প্রযুক্তি ডেস্ক
নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হলেও টুইটারের বিরুদ্ধে চলমান আইনি লড়াইয়ে পিছু হটছেন না সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। টুইটারের বিরুদ্ধে করা ট্রাম্পের মামলা গত মে মাসে খারিজ হয়ে গেলেও ট্রাম্পের অ্যাটর্নি জন কোয়েল জানিয়েছেন, খারিজের বিরুদ্ধে করা আপিল প্রত্যাহারের কোনো পরিকল্পনা নেই ট্রাম্পের।
মার্কিন গণমাধ্যম সিএনএনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত বছরের ৬ জানুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের ক্যাপিটল হিলে হওয়া দাঙ্গায় উসকানি দেওয়ার অভিযোগে স্থগিত করা হয় ট্রাম্পের টুইটার অ্যাকাউন্ট। এর জের ধরে টুইটারের বিরুদ্ধে মামলা করে বসেন ট্রাম্প। পরে সেটি খারিজ হয়ে গেলে চলতি মাসের শুরুতে ট্রাম্প আদালতের আপিল বিভাগে আবেদন করেন।
দাঙ্গার পর তাঁর ওপর আরোপিত অনুরূপ নিষেধাজ্ঞার জন্য ট্রাম্প পৃথকভাবে মেটার ফেসবুক এবং গুগলের ইউটিউবের বিরুদ্ধেও মামলা করেছিলেন।
ট্রাম্পের আইনজীবী জানিয়েছেন, টুইটারের নিষেধাজ্ঞা প্রথম সংশোধনী নীতির বিপরীত। আদালতের নথি অনুসারে, এটি প্রকাশ্যে পক্ষপাতমূলক নিষেধাজ্ঞা। জন কোয়েল বলেন, ‘ট্রাম্পের টুইটার অ্যাকাউন্ট হয়তো আবার চালু হয়েছে। তবে একটি সমঝোতা চুক্তিতে পৌঁছানো ছাড়া ট্রাম্পের মামলাটি বাদ দেওয়ার কোনো ইচ্ছা নেই।’
ট্রাম্পের অ্যাটর্নি জন কোয়েল আরও বলেছেন, তাঁকে টুইটারে ফিরিয়ে আনাটাই এখানে মুখ্য নয়। এখানে এর বাইরেও আরও অনেক ব্যাপার আছে। আমরা সেটিই নিষ্পত্তির চেষ্টা করছি। তা ছাড়া নিজে নিজে সব কাজ না করে অন্য পক্ষের সঙ্গে কথা বলা বা তার জন্য অপেক্ষা করা উচিত।’
অ্যাকাউন্ট পুনঃস্থাপনের পর থেকে টুইটারের সঙ্গে ট্রাম্পের কোনো আলোচনা হয়নি বলেও জানিয়েছেন তিনি। জন কোয়েল বলেছেন, ট্রাম্পেরও কোনো আগ্রহ নেই এ ব্যাপারে। তবে এই অবস্থার পরিবর্তন হতেও পারে।
টুইটার নিষেধাজ্ঞা তুলে নিলেও ট্রাম্প বারবার তার নিজের প্রতিষ্ঠিত প্ল্যাটফর্ম ট্রুথ সোশ্যালে থাকার প্রতিশ্রুতি দিয়ে আসছেন।
নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হলেও টুইটারের বিরুদ্ধে চলমান আইনি লড়াইয়ে পিছু হটছেন না সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। টুইটারের বিরুদ্ধে করা ট্রাম্পের মামলা গত মে মাসে খারিজ হয়ে গেলেও ট্রাম্পের অ্যাটর্নি জন কোয়েল জানিয়েছেন, খারিজের বিরুদ্ধে করা আপিল প্রত্যাহারের কোনো পরিকল্পনা নেই ট্রাম্পের।
মার্কিন গণমাধ্যম সিএনএনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত বছরের ৬ জানুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের ক্যাপিটল হিলে হওয়া দাঙ্গায় উসকানি দেওয়ার অভিযোগে স্থগিত করা হয় ট্রাম্পের টুইটার অ্যাকাউন্ট। এর জের ধরে টুইটারের বিরুদ্ধে মামলা করে বসেন ট্রাম্প। পরে সেটি খারিজ হয়ে গেলে চলতি মাসের শুরুতে ট্রাম্প আদালতের আপিল বিভাগে আবেদন করেন।
