টি এইচ মাহির
ই-কমার্স চালু হওয়ার পর মানুষ ঘরে বসে পণ্য কেনার সুবিধা পাচ্ছে। অনলাইনে অর্ডার দেওয়ার পর ডেলিভারি প্রতিনিধিরা সাধারণত গাড়ি, বাইক ও বাইসাইকেলের মাধ্যমে গ্রাহকদের বাসায় পণ্য পৌঁছে দেয়। তবে এখানে বেশ কিছু সীমাবদ্ধতা আছে। তাই ড্রোনভিত্তিক ডেলিভারি সিস্টেম চালু করার দিকে ঝুঁকছে বড় বড় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান। বিজ্ঞান-কল্পকাহিনি ও প্রোটোটাইপে সীমাবদ্ধ থাকা ড্রোনভিত্তিক ডেলিভারি এখন বাস্তবে রূপ নিচ্ছে।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে চালু হয়েছে এই ব্যবস্থা। যুক্তরাষ্ট্র, ফিনল্যান্ড, থাইল্যান্ডসহ বিভিন্ন দেশের ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলো ড্রোনের মাধ্যমে গ্রাহকদের কাছে পণ্য পৌঁছে দিচ্ছে। এতে খুচরা পণ্য, চিকিৎসা সরঞ্জাম, ওষুধ ও খাবার অনলাইনের অর্ডার দিয়ে দ্রুতই ডেলিভারি পাচ্ছে গ্রাহকেরা।
কেন ড্রোনভিত্তিক ডেলিভারি
ড্রোনভিত্তিক ডেলিভারি চালু করার অন্যতম উদ্দেশ্য হলো দ্রুততম সময়ে এবং নিরাপদে পণ্য ডেলিভারি দেওয়া। শহর ও প্রত্যন্ত এলাকায় ট্রাফিক এবং ঝুঁকি এড়িয়ে আকাশপথে দ্রুত পণ্য গ্রাহকদের কাছে পৌঁছে দিতে পারবে ড্রোন। এতে মানব কুরিয়ার এবং যানবাহনের চেয়ে খরচ অনেকটাই কমে আসবে। আবার পরিবেশগত প্রভাবেও ইতিবাচক ফল মিলবে। দুর্গম কোনো এলাকা কিংবা ঘনবসতিপূর্ণ শহরে দ্রুত পণ্য পৌঁছে দেওয়াই ই-কমার্স জায়ান্টদের প্রধান উদ্দেশ্য। অ্যাপভিত্তিক ড্রোন ট্র্যাকিং, এআই নেভিগেশন সিস্টেমসহ বিভিন্ন ধরনের প্রযুক্তি ড্রোন ডেলিভারি সেবায় কাজ করছে।
ওয়ালমার্টের ড্রোন ডেলিভারি পরিষেবা
যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম জনপ্রিয় সুপারশপ প্রতিষ্ঠান ওয়ালমার্ট। এটি সে দেশে বৃহত্তম খুচরা বিক্রেতা। শুধু যুক্তরাষ্ট্র নয়, বিশ্বের আরও বিভিন্ন দেশে ওয়ালমার্টের পরিষেবা রয়েছে। তাই প্রতিষ্ঠানটির গ্রাহকসংখ্যাও অনেক বেশি। তাদের বিশালসংখ্যক গ্রাহক অনলাইনেও পণ্য অর্ডার দেয়। সেই অর্ডারগুলো ডেলিভারি দিতে ওয়ালমার্ট চালু করেছে ড্রোন ডেলিভারি পরিষেবা।
২০২১ সাল থেকে দেড় লাখের বেশি ড্রোন দিয়ে পণ্য ডেলিভারি করেছে ওয়ালমার্ট। বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে আরও পাঁচটি গুরুত্বপূর্ণ মেট্রো এলাকায় ড্রোন ডেলিভারি ব্যবস্থা চালুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। মোট ১০০টির মতো এলাকায় গ্রাহকদের বাড়িতে ওয়ালমার্ট ড্রোন দিয়ে পণ্য পাঠিয়ে থাকে মাত্র ৩০ মিনিটে। গুগলের মাতৃপ্রতিষ্ঠান অ্যালফাবেটের ড্রোন ডেলিভারি উদ্যোগ ‘উইং’-এর সহায়তায় ওয়ালমার্ট এই সিস্টেম চালু করেছে। এই ড্রোনগুলো চার কেজি পর্যন্ত পণ্য বহন করতে পারে। ওষুধ, খাবারসহ ছোটখাটো পণ্য বাসাবাড়িতে ডেলিভারি দিতে এসব ড্রোন ব্যবহার করা হচ্ছে।
