
বন্ধু, পরিবারের সদস্য বা অন্য কোনো পরিচিত ব্যক্তিদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখার জনপ্রিয় একটি মাধ্যম হলো ফেসবুক। কাউকে খুঁজে বের করে তাঁকে ফেসবুকের বন্ধু তালিকায় যুক্ত করা একটি সাধারণ ঘটনা। অনেক সময় শুধু কারও ইমেইল আইডি থাকতে পারে আপনার কাছে। তবে সেই তথ্য ব্যবহার করে নির্দিষ্ট ব্যক্তির প্রোফাইল খুঁজে পাওয়া সম্ভব।
ইমেইল আইডি ব্যবহার করে ফেসবুকে কাউকে খুঁজবেন যেসব কারণে
ফেসবুকে কারও নাম দিয়ে সার্চ করে সাধারণ কারও অ্যাকাউন্ট খুঁজে বের করা হয়। তবে কিছু ক্ষেত্রে ইমেইল আইডি ব্যবহার করার প্রয়োজন পড়তে পারে। এখানে তিনটি কারণ উল্লেখ করা হলো—
১. কারও প্রোফাইল নাম বেশি প্রচলিত হলে সেই নাম দিয়ে সার্চ করলে একই নামের একাধিক ফেসবুক ব্যবহারকারীর প্রোফাইল সামনে চলে আসে। এই বিশাল তালিকা থেকে নির্দিষ্ট ব্যক্তিকে খুঁজে পাওয়া কঠিন হয়ে পড়ে।
২. এ ছাড়া ফেসবুকের প্রোফাইলে কেউ পূর্ণ বা আসল নাম উল্লেখ না করলেও ইমেইল আইডি ব্যবহার করে নির্দিষ্ট ব্যক্তির অ্যাকাউন্ট খুঁজে বের করা সম্ভব।
৩. কারও ফেসবুক ‘ইউজারনেম’ বা ‘ইউআরএল’ না জানা থাকলে সরাসরি প্রোফাইলে খুঁজে পাওয়ার জন্য ইমেইল আইডি ব্যবহার করতে পারবেন।
ফেসবুক অ্যাপ বা ব্রাউজার থেকে ইমেইল আইডি দিয়ে কারও ফেসবুক অ্যাকাউন্ট খুঁজে পাওয়ার যায়। তবে এই পদ্ধতি তখনই কাজে দেবে, যদি ব্যক্তি নিজের ইমেইল আইডি পাবলিক করে রাখে।
ইমেইল আইডি দিয়ে কারও ফেসবুক অ্যাকাউন্ট খুঁজবেন যেভাবে
১. কোনো ব্রাউজার থেকে ফেসবুকের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন বা স্মার্টফোন থেকে ফেসবুক অ্যাপে লগ ইন করুন।
২. যে ব্যক্তিকে খুঁজে পেতে চান, তার ইমেইল আইডি ওয়েবসাইট থেকে সার্চ বারে টাইপ বা পেস্ট করুন এবং সার্চ আইকোনে ক্লিক করুন।
ফেসবুক অ্যাপের ক্ষেত্রেও একই পদ্ধতি অনুসরণ করুন।
৩. এভাবে ফেসবুকে ইমেইল সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির, পেজ, গ্রুপসহ বিভিন্ন তথ্য দেখাবে।
৪. সার্চ ফলাফলে ইমেইলের সঙ্গে মিলে যাওয়া প্রোফাইল দেখতে পেলে, ব্যক্তির নাম বা প্রোফাইল ছবিতে ক্লিক করুন। এভাবে তাঁদের ফেসবুক প্রোফাইলে প্রবেশ করা যাবে। কাঙ্ক্ষিত ফেসবুক অ্যাকাউন্টটি খুঁজে পেয়েছেন তা নিশ্চিত হলে ‘অ্যাড ফ্রেন্ড’ বাটনে ক্লিক করুন।
এভাবে ইমেইল আইডি দিয়ে নির্দিষ্ট ফেসবুক আইডি খুঁজে পাওয়ার পাশাপাশি ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠাতে পারবেন।
ফেসবুক ব্যবহারকারীর ফোন নম্বর, চাকরি, স্কুল, বা তাদের প্রোফাইলে থাকা যেকোনো প্রাসঙ্গিক তথ্য অনুসন্ধানের মাধ্যমে নির্দিষ্ট ব্যক্তিকে খুঁজে বের করা সম্ভব।
এ ছাড়া পুরোনো বন্ধুকে খুঁজতে আপনার ফেসবুক বন্ধুদেরও কন্টাক্টসে অনুসন্ধান করতে পারেন।
তথ্যসূত্র: লাইফ হ্যাকার

বন্ধু, পরিবারের সদস্য বা অন্য কোনো পরিচিত ব্যক্তিদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখার জনপ্রিয় একটি মাধ্যম হলো ফেসবুক। কাউকে খুঁজে বের করে তাঁকে ফেসবুকের বন্ধু তালিকায় যুক্ত করা একটি সাধারণ ঘটনা। অনেক সময় শুধু কারও ইমেইল আইডি থাকতে পারে আপনার কাছে। তবে সেই তথ্য ব্যবহার করে নির্দিষ্ট ব্যক্তির প্রোফাইল খুঁজে পাওয়া সম্ভব।
ইমেইল আইডি ব্যবহার করে ফেসবুকে কাউকে খুঁজবেন যেসব কারণে
ফেসবুকে কারও নাম দিয়ে সার্চ করে সাধারণ কারও অ্যাকাউন্ট খুঁজে বের করা হয়। তবে কিছু ক্ষেত্রে ইমেইল আইডি ব্যবহার করার প্রয়োজন পড়তে পারে। এখানে তিনটি কারণ উল্লেখ করা হলো—
১. কারও প্রোফাইল নাম বেশি প্রচলিত হলে সেই নাম দিয়ে সার্চ করলে একই নামের একাধিক ফেসবুক ব্যবহারকারীর প্রোফাইল সামনে চলে আসে। এই বিশাল তালিকা থেকে নির্দিষ্ট ব্যক্তিকে খুঁজে পাওয়া কঠিন হয়ে পড়ে।
২. এ ছাড়া ফেসবুকের প্রোফাইলে কেউ পূর্ণ বা আসল নাম উল্লেখ না করলেও ইমেইল আইডি ব্যবহার করে নির্দিষ্ট ব্যক্তির অ্যাকাউন্ট খুঁজে বের করা সম্ভব।
৩. কারও ফেসবুক ‘ইউজারনেম’ বা ‘ইউআরএল’ না জানা থাকলে সরাসরি প্রোফাইলে খুঁজে পাওয়ার জন্য ইমেইল আইডি ব্যবহার করতে পারবেন।
ফেসবুক অ্যাপ বা ব্রাউজার থেকে ইমেইল আইডি দিয়ে কারও ফেসবুক অ্যাকাউন্ট খুঁজে পাওয়ার যায়। তবে এই পদ্ধতি তখনই কাজে দেবে, যদি ব্যক্তি নিজের ইমেইল আইডি পাবলিক করে রাখে।
ইমেইল আইডি দিয়ে কারও ফেসবুক অ্যাকাউন্ট খুঁজবেন যেভাবে
১. কোনো ব্রাউজার থেকে ফেসবুকের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন বা স্মার্টফোন থেকে ফেসবুক অ্যাপে লগ ইন করুন।
২. যে ব্যক্তিকে খুঁজে পেতে চান, তার ইমেইল আইডি ওয়েবসাইট থেকে সার্চ বারে টাইপ বা পেস্ট করুন এবং সার্চ আইকোনে ক্লিক করুন।
ফেসবুক অ্যাপের ক্ষেত্রেও একই পদ্ধতি অনুসরণ করুন।
৩. এভাবে ফেসবুকে ইমেইল সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির, পেজ, গ্রুপসহ বিভিন্ন তথ্য দেখাবে।
৪. সার্চ ফলাফলে ইমেইলের সঙ্গে মিলে যাওয়া প্রোফাইল দেখতে পেলে, ব্যক্তির নাম বা প্রোফাইল ছবিতে ক্লিক করুন। এভাবে তাঁদের ফেসবুক প্রোফাইলে প্রবেশ করা যাবে। কাঙ্ক্ষিত ফেসবুক অ্যাকাউন্টটি খুঁজে পেয়েছেন তা নিশ্চিত হলে ‘অ্যাড ফ্রেন্ড’ বাটনে ক্লিক করুন।
এভাবে ইমেইল আইডি দিয়ে নির্দিষ্ট ফেসবুক আইডি খুঁজে পাওয়ার পাশাপাশি ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠাতে পারবেন।
ফেসবুক ব্যবহারকারীর ফোন নম্বর, চাকরি, স্কুল, বা তাদের প্রোফাইলে থাকা যেকোনো প্রাসঙ্গিক তথ্য অনুসন্ধানের মাধ্যমে নির্দিষ্ট ব্যক্তিকে খুঁজে বের করা সম্ভব।
এ ছাড়া পুরোনো বন্ধুকে খুঁজতে আপনার ফেসবুক বন্ধুদেরও কন্টাক্টসে অনুসন্ধান করতে পারেন।
তথ্যসূত্র: লাইফ হ্যাকার

বন্ধু, পরিবারের সদস্য বা অন্য কোনো পরিচিত ব্যক্তিদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখার জনপ্রিয় একটি মাধ্যম হলো ফেসবুক। কাউকে খুঁজে বের করে তাঁকে ফেসবুকের বন্ধু তালিকায় যুক্ত করা একটি সাধারণ ঘটনা। অনেক সময় শুধু কারও ইমেইল আইডি থাকতে পারে আপনার কাছে। তবে সেই তথ্য ব্যবহার করে নির্দিষ্ট ব্যক্তির প্রোফাইল খুঁজে পাওয়া সম্ভব।
ইমেইল আইডি ব্যবহার করে ফেসবুকে কাউকে খুঁজবেন যেসব কারণে
ফেসবুকে কারও নাম দিয়ে সার্চ করে সাধারণ কারও অ্যাকাউন্ট খুঁজে বের করা হয়। তবে কিছু ক্ষেত্রে ইমেইল আইডি ব্যবহার করার প্রয়োজন পড়তে পারে। এখানে তিনটি কারণ উল্লেখ করা হলো—
১. কারও প্রোফাইল নাম বেশি প্রচলিত হলে সেই নাম দিয়ে সার্চ করলে একই নামের একাধিক ফেসবুক ব্যবহারকারীর প্রোফাইল সামনে চলে আসে। এই বিশাল তালিকা থেকে নির্দিষ্ট ব্যক্তিকে খুঁজে পাওয়া কঠিন হয়ে পড়ে।
২. এ ছাড়া ফেসবুকের প্রোফাইলে কেউ পূর্ণ বা আসল নাম উল্লেখ না করলেও ইমেইল আইডি ব্যবহার করে নির্দিষ্ট ব্যক্তির অ্যাকাউন্ট খুঁজে বের করা সম্ভব।
৩. কারও ফেসবুক ‘ইউজারনেম’ বা ‘ইউআরএল’ না জানা থাকলে সরাসরি প্রোফাইলে খুঁজে পাওয়ার জন্য ইমেইল আইডি ব্যবহার করতে পারবেন।
ফেসবুক অ্যাপ বা ব্রাউজার থেকে ইমেইল আইডি দিয়ে কারও ফেসবুক অ্যাকাউন্ট খুঁজে পাওয়ার যায়। তবে এই পদ্ধতি তখনই কাজে দেবে, যদি ব্যক্তি নিজের ইমেইল আইডি পাবলিক করে রাখে।
ইমেইল আইডি দিয়ে কারও ফেসবুক অ্যাকাউন্ট খুঁজবেন যেভাবে
১. কোনো ব্রাউজার থেকে ফেসবুকের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন বা স্মার্টফোন থেকে ফেসবুক অ্যাপে লগ ইন করুন।
২. যে ব্যক্তিকে খুঁজে পেতে চান, তার ইমেইল আইডি ওয়েবসাইট থেকে সার্চ বারে টাইপ বা পেস্ট করুন এবং সার্চ আইকোনে ক্লিক করুন।
ফেসবুক অ্যাপের ক্ষেত্রেও একই পদ্ধতি অনুসরণ করুন।
৩. এভাবে ফেসবুকে ইমেইল সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির, পেজ, গ্রুপসহ বিভিন্ন তথ্য দেখাবে।
৪. সার্চ ফলাফলে ইমেইলের সঙ্গে মিলে যাওয়া প্রোফাইল দেখতে পেলে, ব্যক্তির নাম বা প্রোফাইল ছবিতে ক্লিক করুন। এভাবে তাঁদের ফেসবুক প্রোফাইলে প্রবেশ করা যাবে। কাঙ্ক্ষিত ফেসবুক অ্যাকাউন্টটি খুঁজে পেয়েছেন তা নিশ্চিত হলে ‘অ্যাড ফ্রেন্ড’ বাটনে ক্লিক করুন।
এভাবে ইমেইল আইডি দিয়ে নির্দিষ্ট ফেসবুক আইডি খুঁজে পাওয়ার পাশাপাশি ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠাতে পারবেন।
ফেসবুক ব্যবহারকারীর ফোন নম্বর, চাকরি, স্কুল, বা তাদের প্রোফাইলে থাকা যেকোনো প্রাসঙ্গিক তথ্য অনুসন্ধানের মাধ্যমে নির্দিষ্ট ব্যক্তিকে খুঁজে বের করা সম্ভব।
এ ছাড়া পুরোনো বন্ধুকে খুঁজতে আপনার ফেসবুক বন্ধুদেরও কন্টাক্টসে অনুসন্ধান করতে পারেন।
তথ্যসূত্র: লাইফ হ্যাকার

বন্ধু, পরিবারের সদস্য বা অন্য কোনো পরিচিত ব্যক্তিদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখার জনপ্রিয় একটি মাধ্যম হলো ফেসবুক। কাউকে খুঁজে বের করে তাঁকে ফেসবুকের বন্ধু তালিকায় যুক্ত করা একটি সাধারণ ঘটনা। অনেক সময় শুধু কারও ইমেইল আইডি থাকতে পারে আপনার কাছে। তবে সেই তথ্য ব্যবহার করে নির্দিষ্ট ব্যক্তির প্রোফাইল খুঁজে পাওয়া সম্ভব।
ইমেইল আইডি ব্যবহার করে ফেসবুকে কাউকে খুঁজবেন যেসব কারণে
ফেসবুকে কারও নাম দিয়ে সার্চ করে সাধারণ কারও অ্যাকাউন্ট খুঁজে বের করা হয়। তবে কিছু ক্ষেত্রে ইমেইল আইডি ব্যবহার করার প্রয়োজন পড়তে পারে। এখানে তিনটি কারণ উল্লেখ করা হলো—
১. কারও প্রোফাইল নাম বেশি প্রচলিত হলে সেই নাম দিয়ে সার্চ করলে একই নামের একাধিক ফেসবুক ব্যবহারকারীর প্রোফাইল সামনে চলে আসে। এই বিশাল তালিকা থেকে নির্দিষ্ট ব্যক্তিকে খুঁজে পাওয়া কঠিন হয়ে পড়ে।
২. এ ছাড়া ফেসবুকের প্রোফাইলে কেউ পূর্ণ বা আসল নাম উল্লেখ না করলেও ইমেইল আইডি ব্যবহার করে নির্দিষ্ট ব্যক্তির অ্যাকাউন্ট খুঁজে বের করা সম্ভব।
৩. কারও ফেসবুক ‘ইউজারনেম’ বা ‘ইউআরএল’ না জানা থাকলে সরাসরি প্রোফাইলে খুঁজে পাওয়ার জন্য ইমেইল আইডি ব্যবহার করতে পারবেন।
ফেসবুক অ্যাপ বা ব্রাউজার থেকে ইমেইল আইডি দিয়ে কারও ফেসবুক অ্যাকাউন্ট খুঁজে পাওয়ার যায়। তবে এই পদ্ধতি তখনই কাজে দেবে, যদি ব্যক্তি নিজের ইমেইল আইডি পাবলিক করে রাখে।
ইমেইল আইডি দিয়ে কারও ফেসবুক অ্যাকাউন্ট খুঁজবেন যেভাবে
১. কোনো ব্রাউজার থেকে ফেসবুকের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন বা স্মার্টফোন থেকে ফেসবুক অ্যাপে লগ ইন করুন।
২. যে ব্যক্তিকে খুঁজে পেতে চান, তার ইমেইল আইডি ওয়েবসাইট থেকে সার্চ বারে টাইপ বা পেস্ট করুন এবং সার্চ আইকোনে ক্লিক করুন।
ফেসবুক অ্যাপের ক্ষেত্রেও একই পদ্ধতি অনুসরণ করুন।
৩. এভাবে ফেসবুকে ইমেইল সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির, পেজ, গ্রুপসহ বিভিন্ন তথ্য দেখাবে।
৪. সার্চ ফলাফলে ইমেইলের সঙ্গে মিলে যাওয়া প্রোফাইল দেখতে পেলে, ব্যক্তির নাম বা প্রোফাইল ছবিতে ক্লিক করুন। এভাবে তাঁদের ফেসবুক প্রোফাইলে প্রবেশ করা যাবে। কাঙ্ক্ষিত ফেসবুক অ্যাকাউন্টটি খুঁজে পেয়েছেন তা নিশ্চিত হলে ‘অ্যাড ফ্রেন্ড’ বাটনে ক্লিক করুন।
এভাবে ইমেইল আইডি দিয়ে নির্দিষ্ট ফেসবুক আইডি খুঁজে পাওয়ার পাশাপাশি ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠাতে পারবেন।
ফেসবুক ব্যবহারকারীর ফোন নম্বর, চাকরি, স্কুল, বা তাদের প্রোফাইলে থাকা যেকোনো প্রাসঙ্গিক তথ্য অনুসন্ধানের মাধ্যমে নির্দিষ্ট ব্যক্তিকে খুঁজে বের করা সম্ভব।
এ ছাড়া পুরোনো বন্ধুকে খুঁজতে আপনার ফেসবুক বন্ধুদেরও কন্টাক্টসে অনুসন্ধান করতে পারেন।
তথ্যসূত্র: লাইফ হ্যাকার

মেটার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মার্ক জাকারবার্গ এবং তাঁর স্ত্রী, শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ প্রিসিলা চ্যানের প্রতিষ্ঠিত জনহিতকর সংস্থা চ্যান জাকারবার্গ ইনিশিয়েটিভ (সিজিআই) এখন লক্ষ্য পরিবর্তন করছে।
১৫ মিনিট আগে
টেসলার প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ক ইতিহাসের সবচেয়ে বড় করপোরেট বেতন-ভাতা প্যাকেজের অনুমোদন পেয়েছেন। স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার টেসলার শেয়ারহোল্ডাররা তাঁর জন্য প্রস্তাবিত বেতন-ভাতা প্যাকেজে ভোট দিয়ে সমর্থন জানান। এতে ৭৫ শতাংশের বেশি শেয়ারহোল্ডার অনুমোদন দিয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগে
দেশে দ্রুতগতির মোবাইল ইন্টারনেট ব্যবহারের প্রবণতা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে অপারেটরগুলো ভিওএলটিই বা ভোল্টি সেবা চালু করেছে। সাধারণ ব্যবহারকারীর জন্য এটি নতুন একটি অভিজ্ঞতা—ভয়েস কল এখন সরাসরি ৪জি নেটওয়ার্ক দিয়ে করা যায়। ফলে ফোন কলের শব্দ শোনা যায় আরও স্পষ্ট, সংযোগ হয় আরও দ্রুত এবং একই সঙ্গে ব্যবহার করা
১৫ ঘণ্টা আগে
‘ভাইব কোডিং’ শব্দগুচ্ছটি প্রথম ব্যবহার করেন ওপেনএআইয়ের সহপ্রতিষ্ঠাতা আন্দ্রেই কারপাথি। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে তিনি ধারণাটি তুলে ধরেন, যাতে বোঝানো হয়, কীভাবে এআই প্রোগ্রামারদের কোড লেখার ঝামেলা থেকে মুক্তি দিতে পারে এবং ‘ভাইব’ বা অনুভূতির ভিত্তিতে প্রোগ্রাম তৈরির সুযোগ করে দেয়।
১৬ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মেটার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মার্ক জাকারবার্গ এবং তাঁর স্ত্রী, শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ প্রিসিলা চ্যানের প্রতিষ্ঠিত জনহিতকর সংস্থা চ্যান জাকারবার্গ ইনিশিয়েটিভ (সিজিআই) এখন লক্ষ্য পরিবর্তন করছে। এত দিন শিক্ষা ও জননীতির পাশাপাশি রোগ নিরাময়ে মনোযোগ দিলেও, সিজিআই এখন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চালিত জীববিজ্ঞানে তাদের সমস্ত প্রচেষ্টা নিয়োজিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার একটি ব্লগ পোস্টে জাকারবার্গ দম্পতি জানান, তাঁরা এখন তাদের জনহিতকর কাজ মূলত বায়োহাব ল্যাবগুলোর ওপর কেন্দ্রীভূত করবেন। ২০১৬ সাল থেকে এই প্রতিষ্ঠানকে সহযোগিতা করে আসছেন তাঁরা।
একই দিনে বায়োহাব ঘোষণা করেছে, তারা মানুষের রোগ বুঝতে এবং তার মোকাবিলা করার জন্য বৈজ্ঞানিক অগ্রগতিকে দ্রুততর করতে ইভোলুশনারি স্কেল (EvolutionaryScale) এর সঙ্গে অংশীদারত্ব করবে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে মার্ক জাকারবার্গ বলেন, ‘যখন আমরা শুরু করেছিলাম, আমাদের লক্ষ্য ছিল এই শতাব্দীতে সমস্ত রোগ নিরাময় বা প্রতিরোধ করতে বিজ্ঞানীদের সহায়তা করা। এআই-এর অগ্রগতির সঙ্গে সঙ্গে আমরা এখন বিশ্বাস করি, এটি আরও দ্রুত সম্ভব হতে পারে। আমরা মনে করি বিজ্ঞানের অগ্রগতিকে ত্বরান্বিত করাই আমাদের সবচেয়ে ইতিবাচক প্রভাব ফেলার ক্ষেত্র। তাই পরবর্তী অধ্যায়ের জন্য আমরা এআই-চালিত জীববিজ্ঞানে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালাব।’
উল্লেখ্য, জাকারবার্গ ও চ্যান দম্পতি তাদের সম্পদের প্রায় অর্ধেক দান করার অঙ্গীকার করেছেন। এর পরিমাণ ২০০ বিলিয়ন ডলারের বেশি।
যদিও সিজিআই ২০১৫ সালে প্রতিষ্ঠার সময় শিক্ষা, জননীতি এবং রোগ নিরাময়কে তাদের প্রধান ক্ষেত্র হিসেবে ঘোষণা করেছিল। তবে বর্তমানে মেটার মতোই সিজিআই তাদের পুরোনো লক্ষ্য থেকে সরে এসে এআই-এর দিকে ঝুঁকছে।
বলতে গেলে এই লক্ষ্য পূরণের অংশ হিসেবেই ২০২৩ সালে শিক্ষা বিভাগে নিয়োজিত কয়েক ডজন কর্মীকে ছাঁটাই করা হয় এবং শিক্ষা নীতি সংক্রান্ত অনুদান পোর্টফোলিও বন্ধ করে দেওয়া হয়। এরপর ২০২৪ সালে প্রিসিলা চ্যান কর্মীদের কাছে পাঠানো একটি ই-মেলে নিশ্চিত করেন, ‘যদিও সিজিআই শিক্ষামূলক কাজ এবং স্থানীয় সম্প্রদায়গুলিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকবে, তবুও আমরা বুঝতে পারছি যে বিজ্ঞানই আমাদের সবচেয়ে বড় বিনিয়োগ এবং বাজি, যা ভবিষ্যতেও তৈরি হবে।’
বায়োহাব তাদের সর্বশেষ উদ্যোগের অধীনে চারটি বৈজ্ঞানিক চ্যালেঞ্জ পূরণের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে। এর মধ্যে রয়েছে, রোগের প্রাথমিক শনাক্তকরণ, প্রতিরোধ এবং চিকিৎসার জন্য রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে পুনর্গঠন ও কাজে লাগাতে এআই ব্যবহার।
এই লক্ষ্য অর্জনের জন্য বায়োহাব ২০২৮ সালের মধ্যে তাদের কম্পিউটিং সক্ষমতা বাড়িয়ে ১০ হাজার জিপিইউ-তে উন্নীত করবে।
বায়োহাব আশা করছে, এই নতুন সিস্টেমে অগ্রগতি অর্জিত হলে, কয়েক মাসের মধ্যেই কয়েক দশকের আবিষ্কার সম্ভব হতে পারে। তাদের বিশ্বাস, এই পদক্ষেপগুলো সম্মিলিতভাবে ‘অত্যাধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞান’-এর দ্বার উন্মোচন করবে।

