রাশিক হায়দার
দেশের ভ্রমণবিষয়ক কনটেন্ট নির্মাতাদের মধ্যে রাশিক হায়দার এখন পরিচিত নাম। ‘মিস্টার মিক্সার্স ওয়ার্ল্ড’ নামের ইউটিউব প্ল্যাটফর্মে তিনি ভ্রমণ, ইতিহাস, সংস্কৃতি ও ব্যক্তিগত দর্শনকে প্রযুক্তির ছোঁয়ায় উপস্থাপন করে গড়ে তুলেছেন নিজের ভিজ্যুয়াল জগৎ। ২০১৯ সালে ঢাকা শহর নিয়ে একটি টাইম-স্ল্যাপ ভিডিও দিয়ে যাত্রা শুরু ল্যাপসের। এখন ল্যাপস চ্যানেলে ৩৫০টির বেশি ভিডিও, সাবস্ক্রাইবার সংখ্যা ৭ দশমিক ৪১ লাখ। আর চ্যানেলের মোট ভিউ প্রায় ৯ কোটি ৫৩ লাখ। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন মো. আশিকুর রহমান।
মো. আশিকুর রহমান
প্রযুক্তির মাধ্যমে অনুভব প্রকাশের যাত্রা শুরু হয় কীভাবে?
ঢাকা আমার শিকড়। তাই এই শহরকে নিয়ে টাইম-ল্যাপস ভিডিওর মধ্য দিয়ে কাজ শুরু করি। তখন ভিডিওগ্রাফি ও সিনেমাটোগ্রাফিতে আমার বেশ আগ্রহ ছিল। আর টাইম-ল্যাপস তখন ইউটিউব ট্রেন্ডিং কনটেন্ট। তবে সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে ভিডিও ব্লগিংয়ের দিকে আগ্রহ তৈরি হয়। কারণ, সেটি দিয়ে নিজেকে আরও গভীরভাবে প্রকাশ করা যায়। ইউটিউব সেই উপলব্ধি প্রকাশের মাধ্যম। এভাবেই শুরু।
কনটেন্ট নির্মাণের ক্ষেত্রে আপনি কোন দিকটি বেশি গুরুত্ব দেন?
ভ্রমণবিষয়ক কনটেন্ট তৈরি করলেও আমার লক্ষ্য থাকে বিভিন্ন অঞ্চলের মানুষের চিন্তাভাবনা, সংস্কৃতি অথবা ভাষার ভিন্নতাকে ভিডিওর মাধ্যমে তুলে ধরা। ভিডিওগ্রাফি, এডিটিং, সাউন্ড ডিজাইন—টুলের মাধ্যমে নিজের অভিজ্ঞতা ও দর্শনকে আমি গল্পে রূপ দেওয়ার চেষ্টা করি। আমি চাই, প্রতিটি ভিডিও যেন একজন দর্শকের মনে প্রশ্ন তোলে আর ভাবনায় নাড়া দেয়। সে কাজটি ভিজ্যুয়াল গল্পের মাধ্যমে করা সম্ভব।
আপনার কনটেন্টে শব্দচয়ন এবং ভাষার প্রয়োগের বিষয়টি আলাদাভাবে দেখা যায়। এই চেষ্টা কি সচেতনভাবেই থাকে?
আমার ভাষাশিক্ষার হাতেখড়ি মায়ের হাত ধরে। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের শিক্ষার্থী ছিলেন। ফলে ছোটবেলা থেকেই সাহিত্য, ছড়া, আবৃত্তি, লেখা ও বলার চর্চা ছিল ঘরোয়া পরিবেশে। ছন্দ মিলিয়ে কথা বলা, গান শোনা, সিনেমা দেখা—এসব থেকেও একটা ভাষার ছন্দ অনুভব করেছি, যেটা নিজের মতো করে প্রকাশের অভ্যাস গড়ে উঠেছে। পরে মঞ্চ পরিবেশনা, বিতর্ক, বক্তৃতা, ধারাভাষ্য আর উপস্থাপনার মাধ্যমে বাংলা ভাষার সঙ্গে আমার সম্পর্কটা আরও গভীর হয়। কিন্তু দেশের বাইরে গিয়ে এই ভাষার প্রতি আবেগ আরও তীব্র হয়ে ওঠে। বুঝতে পারি, আধা ইংরেজি, আধা বাংলার মাঝামাঝি যেটা আমরা বলি, সেটা শুধু কানে বাজে না, ভাষার সৌন্দর্যকেও ব্যাহত করে। ২০২১ সালের দিক থেকে ভাষার দিকটায় বিশেষভাবে মনোযোগ দিই। বাংলা ভাষায় পরিশীলিতভাবে, ছন্দ রেখে কথা বলার চেষ্টা করি। দর্শকেরাও এই পরিবর্তনটা বুঝেছেন, ভালোবেসেছেন এবং আমাকে সেই পথে এগিয়ে যেতে উৎসাহিত করেছেন।
বর্তমানে কনটেন্ট ক্রিয়েশনের জগতে অ্যালগরিদম ও ভিউ অনেক কিছু নিয়ন্ত্রণ করে। আপনি কীভাবে এই দৌড়ে নিজের মৌলিকতা ধরে রাখেন?
