আজকের পত্রিকা ডেস্ক

নিজেদের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চ্যাটবটে নতুন কিছু সুরক্ষাবিধি যুক্ত করবে বলে ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান মেটা। বিশেষ করে আত্মহত্যা, আত্মহানির প্রবণতা ও খাদ্যাভ্যাসের আচরণজনিত সমস্যাসংক্রান্ত (ইটিং ডিসঅর্ডার) বিষয়ে কিশোর-কিশোরীদের সঙ্গে এসব চ্যাটবট যেন আর কথা না বলে, সে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
এই সিদ্ধান্ত এসেছে এমন এক সময়ে, যখন মাত্র দুই সপ্তাহ আগে এক মার্কিন সিনেটর মেটার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেন। রয়টার্স ফাঁস হওয়া একটি অভ্যন্তরীণ নথির বরাত দিয়ে জানায়, মেটার এআই চ্যাটবটগুলো কিশোর-কিশোরীদের সঙ্গে যৌন বিষয়ে আলাপচারিতায় জড়িত হতে পারে।
তবে মেটা এই দাবি প্রত্যাখ্যান করে বলেছে, ফাঁস হওয়া নোটগুলো ত্রুটিপূর্ণ এবং প্রতিষ্ঠানটির নীতিমালার সঙ্গে অসামঞ্জস্যপূর্ণ। তারা মনে করিয়ে দেয়, শিশুদের আপত্তিকরভাবে উপস্থাপন করে এমন কোনো কনটেন্ট তৈরির অনুমতি মেটা দেয় না।
তবে প্রতিষ্ঠানটি জানায়, তারা এআই চ্যাটবটগুলো এমনভাবে আপডেট করছে, যেন কিশোর ব্যবহারকারীরা আত্মহত্যা বা আত্মহানির বিষয়ে কথা বললে চ্যাটবটগুলো তাদের সঙ্গে কোনো আলোচনা না করে বরং অভিজ্ঞ বিশেষজ্ঞদের রিসোর্স বা সহায়তার লিংকে পাঠিয়ে দেয়।
মেটার এক মুখপাত্র বলেন, ‘আমাদের এআই পণ্যগুলোর নকশাতেই কিশোরদের জন্য সুরক্ষা অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। বিশেষত আত্মহানি, আত্মহত্যা এবং ইটিং ডিসঅর্ডার সম্পর্কে কোনো প্রশ্নে যেন এগুলো নিরাপদ জবাব দেয়, তা নিশ্চিত করা হয়েছে।’
গত শুক্রবার প্রযুক্তিবিষয়ক সংবাদমাধ্যম টেকক্রাঞ্চকে মেটা জানায়, তারা অতিরিক্ত সতর্কতা হিসেবে আরও কিছু নিরাপত্তাবিধি যোগ করবে এবং আপাতত কিশোররা কোন চ্যাটবটগুলোর সঙ্গে চ্যাট করতে পারবে, তা সীমিত করবে।
তবে মলি রোজ ফাউন্ডেশনের প্রধান অ্যান্ডি বারোজ মেটার এই পদক্ষেপকে দায়িত্বজ্ঞানহীন বলে অভিহিত করেছেন। তিনি বলেন, চ্যাটবটের মাধ্যমে কিশোরদের ক্ষতির ঝুঁকি তৈরি হওয়া সত্যিই বিস্ময়কর।
তিনি আরও বলেন, ‘অতিরিক্ত সুরক্ষাব্যবস্থা অবশ্যই স্বাগত, তবে এমন প্রযুক্তি বাজারে ছাড়ার আগে উপযুক্ত নিরাপত্তা পরীক্ষার মধ্য দিয়ে যেতে হবে। এমন না যে, ক্ষতি হয়ে যাওয়ার পর প্রতিক্রিয়া হিসেবে সেগুলো চালু করতে হবে।’
অ্যান্ডি বারোজ মেটাকে দ্রুত ও কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান এবং বলেন, ব্রিটেনের নিয়ন্ত্রক সংস্থা অফকমের উচিত হবে ব্যবস্থা কার্যকর না হলে তদন্তে নামা।
মেটা জানায়, তাদের আপডেট প্রক্রিয়া চলমান। ইতিমধ্যে তারা ১৩ থেকে ১৮ বছর বয়সী ব্যবহারকারীদের জন্য ‘টিন অ্যাকাউন্ট’ চালু করেছে, যা ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম ও মেসেঞ্জারে সক্রিয় থাকে। এই অ্যাকাউন্টগুলোতে কনটেন্ট ও গোপনীয়তার জন্য বাড়তি নিয়ন্ত্রণব্যবস্থা থাকে।
চলতি বছরের এপ্রিলে বিবিসিকে মেটা জানায়, এআই চ্যাটবট ব্যবহার সম্পর্কে অভিভাবকেরা যাতে জানতে পারেন, সে ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। অভিভাবকেরা দেখতে পারবেন গত সাত দিনে তাদের সন্তানেরা কোন কোন চ্যাটবটের সঙ্গে কথা বলেছে।
এআই চ্যাটবট নিয়ে উদ্বেগ বাড়ছে। বিশেষ করে কিশোর কিংবা সংবেদনশীল ব্যবহারকারীদের ভুল পথে প্ররোচিত করতে পারে—এমন আশঙ্কা করছে অনেকেই।
সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার এক দম্পতি ওপেনএআইয়ের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছেন। তাঁদের অভিযোগ, চ্যাটজিপিটিভিত্তিক একটি চ্যাটবট তাদের ছেলেকে আত্মহত্যার পরামর্শ দিয়েছিল, যার ফলে কিশোর ছেলেটি আত্মহত্যা করে।
এ ঘটনার পর ওপেনএআই চ্যাটজিপিটির ব্যবহার আরও নিরাপদ রাখতে কিছু পরিবর্তন আনে। এক ব্লগপোস্টে প্রতিষ্ঠানটি জানায়, ‘এআই প্রযুক্তি অন্যান্য প্রযুক্তির তুলনায় অনেক বেশি ব্যক্তিগত ও সাড়া প্রদানকারী মনে হতে পারে, বিশেষ করে যেসব ব্যবহারকারী মানসিক চাপের মধ্যে থাকেন।’
অন্যদিকে গত শুক্রবার রয়টার্স জানায়, মেটার এআই স্টুডিওর মাধ্যমে তৈরি চ্যাটবট ব্যবহার করে কিছু ব্যক্তি—এমনকি একজন মেটা কর্মী, নারী সেলিব্রিটিদের ‘ফ্ল্যার্টি’ বা যৌন আবেদনময়ী চ্যাটবটে রূপান্তর করেছেন।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে দেখা যায়, টেইলর সুইফট ও স্কারলেট জোহানসনের মতো তারকাদের আদলে তৈরি চ্যাটবটগুলো নিজেদের ‘আসল তারকা’ হিসেবে দাবি করত এবং বারবার যৌন ইঙ্গিতপূর্ণ বার্তা পাঠাত।
রয়টার্স জানায়, এসব চ্যাটবটের বেশ কয়েকটি পরে মেটা সরিয়ে ফেলেছে।
