প্রতিশ্রুতি আশঙ্কাজনক হারে কমেছে। বিপরীতে পুরোনো ঋণ পরিশোধের চাপ বেড়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে