অগণিত কথোপকথন ও স্মৃতি ধরে রাখে স্মার্টফোনের এসএমএস বা খুদে বার্তাগুলো। ফোন হারিয়ে বা চুরি হয়ে গেলে কিংবা ত্রুটিপূর্ণ ফোনের কারণে এসব বার্তা হারিয়ে ফেলার ঝুঁকি থাকে। এছাড়া পুরোনো ফোন বিক্রি করার সময় বা ফ্যাক্টরি রিসেটের সময় এসব বার্তাগুলো অন্য কোনো কোথায় সংরক্ষণ করার প্রয়োজনীয়তা দেখা দিতে পারে। তাই আগে থেকেই অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনের এসএমএম ব্যাকআপ করার ফিচারটি চালু করে রাখতে হয়।
অ্যান্ড্রয়েড ফোনে গুগলের সমর্থনের জন্য এসএমএস ব্যাকআপ করে রাখা খুবই সহজ। ফিচারটি একবার চালু করা হলে প্রতিদিন স্বয়ক্রিয়ভাবে এসএমএসগুলো ব্যবহারকারীরার গুগল অ্যাকাউন্টে ব্যাকআপ হয়ে থাকে। এছাড়া থার্ড পার্টি অ্যাপ ব্যবহার করেও এসএমএসগুলো ব্যাকআপ রাখা যায়। প্রয়োজন মতো সেগুলো নতুন ডিভাইসে ডাউনলোড করে লাখা যায়।
গুগল অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে মেসেজ ব্যকআপ করবেন যেভাবে
অ্যান্ড্রয়েড ফোনে গুগল মেসেজ অ্যাপের সঙ্গে গুগল অ্যাকাউন্ট লিংক থাকলেই এটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে টেক্সটগুলো ব্যকআপ করে রাখবে। যখন নতুন কোনো ডিভাইসে গুগল অ্যাকাউন্ট দিয়ে লগ ইন করবেন তখন কল রেকর্ড ও টেক্সটগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে ব্যকআপ হয়ে যাবে। এসএমএস ব্যকআপ রাখার ফিচারটি চালু করার জন্য নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন—
১. অ্যান্ড্রয়েড ফোনের সেটিংসে প্রবেশ করুন।
২. নিচের দিকে স্ক্রল করে ‘গুগল’ অপশনটি নির্বাচন করুন।
৩. ‘ব্যাকআপ’ বা ‘ম্যানেজ ব্যাকআপ’ অপশনে ট্যাপ করুন।
৪. এরপর নিচের ব্যাকআপ ডিটেলেইসে এসএমএস, কন্ট্যাক্ট, কল হিস্টোরি, গুগল ফটোজের সেকশনগুলো দেখা যাবে। এসব ডেটা গুগল ড্রাইভে ব্যাকআপ হবে।
৫. এখন ‘ব্যাকআপ নাও’ অপশনে ট্যাপ করুন।
এর মাধ্যমে সব মেসেজগুলো গুগল ড্রাইভে ব্যাকআপ থাকবে।
থার্ড পার্টি অ্যাপ ব্যবহার করে
বিভিন্ন থার্ড পার্টি ব্যবহার করে মেসেজ গুগল ড্রাইভ ব্যাকআপ করা যায়। এসব অ্যাপ গুগল অ্যাকাউন্টের সঙ্গে লিংক হওয়ার জন্য অনুমতি চায়। লিংক করা হলেই মেসেজগুলো গুগল ড্রাইভে ব্যাকআপ হয়ে যাবে। এখানে থার্ড পার্টি অ্যাপ হিসেবে ‘এসএমএস ব্যাকআপ অ্যান্ড রিস্টোর অ্যাপ’ এর মাধ্যমে এসএমএস ব্যাকআপ রাখার প্রক্রিয়া তুলে ধরা হলো—
১. গুগল প্লে স্টোর থেকে ‘এসএমএস ব্যাকআপ অ্যান্ড রিস্টোর অ্যাপ’ ডাউনলোড করে নিন।
২. ফোনে ইনস্টল করা পর অ্যাপটি চালু করুন ও ‘গেট স্টার্ডেড’ অপশনে ট্যাপ করুন।
৩. এরপর কতগুলো পপ নোটিফিকেশন দেখানো হবে। সেগুলোর ‘অ্যালাও’ বাটনে ট্যাপ করুন।
৪. এখন ‘সেট আপ এ ব্যাকআপ’ অপশনে ট্যাপ করে মেসেজ অপশনের পাশের টগল বাটনে ট্যাপ করুন।
৫. এসএমএসগুলো গুগল ড্রাইভে নাকি ফোনের কোনো ফোল্ডারে সংরক্ষণ করতে চান তা নির্বাচন করুন।
৬. গুগল ড্রাইভ নির্বাচন করলে ‘লগ ইন’ অপশনে ট্যাপ করুন। যে গুগল ড্রাইভে এসএমএসগুলো রাখতে চান তা নির্বাচন করুন।
