ফেসবুকে কারা আপনাকে ব্লক করেছে তা জানা বেশ কঠিন। কারণ ফেসবুক সরাসরি এ তথ্য প্রকাশ করে না। তাই ফেসবুক বন্ধুর অ্যাকাউন্ট ডি-অ্যাক্টিভেট করা, নাকি আপনার অ্যাকাউন্ট তাদের ব্লকলিস্টে রয়েছে, তা জানা বেশ কঠিন। তবে কিছু বিষয় পর্যবেক্ষণ করলেই বুঝতে পারবেন কোন অ্যাকাউন্ট ডি-অ্যাক্টিভেট করা বা বন্ধ করা, আর কে আপনাকে ব্লক করেছে।
ফেসবুক বন্ধু আপনাকে ব্লক করেছে কি না, তা নিশ্চিত হতে কয়েকটি পদ্ধতি একই সঙ্গে ব্যবহার করতে হতে পারে। এসব উপায় জেনে নেওয়া যাক—
ফেসবুকের মিউচুয়াল বন্ধুকে জিজ্ঞেস করুন
যদি আপনি নিশ্চিত হতে চান যে কেউ আপনাকে ফেসবুকে ব্লক করেছে কি না, তবে একটি সহজ পদ্ধতি হলো মিউচুয়াল বন্ধুদের সাহায্য নেওয়া। ফেসবুকে সেই ব্যক্তির অ্যাকাউন্ট দেখা যাচ্ছে কি না, তা মিউচুয়াল বন্ধুকে জিজ্ঞেস করুন।
যদি তার প্রোফাইল অনলাইনে থাকে, তাহলে সে সম্ভবত আপনাকে ব্লক করেছে। আর যদি প্রোফাইলটি না দেখা যায়, তাহলে তার অ্যাকাউন্টটি পুরোপুরি ডিলিট করেছে বা ডি-অ্যাক্টিভেট করেছে।
অ্যাকাউন্টটি ট্যাগ করার চেষ্টা করুন
যদি আপনি সন্দেহ করেন কেউ আপনাকে ফেসবুকে ব্লক করেছে, তবে তাদের ট্যাগ করার চেষ্টা করতে পারেন। সাধারণভাবে একটি পোস্ট বা মিমে ফেসবুক বন্ধুদের ট্যাগ করতে চাইলে তাদের নাম লিখে প্রোফাইল ছবির ওপর ট্যাপ করতে হয়। এতে তাদের কাছে নোটিফিকেশন যায় এবং তারা লগ ইন করার পর সেটি দেখতে পাবে। কিন্তু যদি আপনার অ্যাকাউন্ট ব্লক হয়ে থাকে, তবে তাদের ট্যাগ করা যাবে না। এ ছাড়া আপনাকে আনফ্রেন্ড করলেও অনেক সময় অ্যাকাউন্ট ট্যাগ করা যায় না। তবে সেটা নির্ভর করবে তাদের প্রাইভেসি সেটিংসের ওপর। তাই আপনাকে কেউ আনফ্রেন্ড করেছে কি না, সেটিও আগে নিশ্চিত হতে হবে।
ফেসবুকের সার্চ অপশন ব্যবহার করুন
আপনার বন্ধুকে ফেসবুকে খুঁজে দেখতে পারেন। এর জন্য ফেসবুক অ্যাকাউন্টে সাইন ইন করুন। এরপর পেজের বাঁ পাশে ওপরের দিকে থাকা সার্চ বক্সে অ্যাকাউন্টের নাম টাইপ করুন। সার্চ ফলাফলে বিভিন্ন প্রোফাইল ও পেজের তালিকা আসবে। বন্ধুর প্রোফাইল যদি ডি-অ্যাক্টিভেটেড না থাকে, তাহলে তার নাম দেখা যাবে। আনফ্রেন্ড করলে সেই অ্যাকাউন্টে ট্যাপ করলে প্রোফাইলের কিছু অংশ দেখা যাবে। আর যদি ট্যাপ করে আর কিছু দেখতে না পান, তবে বুঝবেন তিনি আপনাকে ব্লক করেছেন।
ফেসবুকে আগের মেসেজগুলো দেখুন