মেটার মুখপাত্র জানান, ‘অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের মতো আমরাও পাবলিক ফিগারদের ছবি তৈরি করার অনুমতি দিই, তবে আমাদের নীতিমালা অনুযায়ী নগ্ন, অন্তরঙ্গ বা যৌন ইঙ্গিতপূর্ণ ছবি নিষিদ্ধ।’
তিনি আরও বলেন, মেটার এআই স্টুডিওর নীতিমালা ‘পাবলিক ফিগারদের সরাসরি অনুকরণ’ নিষিদ্ধ করে।
তথ্যসূত্র: বিবিসি

নিজেদের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চ্যাটবটে নতুন কিছু সুরক্ষাবিধি যুক্ত করবে বলে ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান মেটা। বিশেষ করে আত্মহত্যা, আত্মহানির প্রবণতা ও খাদ্যাভ্যাসের আচরণজনিত সমস্যাসংক্রান্ত (ইটিং ডিসঅর্ডার) বিষয়ে কিশোর-কিশোরীদের সঙ্গে এসব চ্যাটবট যেন আর কথা না বলে, সে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
এই সিদ্ধান্ত এসেছে এমন এক সময়ে, যখন মাত্র দুই সপ্তাহ আগে এক মার্কিন সিনেটর মেটার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেন। রয়টার্স ফাঁস হওয়া একটি অভ্যন্তরীণ নথির বরাত দিয়ে জানায়, মেটার এআই চ্যাটবটগুলো কিশোর-কিশোরীদের সঙ্গে যৌন বিষয়ে আলাপচারিতায় জড়িত হতে পারে।
তবে মেটা এই দাবি প্রত্যাখ্যান করে বলেছে, ফাঁস হওয়া নোটগুলো ত্রুটিপূর্ণ এবং প্রতিষ্ঠানটির নীতিমালার সঙ্গে অসামঞ্জস্যপূর্ণ। তারা মনে করিয়ে দেয়, শিশুদের আপত্তিকরভাবে উপস্থাপন করে এমন কোনো কনটেন্ট তৈরির অনুমতি মেটা দেয় না।
তবে প্রতিষ্ঠানটি জানায়, তারা এআই চ্যাটবটগুলো এমনভাবে আপডেট করছে, যেন কিশোর ব্যবহারকারীরা আত্মহত্যা বা আত্মহানির বিষয়ে কথা বললে চ্যাটবটগুলো তাদের সঙ্গে কোনো আলোচনা না করে বরং অভিজ্ঞ বিশেষজ্ঞদের রিসোর্স বা সহায়তার লিংকে পাঠিয়ে দেয়।
মেটার এক মুখপাত্র বলেন, ‘আমাদের এআই পণ্যগুলোর নকশাতেই কিশোরদের জন্য সুরক্ষা অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। বিশেষত আত্মহানি, আত্মহত্যা এবং ইটিং ডিসঅর্ডার সম্পর্কে কোনো প্রশ্নে যেন এগুলো নিরাপদ জবাব দেয়, তা নিশ্চিত করা হয়েছে।’
গত শুক্রবার প্রযুক্তিবিষয়ক সংবাদমাধ্যম টেকক্রাঞ্চকে মেটা জানায়, তারা অতিরিক্ত সতর্কতা হিসেবে আরও কিছু নিরাপত্তাবিধি যোগ করবে এবং আপাতত কিশোররা কোন চ্যাটবটগুলোর সঙ্গে চ্যাট করতে পারবে, তা সীমিত করবে।
তবে মলি রোজ ফাউন্ডেশনের প্রধান অ্যান্ডি বারোজ মেটার এই পদক্ষেপকে দায়িত্বজ্ঞানহীন বলে অভিহিত করেছেন। তিনি বলেন, চ্যাটবটের মাধ্যমে কিশোরদের ক্ষতির ঝুঁকি তৈরি হওয়া সত্যিই বিস্ময়কর।
তিনি আরও বলেন, ‘অতিরিক্ত সুরক্ষাব্যবস্থা অবশ্যই স্বাগত, তবে এমন প্রযুক্তি বাজারে ছাড়ার আগে উপযুক্ত নিরাপত্তা পরীক্ষার মধ্য দিয়ে যেতে হবে। এমন না যে, ক্ষতি হয়ে যাওয়ার পর প্রতিক্রিয়া হিসেবে সেগুলো চালু করতে হবে।’
অ্যান্ডি বারোজ মেটাকে দ্রুত ও কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান এবং বলেন, ব্রিটেনের নিয়ন্ত্রক সংস্থা অফকমের উচিত হবে ব্যবস্থা কার্যকর না হলে তদন্তে নামা।
মেটা জানায়, তাদের আপডেট প্রক্রিয়া চলমান। ইতিমধ্যে তারা ১৩ থেকে ১৮ বছর বয়সী ব্যবহারকারীদের জন্য ‘টিন অ্যাকাউন্ট’ চালু করেছে, যা ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম ও মেসেঞ্জারে সক্রিয় থাকে। এই অ্যাকাউন্টগুলোতে কনটেন্ট ও গোপনীয়তার জন্য বাড়তি নিয়ন্ত্রণব্যবস্থা থাকে।
চলতি বছরের এপ্রিলে বিবিসিকে মেটা জানায়, এআই চ্যাটবট ব্যবহার সম্পর্কে অভিভাবকেরা যাতে জানতে পারেন, সে ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। অভিভাবকেরা দেখতে পারবেন গত সাত দিনে তাদের সন্তানেরা কোন কোন চ্যাটবটের সঙ্গে কথা বলেছে।
এআই চ্যাটবট নিয়ে উদ্বেগ বাড়ছে। বিশেষ করে কিশোর কিংবা সংবেদনশীল ব্যবহারকারীদের ভুল পথে প্ররোচিত করতে পারে—এমন আশঙ্কা করছে অনেকেই।
সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার এক দম্পতি ওপেনএআইয়ের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছেন। তাঁদের অভিযোগ, চ্যাটজিপিটিভিত্তিক একটি চ্যাটবট তাদের ছেলেকে আত্মহত্যার পরামর্শ দিয়েছিল, যার ফলে কিশোর ছেলেটি আত্মহত্যা করে।
এ ঘটনার পর ওপেনএআই চ্যাটজিপিটির ব্যবহার আরও নিরাপদ রাখতে কিছু পরিবর্তন আনে। এক ব্লগপোস্টে প্রতিষ্ঠানটি জানায়, ‘এআই প্রযুক্তি অন্যান্য প্রযুক্তির তুলনায় অনেক বেশি ব্যক্তিগত ও সাড়া প্রদানকারী মনে হতে পারে, বিশেষ করে যেসব ব্যবহারকারী মানসিক চাপের মধ্যে থাকেন।’
অন্যদিকে গত শুক্রবার রয়টার্স জানায়, মেটার এআই স্টুডিওর মাধ্যমে তৈরি চ্যাটবট ব্যবহার করে কিছু ব্যক্তি—এমনকি একজন মেটা কর্মী, নারী সেলিব্রিটিদের ‘ফ্ল্যার্টি’ বা যৌন আবেদনময়ী চ্যাটবটে রূপান্তর করেছেন।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে দেখা যায়, টেইলর সুইফট ও স্কারলেট জোহানসনের মতো তারকাদের আদলে তৈরি চ্যাটবটগুলো নিজেদের ‘আসল তারকা’ হিসেবে দাবি করত এবং বারবার যৌন ইঙ্গিতপূর্ণ বার্তা পাঠাত।