৭. এরপর নিচের ডান পাশে থাকা ‘অ্যালাও’ বাটনে ট্যাপ করুন।
৮. ‘সিলেক্ট এ ফোল্ডার’ বাটনে ট্যাপ করুন। পছন্দের মতো ফোল্ডার নির্বাচন করুন। এরপর সেভ বাটনে ট্যাপ করুন।
৯. প্রতি ঘণ্টায়, প্রতিদিন নাকি প্রতি সপ্তাহে এই ব্যাকআপ করে রাখা হবে তা নির্বাচন করুন।
১০. নিচের ডান পাশে থাকা ‘ব্যাকআপ আপ নাও’ অপশনে ট্যাপ করুন।
এর মাধ্যমে স্বয়ংক্রিয়ভাবে গুগল ড্রাইভে সেভ হয়ে থাকবে এসএমএসগুলো। ফোন পরিবর্তন করার পর পুনরায় অ্যাপটি ডাউনলোড করে একই গুগল অ্যাকাউন্ট দিয়ে সাইন ইন করলে ব্যাকআপ রাখা এসএমএসগুলো চলে ডিভাইসে চলে আসবে।
অগণিত কথোপকথন ও স্মৃতি ধরে রাখে স্মার্টফোনের এসএমএস বা খুদে বার্তাগুলো। ফোন হারিয়ে বা চুরি হয়ে গেলে কিংবা ত্রুটিপূর্ণ ফোনের কারণে এসব বার্তা হারিয়ে ফেলার ঝুঁকি থাকে। এছাড়া পুরোনো ফোন বিক্রি করার সময় বা ফ্যাক্টরি রিসেটের সময় এসব বার্তাগুলো অন্য কোনো কোথায় সংরক্ষণ করার প্রয়োজনীয়তা দেখা দিতে পারে। তাই আগে থেকেই অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনের এসএমএম ব্যাকআপ করার ফিচারটি চালু করে রাখতে হয়।
অ্যান্ড্রয়েড ফোনে গুগলের সমর্থনের জন্য এসএমএস ব্যাকআপ করে রাখা খুবই সহজ। ফিচারটি একবার চালু করা হলে প্রতিদিন স্বয়ক্রিয়ভাবে এসএমএসগুলো ব্যবহারকারীরার গুগল অ্যাকাউন্টে ব্যাকআপ হয়ে থাকে। এছাড়া থার্ড পার্টি অ্যাপ ব্যবহার করেও এসএমএসগুলো ব্যাকআপ রাখা যায়। প্রয়োজন মতো সেগুলো নতুন ডিভাইসে ডাউনলোড করে লাখা যায়।
গুগল অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে মেসেজ ব্যকআপ করবেন যেভাবে
অ্যান্ড্রয়েড ফোনে গুগল মেসেজ অ্যাপের সঙ্গে গুগল অ্যাকাউন্ট লিংক থাকলেই এটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে টেক্সটগুলো ব্যকআপ করে রাখবে। যখন নতুন কোনো ডিভাইসে গুগল অ্যাকাউন্ট দিয়ে লগ ইন করবেন তখন কল রেকর্ড ও টেক্সটগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে ব্যকআপ হয়ে যাবে। এসএমএস ব্যকআপ রাখার ফিচারটি চালু করার জন্য নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন—
১. অ্যান্ড্রয়েড ফোনের সেটিংসে প্রবেশ করুন।
২. নিচের দিকে স্ক্রল করে ‘গুগল’ অপশনটি নির্বাচন করুন।
৩. ‘ব্যাকআপ’ বা ‘ম্যানেজ ব্যাকআপ’ অপশনে ট্যাপ করুন।
৪. এরপর নিচের ব্যাকআপ ডিটেলেইসে এসএমএস, কন্ট্যাক্ট, কল হিস্টোরি, গুগল ফটোজের সেকশনগুলো দেখা যাবে। এসব ডেটা গুগল ড্রাইভে ব্যাকআপ হবে।
৫. এখন ‘ব্যাকআপ নাও’ অপশনে ট্যাপ করুন।
এর মাধ্যমে সব মেসেজগুলো গুগল ড্রাইভে ব্যাকআপ থাকবে।
থার্ড পার্টি অ্যাপ ব্যবহার করে
বিভিন্ন থার্ড পার্টি ব্যবহার করে মেসেজ গুগল ড্রাইভ ব্যাকআপ করা যায়। এসব অ্যাপ গুগল অ্যাকাউন্টের সঙ্গে লিংক হওয়ার জন্য অনুমতি চায়। লিংক করা হলেই মেসেজগুলো গুগল ড্রাইভে ব্যাকআপ হয়ে যাবে। এখানে থার্ড পার্টি অ্যাপ হিসেবে ‘এসএমএস ব্যাকআপ অ্যান্ড রিস্টোর অ্যাপ’ এর মাধ্যমে এসএমএস ব্যাকআপ রাখার প্রক্রিয়া তুলে ধরা হলো—
