আজকের পত্রিকা ডেস্ক
টিকটকে সফল হতে হলে ভিডিও তৈরির প্রযুক্তিগত দিকগুলো বোঝা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্ল্যাটফর্মে টিকটকের ভিডিও ফরম্যাটের সাইজ, মানসম্পন্ন কনটেন্ট এবং আকর্ষণীয় ট্রেন্ডের সংমিশ্রণ টিকটকের ভিডিও ভিউ ও এনগেজমেন্ট উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়িয়ে দিতে পারে।
টিকটকে ভিডিও শেয়ারের আগে এর রেজল্যুশন, সাইজ ও রেশিও ঠিক করে নিতে হয়। তবে এ বিষয়ে অনেক কনটেন্ট ক্রিয়েটরের পর্যাপ্ত ধারণা নেই। ফলে ভিডিওগুলো দর্শকদের কাছে আকর্ষণীয় হয়ে ওঠে না।
টিকটক ভিডিও সাইজ
টিকটকে ভিডিও তৈরি করার আগে ভিডিওর সাইজ সম্পর্কে ভালোভাবে জানা অত্যন্ত জরুরি। এই তথ্যগুলো জানা থাকলে আপনার কনটেন্ট প্ল্যাটফর্মে নিখুঁতভাবে মানিয়ে যাবে এবং পরে কোনো পরিবর্তনের প্রয়োজন পড়বে না। অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারীদের জন্য সর্বোচ্চ ভিডিও সাইজ (আপলোড সীমা) ৭২ এমবি, আর আইওএস ব্যবহারকারীদের জন্য এটি ২৮৭ দশমিক ৬ এমবি পর্যন্ত।
টিকটক ভিডিও লে-আউট
টিকটক অ্যাপ মোবাইল ডাউনলোডে ব্যাপক জনপ্রিয় হওয়ায় পোর্ট্রেট (উল্লম্ব) ভিডিও বেশি ব্যবহৃত হয়। প্ল্যাটফর্মটিতে পোর্ট্রেট এবং ল্যান্ডস্কেপ (অনুভূমিক) উভয় ফরম্যাট গ্রহণযোগ্য। তবে পোর্ট্রেট ভিডিও স্মার্টফোনে স্ক্রিনজুড়ে একধরনের গভীর অভিজ্ঞতা দেয়। যার ফলে এটি বার্তা পৌঁছে দেওয়ার ক্ষেত্রে সবচেয়ে কার্যকর।
টিকটক ভিডিও রেজল্যুশন
টিকটকের আদর্শ ভিডিও রেজল্যুশন হলো ১০৮০ x ১৯২০ পিক্সেল, যা ৯: ১৬ অ্যাসপেক্ট রেশিওর সঙ্গে মেলে। এই রেজল্যুশন অনুসরণ করলে ভিডিওর গুণগত মান বজায় থাকে এবং ভিডিও স্পষ্ট দেখায়। যদি ভিডিওর রেজল্যুশন এই সংখ্যা অনুযায়ী না হয়, তাহলে ভিডিও বাড়ানো বা সংকুচিত হয়ে ভিজ্যুয়াল আকর্ষণ কমতে পারে। বেশির ভাগ ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যারে ডিফল্ট সেটিংস থাকে, যা টিকটকের জন্য সঠিক অ্যাসপেক্ট রেশিও নির্ধারণে সাহায্য করে।
টিকটক ভিডিও ফরম্যাট
সর্বাধিক ব্যবহৃত টিকটক ভিডিও ফরম্যাট হলো এমপি ৪ (MP4) এবং এমওভি (MOV)। এমপি ৪ ফরম্যাটে ফাইল সাইজ কম থাকে, তাই টিকটকে এটি ব্যবহার করা বেশি সুবিধাজনক। অন্যদিকে এমওভি ফরম্যাটে ভিডিওর মান বেশি ভালো হয়। তবে সাধারণত বড় ফাইল সাইজের কারণে আপলোডে বেশি সময় লাগে।
টিকটক ভিডিওর দৈর্ঘ্য