মেটার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মার্ক জাকারবার্গ এবং তাঁর স্ত্রী, শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ প্রিসিলা চ্যানের প্রতিষ্ঠিত জনহিতকর সংস্থা চ্যান জাকারবার্গ ইনিশিয়েটিভ (সিজিআই) এখন লক্ষ্য পরিবর্তন করছে। এত দিন শিক্ষা ও জননীতির পাশাপাশি রোগ নিরাময়ে মনোযোগ দিলেও, সিজিআই এখন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চালিত জীববিজ্ঞানে তাদের সমস্ত প্রচেষ্টা নিয়োজিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার একটি ব্লগ পোস্টে জাকারবার্গ দম্পতি জানান, তাঁরা এখন তাদের জনহিতকর কাজ মূলত বায়োহাব ল্যাবগুলোর ওপর কেন্দ্রীভূত করবেন। ২০১৬ সাল থেকে এই প্রতিষ্ঠানকে সহযোগিতা করে আসছেন তাঁরা।
একই দিনে বায়োহাব ঘোষণা করেছে, তারা মানুষের রোগ বুঝতে এবং তার মোকাবিলা করার জন্য বৈজ্ঞানিক অগ্রগতিকে দ্রুততর করতে ইভোলুশনারি স্কেল (EvolutionaryScale) এর সঙ্গে অংশীদারত্ব করবে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে মার্ক জাকারবার্গ বলেন, ‘যখন আমরা শুরু করেছিলাম, আমাদের লক্ষ্য ছিল এই শতাব্দীতে সমস্ত রোগ নিরাময় বা প্রতিরোধ করতে বিজ্ঞানীদের সহায়তা করা। এআই-এর অগ্রগতির সঙ্গে সঙ্গে আমরা এখন বিশ্বাস করি, এটি আরও দ্রুত সম্ভব হতে পারে। আমরা মনে করি বিজ্ঞানের অগ্রগতিকে ত্বরান্বিত করাই আমাদের সবচেয়ে ইতিবাচক প্রভাব ফেলার ক্ষেত্র। তাই পরবর্তী অধ্যায়ের জন্য আমরা এআই-চালিত জীববিজ্ঞানে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালাব।’
উল্লেখ্য, জাকারবার্গ ও চ্যান দম্পতি তাদের সম্পদের প্রায় অর্ধেক দান করার অঙ্গীকার করেছেন। এর পরিমাণ ২০০ বিলিয়ন ডলারের বেশি।
যদিও সিজিআই ২০১৫ সালে প্রতিষ্ঠার সময় শিক্ষা, জননীতি এবং রোগ নিরাময়কে তাদের প্রধান ক্ষেত্র হিসেবে ঘোষণা করেছিল। তবে বর্তমানে মেটার মতোই সিজিআই তাদের পুরোনো লক্ষ্য থেকে সরে এসে এআই-এর দিকে ঝুঁকছে।
বলতে গেলে এই লক্ষ্য পূরণের অংশ হিসেবেই ২০২৩ সালে শিক্ষা বিভাগে নিয়োজিত কয়েক ডজন কর্মীকে ছাঁটাই করা হয় এবং শিক্ষা নীতি সংক্রান্ত অনুদান পোর্টফোলিও বন্ধ করে দেওয়া হয়। এরপর ২০২৪ সালে প্রিসিলা চ্যান কর্মীদের কাছে পাঠানো একটি ই-মেলে নিশ্চিত করেন, ‘যদিও সিজিআই শিক্ষামূলক কাজ এবং স্থানীয় সম্প্রদায়গুলিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকবে, তবুও আমরা বুঝতে পারছি যে বিজ্ঞানই আমাদের সবচেয়ে বড় বিনিয়োগ এবং বাজি, যা ভবিষ্যতেও তৈরি হবে।’
বায়োহাব তাদের সর্বশেষ উদ্যোগের অধীনে চারটি বৈজ্ঞানিক চ্যালেঞ্জ পূরণের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে। এর মধ্যে রয়েছে, রোগের প্রাথমিক শনাক্তকরণ, প্রতিরোধ এবং চিকিৎসার জন্য রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে পুনর্গঠন ও কাজে লাগাতে এআই ব্যবহার।
এই লক্ষ্য অর্জনের জন্য বায়োহাব ২০২৮ সালের মধ্যে তাদের কম্পিউটিং সক্ষমতা বাড়িয়ে ১০ হাজার জিপিইউ-তে উন্নীত করবে।
বায়োহাব আশা করছে, এই নতুন সিস্টেমে অগ্রগতি অর্জিত হলে, কয়েক মাসের মধ্যেই কয়েক দশকের আবিষ্কার সম্ভব হতে পারে। তাদের বিশ্বাস, এই পদক্ষেপগুলো সম্মিলিতভাবে ‘অত্যাধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞান’-এর দ্বার উন্মোচন করবে।

বন্ধু, পরিবারের সদস্য বা অন্য কোনো পরিচিত ব্যক্তিদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখার জনপ্রিয় একটি মাধ্যম হলো ফেসবুক। কাউকে খুঁজে বের করে তাকে ফেসবুকের বন্ধু তালিকায় যুক্ত করা একটি সাধারণ ঘটনা। তবে অনেক সময় আপনার কাছে শুধু কারও ইমেইল আইডি থাকতে পারে। তবে সেই তথ্য ব্যবহার করে নির্দিষ্ট ব্যক্তির প্রোফাইল খুঁজে পাও
২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪
টেসলার প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ক ইতিহাসের সবচেয়ে বড় করপোরেট বেতন-ভাতা প্যাকেজের অনুমোদন পেয়েছেন। স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার টেসলার শেয়ারহোল্ডাররা তাঁর জন্য প্রস্তাবিত বেতন-ভাতা প্যাকেজে ভোট দিয়ে সমর্থন জানান। এতে ৭৫ শতাংশের বেশি শেয়ারহোল্ডার অনুমোদন দিয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগে
দেশে দ্রুতগতির মোবাইল ইন্টারনেট ব্যবহারের প্রবণতা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে অপারেটরগুলো ভিওএলটিই বা ভোল্টি সেবা চালু করেছে। সাধারণ ব্যবহারকারীর জন্য এটি নতুন একটি অভিজ্ঞতা—ভয়েস কল এখন সরাসরি ৪জি নেটওয়ার্ক দিয়ে করা যায়। ফলে ফোন কলের শব্দ শোনা যায় আরও স্পষ্ট, সংযোগ হয় আরও দ্রুত এবং একই সঙ্গে ব্যবহার করা
১৫ ঘণ্টা আগে
‘ভাইব কোডিং’ শব্দগুচ্ছটি প্রথম ব্যবহার করেন ওপেনএআইয়ের সহপ্রতিষ্ঠাতা আন্দ্রেই কারপাথি। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে তিনি ধারণাটি তুলে ধরেন, যাতে বোঝানো হয়, কীভাবে এআই প্রোগ্রামারদের কোড লেখার ঝামেলা থেকে মুক্তি দিতে পারে এবং ‘ভাইব’ বা অনুভূতির ভিত্তিতে প্রোগ্রাম তৈরির সুযোগ করে দেয়।
১৬ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