রয়টার্স জানায়, এসব চ্যাটবটের বেশ কয়েকটি পরে মেটা সরিয়ে ফেলেছে।
মেটার মুখপাত্র জানান, ‘অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের মতো আমরাও পাবলিক ফিগারদের ছবি তৈরি করার অনুমতি দিই, তবে আমাদের নীতিমালা অনুযায়ী নগ্ন, অন্তরঙ্গ বা যৌন ইঙ্গিতপূর্ণ ছবি নিষিদ্ধ।’
তিনি আরও বলেন, মেটার এআই স্টুডিওর নীতিমালা ‘পাবলিক ফিগারদের সরাসরি অনুকরণ’ নিষিদ্ধ করে।
তথ্যসূত্র: বিবিসি
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

নিজেদের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চ্যাটবটে নতুন কিছু সুরক্ষাবিধি যুক্ত করবে বলে ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান মেটা। বিশেষ করে আত্মহত্যা, আত্মহানির প্রবণতা ও খাদ্যাভ্যাসের আচরণজনিত সমস্যাসংক্রান্ত (ইটিং ডিসঅর্ডার) বিষয়ে কিশোর-কিশোরীদের সঙ্গে এসব চ্যাটবট যেন আর কথা না বলে, সে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
এই সিদ্ধান্ত এসেছে এমন এক সময়ে, যখন মাত্র দুই সপ্তাহ আগে এক মার্কিন সিনেটর মেটার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেন। রয়টার্স ফাঁস হওয়া একটি অভ্যন্তরীণ নথির বরাত দিয়ে জানায়, মেটার এআই চ্যাটবটগুলো কিশোর-কিশোরীদের সঙ্গে যৌন বিষয়ে আলাপচারিতায় জড়িত হতে পারে।
তবে মেটা এই দাবি প্রত্যাখ্যান করে বলেছে, ফাঁস হওয়া নোটগুলো ত্রুটিপূর্ণ এবং প্রতিষ্ঠানটির নীতিমালার সঙ্গে অসামঞ্জস্যপূর্ণ। তারা মনে করিয়ে দেয়, শিশুদের আপত্তিকরভাবে উপস্থাপন করে এমন কোনো কনটেন্ট তৈরির অনুমতি মেটা দেয় না।
তবে প্রতিষ্ঠানটি জানায়, তারা এআই চ্যাটবটগুলো এমনভাবে আপডেট করছে, যেন কিশোর ব্যবহারকারীরা আত্মহত্যা বা আত্মহানির বিষয়ে কথা বললে চ্যাটবটগুলো তাদের সঙ্গে কোনো আলোচনা না করে বরং অভিজ্ঞ বিশেষজ্ঞদের রিসোর্স বা সহায়তার লিংকে পাঠিয়ে দেয়।
মেটার এক মুখপাত্র বলেন, ‘আমাদের এআই পণ্যগুলোর নকশাতেই কিশোরদের জন্য সুরক্ষা অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। বিশেষত আত্মহানি, আত্মহত্যা এবং ইটিং ডিসঅর্ডার সম্পর্কে কোনো প্রশ্নে যেন এগুলো নিরাপদ জবাব দেয়, তা নিশ্চিত করা হয়েছে।’
গত শুক্রবার প্রযুক্তিবিষয়ক সংবাদমাধ্যম টেকক্রাঞ্চকে মেটা জানায়, তারা অতিরিক্ত সতর্কতা হিসেবে আরও কিছু নিরাপত্তাবিধি যোগ করবে এবং আপাতত কিশোররা কোন চ্যাটবটগুলোর সঙ্গে চ্যাট করতে পারবে, তা সীমিত করবে।
তবে মলি রোজ ফাউন্ডেশনের প্রধান অ্যান্ডি বারোজ মেটার এই পদক্ষেপকে দায়িত্বজ্ঞানহীন বলে অভিহিত করেছেন। তিনি বলেন, চ্যাটবটের মাধ্যমে কিশোরদের ক্ষতির ঝুঁকি তৈরি হওয়া সত্যিই বিস্ময়কর।
তিনি আরও বলেন, ‘অতিরিক্ত সুরক্ষাব্যবস্থা অবশ্যই স্বাগত, তবে এমন প্রযুক্তি বাজারে ছাড়ার আগে উপযুক্ত নিরাপত্তা পরীক্ষার মধ্য দিয়ে যেতে হবে। এমন না যে, ক্ষতি হয়ে যাওয়ার পর প্রতিক্রিয়া হিসেবে সেগুলো চালু করতে হবে।’
অ্যান্ডি বারোজ মেটাকে দ্রুত ও কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান এবং বলেন, ব্রিটেনের নিয়ন্ত্রক সংস্থা অফকমের উচিত হবে ব্যবস্থা কার্যকর না হলে তদন্তে নামা।
মেটা জানায়, তাদের আপডেট প্রক্রিয়া চলমান। ইতিমধ্যে তারা ১৩ থেকে ১৮ বছর বয়সী ব্যবহারকারীদের জন্য ‘টিন অ্যাকাউন্ট’ চালু করেছে, যা ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম ও মেসেঞ্জারে সক্রিয় থাকে। এই অ্যাকাউন্টগুলোতে কনটেন্ট ও গোপনীয়তার জন্য বাড়তি নিয়ন্ত্রণব্যবস্থা থাকে।
চলতি বছরের এপ্রিলে বিবিসিকে মেটা জানায়, এআই চ্যাটবট ব্যবহার সম্পর্কে অভিভাবকেরা যাতে জানতে পারেন, সে ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। অভিভাবকেরা দেখতে পারবেন গত সাত দিনে তাদের সন্তানেরা কোন কোন চ্যাটবটের সঙ্গে কথা বলেছে।
এআই চ্যাটবট নিয়ে উদ্বেগ বাড়ছে। বিশেষ করে কিশোর কিংবা সংবেদনশীল ব্যবহারকারীদের ভুল পথে প্ররোচিত করতে পারে—এমন আশঙ্কা করছে অনেকেই।
সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার এক দম্পতি ওপেনএআইয়ের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছেন। তাঁদের অভিযোগ, চ্যাটজিপিটিভিত্তিক একটি চ্যাটবট তাদের ছেলেকে আত্মহত্যার পরামর্শ দিয়েছিল, যার ফলে কিশোর ছেলেটি আত্মহত্যা করে।
এ ঘটনার পর ওপেনএআই চ্যাটজিপিটির ব্যবহার আরও নিরাপদ রাখতে কিছু পরিবর্তন আনে। এক ব্লগপোস্টে প্রতিষ্ঠানটি জানায়, ‘এআই প্রযুক্তি অন্যান্য প্রযুক্তির তুলনায় অনেক বেশি ব্যক্তিগত ও সাড়া প্রদানকারী মনে হতে পারে, বিশেষ করে যেসব ব্যবহারকারী মানসিক চাপের মধ্যে থাকেন।’