১. গুগল প্লে স্টোর থেকে ‘এসএমএস ব্যাকআপ অ্যান্ড রিস্টোর অ্যাপ’ ডাউনলোড করে নিন।
২. ফোনে ইনস্টল করা পর অ্যাপটি চালু করুন ও ‘গেট স্টার্ডেড’ অপশনে ট্যাপ করুন।
৩. এরপর কতগুলো পপ নোটিফিকেশন দেখানো হবে। সেগুলোর ‘অ্যালাও’ বাটনে ট্যাপ করুন।
৪. এখন ‘সেট আপ এ ব্যাকআপ’ অপশনে ট্যাপ করে মেসেজ অপশনের পাশের টগল বাটনে ট্যাপ করুন।
৫. এসএমএসগুলো গুগল ড্রাইভে নাকি ফোনের কোনো ফোল্ডারে সংরক্ষণ করতে চান তা নির্বাচন করুন।
৬. গুগল ড্রাইভ নির্বাচন করলে ‘লগ ইন’ অপশনে ট্যাপ করুন। যে গুগল ড্রাইভে এসএমএসগুলো রাখতে চান তা নির্বাচন করুন।
৭. এরপর নিচের ডান পাশে থাকা ‘অ্যালাও’ বাটনে ট্যাপ করুন।
৮. ‘সিলেক্ট এ ফোল্ডার’ বাটনে ট্যাপ করুন। পছন্দের মতো ফোল্ডার নির্বাচন করুন। এরপর সেভ বাটনে ট্যাপ করুন।
৯. প্রতি ঘণ্টায়, প্রতিদিন নাকি প্রতি সপ্তাহে এই ব্যাকআপ করে রাখা হবে তা নির্বাচন করুন।
১০. নিচের ডান পাশে থাকা ‘ব্যাকআপ আপ নাও’ অপশনে ট্যাপ করুন।
এর মাধ্যমে স্বয়ংক্রিয়ভাবে গুগল ড্রাইভে সেভ হয়ে থাকবে এসএমএসগুলো। ফোন পরিবর্তন করার পর পুনরায় অ্যাপটি ডাউনলোড করে একই গুগল অ্যাকাউন্ট দিয়ে সাইন ইন করলে ব্যাকআপ রাখা এসএমএসগুলো চলে ডিভাইসে চলে আসবে।
নতুন যুগের ইন্টারনেট সেবা নিয়ে হাজির ইলন মাস্কের স্টারলিংক। তাদের সেবার মাধ্যমে প্রত্যন্ত অঞ্চলে নেটওয়ার্ক না থাকার ভোগান্তি দূর হয়েছে। কোম্পানিটির ডাইরেক্ট-টু-সেল (ডি২সি) প্রযুক্তির মাধ্যমে চলন্ত অবস্থায় কিংবা একেবারে দুর্গম এলাকায় মোবাইল ফোনে নেটওয়ার্ক পাওয়া যাবে। এ জন্য কোনো রাউটার বা ওয়াইফাইয়ের
১২ ঘণ্টা আগেচীনে চিপ বিক্রির মোট রাজস্বের ১৫ শতাংশ মার্কিন সরকারকে দিতে সম্মত হয়েছে বিশ্বের শীর্ষ দুই সেমিকন্ডাক্টর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া ও এএমডি। এই চুক্তি অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠান দুটি চীনা বাজারে চিপ বিক্রির লাইসেন্স পাবে। এক সূত্রের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
১৬ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগের বেশির ভাগ ইলেকট্রনিক ডিভাইসেই লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি ব্যবহৃত হয়। আইফোনসহ স্মার্টফোন, স্মার্টওয়াচ, ল্যাপটপ—এমনকি বৈদ্যুতিক গাড়িতেও এই ব্যাটারিই ব্যবহার হয়। তবে এই প্রযুক্তি যতটা উন্নত, ততটাই জটিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই ব্যাটারির কর্মক্ষমতা কমে যায়।
১৮ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়ার তৈরি এইচ২০ (H20) চিপের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম-সংশ্লিষ্ট একটি সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট। রোববার উইচ্যাটে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয়, এই চিপগুলোতে ‘ব্যাক ডোর’ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, যা ব্যবহারকারীর অনুমতি ছাড়াই...
১৯ ঘণ্টা আগে