টেসলার প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ক ইতিহাসের সবচেয়ে বড় করপোরেট বেতন-ভাতা প্যাকেজের অনুমোদন পেয়েছেন। স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার টেসলার শেয়ারহোল্ডাররা তাঁর জন্য প্রস্তাবিত বেতন-ভাতা প্যাকেজে ভোট দিয়ে সমর্থন জানান। এতে ৭৫ শতাংশের বেশি শেয়ারহোল্ডার অনুমোদন দিয়েছেন।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, টেক্সাসের অস্টিনে টেসলার কারখানায় বার্ষিক সাধারণ সভায় মঞ্চে ওঠেন মাস্ক। এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিল নাচতে থাকা রোবটের দল। মাস্ক এখন বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি। প্যাকেজ অনুযায়ী, আগামী এক দশকে তিনি সর্বোচ্চ ১ ট্রিলিয়ন ডলার মূল্যের টেসলার শেয়ার পেতে পারেন। তবে কর ও অন্যান্য কর্তনের পর প্রকৃত মূল্য দাঁড়াবে প্রায় ৮৭৮ বিলিয়ন ডলার।
এই ভোট টেসলার ভবিষ্যৎ নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ। মাস্কের লক্ষ্য হলো অটোমেটেড বা স্বয়ংচালিত গাড়ি তৈরি, যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে রোবোট্যাক্সি নেটওয়ার্ক গড়ে তোলা এবং মানবাকৃতির রোবট বিক্রি করা। তবে তাঁর ডানপন্থী রাজনৈতিক বক্তব্যের কারণে এ বছর টেসলার ব্র্যান্ড ইমেজ কিছুটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
পরিচালনা পর্ষদ আগেই সতর্ক করেছিল—এই প্যাকেজ না পেলে মাস্ক কোম্পানি ছেড়ে দিতে পারেন। কিছু বিনিয়োগকারী একে অতি ব্যয়বহুল ও অপ্রয়োজনীয় বলেছেন। তবে অনেকেই মনে করেন, মাস্ককে ধরে রাখতে এবং কোম্পানির লক্ষ্য পূরণে উৎসাহ দিতে এটি জরুরি।
এই প্রস্তাব পাসের পর মাস্ক বলেন, ‘আমরা টেসলার ভবিষ্যতের নতুন অধ্যায়ে নয়, বরং এক নতুন অধ্যায়ের সূচনায় প্রবেশ করছি।’ তিনি মঞ্চে আরও কিছু প্রতিশ্রুতি দেন। তিনি জানান, এপ্রিল থেকেই দুই সিটের, স্টিয়ারিংহীন রোবোট্যাক্সি ‘সাইবারক্যাব’-এর উৎপাদন শুরু হবে। তিনি আরও জানান, শিগগির নতুন প্রজন্মের ইলেকট্রিক স্পোর্টস কার ‘রোডস্টার’ উন্মোচন করা হবে।
এ ছাড়া টেসলাকে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চিপ তৈরির জন্য একটি বিশাল কারখানা গড়তে হবে বলে জানান মাস্ক। এ ক্ষেত্রে ইন্টেলের সঙ্গে অংশীদারত্বের কথাও বিবেচনা করা হচ্ছে। শেয়ারহোল্ডাররা মাস্কের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা স্টার্টআপ এক্সএআইতে (xAI) টেসলার বিনিয়োগের পক্ষেও ভোট দিয়েছেন, যদিও অনেকেই বিরত থেকেছেন।
আগামী দশকে মাস্কের লক্ষ্য হলো ২ কোটি গাড়ি উৎপাদন, ১০ লাখ রোবোট্যাক্সি চালু, ১০ লাখ রোবট বিক্রি এবং ৪০০ বিলিয়ন ডলার মূল মুনাফা অর্জন। তবে এ জন্য টেসলার বাজারমূল্যও বাড়াতে হবে—বর্তমান ১.৫ ট্রিলিয়ন ডলার থেকে প্রথমে ২ ট্রিলিয়ন, এরপর ৮.৫ ট্রিলিয়ন ডলারে।
প্রতিটি ধাপ পূরণে মাস্ক পাবেন কোম্পানির ১ শতাংশ শেয়ার। ফলে সব লক্ষ্য পূরণ না হলেও তিনি কয়েক দশক ডলারের সমপরিমাণ শেয়ার পেতে পারেন। যদি সব লক্ষ্য অর্জিত হয়, মাস্ক ১২ শতাংশ শেয়ার পাবেন, যার আনুমানিক মূল্য প্রায় ১ ট্রিলিয়ন ডলার। এই শেয়ারগুলোর নিট মূল্য দাঁড়াবে ৮৭৮ বিলিয়ন ডলার। কারণ, এতে প্রস্তাব পাসের দিনের শেয়ারের দাম ধরা হয়নি। মাস্ক চাইলে নগদ অর্থে মূল্য পরিশোধ করতে পারেন অথবা কম শেয়ার নিয়ে সেই পরিমাণ সমন্বয় করতে পারেন।

টেসলার প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ক ইতিহাসের সবচেয়ে বড় করপোরেট বেতন-ভাতা প্যাকেজের অনুমোদন পেয়েছেন। স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার টেসলার শেয়ারহোল্ডাররা তাঁর জন্য প্রস্তাবিত বেতন-ভাতা প্যাকেজে ভোট দিয়ে সমর্থন জানান। এতে ৭৫ শতাংশের বেশি শেয়ারহোল্ডার অনুমোদন দিয়েছেন।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, টেক্সাসের অস্টিনে টেসলার কারখানায় বার্ষিক সাধারণ সভায় মঞ্চে ওঠেন মাস্ক। এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিল নাচতে থাকা রোবটের দল। মাস্ক এখন বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি। প্যাকেজ অনুযায়ী, আগামী এক দশকে তিনি সর্বোচ্চ ১ ট্রিলিয়ন ডলার মূল্যের টেসলার শেয়ার পেতে পারেন। তবে কর ও অন্যান্য কর্তনের পর প্রকৃত মূল্য দাঁড়াবে প্রায় ৮৭৮ বিলিয়ন ডলার।
এই ভোট টেসলার ভবিষ্যৎ নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ। মাস্কের লক্ষ্য হলো অটোমেটেড বা স্বয়ংচালিত গাড়ি তৈরি, যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে রোবোট্যাক্সি নেটওয়ার্ক গড়ে তোলা এবং মানবাকৃতির রোবট বিক্রি করা। তবে তাঁর ডানপন্থী রাজনৈতিক বক্তব্যের কারণে এ বছর টেসলার ব্র্যান্ড ইমেজ কিছুটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
পরিচালনা পর্ষদ আগেই সতর্ক করেছিল—এই প্যাকেজ না পেলে মাস্ক কোম্পানি ছেড়ে দিতে পারেন। কিছু বিনিয়োগকারী একে অতি ব্যয়বহুল ও অপ্রয়োজনীয় বলেছেন। তবে অনেকেই মনে করেন, মাস্ককে ধরে রাখতে এবং কোম্পানির লক্ষ্য পূরণে উৎসাহ দিতে এটি জরুরি।
এই প্রস্তাব পাসের পর মাস্ক বলেন, ‘আমরা টেসলার ভবিষ্যতের নতুন অধ্যায়ে নয়, বরং এক নতুন অধ্যায়ের সূচনায় প্রবেশ করছি।’ তিনি মঞ্চে আরও কিছু প্রতিশ্রুতি দেন। তিনি জানান, এপ্রিল থেকেই দুই সিটের, স্টিয়ারিংহীন রোবোট্যাক্সি ‘সাইবারক্যাব’-এর উৎপাদন শুরু হবে। তিনি আরও জানান, শিগগির নতুন প্রজন্মের ইলেকট্রিক স্পোর্টস কার ‘রোডস্টার’ উন্মোচন করা হবে।
এ ছাড়া টেসলাকে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চিপ তৈরির জন্য একটি বিশাল কারখানা গড়তে হবে বলে জানান মাস্ক। এ ক্ষেত্রে ইন্টেলের সঙ্গে অংশীদারত্বের কথাও বিবেচনা করা হচ্ছে। শেয়ারহোল্ডাররা মাস্কের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা স্টার্টআপ এক্সএআইতে (xAI) টেসলার বিনিয়োগের পক্ষেও ভোট দিয়েছেন, যদিও অনেকেই বিরত থেকেছেন।
আগামী দশকে মাস্কের লক্ষ্য হলো ২ কোটি গাড়ি উৎপাদন, ১০ লাখ রোবোট্যাক্সি চালু, ১০ লাখ রোবট বিক্রি এবং ৪০০ বিলিয়ন ডলার মূল মুনাফা অর্জন। তবে এ জন্য টেসলার বাজারমূল্যও বাড়াতে হবে—বর্তমান ১.৫ ট্রিলিয়ন ডলার থেকে প্রথমে ২ ট্রিলিয়ন, এরপর ৮.৫ ট্রিলিয়ন ডলারে।
প্রতিটি ধাপ পূরণে মাস্ক পাবেন কোম্পানির ১ শতাংশ শেয়ার। ফলে সব লক্ষ্য পূরণ না হলেও তিনি কয়েক দশক ডলারের সমপরিমাণ শেয়ার পেতে পারেন। যদি সব লক্ষ্য অর্জিত হয়, মাস্ক ১২ শতাংশ শেয়ার পাবেন, যার আনুমানিক মূল্য প্রায় ১ ট্রিলিয়ন ডলার। এই শেয়ারগুলোর নিট মূল্য দাঁড়াবে ৮৭৮ বিলিয়ন ডলার। কারণ, এতে প্রস্তাব পাসের দিনের শেয়ারের দাম ধরা হয়নি। মাস্ক চাইলে নগদ অর্থে মূল্য পরিশোধ করতে পারেন অথবা কম শেয়ার নিয়ে সেই পরিমাণ সমন্বয় করতে পারেন।

বন্ধু, পরিবারের সদস্য বা অন্য কোনো পরিচিত ব্যক্তিদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখার জনপ্রিয় একটি মাধ্যম হলো ফেসবুক। কাউকে খুঁজে বের করে তাকে ফেসবুকের বন্ধু তালিকায় যুক্ত করা একটি সাধারণ ঘটনা। তবে অনেক সময় আপনার কাছে শুধু কারও ইমেইল আইডি থাকতে পারে। তবে সেই তথ্য ব্যবহার করে নির্দিষ্ট ব্যক্তির প্রোফাইল খুঁজে পাও
২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪
মেটার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মার্ক জাকারবার্গ এবং তাঁর স্ত্রী, শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ প্রিসিলা চ্যানের প্রতিষ্ঠিত জনহিতকর সংস্থা চ্যান জাকারবার্গ ইনিশিয়েটিভ (সিজিআই) এখন লক্ষ্য পরিবর্তন করছে।
১৫ মিনিট আগে
দেশে দ্রুতগতির মোবাইল ইন্টারনেট ব্যবহারের প্রবণতা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে অপারেটরগুলো ভিওএলটিই বা ভোল্টি সেবা চালু করেছে। সাধারণ ব্যবহারকারীর জন্য এটি নতুন একটি অভিজ্ঞতা—ভয়েস কল এখন সরাসরি ৪জি নেটওয়ার্ক দিয়ে করা যায়। ফলে ফোন কলের শব্দ শোনা যায় আরও স্পষ্ট, সংযোগ হয় আরও দ্রুত এবং একই সঙ্গে ব্যবহার করা
১৫ ঘণ্টা আগে
‘ভাইব কোডিং’ শব্দগুচ্ছটি প্রথম ব্যবহার করেন ওপেনএআইয়ের সহপ্রতিষ্ঠাতা আন্দ্রেই কারপাথি। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে তিনি ধারণাটি তুলে ধরেন, যাতে বোঝানো হয়, কীভাবে এআই প্রোগ্রামারদের কোড লেখার ঝামেলা থেকে মুক্তি দিতে পারে এবং ‘ভাইব’ বা অনুভূতির ভিত্তিতে প্রোগ্রাম তৈরির সুযোগ করে দেয়।
১৬ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