গ্রাহকেরা তাদের অ্যাপ থেকে ড্রোনের গতিপথ ট্র্যাক করতে এবং এগুলোর অবতরণের জায়গা নির্ধারণ করে দিতে পারে। সাধারণত বাড়ির উঠান কিংবা ড্রাইভওয়েতে ড্রোন অবতরণ করে। বর্তমানে ওয়ালমার্ট প্লাস গ্রাহকদের এই ডেলিভারি সেবা ফ্রি এবং সাধারণ গ্রাহকেরাও ফি দিয়ে এই ডেলিভারি সেবা নিতে পারে।
জিপোটল
গত আগস্টে যুক্তরাষ্ট্রে চিপোটল নামের একটি রেস্তোরাঁ ড্রোনের মাধ্যমে খাবার ডেলিভারি শুরু করেছে। এই প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন ধরনের মেক্সিকান খাবার বিক্রি করে। বর্তমানে ডিজিটাল অর্ডার ডেলিভারি দিতে প্রতিষ্ঠানটি ড্রোন ব্যবহার করছে। যুক্তরাষ্ট্রের ডালাসে প্রতিষ্ঠানটি এই সিস্টেম চালু করেছে।
বৃহত্তম ডেলিভারি সিস্টেম জিপলাইনের সঙ্গে মিলে চিপোটল চালু করেছে জিপোটল নামের এই ড্রোন ডেলিভারি সেবা। গ্রাহকেরা অ্যাপের মাধ্যমে খাবার অর্ডার দিলে ড্রোন চিপোটল রেস্তোরাঁ থেকে খাবার সংগ্রহ করে গ্রাহকদের কাছে পৌঁছে দেবে। এসব ড্রোন ৫ দশমিক ৫ পাউন্ড পর্যন্ত খাবার বহন করতে পারে। বলা হয়েছে, এগুলো ভবিষ্যতে আরও বেশি খাবার বহনের সক্ষমতা অর্জন করবে। জিপলাইনের ড্রোনগুলো ওড়ার সময় স্বয়ংক্রিয়ভাবে বাধা অতিক্রম করে গ্রাহকদের ঠিকানায় পৌঁছাতে পারে। জিপলাইন খাবার ডেলিভারি দেওয়া ছাড়াও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ওষুধ এবং চিকিৎসা সরঞ্জামও ডেলিভারি দিয়ে থাকে।
ডেলিভারো
ইউরোপের দেশ আয়ারল্যান্ডের ডাবলিনের শহরতলি এলাকায় চালু হয়েছে ড্রোনভিত্তিক ডেলিভারি সিস্টেম। ডেলিভারো নামের একটি ব্রিটিশ খাদ্য সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান এই কার্যক্রম চালু করেছে। তাদের সহায়তা করছে মান্না এয়ার ডেলিভারি নামে একটি ড্রোন পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠান। ডাবলিনের ব্লানচার্ডস্টাউনে তিন কিলোমিটার ব্যাসার্ধজুড়ে এই ব্যবস্থা শুরু হয়েছে গত জুনে। এখানে ব্যবহৃত ড্রোনগুলো ঘণ্টায় ৮০ কিলোমিটার গতিতে উড়তে পারে। ড্রোনগুলো ওই নির্দিষ্ট এলাকায় মাত্র তিন মিনিটের মধ্যে গ্রাহকদের কাছে খাবার পৌঁছে দেয়। গ্রাহকেরা অ্যাপের মাধ্যমে খাবার অর্ডার করলেই ড্রোনের মাধ্যমে ডেলিভারি পেয়ে যাবে। মূলত একটি এলাকায় কম সময়ে খাবার পৌঁছে দিতে এই কার্যক্রম চালু করা হয়েছে।
সূত্র: বিবিসি, টাইম ম্যাগাজিন ও নিউইয়র্ক পোস্ট
ই-কমার্স চালু হওয়ার পর মানুষ ঘরে বসে পণ্য কেনার সুবিধা পাচ্ছে। অনলাইনে অর্ডার দেওয়ার পর ডেলিভারি প্রতিনিধিরা সাধারণত গাড়ি, বাইক ও বাইসাইকেলের মাধ্যমে গ্রাহকদের বাসায় পণ্য পৌঁছে দেয়। তবে এখানে বেশ কিছু সীমাবদ্ধতা আছে। তাই ড্রোনভিত্তিক ডেলিভারি সিস্টেম চালু করার দিকে ঝুঁকছে বড় বড় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান। বিজ্ঞান-কল্পকাহিনি ও প্রোটোটাইপে সীমাবদ্ধ থাকা ড্রোনভিত্তিক ডেলিভারি এখন বাস্তবে রূপ নিচ্ছে।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে চালু হয়েছে এই ব্যবস্থা। যুক্তরাষ্ট্র, ফিনল্যান্ড, থাইল্যান্ডসহ বিভিন্ন দেশের ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলো ড্রোনের মাধ্যমে গ্রাহকদের কাছে পণ্য পৌঁছে দিচ্ছে। এতে খুচরা পণ্য, চিকিৎসা সরঞ্জাম, ওষুধ ও খাবার অনলাইনের অর্ডার দিয়ে দ্রুতই ডেলিভারি পাচ্ছে গ্রাহকেরা।