শুরু থেকে আমি চেষ্টা করেছি নিজের ভেতরের শৈল্পিক দৃষ্টিভঙ্গিকে প্রাধান্য দিতে, যেন প্রতিটি কাজ আমাকে তৃপ্তি দেয়। অনেকে যেমন কনটেন্টকে ভাইরাল করার জন্য সব শ্রেণির মানুষের কাছে পৌঁছাতে চায়, আমি বরং মনোযোগ দিয়েছি নিজের শিল্প নিয়ে সন্তুষ্ট থাকতে। শুরু থেকে দর্শক আমার কনটেন্ট উপস্থাপনা পছন্দ করেছেন। ধীরে ধীরে একটা মজবুত ও আন্তরিক অনুসারী শ্রেণি গড়ে উঠেছে। তাই সাবস্ক্রাইবার, লাইক বা ভিউর সংখ্যার দিক থেকে নয়, বরং নিজস্বতা এবং মানের জায়গায় আমার মনোযোগ ছিল বেশি। সাদামাটা কোনো বিষয়কে অতিরঞ্জিতভাবে দেখানোর চেয়ে আমি বরং আমার ভাবনা, অভিজ্ঞতা এবং উপলব্ধিকে সততা ও স্বকীয়তায় উপস্থাপন করাকেই বেশি গুরুত্ব দিয়েছি। মৌলিকতা ধরে রাখাই আমার কনটেন্ট নির্মাণের মূল দর্শন।
আমি মিস্টার মিক্সার্স ওয়ার্ল্ডকে ভবিষ্যতে আরও বড়, পরিপূর্ণ একটি মাধ্যম হিসেবে দেখতে চাই; যেখানে শুধু আমি নই, বরং একটি দক্ষ ও নিবেদিত দল কাজ করবে।
এই যাত্রায় প্রযুক্তি কীভাবে আপনাকে বদলে দিয়েছে?
ভিডিও নির্মাণের প্রতিটি ধাপে প্রযুক্তি আমাকে নতুন কিছু শেখায়। একজন কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিসেবে আমি এখন অনেক বেশি দায়িত্বশীল। কারণ, আমি জানি, আমার প্রতিটি কথা বা চিত্র অনেক মানুষের চিন্তায় প্রভাব ফেলে। প্রযুক্তির এই ক্ষমতা বুঝে কনটেন্ট নির্মাণে আরও সচেতন হয়েছি।
কনটেন্ট নির্মাণ নিয়ে আপনার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী?
আমি মিস্টার মিক্সার্স ওয়ার্ল্ডকে ভবিষ্যতে আরও বড়, পরিপূর্ণ একটি মাধ্যম হিসেবে দেখতে চাই; যেখানে শুধু আমি নই, বরং একটি দক্ষ ও নিবেদিত দল কাজ করবে। তবে আমি চাই, কনটেন্ট নির্মাণের পাশাপাশি এটি যেন একটি প্রাতিষ্ঠানিক প্ল্যাটফর্ম হয়ে ওঠে, যেখানে গবেষণা, সিনেমাটোগ্রাফি, পরিকল্পনা ও নির্মাণ—এই দলগত কাজের পরিসর এখনকার তুলনায় আরও বেশি হবে। সবচেয়ে বড় কথা, আমার চাওয়া, এই উদ্যোগের মধ্য দিয়ে আরও নতুন নতুন ভাবনার মানুষ একত্র হোক এবং বাংলা ভাষার ভুবনে একটি বিশ্বমানের ভিজ্যুয়াল প্ল্যাটফর্ম গড়ে উঠুক।
প্রযুক্তির মাধ্যমে অনুভব প্রকাশের যাত্রা শুরু হয় কীভাবে?