দেশে দ্রুতগতির মোবাইল ইন্টারনেট ব্যবহারের প্রবণতা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে অপারেটরগুলো ভিওএলটিই বা ভোল্টি সেবা চালু করেছে। সাধারণ ব্যবহারকারীর জন্য এটি নতুন একটি অভিজ্ঞতা—ভয়েস কল এখন সরাসরি ৪জি নেটওয়ার্ক দিয়ে করা যায়। ফলে ফোন কলের শব্দ শোনা যায় আরও স্পষ্ট, সংযোগ হয় আরও দ্রুত এবং একই সঙ্গে ব্যবহার করা যায় হাই-স্পিড ইন্টারনেট।
ভিওএলটিই কী?
VoLTE-এর পূর্ণরূপ Voice over LTE। সহজ ভাষায়—৪জি নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ভয়েস কল করার প্রযুক্তি। সাধারণভাবে ৪জি ইন্টারনেট ব্যবহার করার সময় কল এলে ফোনটি ২জি বা ৩জি নেটওয়ার্কে ফিরে যায়, এতে কল সেটআপ সময় বেড়ে যায় এবং ইন্টারনেটের গতি কমে যায়। ভিওএলটিই প্রযুক্তি ফোনকে একই সঙ্গে ৪জি নেটওয়ার্কে ভয়েস কল এবং ইন্টারনেট ব্যবহার করতে দেয়।
অপারেটরদের ভাষ্য অনুযায়ী, ভিওএলটিই ব্যবহার করলে কণ্ঠস্বরের মান অনেক উন্নত হয়, এইচডি ভয়েস শোনা যায়, কল ধরতে সময় কম লাগে এবং ইন্টারনেট গতি স্থির থাকে।
ভিওএলটিইর গুরুত্বপূর্ণ সুবিধা
* এইচডি ভয়েস কোয়ালিটি
কলের সময় অপর প্রান্তের কণ্ঠস্বর হবে আরও পরিষ্কার ও ঝকঝকে—যেন একদম পাশেই কথা বলছেন।
* দ্রুত কল সংযোগ
ভিওএলটিই নেটওয়ার্কে কল সেটআপ সময় উল্লেখযোগ্যভাবে কমে যায়, ফলে ফোন রিং বাজতে আর দেরি হয় না।
* ইন্টারনেট ব্যবহার বন্ধ হয় না
প্রচলিত নেটওয়ার্কে কল এলে ইন্টারনেট গতিতে পতন ঘটে। ভিওএলটিইতে কল চলাকালীনও ৪জি ইন্টারনেট একই গতিতে ব্যবহার করা যায়—ভিডিও স্ট্রিমিং, ব্রাউজিং বা অ্যাপ ব্যবহারে কোনো বাধা পড়ে না।
* ব্যাটারি ব্যয় কম
নেটওয়ার্ক বারবার ৪জি থেকে ৩জি/২জি-তে স্যুইচ করতে হয় না, ফলে ব্যাটারির চাপ কমে।
* অতিরিক্ত চার্জ নেই
ভিওএলটিই ব্যবহার করলে কোনো অতিরিক্ত ডেটা চার্জ কাটা হয় না, কল চার্জ ঠিক আগের মতোই থাকবে।
কীভাবে ভিওএলটিই চালু করবেন?
ভিওএলটিই সঠিকভাবে ব্যবহারের জন্য কয়েকটি শর্ত পূরণ করতে হবে।
🔷 ৪জি/ইউএসআইএম (USIM) সিম
পুরোনো ২জি/৩জি সিমে ভিওএলটিই কাজ নাও করতে পারে। প্রয়োজন হলে অপারেটরের গ্রাহকসেবায় গিয়ে সিম আপগ্রেড করতে হবে।
🔷 ২. ভিওএলটিই সমর্থিত স্মার্টফোন
মোবাইল সেটিংসে গিয়ে নিশ্চিত করুন ভিওএলটিই অপশন আছে কি না।
Android:
Settings → Mobile Network / SIM & Network → VoLTE / 4G Calling অপশন চালু করুন।
iPhone:
Settings → Mobile Data → Mobile Data Options → Voice & Data → 4G, VoLTE ON
🔷 নেটওয়ার্ক মোডের সঠিক সেটিং
SIM slot with data → Preferred network type = 4G/3G/2G (Auto)
🔷 সফটওয়্যার আপডেট
হ্যান্ডসেট প্রস্তুতকারকের দেওয়া সর্বশেষ সফটওয়্যার আপডেট ইনস্টল করা থাকতে হবে।
🔷 ভিওএলটিই কাভারেজে থাকতে হবে
আপনার অবস্থানে অপারেটরের ৪জি VoLTE কাভারেজ থাকতে হবে।
কোন অপারেটরের ভিওএলটিই আছে?
বাংলাদেশে গ্রামীণফোন, রবি, এয়ারটেল ও টেলিটকের বেশিরভাগ এলাকায় ভিওএলটিই সেবা চালু হয়েছে। তবে মডেল ও এলাকার ভিত্তিতে সাপোর্ট ভিন্ন হতে পারে। ব্যবহারকারী চাইলে অপারেটরের অ্যাপ বা কল সেন্টারের মাধ্যমে নিশ্চিত হতে পারেন।
ভিওএলটিই বাংলাদেশের মোবাইল নেটওয়ার্কে নতুন অভিজ্ঞতা নিয়ে এসেছে। শুধু দ্রুত ইন্টারনেট নয়, এখন একই সঙ্গে উচ্চমানের ভয়েস কলও সম্ভব। স্মার্টফোনে অপশনটি সক্রিয় করলেই ব্যবহার করা যাবে। যে কেউ চাইলে অতিরিক্ত কোনো খরচ ছাড়াই এই আধুনিক প্রযুক্তির সুবিধা নিতে পারেন।