আপনার সঙ্গে পূর্বে যোগাযোগ করা ব্যক্তির জন্য এই পদ্ধতি কার্যকর। সেই ব্যক্তিরা আপনার প্রোফাইলে কী লিখেছে, তা মনে করার চেষ্টা করুন। যেমন—জন্মদিনের বার্তা, শুভেচ্ছা বা কোনো সাধারণ মন্তব্য হতে পারে। আপনাকে ব্লক করে থাকলে ওই সব বার্তা সম্পূর্ণরূপে অদৃশ্য হয়ে যাবে। কিছু ক্ষেত্রে বার্তাগুলো থাকলেও ওই ব্যক্তির প্রোফাইল ছবি দেখা যাবে না।
আবার আপনার টাইমলাইনের পোস্ট করার অপশন বন্ধ করে রাখলে মিউচুয়াল বন্ধুদের প্রোফাইল গিয়ে এসব বিষয় পর্যবেক্ষণ করতে পারেন।
তৃতীয় কোনো অ্যাকাউন্ট থেকে দেখুন
অন্য কারও অ্যাকাউন্ট থেকে বা নতুন অ্যাকাউন্ট খুলে ওই বন্ধুর প্রোফাইল ফেসবুকে সার্চ করুন। এর ফলে ফেসবুক সার্চে অ্যাকাউন্টটি দেখতে পারলে বুঝতে পারবেন আপনার মূল অ্যাকাউন্টটি তার ব্লক তালিকায় যুক্ত হয়েছে। আর না দেখতে পারলে বোঝা যাবে যে অ্যাকাউন্টটি ডি-অ্যাক্টিভেট করা বা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
মেসেঞ্জারের বার্তাগুলো দেখুন
যদি আপনি আগে ফেসবুক মেসেঞ্জারে ওই ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলে থাকেন, তাহলে এটি ব্লক হওয়ার সম্ভাবনা যাচাই করার আরেকটি পদ্ধতি হতে পারে। ফেসবুকের ওয়েব সংস্করণ থেকে এটি পরীক্ষা করতে হবে। কারণ অ্যাপে মাঝে মাঝে ব্লক করা অ্যাকাউন্ট দেখাতে পারে।
ফেসবুকের মেসেঞ্জার সেকশনে যান এবং ড্রপ-ডাউন মেনু থেকে ‘সি অল ইন মেসেঞ্জার’ অপশনে ক্লিক করুন। এরপর আপনি যে ব্যক্তির সঙ্গে কথোপকথন করেছিলেন, সেই চ্যাটে প্রবেশ করুন। যদি আপনি ব্লক হয়ে থাকেন, তাহলে তাদের নাম ক্লিক করে প্রোফাইল দেখার সুযোগ পাবেন না। আপনি তাদের মেসেজও পাঠাতে পারবেন না। টেক্সট বক্সের পরিবর্তে একটি বার্তা দেখা যাবে। সেই বার্তায় ‘এই ব্যক্তির সঙ্গে মেসেঞ্জারে যোগাযোগ সম্ভব নয়’ বলে লেখা থাকবে।
বেশির ভাগ ক্ষেত্রে, তাদের অ্যাকাউন্ট মুছে ফেলা হয়ে থাকলে তাদের নাম সম্পূর্ণরূপে অদৃশ্য হয়ে যাবে। তবে, অ্যাকাউন্ট মুছে ফেলা এবং অ্যাকাউন্ট ডি-অ্যাকটিভেশন আলাদা বিষয়। যদি তাদের অ্যাকাউন্ট মুছে ফেলা হয়, তবে তাদের মেসেঞ্জার থ্রেডে ‘ফেসবুক ইউজার’ লেখা থাকবে। তবে ফেসবুক ডি-অ্যাক্টিভেট রেখেও মেসেঞ্জার ব্যবহার করা যায়। তাই আপনি মেসেঞ্জার থেকে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন, তাহলে আপনারা এখনো ফেসবুক বন্ধু।
ইভেন্টে ইনভাইট করে দেখুন
যদি কেউ আপনাকে ব্লক করে থাকে, তাহলে আপনি তাকে ইনভাইট করতে পারবেন না। সেই সঙ্গে আপনার কোনো পেজ থাকলে তাতে লাইক দেওয়ার জন্য বা কোনো গ্রুপে জয়েন করার জন্যও সেই অ্যাকাউন্টে ইনভাইট করতে পারবেন না।
ব্লক করার চেষ্টা করুন