অন্যদিকে গত শুক্রবার রয়টার্স জানায়, মেটার এআই স্টুডিওর মাধ্যমে তৈরি চ্যাটবট ব্যবহার করে কিছু ব্যক্তি—এমনকি একজন মেটা কর্মী, নারী সেলিব্রিটিদের ‘ফ্ল্যার্টি’ বা যৌন আবেদনময়ী চ্যাটবটে রূপান্তর করেছেন।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে দেখা যায়, টেইলর সুইফট ও স্কারলেট জোহানসনের মতো তারকাদের আদলে তৈরি চ্যাটবটগুলো নিজেদের ‘আসল তারকা’ হিসেবে দাবি করত এবং বারবার যৌন ইঙ্গিতপূর্ণ বার্তা পাঠাত।
রয়টার্স জানায়, এসব চ্যাটবটের বেশ কয়েকটি পরে মেটা সরিয়ে ফেলেছে।
মেটার মুখপাত্র জানান, ‘অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের মতো আমরাও পাবলিক ফিগারদের ছবি তৈরি করার অনুমতি দিই, তবে আমাদের নীতিমালা অনুযায়ী নগ্ন, অন্তরঙ্গ বা যৌন ইঙ্গিতপূর্ণ ছবি নিষিদ্ধ।’
তিনি আরও বলেন, মেটার এআই স্টুডিওর নীতিমালা ‘পাবলিক ফিগারদের সরাসরি অনুকরণ’ নিষিদ্ধ করে।
তথ্যসূত্র: বিবিসি

নিজেদের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চ্যাটবটে নতুন কিছু সুরক্ষাবিধি যুক্ত করবে বলে ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান মেটা। বিশেষ করে আত্মহত্যা, আত্মহানির প্রবণতা ও খাদ্যাভ্যাসের আচরণজনিত সমস্যাসংক্রান্ত (ইটিং ডিসঅর্ডার) বিষয়ে কিশোর-কিশোরীদের সঙ্গে এসব চ্যাটবট যেন আর কথা না বলে, সে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
এই সিদ্ধান্ত এসেছে এমন এক সময়ে, যখন মাত্র দুই সপ্তাহ আগে এক মার্কিন সিনেটর মেটার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেন। রয়টার্স ফাঁস হওয়া একটি অভ্যন্তরীণ নথির বরাত দিয়ে জানায়, মেটার এআই চ্যাটবটগুলো কিশোর-কিশোরীদের সঙ্গে যৌন বিষয়ে আলাপচারিতায় জড়িত হতে পারে।
তবে মেটা এই দাবি প্রত্যাখ্যান করে বলেছে, ফাঁস হওয়া নোটগুলো ত্রুটিপূর্ণ এবং প্রতিষ্ঠানটির নীতিমালার সঙ্গে অসামঞ্জস্যপূর্ণ। তারা মনে করিয়ে দেয়, শিশুদের আপত্তিকরভাবে উপস্থাপন করে এমন কোনো কনটেন্ট তৈরির অনুমতি মেটা দেয় না।
তবে প্রতিষ্ঠানটি জানায়, তারা এআই চ্যাটবটগুলো এমনভাবে আপডেট করছে, যেন কিশোর ব্যবহারকারীরা আত্মহত্যা বা আত্মহানির বিষয়ে কথা বললে চ্যাটবটগুলো তাদের সঙ্গে কোনো আলোচনা না করে বরং অভিজ্ঞ বিশেষজ্ঞদের রিসোর্স বা সহায়তার লিংকে পাঠিয়ে দেয়।
মেটার এক মুখপাত্র বলেন, ‘আমাদের এআই পণ্যগুলোর নকশাতেই কিশোরদের জন্য সুরক্ষা অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। বিশেষত আত্মহানি, আত্মহত্যা এবং ইটিং ডিসঅর্ডার সম্পর্কে কোনো প্রশ্নে যেন এগুলো নিরাপদ জবাব দেয়, তা নিশ্চিত করা হয়েছে।’
গত শুক্রবার প্রযুক্তিবিষয়ক সংবাদমাধ্যম টেকক্রাঞ্চকে মেটা জানায়, তারা অতিরিক্ত সতর্কতা হিসেবে আরও কিছু নিরাপত্তাবিধি যোগ করবে এবং আপাতত কিশোররা কোন চ্যাটবটগুলোর সঙ্গে চ্যাট করতে পারবে, তা সীমিত করবে।
তবে মলি রোজ ফাউন্ডেশনের প্রধান অ্যান্ডি বারোজ মেটার এই পদক্ষেপকে দায়িত্বজ্ঞানহীন বলে অভিহিত করেছেন। তিনি বলেন, চ্যাটবটের মাধ্যমে কিশোরদের ক্ষতির ঝুঁকি তৈরি হওয়া সত্যিই বিস্ময়কর।
তিনি আরও বলেন, ‘অতিরিক্ত সুরক্ষাব্যবস্থা অবশ্যই স্বাগত, তবে এমন প্রযুক্তি বাজারে ছাড়ার আগে উপযুক্ত নিরাপত্তা পরীক্ষার মধ্য দিয়ে যেতে হবে। এমন না যে, ক্ষতি হয়ে যাওয়ার পর প্রতিক্রিয়া হিসেবে সেগুলো চালু করতে হবে।’
অ্যান্ডি বারোজ মেটাকে দ্রুত ও কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান এবং বলেন, ব্রিটেনের নিয়ন্ত্রক সংস্থা অফকমের উচিত হবে ব্যবস্থা কার্যকর না হলে তদন্তে নামা।
মেটা জানায়, তাদের আপডেট প্রক্রিয়া চলমান। ইতিমধ্যে তারা ১৩ থেকে ১৮ বছর বয়সী ব্যবহারকারীদের জন্য ‘টিন অ্যাকাউন্ট’ চালু করেছে, যা ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম ও মেসেঞ্জারে সক্রিয় থাকে। এই অ্যাকাউন্টগুলোতে কনটেন্ট ও গোপনীয়তার জন্য বাড়তি নিয়ন্ত্রণব্যবস্থা থাকে।
চলতি বছরের এপ্রিলে বিবিসিকে মেটা জানায়, এআই চ্যাটবট ব্যবহার সম্পর্কে অভিভাবকেরা যাতে জানতে পারেন, সে ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। অভিভাবকেরা দেখতে পারবেন গত সাত দিনে তাদের সন্তানেরা কোন কোন চ্যাটবটের সঙ্গে কথা বলেছে।
এআই চ্যাটবট নিয়ে উদ্বেগ বাড়ছে। বিশেষ করে কিশোর কিংবা সংবেদনশীল ব্যবহারকারীদের ভুল পথে প্ররোচিত করতে পারে—এমন আশঙ্কা করছে অনেকেই।
সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার এক দম্পতি ওপেনএআইয়ের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছেন। তাঁদের অভিযোগ, চ্যাটজিপিটিভিত্তিক একটি চ্যাটবট তাদের ছেলেকে আত্মহত্যার পরামর্শ দিয়েছিল, যার ফলে কিশোর ছেলেটি আত্মহত্যা করে।