দেশে দ্রুতগতির মোবাইল ইন্টারনেট ব্যবহারের প্রবণতা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে অপারেটরগুলো ভিওএলটিই বা ভোল্টি সেবা চালু করেছে। সাধারণ ব্যবহারকারীর জন্য এটি নতুন একটি অভিজ্ঞতা—ভয়েস কল এখন সরাসরি ৪জি নেটওয়ার্ক দিয়ে করা যায়। ফলে ফোন কলের শব্দ শোনা যায় আরও স্পষ্ট, সংযোগ হয় আরও দ্রুত এবং একই সঙ্গে ব্যবহার করা যায় হাই-স্পিড ইন্টারনেট।
ভিওএলটিই কী?
VoLTE-এর পূর্ণরূপ Voice over LTE। সহজ ভাষায়—৪জি নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ভয়েস কল করার প্রযুক্তি। সাধারণভাবে ৪জি ইন্টারনেট ব্যবহার করার সময় কল এলে ফোনটি ২জি বা ৩জি নেটওয়ার্কে ফিরে যায়, এতে কল সেটআপ সময় বেড়ে যায় এবং ইন্টারনেটের গতি কমে যায়। ভিওএলটিই প্রযুক্তি ফোনকে একই সঙ্গে ৪জি নেটওয়ার্কে ভয়েস কল এবং ইন্টারনেট ব্যবহার করতে দেয়।
অপারেটরদের ভাষ্য অনুযায়ী, ভিওএলটিই ব্যবহার করলে কণ্ঠস্বরের মান অনেক উন্নত হয়, এইচডি ভয়েস শোনা যায়, কল ধরতে সময় কম লাগে এবং ইন্টারনেট গতি স্থির থাকে।
ভিওএলটিইর গুরুত্বপূর্ণ সুবিধা
* এইচডি ভয়েস কোয়ালিটি
কলের সময় অপর প্রান্তের কণ্ঠস্বর হবে আরও পরিষ্কার ও ঝকঝকে—যেন একদম পাশেই কথা বলছেন।
* দ্রুত কল সংযোগ
ভিওএলটিই নেটওয়ার্কে কল সেটআপ সময় উল্লেখযোগ্যভাবে কমে যায়, ফলে ফোন রিং বাজতে আর দেরি হয় না।
* ইন্টারনেট ব্যবহার বন্ধ হয় না
প্রচলিত নেটওয়ার্কে কল এলে ইন্টারনেট গতিতে পতন ঘটে। ভিওএলটিইতে কল চলাকালীনও ৪জি ইন্টারনেট একই গতিতে ব্যবহার করা যায়—ভিডিও স্ট্রিমিং, ব্রাউজিং বা অ্যাপ ব্যবহারে কোনো বাধা পড়ে না।
* ব্যাটারি ব্যয় কম
নেটওয়ার্ক বারবার ৪জি থেকে ৩জি/২জি-তে স্যুইচ করতে হয় না, ফলে ব্যাটারির চাপ কমে।
* অতিরিক্ত চার্জ নেই
ভিওএলটিই ব্যবহার করলে কোনো অতিরিক্ত ডেটা চার্জ কাটা হয় না, কল চার্জ ঠিক আগের মতোই থাকবে।
কীভাবে ভিওএলটিই চালু করবেন?
ভিওএলটিই সঠিকভাবে ব্যবহারের জন্য কয়েকটি শর্ত পূরণ করতে হবে।
🔷 ৪জি/ইউএসআইএম (USIM) সিম
পুরোনো ২জি/৩জি সিমে ভিওএলটিই কাজ নাও করতে পারে। প্রয়োজন হলে অপারেটরের গ্রাহকসেবায় গিয়ে সিম আপগ্রেড করতে হবে।
🔷 ২. ভিওএলটিই সমর্থিত স্মার্টফোন
মোবাইল সেটিংসে গিয়ে নিশ্চিত করুন ভিওএলটিই অপশন আছে কি না।
Android:
Settings → Mobile Network / SIM & Network → VoLTE / 4G Calling অপশন চালু করুন।
iPhone:
Settings → Mobile Data → Mobile Data Options → Voice & Data → 4G, VoLTE ON
🔷 নেটওয়ার্ক মোডের সঠিক সেটিং
SIM slot with data → Preferred network type = 4G/3G/2G (Auto)
🔷 সফটওয়্যার আপডেট
হ্যান্ডসেট প্রস্তুতকারকের দেওয়া সর্বশেষ সফটওয়্যার আপডেট ইনস্টল করা থাকতে হবে।
🔷 ভিওএলটিই কাভারেজে থাকতে হবে
আপনার অবস্থানে অপারেটরের ৪জি VoLTE কাভারেজ থাকতে হবে।
কোন অপারেটরের ভিওএলটিই আছে?
বাংলাদেশে গ্রামীণফোন, রবি, এয়ারটেল ও টেলিটকের বেশিরভাগ এলাকায় ভিওএলটিই সেবা চালু হয়েছে। তবে মডেল ও এলাকার ভিত্তিতে সাপোর্ট ভিন্ন হতে পারে। ব্যবহারকারী চাইলে অপারেটরের অ্যাপ বা কল সেন্টারের মাধ্যমে নিশ্চিত হতে পারেন।
ভিওএলটিই বাংলাদেশের মোবাইল নেটওয়ার্কে নতুন অভিজ্ঞতা নিয়ে এসেছে। শুধু দ্রুত ইন্টারনেট নয়, এখন একই সঙ্গে উচ্চমানের ভয়েস কলও সম্ভব। স্মার্টফোনে অপশনটি সক্রিয় করলেই ব্যবহার করা যাবে। যে কেউ চাইলে অতিরিক্ত কোনো খরচ ছাড়াই এই আধুনিক প্রযুক্তির সুবিধা নিতে পারেন।

বন্ধু, পরিবারের সদস্য বা অন্য কোনো পরিচিত ব্যক্তিদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখার জনপ্রিয় একটি মাধ্যম হলো ফেসবুক। কাউকে খুঁজে বের করে তাকে ফেসবুকের বন্ধু তালিকায় যুক্ত করা একটি সাধারণ ঘটনা। তবে অনেক সময় আপনার কাছে শুধু কারও ইমেইল আইডি থাকতে পারে। তবে সেই তথ্য ব্যবহার করে নির্দিষ্ট ব্যক্তির প্রোফাইল খুঁজে পাও
২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪
মেটার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মার্ক জাকারবার্গ এবং তাঁর স্ত্রী, শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ প্রিসিলা চ্যানের প্রতিষ্ঠিত জনহিতকর সংস্থা চ্যান জাকারবার্গ ইনিশিয়েটিভ (সিজিআই) এখন লক্ষ্য পরিবর্তন করছে।
১৫ মিনিট আগে
টেসলার প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ক ইতিহাসের সবচেয়ে বড় করপোরেট বেতন-ভাতা প্যাকেজের অনুমোদন পেয়েছেন। স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার টেসলার শেয়ারহোল্ডাররা তাঁর জন্য প্রস্তাবিত বেতন-ভাতা প্যাকেজে ভোট দিয়ে সমর্থন জানান। এতে ৭৫ শতাংশের বেশি শেয়ারহোল্ডার অনুমোদন দিয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগে
‘ভাইব কোডিং’ শব্দগুচ্ছটি প্রথম ব্যবহার করেন ওপেনএআইয়ের সহপ্রতিষ্ঠাতা আন্দ্রেই কারপাথি। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে তিনি ধারণাটি তুলে ধরেন, যাতে বোঝানো হয়, কীভাবে এআই প্রোগ্রামারদের কোড লেখার ঝামেলা থেকে মুক্তি দিতে পারে এবং ‘ভাইব’ বা অনুভূতির ভিত্তিতে প্রোগ্রাম তৈরির সুযোগ করে দেয়।
১৬ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

প্রোগ্রামিং শেখা ছাড়াই এখন যে কেউ নিজস্ব অ্যাপ বা ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন—এমনই এক নতুন ধারণা হলো ‘ভাইব কোডিং’। কলিন্স অভিধান (Collins Dictionary) ২০২৫ সালের ‘ওয়ার্ড অব দ্য ইয়ার’ বা বর্ষসেরা হিসেবে এই শব্দগুচ্ছকে বেছে নিয়েছে।
তবে মজার বিষয় হলো, ভাইব কোডিং আসলে দুটি শব্দের সমন্বয়ে তৈরি। এর অর্থ হলো—কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) ব্যবহার করে প্রোগ্রামিং কোড না লিখেই কেবল কথার মাধ্যমে কোনো অ্যাপ বা ওয়েবসাইট তৈরি করা।
শব্দগুচ্ছটি প্রথম ব্যবহার করেন ওপেনএআইয়ের সহপ্রতিষ্ঠাতা আন্দ্রেই কারপাথি। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে তিনি ধারণাটি তুলে ধরেন, যাতে বোঝানো হয়—কীভাবে এআই প্রোগ্রামারদের কোড লেখার ঝামেলা থেকে মুক্তি দিতে পারে এবং ‘ভাইব’ বা অনুভূতির ভিত্তিতে প্রোগ্রাম তৈরির সুযোগ করে দেয়।
কলিন্সের মতে, ‘ভাইব কোডিং’ শব্দগুচ্ছটি ২০২৫ সালের প্রযুক্তি ও ভাষার বিকাশকে সঠিকভাবে প্রতিফলিত করে। প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক অ্যালেক্স বিকরোফট বলেন, এই শব্দগুচ্ছ দেখায় যে—ভাষা ও প্রযুক্তি কীভাবে একসঙ্গে বিবর্তিত হচ্ছে।
এআই-নির্ভর এই পদ্ধতিতে ব্যবহারকারীকে কেবল নির্দেশ দিতে হয়, যেমন—‘আমার জন্য এমন একটি অ্যাপ বানাও, যা আমার সাপ্তাহিক খাবারের সূচি তৈরি করবে।’ এরপর এআই নিজেই সেই অনুযায়ী কোড তৈরি করে অ্যাপ বানায়।
তবে বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করেছেন, এটি এখনো নিখুঁত নয়—এআইয়ের তৈরি কোড সব সময় কার্যকর হবে বা ত্রুটিমুক্ত থাকবে—এমন নিশ্চয়তা নেই।
‘ভাইব কোডিং’ ছাড়া কলিন্স আরও ৯টি শব্দকে ২০২৫ সালের শর্টলিস্টে রেখেছিল, যেগুলো বছরের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক প্রবণতা প্রতিফলিত করে। সেগুলো হলো—
Clanker (ক্ল্যাঙ্কার): ‘স্টার ওয়ার্স’ চলচ্চিত্র ও গেমে ব্যবহৃত রোবট বোঝাতে ব্যবহৃত একটি শব্দ। এটি ২০২৫ সালে টিকটকে ভাইরাল হয়, তখন ব্যবহারকারীরা এআই-চালিত যন্ত্রের ত্রুটিতে বিরক্তি প্রকাশ করতে শুরু করেন।
Aura farming (অরা ফার্মিং): এমন আচরণ করা, যা শুধু ক্যামেরায় ‘কুল’ দেখাবে বলে মানুষ ইচ্ছাকৃতভাবে এমন কাজ করেন।
Broligarchy: ‘Bro’ ও ‘oligarchy’ মিলে তৈরি শব্দ, যা বিশ্বের বড় প্রযুক্তি কোম্পানির মালিকদের রাজনৈতিক প্রভাব বোঝাতে ব্যবহৃত হয়। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শপথ অনুষ্ঠানে তাঁদের উপস্থিতির পর শব্দটি ব্যাপক আলোচনায় আসে।
Biohacking (বায়োহ্যাকিং): শরীরের প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া পরিবর্তন করে স্বাস্থ্য ও আয়ু বাড়ানোর চেষ্টা।
Coolcation (কুলকেশন): ঠান্ডা আবহাওয়ার দেশে ছুটি কাটানো।
Glaze: কাউকে অতিরিক্ত বা অযথা প্রশংসা করা।
Henry: ‘High Earner, Not Rich Yet’—অর্থাৎ, আয় বেশি হলেও এখনো ধনী নন, এমন ব্যক্তি।
Micro-retirement: চাকরির দুই পর্বের মধ্যবর্তী সময়ে ব্যক্তিগত প্রয়োজনে নেওয়া ছোট বিরতি।
Taskmasking (টাস্কমাস্কিং): কর্মক্ষেত্রে কাজের ভান করা বা ব্যস্ত থাকার ছদ্মবেশ তৈরি করা।