যদি কাউকে ব্লক করতে পারেন বা সেই সুযোগ থাকে, তাহলে বোঝা যাবে আপনাকে তিনি ব্লক করেননি। ফেসবুকের সেটিংস থেকে প্রাইভেসি অপশনে যান। তারপর ‘ব্লক ইউজারস’ লিখে অপশনটি সার্চ করুন। এরপর ব্লক অপশনে ক্লিক করুন। এখানে বন্ধুদের প্রোফাইলের তালিকা দেখাবে, যেখানে আপনাকে তাদের ব্লক করার অপশন দেওয়া হবে। প্রোফাইলের পাশে এই অপশন দেখতে পারলে বুঝতে পারবেন ওই বন্ধ আপনাকে ব্লক করেনি।
তথ্যসূত্র: মেক ইউজ অব
ফেসবুকে কারা আপনাকে ব্লক করেছে তা জানা বেশ কঠিন। কারণ ফেসবুক সরাসরি এ তথ্য প্রকাশ করে না। তাই ফেসবুক বন্ধুর অ্যাকাউন্ট ডি-অ্যাক্টিভেট করা, নাকি আপনার অ্যাকাউন্ট তাদের ব্লকলিস্টে রয়েছে, তা জানা বেশ কঠিন। তবে কিছু বিষয় পর্যবেক্ষণ করলেই বুঝতে পারবেন কোন অ্যাকাউন্ট ডি-অ্যাক্টিভেট করা বা বন্ধ করা, আর কে আপনাকে ব্লক করেছে।
ফেসবুক বন্ধু আপনাকে ব্লক করেছে কি না, তা নিশ্চিত হতে কয়েকটি পদ্ধতি একই সঙ্গে ব্যবহার করতে হতে পারে। এসব উপায় জেনে নেওয়া যাক—
ফেসবুকের মিউচুয়াল বন্ধুকে জিজ্ঞেস করুন
যদি আপনি নিশ্চিত হতে চান যে কেউ আপনাকে ফেসবুকে ব্লক করেছে কি না, তবে একটি সহজ পদ্ধতি হলো মিউচুয়াল বন্ধুদের সাহায্য নেওয়া। ফেসবুকে সেই ব্যক্তির অ্যাকাউন্ট দেখা যাচ্ছে কি না, তা মিউচুয়াল বন্ধুকে জিজ্ঞেস করুন।
যদি তার প্রোফাইল অনলাইনে থাকে, তাহলে সে সম্ভবত আপনাকে ব্লক করেছে। আর যদি প্রোফাইলটি না দেখা যায়, তাহলে তার অ্যাকাউন্টটি পুরোপুরি ডিলিট করেছে বা ডি-অ্যাক্টিভেট করেছে।
অ্যাকাউন্টটি ট্যাগ করার চেষ্টা করুন
যদি আপনি সন্দেহ করেন কেউ আপনাকে ফেসবুকে ব্লক করেছে, তবে তাদের ট্যাগ করার চেষ্টা করতে পারেন। সাধারণভাবে একটি পোস্ট বা মিমে ফেসবুক বন্ধুদের ট্যাগ করতে চাইলে তাদের নাম লিখে প্রোফাইল ছবির ওপর ট্যাপ করতে হয়। এতে তাদের কাছে নোটিফিকেশন যায় এবং তারা লগ ইন করার পর সেটি দেখতে পাবে। কিন্তু যদি আপনার অ্যাকাউন্ট ব্লক হয়ে থাকে, তবে তাদের ট্যাগ করা যাবে না। এ ছাড়া আপনাকে আনফ্রেন্ড করলেও অনেক সময় অ্যাকাউন্ট ট্যাগ করা যায় না। তবে সেটা নির্ভর করবে তাদের প্রাইভেসি সেটিংসের ওপর। তাই আপনাকে কেউ আনফ্রেন্ড করেছে কি না, সেটিও আগে নিশ্চিত হতে হবে।
ফেসবুকের সার্চ অপশন ব্যবহার করুন
আপনার বন্ধুকে ফেসবুকে খুঁজে দেখতে পারেন। এর জন্য ফেসবুক অ্যাকাউন্টে সাইন ইন করুন। এরপর পেজের বাঁ পাশে ওপরের দিকে থাকা সার্চ বক্সে অ্যাকাউন্টের নাম টাইপ করুন। সার্চ ফলাফলে বিভিন্ন প্রোফাইল ও পেজের তালিকা আসবে। বন্ধুর প্রোফাইল যদি ডি-অ্যাক্টিভেটেড না থাকে, তাহলে তার নাম দেখা যাবে। আনফ্রেন্ড করলে সেই অ্যাকাউন্টে ট্যাপ করলে প্রোফাইলের কিছু অংশ দেখা যাবে। আর যদি ট্যাপ করে আর কিছু দেখতে না পান, তবে বুঝবেন তিনি আপনাকে ব্লক করেছেন।