এ ঘটনার পর ওপেনএআই চ্যাটজিপিটির ব্যবহার আরও নিরাপদ রাখতে কিছু পরিবর্তন আনে। এক ব্লগপোস্টে প্রতিষ্ঠানটি জানায়, ‘এআই প্রযুক্তি অন্যান্য প্রযুক্তির তুলনায় অনেক বেশি ব্যক্তিগত ও সাড়া প্রদানকারী মনে হতে পারে, বিশেষ করে যেসব ব্যবহারকারী মানসিক চাপের মধ্যে থাকেন।’
অন্যদিকে গত শুক্রবার রয়টার্স জানায়, মেটার এআই স্টুডিওর মাধ্যমে তৈরি চ্যাটবট ব্যবহার করে কিছু ব্যক্তি—এমনকি একজন মেটা কর্মী, নারী সেলিব্রিটিদের ‘ফ্ল্যার্টি’ বা যৌন আবেদনময়ী চ্যাটবটে রূপান্তর করেছেন।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে দেখা যায়, টেইলর সুইফট ও স্কারলেট জোহানসনের মতো তারকাদের আদলে তৈরি চ্যাটবটগুলো নিজেদের ‘আসল তারকা’ হিসেবে দাবি করত এবং বারবার যৌন ইঙ্গিতপূর্ণ বার্তা পাঠাত।
রয়টার্স জানায়, এসব চ্যাটবটের বেশ কয়েকটি পরে মেটা সরিয়ে ফেলেছে।
মেটার মুখপাত্র জানান, ‘অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের মতো আমরাও পাবলিক ফিগারদের ছবি তৈরি করার অনুমতি দিই, তবে আমাদের নীতিমালা অনুযায়ী নগ্ন, অন্তরঙ্গ বা যৌন ইঙ্গিতপূর্ণ ছবি নিষিদ্ধ।’
তিনি আরও বলেন, মেটার এআই স্টুডিওর নীতিমালা ‘পাবলিক ফিগারদের সরাসরি অনুকরণ’ নিষিদ্ধ করে।
তথ্যসূত্র: বিবিসি

টেসলার প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ক ইতিহাসের সবচেয়ে বড় করপোরেট বেতন-ভাতা প্যাকেজের অনুমোদন পেয়েছেন। স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার টেসলার শেয়ারহোল্ডাররা তাঁর জন্য প্রস্তাবিত বেতন-ভাতা প্যাকেজে ভোট দিয়ে সমর্থন জানান। এতে ৭৫ শতাংশের বেশি শেয়ারহোল্ডার অনুমোদন দিয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
দেশে দ্রুতগতির মোবাইল ইন্টারনেট ব্যবহারের প্রবণতা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে অপারেটরগুলো ভিওএলটিই বা ভোল্টি সেবা চালু করেছে। সাধারণ ব্যবহারকারীর জন্য এটি নতুন একটি অভিজ্ঞতা—ভয়েস কল এখন সরাসরি ৪জি নেটওয়ার্ক দিয়ে করা যায়। ফলে ফোন কলের শব্দ শোনা যায় আরও স্পষ্ট, সংযোগ হয় আরও দ্রুত এবং একই সঙ্গে ব্যবহার করা
১৪ ঘণ্টা আগে
‘ভাইব কোডিং’ শব্দগুচ্ছটি প্রথম ব্যবহার করেন ওপেনএআইয়ের সহপ্রতিষ্ঠাতা আন্দ্রেই কারপাথি। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে তিনি ধারণাটি তুলে ধরেন, যাতে বোঝানো হয়, কীভাবে এআই প্রোগ্রামারদের কোড লেখার ঝামেলা থেকে মুক্তি দিতে পারে এবং ‘ভাইব’ বা অনুভূতির ভিত্তিতে প্রোগ্রাম তৈরির সুযোগ করে দেয়।
১৫ ঘণ্টা আগে
গুগলের মালিকানাধীন ইউটিউব গাজায় ইসরায়েলের মানবাধিকার লঙ্ঘনের প্রমাণ থাকা ৭ শতাধিক ভিডিও মুছে দিয়েছে। এমনটাই জানা গেছে, যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক অনুসন্ধানী সংবাদমাধ্যম দ্য ইন্টারসেপ্ট-এর প্রতিবেদন থেকে। গতকাল বুধবার এই প্রতিবেদন প্রকাশ হয়েছে।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

টেসলার প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ক ইতিহাসের সবচেয়ে বড় করপোরেট বেতন-ভাতা প্যাকেজের অনুমোদন পেয়েছেন। স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার টেসলার শেয়ারহোল্ডাররা তাঁর জন্য প্রস্তাবিত বেতন-ভাতা প্যাকেজে ভোট দিয়ে সমর্থন জানান। এতে ৭৫ শতাংশের বেশি শেয়ারহোল্ডার অনুমোদন দিয়েছেন।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, টেক্সাসের অস্টিনে টেসলার কারখানায় বার্ষিক সাধারণ সভায় মঞ্চে ওঠেন মাস্ক। এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিল নাচতে থাকা রোবটের দল। মাস্ক এখন বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি। প্যাকেজ অনুযায়ী, আগামী এক দশকে তিনি সর্বোচ্চ ১ ট্রিলিয়ন ডলার মূল্যের টেসলার শেয়ার পেতে পারেন। তবে কর ও অন্যান্য কর্তনের পর প্রকৃত মূল্য দাঁড়াবে প্রায় ৮৭৮ বিলিয়ন ডলার।
এই ভোট টেসলার ভবিষ্যৎ নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ। মাস্কের লক্ষ্য হলো অটোমেটেড বা স্বয়ংচালিত গাড়ি তৈরি, যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে রোবোট্যাক্সি নেটওয়ার্ক গড়ে তোলা এবং মানবাকৃতির রোবট বিক্রি করা। তবে তাঁর ডানপন্থী রাজনৈতিক বক্তব্যের কারণে এ বছর টেসলার ব্র্যান্ড ইমেজ কিছুটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
পরিচালনা পর্ষদ আগেই সতর্ক করেছিল—এই প্যাকেজ না পেলে মাস্ক কোম্পানি ছেড়ে দিতে পারেন। কিছু বিনিয়োগকারী একে অতি ব্যয়বহুল ও অপ্রয়োজনীয় বলেছেন। তবে অনেকেই মনে করেন, মাস্ককে ধরে রাখতে এবং কোম্পানির লক্ষ্য পূরণে উৎসাহ দিতে এটি জরুরি।
