ফিচার ডেস্ক, ঢাকা
২০২৫-২৬ মৌসুমের ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের (ইপিএল) সব কটি ম্যাচ সরাসরি সম্প্রচার করবে দেশের শীর্ষস্থানীয় ডিজিটাল বিনোদন প্ল্যাটফর্ম টফি। বাংলালিংকের ডিজিটাল পোর্টফোলিওর অংশ এই প্ল্যাটফর্ম শুরু হওয়া ইপিএলের ৩৮০টি ম্যাচ সরাসরি সম্প্রচার ডিজিটাল স্বত্ব কিনে নিয়েছে।
বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ফুটবল লিগের রোমাঞ্চ এখন সরাসরি নিজেদের মোবাইল ও ডিজিটাল ডিভাইসে উপভোগ করবেন বাংলাদেশের দর্শকেরা। ফুটবলপ্রেমীদের অভিজ্ঞতা আরও সমৃদ্ধ করবে টফির এই উদ্যোগ।
বাংলাদেশি ডেভেলপারদের তৈরি টফি দেশে উদ্ভাবনের অনন্য উদাহরণ। এই অ্যাপের মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা যেকোনো সময়, যেকোনো জায়গা থেকে স্বাচ্ছন্দ্যে বিনোদনমূলক কনটেন্ট উপভোগ করতে পারেন। ঘরে বসেই হোক, চলার পথে কিংবা দেশের প্রত্যন্ত কোন জায়গা থেকে, টফিতে নিরবচ্ছিন্ন উপভোগ করা যাবে মানসম্পন্ন স্ট্রিমিং অভিজ্ঞতা।
এ বিষয়ে বাংলালিংকের প্রধান নির্বাহী ইওহান বুসে বলেন, ‘ফুটবল খেলার চেয়ে বেশি কিছু। ফুটবল মানেই আবেগ, যা কোটি বাংলাদেশিকে এক করে দেয়। টফিতে ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের সব ম্যাচ সরাসরি দেখানোর মাধ্যমে আমরা দর্শকদের জন্য শুধু বিশ্বমানের ডিজিটাল অভিজ্ঞতাই নিশ্চিত করছি না, পাশাপাশি খেলাধুলা ও বিনোদন উপভোগের ধরন বদলে দিয়ে বাংলাদেশের ডিজিটাল রূপান্তরেও অবদান রাখছি।’
অত্যাধুনিক স্ট্রিমিং প্রযুক্তি থাকার ফলে টফিতে একসঙ্গে একাধিক ম্যাচ সম্প্রচারিত হয়। যে কারণে দর্শকেরা রিয়েল-টাইমে তাঁদের পছন্দের দল ও খেলোয়াড়দের খেলা দেখতে পারেন। লাইভ স্ট্রিমিংয়ে টফির এ সুবিধা দেশে ফুটবলপ্রেমীদের অভিজ্ঞতা যেমন সমৃদ্ধ করছে, তেমনি স্পোর্টস লাইভ স্ট্রিমিংয়ের ক্ষেত্রেও নতুন মানদণ্ড তৈরি করেছে।
খেলার বাইরে টফিতে বিনোদন ও শিক্ষামূলক এবং জ্ঞানভিত্তিক কনটেন্টের সংখ্যা বাড়ছে, প্ল্যাটফর্মটি আরও সচেতন ও কানেক্টেড সমাজ গঠনে ভূমিকা রাখছে। এক প্ল্যাটফর্মে বিভিন্ন ধরনের কনটেন্ট থাকায় টফির মাধ্যমে কোটি মানুষ তাঁদের পছন্দের অনুষ্ঠান উপভোগ করতে পারছেন। এ ছাড়া নতুন বিষয় সম্পর্কে জেনে নিজেদের দক্ষতা বাড়াতে এবং বিশ্বজুড়ে ঘটে যাওয়া সাম্প্রতিক ঘটনাবলি সম্পর্কেও জানতে পারছেন।
২০২৫-২৬ মৌসুমের ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের (ইপিএল) সব কটি ম্যাচ সরাসরি সম্প্রচার করবে দেশের শীর্ষস্থানীয় ডিজিটাল বিনোদন প্ল্যাটফর্ম টফি। বাংলালিংকের ডিজিটাল পোর্টফোলিওর অংশ এই প্ল্যাটফর্ম শুরু হওয়া ইপিএলের ৩৮০টি ম্যাচ সরাসরি সম্প্রচার ডিজিটাল স্বত্ব কিনে নিয়েছে।
বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ফুটবল লিগের রোমাঞ্চ এখন সরাসরি নিজেদের মোবাইল ও ডিজিটাল ডিভাইসে উপভোগ করবেন বাংলাদেশের দর্শকেরা। ফুটবলপ্রেমীদের অভিজ্ঞতা আরও সমৃদ্ধ করবে টফির এই উদ্যোগ।