ফেসবুকে আগের মেসেজগুলো দেখুন
আপনার সঙ্গে পূর্বে যোগাযোগ করা ব্যক্তির জন্য এই পদ্ধতি কার্যকর। সেই ব্যক্তিরা আপনার প্রোফাইলে কী লিখেছে, তা মনে করার চেষ্টা করুন। যেমন—জন্মদিনের বার্তা, শুভেচ্ছা বা কোনো সাধারণ মন্তব্য হতে পারে। আপনাকে ব্লক করে থাকলে ওই সব বার্তা সম্পূর্ণরূপে অদৃশ্য হয়ে যাবে। কিছু ক্ষেত্রে বার্তাগুলো থাকলেও ওই ব্যক্তির প্রোফাইল ছবি দেখা যাবে না।
আবার আপনার টাইমলাইনের পোস্ট করার অপশন বন্ধ করে রাখলে মিউচুয়াল বন্ধুদের প্রোফাইল গিয়ে এসব বিষয় পর্যবেক্ষণ করতে পারেন।
তৃতীয় কোনো অ্যাকাউন্ট থেকে দেখুন
অন্য কারও অ্যাকাউন্ট থেকে বা নতুন অ্যাকাউন্ট খুলে ওই বন্ধুর প্রোফাইল ফেসবুকে সার্চ করুন। এর ফলে ফেসবুক সার্চে অ্যাকাউন্টটি দেখতে পারলে বুঝতে পারবেন আপনার মূল অ্যাকাউন্টটি তার ব্লক তালিকায় যুক্ত হয়েছে। আর না দেখতে পারলে বোঝা যাবে যে অ্যাকাউন্টটি ডি-অ্যাক্টিভেট করা বা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
মেসেঞ্জারের বার্তাগুলো দেখুন
যদি আপনি আগে ফেসবুক মেসেঞ্জারে ওই ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলে থাকেন, তাহলে এটি ব্লক হওয়ার সম্ভাবনা যাচাই করার আরেকটি পদ্ধতি হতে পারে। ফেসবুকের ওয়েব সংস্করণ থেকে এটি পরীক্ষা করতে হবে। কারণ অ্যাপে মাঝে মাঝে ব্লক করা অ্যাকাউন্ট দেখাতে পারে।
ফেসবুকের মেসেঞ্জার সেকশনে যান এবং ড্রপ-ডাউন মেনু থেকে ‘সি অল ইন মেসেঞ্জার’ অপশনে ক্লিক করুন। এরপর আপনি যে ব্যক্তির সঙ্গে কথোপকথন করেছিলেন, সেই চ্যাটে প্রবেশ করুন। যদি আপনি ব্লক হয়ে থাকেন, তাহলে তাদের নাম ক্লিক করে প্রোফাইল দেখার সুযোগ পাবেন না। আপনি তাদের মেসেজও পাঠাতে পারবেন না। টেক্সট বক্সের পরিবর্তে একটি বার্তা দেখা যাবে। সেই বার্তায় ‘এই ব্যক্তির সঙ্গে মেসেঞ্জারে যোগাযোগ সম্ভব নয়’ বলে লেখা থাকবে।
বেশির ভাগ ক্ষেত্রে, তাদের অ্যাকাউন্ট মুছে ফেলা হয়ে থাকলে তাদের নাম সম্পূর্ণরূপে অদৃশ্য হয়ে যাবে। তবে, অ্যাকাউন্ট মুছে ফেলা এবং অ্যাকাউন্ট ডি-অ্যাকটিভেশন আলাদা বিষয়। যদি তাদের অ্যাকাউন্ট মুছে ফেলা হয়, তবে তাদের মেসেঞ্জার থ্রেডে ‘ফেসবুক ইউজার’ লেখা থাকবে। তবে ফেসবুক ডি-অ্যাক্টিভেট রেখেও মেসেঞ্জার ব্যবহার করা যায়। তাই আপনি মেসেঞ্জার থেকে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন, তাহলে আপনারা এখনো ফেসবুক বন্ধু।