দাঙ্গার পর তাঁর ওপর আরোপিত অনুরূপ নিষেধাজ্ঞার জন্য ট্রাম্প পৃথকভাবে মেটার ফেসবুক এবং গুগলের ইউটিউবের বিরুদ্ধেও মামলা করেছিলেন।
ট্রাম্পের আইনজীবী জানিয়েছেন, টুইটারের নিষেধাজ্ঞা প্রথম সংশোধনী নীতির বিপরীত। আদালতের নথি অনুসারে, এটি প্রকাশ্যে পক্ষপাতমূলক নিষেধাজ্ঞা। জন কোয়েল বলেন, ‘ট্রাম্পের টুইটার অ্যাকাউন্ট হয়তো আবার চালু হয়েছে। তবে একটি সমঝোতা চুক্তিতে পৌঁছানো ছাড়া ট্রাম্পের মামলাটি বাদ দেওয়ার কোনো ইচ্ছা নেই।’
ট্রাম্পের অ্যাটর্নি জন কোয়েল আরও বলেছেন, তাঁকে টুইটারে ফিরিয়ে আনাটাই এখানে মুখ্য নয়। এখানে এর বাইরেও আরও অনেক ব্যাপার আছে। আমরা সেটিই নিষ্পত্তির চেষ্টা করছি। তা ছাড়া নিজে নিজে সব কাজ না করে অন্য পক্ষের সঙ্গে কথা বলা বা তার জন্য অপেক্ষা করা উচিত।’
অ্যাকাউন্ট পুনঃস্থাপনের পর থেকে টুইটারের সঙ্গে ট্রাম্পের কোনো আলোচনা হয়নি বলেও জানিয়েছেন তিনি। জন কোয়েল বলেছেন, ট্রাম্পেরও কোনো আগ্রহ নেই এ ব্যাপারে। তবে এই অবস্থার পরিবর্তন হতেও পারে।
টুইটার নিষেধাজ্ঞা তুলে নিলেও ট্রাম্প বারবার তার নিজের প্রতিষ্ঠিত প্ল্যাটফর্ম ট্রুথ সোশ্যালে থাকার প্রতিশ্রুতি দিয়ে আসছেন।
স্মার্টফোন ব্র্যান্ড রিয়েলমি, মোবাইল স্ট্রিট ফটোগ্রাফির ক্ষেত্রে বিশ্বের অন্যতম নেতৃত্বস্থানীয় প্রতিষ্ঠান রিকো ইমেজিং কোম্পানি লিমিটেডের সঙ্গে কৌশলগত অংশীদারত্বের ঘোষণা দিয়েছে। আগামী ১৪ অক্টোবর চীনের বেইজিংয়ে এক জমকালো অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে এই অংশীদারত্বের ঘোষণা দেওয়া হবে।
১৩ ঘণ্টা আগেদেশে প্রথমবারের মতো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ভিত্তিক জাতীয় প্রতিযোগিতা ‘ভিশনএক্সন: এআই-পাওয়ার্ড ন্যাশনাল ইনোভেশন চ্যালেঞ্জ ২০২৫’ আয়োজন করতে যাচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগ (সিএসইডিইউ)।
১৫ ঘণ্টা আগেজনপ্রিয় মেসেজিং অ্যাপ হোয়াটসঅ্যাপ এবার নতুন একটি ফিচার চালু করেছে। এর মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা তাঁদের ফেসবুক প্রোফাইল লিংক সরাসরি হোয়াটসঅ্যাপ প্রোফাইলে যুক্ত করতে পারবেন। ফলে মেটার বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে (যেমন—হোয়াটসঅ্যাপ, ইনস্টাগ্রাম, ফেসবুক) কোনো ব্যবহারকারীকে সহজে খুঁজে পাওয়া যাবে।
১ দিন আগেতথ্যই শক্তি—এই প্রবাদ বর্তমান বিশ্বে ভয়ংকরভাবে সত্য হয়ে হাজির হয়েছে। এখন বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী তথ্যমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের নিয়ন্ত্রণ চলে গেছে মাত্র কয়েক ব্যক্তির হাতে, যাঁরা বিশ্বের শীর্ষ প্রযুক্তি ধনকুবেরদের তালিকায় রয়েছেন।
৪ দিন আগে