বাংলাদেশি ডেভেলপারদের তৈরি টফি দেশে উদ্ভাবনের অনন্য উদাহরণ। এই অ্যাপের মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা যেকোনো সময়, যেকোনো জায়গা থেকে স্বাচ্ছন্দ্যে বিনোদনমূলক কনটেন্ট উপভোগ করতে পারেন। ঘরে বসেই হোক, চলার পথে কিংবা দেশের প্রত্যন্ত কোন জায়গা থেকে, টফিতে নিরবচ্ছিন্ন উপভোগ করা যাবে মানসম্পন্ন স্ট্রিমিং অভিজ্ঞতা।
এ বিষয়ে বাংলালিংকের প্রধান নির্বাহী ইওহান বুসে বলেন, ‘ফুটবল খেলার চেয়ে বেশি কিছু। ফুটবল মানেই আবেগ, যা কোটি বাংলাদেশিকে এক করে দেয়। টফিতে ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের সব ম্যাচ সরাসরি দেখানোর মাধ্যমে আমরা দর্শকদের জন্য শুধু বিশ্বমানের ডিজিটাল অভিজ্ঞতাই নিশ্চিত করছি না, পাশাপাশি খেলাধুলা ও বিনোদন উপভোগের ধরন বদলে দিয়ে বাংলাদেশের ডিজিটাল রূপান্তরেও অবদান রাখছি।’
অত্যাধুনিক স্ট্রিমিং প্রযুক্তি থাকার ফলে টফিতে একসঙ্গে একাধিক ম্যাচ সম্প্রচারিত হয়। যে কারণে দর্শকেরা রিয়েল-টাইমে তাঁদের পছন্দের দল ও খেলোয়াড়দের খেলা দেখতে পারেন। লাইভ স্ট্রিমিংয়ে টফির এ সুবিধা দেশে ফুটবলপ্রেমীদের অভিজ্ঞতা যেমন সমৃদ্ধ করছে, তেমনি স্পোর্টস লাইভ স্ট্রিমিংয়ের ক্ষেত্রেও নতুন মানদণ্ড তৈরি করেছে।
খেলার বাইরে টফিতে বিনোদন ও শিক্ষামূলক এবং জ্ঞানভিত্তিক কনটেন্টের সংখ্যা বাড়ছে, প্ল্যাটফর্মটি আরও সচেতন ও কানেক্টেড সমাজ গঠনে ভূমিকা রাখছে। এক প্ল্যাটফর্মে বিভিন্ন ধরনের কনটেন্ট থাকায় টফির মাধ্যমে কোটি মানুষ তাঁদের পছন্দের অনুষ্ঠান উপভোগ করতে পারছেন। এ ছাড়া নতুন বিষয় সম্পর্কে জেনে নিজেদের দক্ষতা বাড়াতে এবং বিশ্বজুড়ে ঘটে যাওয়া সাম্প্রতিক ঘটনাবলি সম্পর্কেও জানতে পারছেন।
ভারতে নামমাত্র মূল্যের সাবস্ক্রিপশন প্ল্যান চালু করল চ্যাটজিপিটির নির্মাতা ওপেনএআই। ‘চ্যাটজিপিটি গো’ নামের প্ল্যানটির মাসিক খরচ মাত্র ৪ দশমিক ৬ ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৫৫৮ টাকা)। নতুন প্ল্যানটি আগের চ্যাটজিপিটি প্লাস প্ল্যানের (প্রায় ২৩ ডলার) তুলনায় অনেক সস্তা।
৬ ঘণ্টা আগেগ্রুপ কলকে আরও পরিকল্পিত ও সহজ করতে বেশ কিছু নতুন ফিচার চালু করেছে জনপ্রিয় ম্যাসেজিং অ্যাপ হোয়াটসঅ্যাপ। নতুন এই আপডেটে এসেছে কল শিডিউলিং, গ্রুপ কল ইনভাইট, অংশগ্রহণকারীদের তালিকা দেখার সুবিধা এবং ইন্টারঅ্যাকটিভ রিঅ্যাকশন দেওয়ার মতো স্মার্ট সব ফিচার।
৭ ঘণ্টা আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তির কেন্দ্রস্থল যেন যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়ার অ্যাশবার্ন। ডালাস বিমানবন্দরে নামার আগে জানালার পাশে বসে থাকা যাত্রীরা দেখতে পারেন সারি সারি সাদা ছাদওয়ালা বাক্সসদৃশ ভবন। এগুলো আসলে ডেটা সেন্টার, যেগুলো নিয়ে গঠিত পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ডেটা ক্লাস্টার। শুধু গত বছরই এগুলো
১০ ঘণ্টা আগেএকসময় ফ্রিল্যান্সিং অথবা অনলাইন আয় বলতে আমরা বুঝতাম কম্পিউটারে টাইপিং, ডেটা এন্ট্রি, ওয়েব ডিজাইন কিংবা সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টের মতো জটিল কাজ। কিন্তু প্রযুক্তির গতিপথ বদলে দিয়েছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই।
১২ ঘণ্টা আগে