ইভেন্টে ইনভাইট করে দেখুন
যদি কেউ আপনাকে ব্লক করে থাকে, তাহলে আপনি তাকে ইনভাইট করতে পারবেন না। সেই সঙ্গে আপনার কোনো পেজ থাকলে তাতে লাইক দেওয়ার জন্য বা কোনো গ্রুপে জয়েন করার জন্যও সেই অ্যাকাউন্টে ইনভাইট করতে পারবেন না।
ব্লক করার চেষ্টা করুন
যদি কাউকে ব্লক করতে পারেন বা সেই সুযোগ থাকে, তাহলে বোঝা যাবে আপনাকে তিনি ব্লক করেননি। ফেসবুকের সেটিংস থেকে প্রাইভেসি অপশনে যান। তারপর ‘ব্লক ইউজারস’ লিখে অপশনটি সার্চ করুন। এরপর ব্লক অপশনে ক্লিক করুন। এখানে বন্ধুদের প্রোফাইলের তালিকা দেখাবে, যেখানে আপনাকে তাদের ব্লক করার অপশন দেওয়া হবে। প্রোফাইলের পাশে এই অপশন দেখতে পারলে বুঝতে পারবেন ওই বন্ধ আপনাকে ব্লক করেনি।
তথ্যসূত্র: মেক ইউজ অব
নতুন যুগের ইন্টারনেট সেবা নিয়ে হাজির ইলন মাস্কের স্টারলিংক। তাদের সেবার মাধ্যমে প্রত্যন্ত অঞ্চলে নেটওয়ার্ক না থাকার ভোগান্তি দূর হয়েছে। কোম্পানিটির ডাইরেক্ট-টু-সেল (ডি২সি) প্রযুক্তির মাধ্যমে চলন্ত অবস্থায় কিংবা একেবারে দুর্গম এলাকায় মোবাইল ফোনে নেটওয়ার্ক পাওয়া যাবে। এ জন্য কোনো রাউটার বা ওয়াইফাইয়ের
১০ ঘণ্টা আগেচীনে চিপ বিক্রির মোট রাজস্বের ১৫ শতাংশ মার্কিন সরকারকে দিতে সম্মত হয়েছে বিশ্বের শীর্ষ দুই সেমিকন্ডাক্টর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া ও এএমডি। এই চুক্তি অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠান দুটি চীনা বাজারে চিপ বিক্রির লাইসেন্স পাবে। এক সূত্রের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
১৩ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগের বেশির ভাগ ইলেকট্রনিক ডিভাইসেই লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি ব্যবহৃত হয়। আইফোনসহ স্মার্টফোন, স্মার্টওয়াচ, ল্যাপটপ—এমনকি বৈদ্যুতিক গাড়িতেও এই ব্যাটারিই ব্যবহার হয়। তবে এই প্রযুক্তি যতটা উন্নত, ততটাই জটিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই ব্যাটারির কর্মক্ষমতা কমে যায়।
১৬ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়ার তৈরি এইচ২০ (H20) চিপের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম-সংশ্লিষ্ট একটি সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট। রোববার উইচ্যাটে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয়, এই চিপগুলোতে ‘ব্যাক ডোর’ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, যা ব্যবহারকারীর অনুমতি ছাড়াই...
১৭ ঘণ্টা আগে