ঢাকা আমার শিকড়। তাই এই শহরকে নিয়ে টাইম-ল্যাপস ভিডিওর মধ্য দিয়ে কাজ শুরু করি। তখন ভিডিওগ্রাফি ও সিনেমাটোগ্রাফিতে আমার বেশ আগ্রহ ছিল। আর টাইম-ল্যাপস তখন ইউটিউব ট্রেন্ডিং কনটেন্ট। তবে সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে ভিডিও ব্লগিংয়ের দিকে আগ্রহ তৈরি হয়। কারণ, সেটি দিয়ে নিজেকে আরও গভীরভাবে প্রকাশ করা যায়। ইউটিউব সেই উপলব্ধি প্রকাশের মাধ্যম। এভাবেই শুরু।
কনটেন্ট নির্মাণের ক্ষেত্রে আপনি কোন দিকটি বেশি গুরুত্ব দেন?
ভ্রমণবিষয়ক কনটেন্ট তৈরি করলেও আমার লক্ষ্য থাকে বিভিন্ন অঞ্চলের মানুষের চিন্তাভাবনা, সংস্কৃতি অথবা ভাষার ভিন্নতাকে ভিডিওর মাধ্যমে তুলে ধরা। ভিডিওগ্রাফি, এডিটিং, সাউন্ড ডিজাইন—টুলের মাধ্যমে নিজের অভিজ্ঞতা ও দর্শনকে আমি গল্পে রূপ দেওয়ার চেষ্টা করি। আমি চাই, প্রতিটি ভিডিও যেন একজন দর্শকের মনে প্রশ্ন তোলে আর ভাবনায় নাড়া দেয়। সে কাজটি ভিজ্যুয়াল গল্পের মাধ্যমে করা সম্ভব।
আপনার কনটেন্টে শব্দচয়ন এবং ভাষার প্রয়োগের বিষয়টি আলাদাভাবে দেখা যায়। এই চেষ্টা কি সচেতনভাবেই থাকে?
আমার ভাষাশিক্ষার হাতেখড়ি মায়ের হাত ধরে। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের শিক্ষার্থী ছিলেন। ফলে ছোটবেলা থেকেই সাহিত্য, ছড়া, আবৃত্তি, লেখা ও বলার চর্চা ছিল ঘরোয়া পরিবেশে। ছন্দ মিলিয়ে কথা বলা, গান শোনা, সিনেমা দেখা—এসব থেকেও একটা ভাষার ছন্দ অনুভব করেছি, যেটা নিজের মতো করে প্রকাশের অভ্যাস গড়ে উঠেছে। পরে মঞ্চ পরিবেশনা, বিতর্ক, বক্তৃতা, ধারাভাষ্য আর উপস্থাপনার মাধ্যমে বাংলা ভাষার সঙ্গে আমার সম্পর্কটা আরও গভীর হয়। কিন্তু দেশের বাইরে গিয়ে এই ভাষার প্রতি আবেগ আরও তীব্র হয়ে ওঠে। বুঝতে পারি, আধা ইংরেজি, আধা বাংলার মাঝামাঝি যেটা আমরা বলি, সেটা শুধু কানে বাজে না, ভাষার সৌন্দর্যকেও ব্যাহত করে। ২০২১ সালের দিক থেকে ভাষার দিকটায় বিশেষভাবে মনোযোগ দিই। বাংলা ভাষায় পরিশীলিতভাবে, ছন্দ রেখে কথা বলার চেষ্টা করি। দর্শকেরাও এই পরিবর্তনটা বুঝেছেন, ভালোবেসেছেন এবং আমাকে সেই পথে এগিয়ে যেতে উৎসাহিত করেছেন।
বর্তমানে কনটেন্ট ক্রিয়েশনের জগতে অ্যালগরিদম ও ভিউ অনেক কিছু নিয়ন্ত্রণ করে। আপনি কীভাবে এই দৌড়ে নিজের মৌলিকতা ধরে রাখেন?
শুরু থেকে আমি চেষ্টা করেছি নিজের ভেতরের শৈল্পিক দৃষ্টিভঙ্গিকে প্রাধান্য দিতে, যেন প্রতিটি কাজ আমাকে তৃপ্তি দেয়। অনেকে যেমন কনটেন্টকে ভাইরাল করার জন্য সব শ্রেণির মানুষের কাছে পৌঁছাতে চায়, আমি বরং মনোযোগ দিয়েছি নিজের শিল্প নিয়ে সন্তুষ্ট থাকতে। শুরু থেকে দর্শক আমার কনটেন্ট উপস্থাপনা পছন্দ করেছেন। ধীরে ধীরে একটা মজবুত ও আন্তরিক অনুসারী শ্রেণি গড়ে উঠেছে। তাই সাবস্ক্রাইবার, লাইক বা ভিউর সংখ্যার দিক থেকে নয়, বরং নিজস্বতা এবং মানের জায়গায় আমার মনোযোগ ছিল বেশি। সাদামাটা কোনো বিষয়কে অতিরঞ্জিতভাবে দেখানোর চেয়ে আমি বরং আমার ভাবনা, অভিজ্ঞতা এবং উপলব্ধিকে সততা ও স্বকীয়তায় উপস্থাপন করাকেই বেশি গুরুত্ব দিয়েছি। মৌলিকতা ধরে রাখাই আমার কনটেন্ট নির্মাণের মূল দর্শন।
আমি মিস্টার মিক্সার্স ওয়ার্ল্ডকে ভবিষ্যতে আরও বড়, পরিপূর্ণ একটি মাধ্যম হিসেবে দেখতে চাই; যেখানে শুধু আমি নই, বরং একটি দক্ষ ও নিবেদিত দল কাজ করবে।
এই যাত্রায় প্রযুক্তি কীভাবে আপনাকে বদলে দিয়েছে?