কেন ড্রোনভিত্তিক ডেলিভারি
ড্রোনভিত্তিক ডেলিভারি চালু করার অন্যতম উদ্দেশ্য হলো দ্রুততম সময়ে এবং নিরাপদে পণ্য ডেলিভারি দেওয়া। শহর ও প্রত্যন্ত এলাকায় ট্রাফিক এবং ঝুঁকি এড়িয়ে আকাশপথে দ্রুত পণ্য গ্রাহকদের কাছে পৌঁছে দিতে পারবে ড্রোন। এতে মানব কুরিয়ার এবং যানবাহনের চেয়ে খরচ অনেকটাই কমে আসবে। আবার পরিবেশগত প্রভাবেও ইতিবাচক ফল মিলবে। দুর্গম কোনো এলাকা কিংবা ঘনবসতিপূর্ণ শহরে দ্রুত পণ্য পৌঁছে দেওয়াই ই-কমার্স জায়ান্টদের প্রধান উদ্দেশ্য। অ্যাপভিত্তিক ড্রোন ট্র্যাকিং, এআই নেভিগেশন সিস্টেমসহ বিভিন্ন ধরনের প্রযুক্তি ড্রোন ডেলিভারি সেবায় কাজ করছে।
ওয়ালমার্টের ড্রোন ডেলিভারি পরিষেবা
যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম জনপ্রিয় সুপারশপ প্রতিষ্ঠান ওয়ালমার্ট। এটি সে দেশে বৃহত্তম খুচরা বিক্রেতা। শুধু যুক্তরাষ্ট্র নয়, বিশ্বের আরও বিভিন্ন দেশে ওয়ালমার্টের পরিষেবা রয়েছে। তাই প্রতিষ্ঠানটির গ্রাহকসংখ্যাও অনেক বেশি। তাদের বিশালসংখ্যক গ্রাহক অনলাইনেও পণ্য অর্ডার দেয়। সেই অর্ডারগুলো ডেলিভারি দিতে ওয়ালমার্ট চালু করেছে ড্রোন ডেলিভারি পরিষেবা।
২০২১ সাল থেকে দেড় লাখের বেশি ড্রোন দিয়ে পণ্য ডেলিভারি করেছে ওয়ালমার্ট। বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে আরও পাঁচটি গুরুত্বপূর্ণ মেট্রো এলাকায় ড্রোন ডেলিভারি ব্যবস্থা চালুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। মোট ১০০টির মতো এলাকায় গ্রাহকদের বাড়িতে ওয়ালমার্ট ড্রোন দিয়ে পণ্য পাঠিয়ে থাকে মাত্র ৩০ মিনিটে। গুগলের মাতৃপ্রতিষ্ঠান অ্যালফাবেটের ড্রোন ডেলিভারি উদ্যোগ ‘উইং’-এর সহায়তায় ওয়ালমার্ট এই সিস্টেম চালু করেছে। এই ড্রোনগুলো চার কেজি পর্যন্ত পণ্য বহন করতে পারে। ওষুধ, খাবারসহ ছোটখাটো পণ্য বাসাবাড়িতে ডেলিভারি দিতে এসব ড্রোন ব্যবহার করা হচ্ছে।
গ্রাহকেরা তাদের অ্যাপ থেকে ড্রোনের গতিপথ ট্র্যাক করতে এবং এগুলোর অবতরণের জায়গা নির্ধারণ করে দিতে পারে। সাধারণত বাড়ির উঠান কিংবা ড্রাইভওয়েতে ড্রোন অবতরণ করে। বর্তমানে ওয়ালমার্ট প্লাস গ্রাহকদের এই ডেলিভারি সেবা ফ্রি এবং সাধারণ গ্রাহকেরাও ফি দিয়ে এই ডেলিভারি সেবা নিতে পারে।
জিপোটল
গত আগস্টে যুক্তরাষ্ট্রে চিপোটল নামের একটি রেস্তোরাঁ ড্রোনের মাধ্যমে খাবার ডেলিভারি শুরু করেছে। এই প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন ধরনের মেক্সিকান খাবার বিক্রি করে। বর্তমানে ডিজিটাল অর্ডার ডেলিভারি দিতে প্রতিষ্ঠানটি ড্রোন ব্যবহার করছে। যুক্তরাষ্ট্রের ডালাসে প্রতিষ্ঠানটি এই সিস্টেম চালু করেছে।