এই প্রস্তাব পাসের পর মাস্ক বলেন, ‘আমরা টেসলার ভবিষ্যতের নতুন অধ্যায়ে নয়, বরং এক নতুন অধ্যায়ের সূচনায় প্রবেশ করছি।’ তিনি মঞ্চে আরও কিছু প্রতিশ্রুতি দেন। তিনি জানান, এপ্রিল থেকেই দুই সিটের, স্টিয়ারিংহীন রোবোট্যাক্সি ‘সাইবারক্যাব’-এর উৎপাদন শুরু হবে। তিনি আরও জানান, শিগগির নতুন প্রজন্মের ইলেকট্রিক স্পোর্টস কার ‘রোডস্টার’ উন্মোচন করা হবে।
এ ছাড়া টেসলাকে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চিপ তৈরির জন্য একটি বিশাল কারখানা গড়তে হবে বলে জানান মাস্ক। এ ক্ষেত্রে ইন্টেলের সঙ্গে অংশীদারত্বের কথাও বিবেচনা করা হচ্ছে। শেয়ারহোল্ডাররা মাস্কের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা স্টার্টআপ এক্সএআইতে (xAI) টেসলার বিনিয়োগের পক্ষেও ভোট দিয়েছেন, যদিও অনেকেই বিরত থেকেছেন।
আগামী দশকে মাস্কের লক্ষ্য হলো ২ কোটি গাড়ি উৎপাদন, ১০ লাখ রোবোট্যাক্সি চালু, ১০ লাখ রোবট বিক্রি এবং ৪০০ বিলিয়ন ডলার মূল মুনাফা অর্জন। তবে এ জন্য টেসলার বাজারমূল্যও বাড়াতে হবে—বর্তমান ১.৫ ট্রিলিয়ন ডলার থেকে প্রথমে ২ ট্রিলিয়ন, এরপর ৮.৫ ট্রিলিয়ন ডলারে।
প্রতিটি ধাপ পূরণে মাস্ক পাবেন কোম্পানির ১ শতাংশ শেয়ার। ফলে সব লক্ষ্য পূরণ না হলেও তিনি কয়েক দশক ডলারের সমপরিমাণ শেয়ার পেতে পারেন। যদি সব লক্ষ্য অর্জিত হয়, মাস্ক ১২ শতাংশ শেয়ার পাবেন, যার আনুমানিক মূল্য প্রায় ১ ট্রিলিয়ন ডলার। এই শেয়ারগুলোর নিট মূল্য দাঁড়াবে ৮৭৮ বিলিয়ন ডলার। কারণ, এতে প্রস্তাব পাসের দিনের শেয়ারের দাম ধরা হয়নি। মাস্ক চাইলে নগদ অর্থে মূল্য পরিশোধ করতে পারেন অথবা কম শেয়ার নিয়ে সেই পরিমাণ সমন্বয় করতে পারেন।

টেসলার প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ক ইতিহাসের সবচেয়ে বড় করপোরেট বেতন-ভাতা প্যাকেজের অনুমোদন পেয়েছেন। স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার টেসলার শেয়ারহোল্ডাররা তাঁর জন্য প্রস্তাবিত বেতন-ভাতা প্যাকেজে ভোট দিয়ে সমর্থন জানান। এতে ৭৫ শতাংশের বেশি শেয়ারহোল্ডার অনুমোদন দিয়েছেন।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, টেক্সাসের অস্টিনে টেসলার কারখানায় বার্ষিক সাধারণ সভায় মঞ্চে ওঠেন মাস্ক। এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিল নাচতে থাকা রোবটের দল। মাস্ক এখন বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি। প্যাকেজ অনুযায়ী, আগামী এক দশকে তিনি সর্বোচ্চ ১ ট্রিলিয়ন ডলার মূল্যের টেসলার শেয়ার পেতে পারেন। তবে কর ও অন্যান্য কর্তনের পর প্রকৃত মূল্য দাঁড়াবে প্রায় ৮৭৮ বিলিয়ন ডলার।
এই ভোট টেসলার ভবিষ্যৎ নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ। মাস্কের লক্ষ্য হলো অটোমেটেড বা স্বয়ংচালিত গাড়ি তৈরি, যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে রোবোট্যাক্সি নেটওয়ার্ক গড়ে তোলা এবং মানবাকৃতির রোবট বিক্রি করা। তবে তাঁর ডানপন্থী রাজনৈতিক বক্তব্যের কারণে এ বছর টেসলার ব্র্যান্ড ইমেজ কিছুটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
পরিচালনা পর্ষদ আগেই সতর্ক করেছিল—এই প্যাকেজ না পেলে মাস্ক কোম্পানি ছেড়ে দিতে পারেন। কিছু বিনিয়োগকারী একে অতি ব্যয়বহুল ও অপ্রয়োজনীয় বলেছেন। তবে অনেকেই মনে করেন, মাস্ককে ধরে রাখতে এবং কোম্পানির লক্ষ্য পূরণে উৎসাহ দিতে এটি জরুরি।
এই প্রস্তাব পাসের পর মাস্ক বলেন, ‘আমরা টেসলার ভবিষ্যতের নতুন অধ্যায়ে নয়, বরং এক নতুন অধ্যায়ের সূচনায় প্রবেশ করছি।’ তিনি মঞ্চে আরও কিছু প্রতিশ্রুতি দেন। তিনি জানান, এপ্রিল থেকেই দুই সিটের, স্টিয়ারিংহীন রোবোট্যাক্সি ‘সাইবারক্যাব’-এর উৎপাদন শুরু হবে। তিনি আরও জানান, শিগগির নতুন প্রজন্মের ইলেকট্রিক স্পোর্টস কার ‘রোডস্টার’ উন্মোচন করা হবে।
এ ছাড়া টেসলাকে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চিপ তৈরির জন্য একটি বিশাল কারখানা গড়তে হবে বলে জানান মাস্ক। এ ক্ষেত্রে ইন্টেলের সঙ্গে অংশীদারত্বের কথাও বিবেচনা করা হচ্ছে। শেয়ারহোল্ডাররা মাস্কের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা স্টার্টআপ এক্সএআইতে (xAI) টেসলার বিনিয়োগের পক্ষেও ভোট দিয়েছেন, যদিও অনেকেই বিরত থেকেছেন।
আগামী দশকে মাস্কের লক্ষ্য হলো ২ কোটি গাড়ি উৎপাদন, ১০ লাখ রোবোট্যাক্সি চালু, ১০ লাখ রোবট বিক্রি এবং ৪০০ বিলিয়ন ডলার মূল মুনাফা অর্জন। তবে এ জন্য টেসলার বাজারমূল্যও বাড়াতে হবে—বর্তমান ১.৫ ট্রিলিয়ন ডলার থেকে প্রথমে ২ ট্রিলিয়ন, এরপর ৮.৫ ট্রিলিয়ন ডলারে।
প্রতিটি ধাপ পূরণে মাস্ক পাবেন কোম্পানির ১ শতাংশ শেয়ার। ফলে সব লক্ষ্য পূরণ না হলেও তিনি কয়েক দশক ডলারের সমপরিমাণ শেয়ার পেতে পারেন। যদি সব লক্ষ্য অর্জিত হয়, মাস্ক ১২ শতাংশ শেয়ার পাবেন, যার আনুমানিক মূল্য প্রায় ১ ট্রিলিয়ন ডলার। এই শেয়ারগুলোর নিট মূল্য দাঁড়াবে ৮৭৮ বিলিয়ন ডলার। কারণ, এতে প্রস্তাব পাসের দিনের শেয়ারের দাম ধরা হয়নি। মাস্ক চাইলে নগদ অর্থে মূল্য পরিশোধ করতে পারেন অথবা কম শেয়ার নিয়ে সেই পরিমাণ সমন্বয় করতে পারেন।