ভিডিও নির্মাণের প্রতিটি ধাপে প্রযুক্তি আমাকে নতুন কিছু শেখায়। একজন কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিসেবে আমি এখন অনেক বেশি দায়িত্বশীল। কারণ, আমি জানি, আমার প্রতিটি কথা বা চিত্র অনেক মানুষের চিন্তায় প্রভাব ফেলে। প্রযুক্তির এই ক্ষমতা বুঝে কনটেন্ট নির্মাণে আরও সচেতন হয়েছি।
কনটেন্ট নির্মাণ নিয়ে আপনার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী?
আমি মিস্টার মিক্সার্স ওয়ার্ল্ডকে ভবিষ্যতে আরও বড়, পরিপূর্ণ একটি মাধ্যম হিসেবে দেখতে চাই; যেখানে শুধু আমি নই, বরং একটি দক্ষ ও নিবেদিত দল কাজ করবে। তবে আমি চাই, কনটেন্ট নির্মাণের পাশাপাশি এটি যেন একটি প্রাতিষ্ঠানিক প্ল্যাটফর্ম হয়ে ওঠে, যেখানে গবেষণা, সিনেমাটোগ্রাফি, পরিকল্পনা ও নির্মাণ—এই দলগত কাজের পরিসর এখনকার তুলনায় আরও বেশি হবে। সবচেয়ে বড় কথা, আমার চাওয়া, এই উদ্যোগের মধ্য দিয়ে আরও নতুন নতুন ভাবনার মানুষ একত্র হোক এবং বাংলা ভাষার ভুবনে একটি বিশ্বমানের ভিজ্যুয়াল প্ল্যাটফর্ম গড়ে উঠুক।
স্মার্টফোন ব্র্যান্ড রিয়েলমি, মোবাইল স্ট্রিট ফটোগ্রাফির ক্ষেত্রে বিশ্বের অন্যতম নেতৃত্বস্থানীয় প্রতিষ্ঠান রিকো ইমেজিং কোম্পানি লিমিটেডের সঙ্গে কৌশলগত অংশীদারত্বের ঘোষণা দিয়েছে। আগামী ১৪ অক্টোবর চীনের বেইজিংয়ে এক জমকালো অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে এই অংশীদারত্বের ঘোষণা দেওয়া হবে।
১ দিন আগেদেশে প্রথমবারের মতো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ভিত্তিক জাতীয় প্রতিযোগিতা ‘ভিশনএক্সন: এআই-পাওয়ার্ড ন্যাশনাল ইনোভেশন চ্যালেঞ্জ ২০২৫’ আয়োজন করতে যাচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগ (সিএসইডিইউ)।
১ দিন আগেজনপ্রিয় মেসেজিং অ্যাপ হোয়াটসঅ্যাপ এবার নতুন একটি ফিচার চালু করেছে। এর মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা তাঁদের ফেসবুক প্রোফাইল লিংক সরাসরি হোয়াটসঅ্যাপ প্রোফাইলে যুক্ত করতে পারবেন। ফলে মেটার বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে (যেমন—হোয়াটসঅ্যাপ, ইনস্টাগ্রাম, ফেসবুক) কোনো ব্যবহারকারীকে সহজে খুঁজে পাওয়া যাবে।
২ দিন আগেতথ্যই শক্তি—এই প্রবাদ বর্তমান বিশ্বে ভয়ংকরভাবে সত্য হয়ে হাজির হয়েছে। এখন বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী তথ্যমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের নিয়ন্ত্রণ চলে গেছে মাত্র কয়েক ব্যক্তির হাতে, যাঁরা বিশ্বের শীর্ষ প্রযুক্তি ধনকুবেরদের তালিকায় রয়েছেন।
৪ দিন আগে