টিকটকের ক্যামেরা দিয়ে ৩ সেকেন্ড থেকে ১০ মিনিট পর্যন্ত রেকর্ড করে আপলোড করা যায়। তবে ৬০ মিনিটের ভিডিও ফোনের গ্যালারি থেকে আপলোড করা যায়। সবচেয়ে ভালো হচ্ছে আকর্ষণীয় গল্প বলার সঙ্গে সংক্ষিপ্ত কনটেন্টের সঠিক সমন্বয় খোঁজা। দীর্ঘ ভিডিও হলে সেটিকে ছোট ছোট অংশে ভাগ করে দেওয়া দর্শকদের জন্য সহজ হবে।
টিকটক ভিডিও ফ্রেম রেট
অধিকাংশ সময় ফ্রেম রেটের গুরুত্ব ভুলে যাওয়া হয়। টিকটক ৩০ এফপিএস থেকে ৬০ এফপিএস পর্যন্ত ফ্রেম রেট সমর্থন করে। বেশি ফ্রেম রেট ভিডিও প্লেব্যাককে মসৃণ করে। তবে এতে ভিডিওর সাইজ বেড়ে যায়, যা আপলোডে সময় বাড়াতে পারে।
টিকটকে সফল হতে হলে ভিডিও তৈরির প্রযুক্তিগত দিকগুলো বোঝা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্ল্যাটফর্মে টিকটকের ভিডিও ফরম্যাটের সাইজ, মানসম্পন্ন কনটেন্ট এবং আকর্ষণীয় ট্রেন্ডের সংমিশ্রণ টিকটকের ভিডিও ভিউ ও এনগেজমেন্ট উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়িয়ে দিতে পারে।
টিকটকে ভিডিও শেয়ারের আগে এর রেজল্যুশন, সাইজ ও রেশিও ঠিক করে নিতে হয়। তবে এ বিষয়ে অনেক কনটেন্ট ক্রিয়েটরের পর্যাপ্ত ধারণা নেই। ফলে ভিডিওগুলো দর্শকদের কাছে আকর্ষণীয় হয়ে ওঠে না।
টিকটক ভিডিও সাইজ
টিকটকে ভিডিও তৈরি করার আগে ভিডিওর সাইজ সম্পর্কে ভালোভাবে জানা অত্যন্ত জরুরি। এই তথ্যগুলো জানা থাকলে আপনার কনটেন্ট প্ল্যাটফর্মে নিখুঁতভাবে মানিয়ে যাবে এবং পরে কোনো পরিবর্তনের প্রয়োজন পড়বে না। অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারীদের জন্য সর্বোচ্চ ভিডিও সাইজ (আপলোড সীমা) ৭২ এমবি, আর আইওএস ব্যবহারকারীদের জন্য এটি ২৮৭ দশমিক ৬ এমবি পর্যন্ত।
টিকটক ভিডিও লে-আউট
টিকটক অ্যাপ মোবাইল ডাউনলোডে ব্যাপক জনপ্রিয় হওয়ায় পোর্ট্রেট (উল্লম্ব) ভিডিও বেশি ব্যবহৃত হয়। প্ল্যাটফর্মটিতে পোর্ট্রেট এবং ল্যান্ডস্কেপ (অনুভূমিক) উভয় ফরম্যাট গ্রহণযোগ্য। তবে পোর্ট্রেট ভিডিও স্মার্টফোনে স্ক্রিনজুড়ে একধরনের গভীর অভিজ্ঞতা দেয়। যার ফলে এটি বার্তা পৌঁছে দেওয়ার ক্ষেত্রে সবচেয়ে কার্যকর।
টিকটক ভিডিও রেজল্যুশন
টিকটকের আদর্শ ভিডিও রেজল্যুশন হলো ১০৮০ x ১৯২০ পিক্সেল, যা ৯: ১৬ অ্যাসপেক্ট রেশিওর সঙ্গে মেলে। এই রেজল্যুশন অনুসরণ করলে ভিডিওর গুণগত মান বজায় থাকে এবং ভিডিও স্পষ্ট দেখায়। যদি ভিডিওর রেজল্যুশন এই সংখ্যা অনুযায়ী না হয়, তাহলে ভিডিও বাড়ানো বা সংকুচিত হয়ে ভিজ্যুয়াল আকর্ষণ কমতে পারে। বেশির ভাগ ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যারে ডিফল্ট সেটিংস থাকে, যা টিকটকের জন্য সঠিক অ্যাসপেক্ট রেশিও নির্ধারণে সাহায্য করে।