নিজেদের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চ্যাটবটে নতুন কিছু সুরক্ষাবিধি যুক্ত করবে বলে ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান মেটা। বিশেষ করে আত্মহত্যা, আত্মহানির প্রবণতা ও খাদ্যাভ্যাসের আচরণজনিত সমস্যাসংক্রান্ত (ইটিং ডিসঅর্ডার) বিষয়ে কিশোর-কিশোরীদের সঙ্গে এসব চ্যাটবট যেন আর কথা না বলে
০২ সেপ্টেম্বর ২০২৫
দেশে দ্রুতগতির মোবাইল ইন্টারনেট ব্যবহারের প্রবণতা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে অপারেটরগুলো ভিওএলটিই বা ভোল্টি সেবা চালু করেছে। সাধারণ ব্যবহারকারীর জন্য এটি নতুন একটি অভিজ্ঞতা—ভয়েস কল এখন সরাসরি ৪জি নেটওয়ার্ক দিয়ে করা যায়। ফলে ফোন কলের শব্দ শোনা যায় আরও স্পষ্ট, সংযোগ হয় আরও দ্রুত এবং একই সঙ্গে ব্যবহার করা
১৪ ঘণ্টা আগে
‘ভাইব কোডিং’ শব্দগুচ্ছটি প্রথম ব্যবহার করেন ওপেনএআইয়ের সহপ্রতিষ্ঠাতা আন্দ্রেই কারপাথি। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে তিনি ধারণাটি তুলে ধরেন, যাতে বোঝানো হয়, কীভাবে এআই প্রোগ্রামারদের কোড লেখার ঝামেলা থেকে মুক্তি দিতে পারে এবং ‘ভাইব’ বা অনুভূতির ভিত্তিতে প্রোগ্রাম তৈরির সুযোগ করে দেয়।
১৫ ঘণ্টা আগে
গুগলের মালিকানাধীন ইউটিউব গাজায় ইসরায়েলের মানবাধিকার লঙ্ঘনের প্রমাণ থাকা ৭ শতাধিক ভিডিও মুছে দিয়েছে। এমনটাই জানা গেছে, যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক অনুসন্ধানী সংবাদমাধ্যম দ্য ইন্টারসেপ্ট-এর প্রতিবেদন থেকে। গতকাল বুধবার এই প্রতিবেদন প্রকাশ হয়েছে।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

দেশে দ্রুতগতির মোবাইল ইন্টারনেট ব্যবহারের প্রবণতা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে অপারেটরগুলো ভিওএলটিই বা ভোল্টি সেবা চালু করেছে। সাধারণ ব্যবহারকারীর জন্য এটি নতুন একটি অভিজ্ঞতা—ভয়েস কল এখন সরাসরি ৪জি নেটওয়ার্ক দিয়ে করা যায়। ফলে ফোন কলের শব্দ শোনা যায় আরও স্পষ্ট, সংযোগ হয় আরও দ্রুত এবং একই সঙ্গে ব্যবহার করা যায় হাই-স্পিড ইন্টারনেট।
ভিওএলটিই কী?
VoLTE-এর পূর্ণরূপ Voice over LTE। সহজ ভাষায়—৪জি নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ভয়েস কল করার প্রযুক্তি। সাধারণভাবে ৪জি ইন্টারনেট ব্যবহার করার সময় কল এলে ফোনটি ২জি বা ৩জি নেটওয়ার্কে ফিরে যায়, এতে কল সেটআপ সময় বেড়ে যায় এবং ইন্টারনেটের গতি কমে যায়। ভিওএলটিই প্রযুক্তি ফোনকে একই সঙ্গে ৪জি নেটওয়ার্কে ভয়েস কল এবং ইন্টারনেট ব্যবহার করতে দেয়।
অপারেটরদের ভাষ্য অনুযায়ী, ভিওএলটিই ব্যবহার করলে কণ্ঠস্বরের মান অনেক উন্নত হয়, এইচডি ভয়েস শোনা যায়, কল ধরতে সময় কম লাগে এবং ইন্টারনেট গতি স্থির থাকে।
ভিওএলটিইর গুরুত্বপূর্ণ সুবিধা
* এইচডি ভয়েস কোয়ালিটি
কলের সময় অপর প্রান্তের কণ্ঠস্বর হবে আরও পরিষ্কার ও ঝকঝকে—যেন একদম পাশেই কথা বলছেন।
* দ্রুত কল সংযোগ
ভিওএলটিই নেটওয়ার্কে কল সেটআপ সময় উল্লেখযোগ্যভাবে কমে যায়, ফলে ফোন রিং বাজতে আর দেরি হয় না।
* ইন্টারনেট ব্যবহার বন্ধ হয় না
প্রচলিত নেটওয়ার্কে কল এলে ইন্টারনেট গতিতে পতন ঘটে। ভিওএলটিইতে কল চলাকালীনও ৪জি ইন্টারনেট একই গতিতে ব্যবহার করা যায়—ভিডিও স্ট্রিমিং, ব্রাউজিং বা অ্যাপ ব্যবহারে কোনো বাধা পড়ে না।
* ব্যাটারি ব্যয় কম
নেটওয়ার্ক বারবার ৪জি থেকে ৩জি/২জি-তে স্যুইচ করতে হয় না, ফলে ব্যাটারির চাপ কমে।
* অতিরিক্ত চার্জ নেই
ভিওএলটিই ব্যবহার করলে কোনো অতিরিক্ত ডেটা চার্জ কাটা হয় না, কল চার্জ ঠিক আগের মতোই থাকবে।
কীভাবে ভিওএলটিই চালু করবেন?
ভিওএলটিই সঠিকভাবে ব্যবহারের জন্য কয়েকটি শর্ত পূরণ করতে হবে।
🔷 ৪জি/ইউএসআইএম (USIM) সিম
পুরোনো ২জি/৩জি সিমে ভিওএলটিই কাজ নাও করতে পারে। প্রয়োজন হলে অপারেটরের গ্রাহকসেবায় গিয়ে সিম আপগ্রেড করতে হবে।
🔷 ২. ভিওএলটিই সমর্থিত স্মার্টফোন
মোবাইল সেটিংসে গিয়ে নিশ্চিত করুন ভিওএলটিই অপশন আছে কি না।
Android:
Settings → Mobile Network / SIM & Network → VoLTE / 4G Calling অপশন চালু করুন।
iPhone:
Settings → Mobile Data → Mobile Data Options → Voice & Data → 4G, VoLTE ON
🔷 নেটওয়ার্ক মোডের সঠিক সেটিং
SIM slot with data → Preferred network type = 4G/3G/2G (Auto)
🔷 সফটওয়্যার আপডেট
হ্যান্ডসেট প্রস্তুতকারকের দেওয়া সর্বশেষ সফটওয়্যার আপডেট ইনস্টল করা থাকতে হবে।
🔷 ভিওএলটিই কাভারেজে থাকতে হবে
আপনার অবস্থানে অপারেটরের ৪জি VoLTE কাভারেজ থাকতে হবে।
কোন অপারেটরের ভিওএলটিই আছে?