বৃহত্তম ডেলিভারি সিস্টেম জিপলাইনের সঙ্গে মিলে চিপোটল চালু করেছে জিপোটল নামের এই ড্রোন ডেলিভারি সেবা। গ্রাহকেরা অ্যাপের মাধ্যমে খাবার অর্ডার দিলে ড্রোন চিপোটল রেস্তোরাঁ থেকে খাবার সংগ্রহ করে গ্রাহকদের কাছে পৌঁছে দেবে। এসব ড্রোন ৫ দশমিক ৫ পাউন্ড পর্যন্ত খাবার বহন করতে পারে। বলা হয়েছে, এগুলো ভবিষ্যতে আরও বেশি খাবার বহনের সক্ষমতা অর্জন করবে। জিপলাইনের ড্রোনগুলো ওড়ার সময় স্বয়ংক্রিয়ভাবে বাধা অতিক্রম করে গ্রাহকদের ঠিকানায় পৌঁছাতে পারে। জিপলাইন খাবার ডেলিভারি দেওয়া ছাড়াও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ওষুধ এবং চিকিৎসা সরঞ্জামও ডেলিভারি দিয়ে থাকে।
ডেলিভারো
ইউরোপের দেশ আয়ারল্যান্ডের ডাবলিনের শহরতলি এলাকায় চালু হয়েছে ড্রোনভিত্তিক ডেলিভারি সিস্টেম। ডেলিভারো নামের একটি ব্রিটিশ খাদ্য সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান এই কার্যক্রম চালু করেছে। তাদের সহায়তা করছে মান্না এয়ার ডেলিভারি নামে একটি ড্রোন পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠান। ডাবলিনের ব্লানচার্ডস্টাউনে তিন কিলোমিটার ব্যাসার্ধজুড়ে এই ব্যবস্থা শুরু হয়েছে গত জুনে। এখানে ব্যবহৃত ড্রোনগুলো ঘণ্টায় ৮০ কিলোমিটার গতিতে উড়তে পারে। ড্রোনগুলো ওই নির্দিষ্ট এলাকায় মাত্র তিন মিনিটের মধ্যে গ্রাহকদের কাছে খাবার পৌঁছে দেয়। গ্রাহকেরা অ্যাপের মাধ্যমে খাবার অর্ডার করলেই ড্রোনের মাধ্যমে ডেলিভারি পেয়ে যাবে। মূলত একটি এলাকায় কম সময়ে খাবার পৌঁছে দিতে এই কার্যক্রম চালু করা হয়েছে।
সূত্র: বিবিসি, টাইম ম্যাগাজিন ও নিউইয়র্ক পোস্ট
বাক্শক্তিহীন ব্যক্তিদের মস্তিষ্কে চিপ বসানোর পরিকল্পনা করছে ইলন মাস্কের নিউরো প্রযুক্তিভিত্তিক প্রতিষ্ঠান নিউরালিংক। চলতি বছরের অক্টোবর থেকে এই পরীক্ষা শুরু হতে যাচ্ছে। এই পরীক্ষার লক্ষ্য হলো বাক্শক্তিহীন ব্যক্তিদের চিন্তাকে সরাসরি পাঠ্যরূপে রূপান্তর করা।
১ ঘণ্টা আগেঅ্যাপলের প্রথম ফোল্ডেবল আইফোন আসছে—এমন গুঞ্জন এখন আর তেমন নতুন কিছু নয়। তবে সম্প্রতি ব্লুমবার্গের বিশ্লেষক মার্ক গুরম্যান জানিয়েছেন, এই ফোনটির ডিজাইন হবে অনেকটা ‘দুই আইফোন এয়ার একসঙ্গে জোড়া লাগানোর’ মতো।
৩ ঘণ্টা আগেলিউকেমিয়ায় আক্রান্ত ছয় বছরের ছেলে লুকার সঙ্গে হাসপাতালে হাঁটছিলেন মা মেগান ব্রাজিল-শিহান। করিডরে হঠাৎ তাদের সামনে এসে দাঁড়ায় চার ফুট লম্বা এক রোবট—রবিন। উচ্চ স্বরে শিশুকণ্ঠে রোবটটি বলে উঠল, ‘লুকা, কেমন আছ? অনেক দিন দেখা হয়নি!’
৩ ঘণ্টা আগেজনপ্রিয় ভিডিও শেয়ারিং অ্যাপ টিকটকের ভবিষ্যৎ মালিকানা নিয়ে এক নতুন মোড় সামনে এল। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, টিকটকের মার্কিন কার্যক্রমের অংশীদার হতে পারেন বিখ্যাত মিডিয়া মোগল রুপার্ট মারডক ও প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান ডেলের প্রতিষ্ঠাতা মাইকেল ডেল।
৬ ঘণ্টা আগে