প্রোগ্রামিং শেখা ছাড়াই এখন যে কেউ নিজস্ব অ্যাপ বা ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন—এমনই এক নতুন ধারণা হলো ‘ভাইব কোডিং’। কলিন্স অভিধান (Collins Dictionary) ২০২৫ সালের ‘ওয়ার্ড অব দ্য ইয়ার’ বা বর্ষসেরা হিসেবে এই শব্দগুচ্ছকে বেছে নিয়েছে।
তবে মজার বিষয় হলো, ভাইব কোডিং আসলে দুটি শব্দের সমন্বয়ে তৈরি। এর অর্থ হলো—কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) ব্যবহার করে প্রোগ্রামিং কোড না লিখেই কেবল কথার মাধ্যমে কোনো অ্যাপ বা ওয়েবসাইট তৈরি করা।
শব্দগুচ্ছটি প্রথম ব্যবহার করেন ওপেনএআইয়ের সহপ্রতিষ্ঠাতা আন্দ্রেই কারপাথি। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে তিনি ধারণাটি তুলে ধরেন, যাতে বোঝানো হয়—কীভাবে এআই প্রোগ্রামারদের কোড লেখার ঝামেলা থেকে মুক্তি দিতে পারে এবং ‘ভাইব’ বা অনুভূতির ভিত্তিতে প্রোগ্রাম তৈরির সুযোগ করে দেয়।
কলিন্সের মতে, ‘ভাইব কোডিং’ শব্দগুচ্ছটি ২০২৫ সালের প্রযুক্তি ও ভাষার বিকাশকে সঠিকভাবে প্রতিফলিত করে। প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক অ্যালেক্স বিকরোফট বলেন, এই শব্দগুচ্ছ দেখায় যে—ভাষা ও প্রযুক্তি কীভাবে একসঙ্গে বিবর্তিত হচ্ছে।
এআই-নির্ভর এই পদ্ধতিতে ব্যবহারকারীকে কেবল নির্দেশ দিতে হয়, যেমন—‘আমার জন্য এমন একটি অ্যাপ বানাও, যা আমার সাপ্তাহিক খাবারের সূচি তৈরি করবে।’ এরপর এআই নিজেই সেই অনুযায়ী কোড তৈরি করে অ্যাপ বানায়।
তবে বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করেছেন, এটি এখনো নিখুঁত নয়—এআইয়ের তৈরি কোড সব সময় কার্যকর হবে বা ত্রুটিমুক্ত থাকবে—এমন নিশ্চয়তা নেই।
‘ভাইব কোডিং’ ছাড়া কলিন্স আরও ৯টি শব্দকে ২০২৫ সালের শর্টলিস্টে রেখেছিল, যেগুলো বছরের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক প্রবণতা প্রতিফলিত করে। সেগুলো হলো—
Clanker (ক্ল্যাঙ্কার): ‘স্টার ওয়ার্স’ চলচ্চিত্র ও গেমে ব্যবহৃত রোবট বোঝাতে ব্যবহৃত একটি শব্দ। এটি ২০২৫ সালে টিকটকে ভাইরাল হয়, তখন ব্যবহারকারীরা এআই-চালিত যন্ত্রের ত্রুটিতে বিরক্তি প্রকাশ করতে শুরু করেন।
Aura farming (অরা ফার্মিং): এমন আচরণ করা, যা শুধু ক্যামেরায় ‘কুল’ দেখাবে বলে মানুষ ইচ্ছাকৃতভাবে এমন কাজ করেন।
Broligarchy: ‘Bro’ ও ‘oligarchy’ মিলে তৈরি শব্দ, যা বিশ্বের বড় প্রযুক্তি কোম্পানির মালিকদের রাজনৈতিক প্রভাব বোঝাতে ব্যবহৃত হয়। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শপথ অনুষ্ঠানে তাঁদের উপস্থিতির পর শব্দটি ব্যাপক আলোচনায় আসে।
Biohacking (বায়োহ্যাকিং): শরীরের প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া পরিবর্তন করে স্বাস্থ্য ও আয়ু বাড়ানোর চেষ্টা।
Coolcation (কুলকেশন): ঠান্ডা আবহাওয়ার দেশে ছুটি কাটানো।
Glaze: কাউকে অতিরিক্ত বা অযথা প্রশংসা করা।
Henry: ‘High Earner, Not Rich Yet’—অর্থাৎ, আয় বেশি হলেও এখনো ধনী নন, এমন ব্যক্তি।
Micro-retirement: চাকরির দুই পর্বের মধ্যবর্তী সময়ে ব্যক্তিগত প্রয়োজনে নেওয়া ছোট বিরতি।
Taskmasking (টাস্কমাস্কিং): কর্মক্ষেত্রে কাজের ভান করা বা ব্যস্ত থাকার ছদ্মবেশ তৈরি করা।

বন্ধু, পরিবারের সদস্য বা অন্য কোনো পরিচিত ব্যক্তিদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখার জনপ্রিয় একটি মাধ্যম হলো ফেসবুক। কাউকে খুঁজে বের করে তাকে ফেসবুকের বন্ধু তালিকায় যুক্ত করা একটি সাধারণ ঘটনা। তবে অনেক সময় আপনার কাছে শুধু কারও ইমেইল আইডি থাকতে পারে। তবে সেই তথ্য ব্যবহার করে নির্দিষ্ট ব্যক্তির প্রোফাইল খুঁজে পাও
২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪
মেটার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মার্ক জাকারবার্গ এবং তাঁর স্ত্রী, শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ প্রিসিলা চ্যানের প্রতিষ্ঠিত জনহিতকর সংস্থা চ্যান জাকারবার্গ ইনিশিয়েটিভ (সিজিআই) এখন লক্ষ্য পরিবর্তন করছে।
১৫ মিনিট আগে
টেসলার প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ক ইতিহাসের সবচেয়ে বড় করপোরেট বেতন-ভাতা প্যাকেজের অনুমোদন পেয়েছেন। স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার টেসলার শেয়ারহোল্ডাররা তাঁর জন্য প্রস্তাবিত বেতন-ভাতা প্যাকেজে ভোট দিয়ে সমর্থন জানান। এতে ৭৫ শতাংশের বেশি শেয়ারহোল্ডার অনুমোদন দিয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগে
দেশে দ্রুতগতির মোবাইল ইন্টারনেট ব্যবহারের প্রবণতা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে অপারেটরগুলো ভিওএলটিই বা ভোল্টি সেবা চালু করেছে। সাধারণ ব্যবহারকারীর জন্য এটি নতুন একটি অভিজ্ঞতা—ভয়েস কল এখন সরাসরি ৪জি নেটওয়ার্ক দিয়ে করা যায়। ফলে ফোন কলের শব্দ শোনা যায় আরও স্পষ্ট, সংযোগ হয় আরও দ্রুত এবং একই সঙ্গে ব্যবহার করা
১৫ ঘণ্টা আগে