টিকটক ভিডিও ফরম্যাট
সর্বাধিক ব্যবহৃত টিকটক ভিডিও ফরম্যাট হলো এমপি ৪ (MP4) এবং এমওভি (MOV)। এমপি ৪ ফরম্যাটে ফাইল সাইজ কম থাকে, তাই টিকটকে এটি ব্যবহার করা বেশি সুবিধাজনক। অন্যদিকে এমওভি ফরম্যাটে ভিডিওর মান বেশি ভালো হয়। তবে সাধারণত বড় ফাইল সাইজের কারণে আপলোডে বেশি সময় লাগে।
টিকটক ভিডিওর দৈর্ঘ্য
টিকটকের ক্যামেরা দিয়ে ৩ সেকেন্ড থেকে ১০ মিনিট পর্যন্ত রেকর্ড করে আপলোড করা যায়। তবে ৬০ মিনিটের ভিডিও ফোনের গ্যালারি থেকে আপলোড করা যায়। সবচেয়ে ভালো হচ্ছে আকর্ষণীয় গল্প বলার সঙ্গে সংক্ষিপ্ত কনটেন্টের সঠিক সমন্বয় খোঁজা। দীর্ঘ ভিডিও হলে সেটিকে ছোট ছোট অংশে ভাগ করে দেওয়া দর্শকদের জন্য সহজ হবে।
টিকটক ভিডিও ফ্রেম রেট
অধিকাংশ সময় ফ্রেম রেটের গুরুত্ব ভুলে যাওয়া হয়। টিকটক ৩০ এফপিএস থেকে ৬০ এফপিএস পর্যন্ত ফ্রেম রেট সমর্থন করে। বেশি ফ্রেম রেট ভিডিও প্লেব্যাককে মসৃণ করে। তবে এতে ভিডিওর সাইজ বেড়ে যায়, যা আপলোডে সময় বাড়াতে পারে।
বাক্শক্তিহীন ব্যক্তিদের মস্তিষ্কে চিপ বসানোর পরিকল্পনা করছে ইলন মাস্কের নিউরো প্রযুক্তিভিত্তিক প্রতিষ্ঠান নিউরালিংক। চলতি বছরের অক্টোবর থেকে এই পরীক্ষা শুরু হতে যাচ্ছে। এই পরীক্ষার লক্ষ্য হলো বাক্শক্তিহীন ব্যক্তিদের চিন্তাকে সরাসরি পাঠ্যরূপে রূপান্তর করা।
১ ঘণ্টা আগেঅ্যাপলের প্রথম ফোল্ডেবল আইফোন আসছে—এমন গুঞ্জন এখন আর তেমন নতুন কিছু নয়। তবে সম্প্রতি ব্লুমবার্গের বিশ্লেষক মার্ক গুরম্যান জানিয়েছেন, এই ফোনটির ডিজাইন হবে অনেকটা ‘দুই আইফোন এয়ার একসঙ্গে জোড়া লাগানোর’ মতো।
২ ঘণ্টা আগেলিউকেমিয়ায় আক্রান্ত ছয় বছরের ছেলে লুকার সঙ্গে হাসপাতালে হাঁটছিলেন মা মেগান ব্রাজিল-শিহান। করিডরে হঠাৎ তাদের সামনে এসে দাঁড়ায় চার ফুট লম্বা এক রোবট—রবিন। উচ্চ স্বরে শিশুকণ্ঠে রোবটটি বলে উঠল, ‘লুকা, কেমন আছ? অনেক দিন দেখা হয়নি!’
৩ ঘণ্টা আগেজনপ্রিয় ভিডিও শেয়ারিং অ্যাপ টিকটকের ভবিষ্যৎ মালিকানা নিয়ে এক নতুন মোড় সামনে এল। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, টিকটকের মার্কিন কার্যক্রমের অংশীদার হতে পারেন বিখ্যাত মিডিয়া মোগল রুপার্ট মারডক ও প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান ডেলের প্রতিষ্ঠাতা মাইকেল ডেল।
৬ ঘণ্টা আগে