বাংলাদেশে গ্রামীণফোন, রবি, এয়ারটেল ও টেলিটকের বেশিরভাগ এলাকায় ভিওএলটিই সেবা চালু হয়েছে। তবে মডেল ও এলাকার ভিত্তিতে সাপোর্ট ভিন্ন হতে পারে। ব্যবহারকারী চাইলে অপারেটরের অ্যাপ বা কল সেন্টারের মাধ্যমে নিশ্চিত হতে পারেন।
ভিওএলটিই বাংলাদেশের মোবাইল নেটওয়ার্কে নতুন অভিজ্ঞতা নিয়ে এসেছে। শুধু দ্রুত ইন্টারনেট নয়, এখন একই সঙ্গে উচ্চমানের ভয়েস কলও সম্ভব। স্মার্টফোনে অপশনটি সক্রিয় করলেই ব্যবহার করা যাবে। যে কেউ চাইলে অতিরিক্ত কোনো খরচ ছাড়াই এই আধুনিক প্রযুক্তির সুবিধা নিতে পারেন।

দেশে দ্রুতগতির মোবাইল ইন্টারনেট ব্যবহারের প্রবণতা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে অপারেটরগুলো ভিওএলটিই বা ভোল্টি সেবা চালু করেছে। সাধারণ ব্যবহারকারীর জন্য এটি নতুন একটি অভিজ্ঞতা—ভয়েস কল এখন সরাসরি ৪জি নেটওয়ার্ক দিয়ে করা যায়। ফলে ফোন কলের শব্দ শোনা যায় আরও স্পষ্ট, সংযোগ হয় আরও দ্রুত এবং একই সঙ্গে ব্যবহার করা যায় হাই-স্পিড ইন্টারনেট।
ভিওএলটিই কী?
VoLTE-এর পূর্ণরূপ Voice over LTE। সহজ ভাষায়—৪জি নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ভয়েস কল করার প্রযুক্তি। সাধারণভাবে ৪জি ইন্টারনেট ব্যবহার করার সময় কল এলে ফোনটি ২জি বা ৩জি নেটওয়ার্কে ফিরে যায়, এতে কল সেটআপ সময় বেড়ে যায় এবং ইন্টারনেটের গতি কমে যায়। ভিওএলটিই প্রযুক্তি ফোনকে একই সঙ্গে ৪জি নেটওয়ার্কে ভয়েস কল এবং ইন্টারনেট ব্যবহার করতে দেয়।
অপারেটরদের ভাষ্য অনুযায়ী, ভিওএলটিই ব্যবহার করলে কণ্ঠস্বরের মান অনেক উন্নত হয়, এইচডি ভয়েস শোনা যায়, কল ধরতে সময় কম লাগে এবং ইন্টারনেট গতি স্থির থাকে।
ভিওএলটিইর গুরুত্বপূর্ণ সুবিধা
* এইচডি ভয়েস কোয়ালিটি
কলের সময় অপর প্রান্তের কণ্ঠস্বর হবে আরও পরিষ্কার ও ঝকঝকে—যেন একদম পাশেই কথা বলছেন।
* দ্রুত কল সংযোগ
ভিওএলটিই নেটওয়ার্কে কল সেটআপ সময় উল্লেখযোগ্যভাবে কমে যায়, ফলে ফোন রিং বাজতে আর দেরি হয় না।
* ইন্টারনেট ব্যবহার বন্ধ হয় না
প্রচলিত নেটওয়ার্কে কল এলে ইন্টারনেট গতিতে পতন ঘটে। ভিওএলটিইতে কল চলাকালীনও ৪জি ইন্টারনেট একই গতিতে ব্যবহার করা যায়—ভিডিও স্ট্রিমিং, ব্রাউজিং বা অ্যাপ ব্যবহারে কোনো বাধা পড়ে না।
* ব্যাটারি ব্যয় কম
নেটওয়ার্ক বারবার ৪জি থেকে ৩জি/২জি-তে স্যুইচ করতে হয় না, ফলে ব্যাটারির চাপ কমে।
* অতিরিক্ত চার্জ নেই
ভিওএলটিই ব্যবহার করলে কোনো অতিরিক্ত ডেটা চার্জ কাটা হয় না, কল চার্জ ঠিক আগের মতোই থাকবে।
কীভাবে ভিওএলটিই চালু করবেন?
ভিওএলটিই সঠিকভাবে ব্যবহারের জন্য কয়েকটি শর্ত পূরণ করতে হবে।
🔷 ৪জি/ইউএসআইএম (USIM) সিম
পুরোনো ২জি/৩জি সিমে ভিওএলটিই কাজ নাও করতে পারে। প্রয়োজন হলে অপারেটরের গ্রাহকসেবায় গিয়ে সিম আপগ্রেড করতে হবে।
🔷 ২. ভিওএলটিই সমর্থিত স্মার্টফোন
মোবাইল সেটিংসে গিয়ে নিশ্চিত করুন ভিওএলটিই অপশন আছে কি না।
Android:
Settings → Mobile Network / SIM & Network → VoLTE / 4G Calling অপশন চালু করুন।
iPhone:
Settings → Mobile Data → Mobile Data Options → Voice & Data → 4G, VoLTE ON
🔷 নেটওয়ার্ক মোডের সঠিক সেটিং
SIM slot with data → Preferred network type = 4G/3G/2G (Auto)
🔷 সফটওয়্যার আপডেট
হ্যান্ডসেট প্রস্তুতকারকের দেওয়া সর্বশেষ সফটওয়্যার আপডেট ইনস্টল করা থাকতে হবে।
🔷 ভিওএলটিই কাভারেজে থাকতে হবে
আপনার অবস্থানে অপারেটরের ৪জি VoLTE কাভারেজ থাকতে হবে।
কোন অপারেটরের ভিওএলটিই আছে?
বাংলাদেশে গ্রামীণফোন, রবি, এয়ারটেল ও টেলিটকের বেশিরভাগ এলাকায় ভিওএলটিই সেবা চালু হয়েছে। তবে মডেল ও এলাকার ভিত্তিতে সাপোর্ট ভিন্ন হতে পারে। ব্যবহারকারী চাইলে অপারেটরের অ্যাপ বা কল সেন্টারের মাধ্যমে নিশ্চিত হতে পারেন।
ভিওএলটিই বাংলাদেশের মোবাইল নেটওয়ার্কে নতুন অভিজ্ঞতা নিয়ে এসেছে। শুধু দ্রুত ইন্টারনেট নয়, এখন একই সঙ্গে উচ্চমানের ভয়েস কলও সম্ভব। স্মার্টফোনে অপশনটি সক্রিয় করলেই ব্যবহার করা যাবে। যে কেউ চাইলে অতিরিক্ত কোনো খরচ ছাড়াই এই আধুনিক প্রযুক্তির সুবিধা নিতে পারেন।

নিজেদের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চ্যাটবটে নতুন কিছু সুরক্ষাবিধি যুক্ত করবে বলে ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান মেটা। বিশেষ করে আত্মহত্যা, আত্মহানির প্রবণতা ও খাদ্যাভ্যাসের আচরণজনিত সমস্যাসংক্রান্ত (ইটিং ডিসঅর্ডার) বিষয়ে কিশোর-কিশোরীদের সঙ্গে এসব চ্যাটবট যেন আর কথা না বলে
০২ সেপ্টেম্বর ২০২৫
টেসলার প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ক ইতিহাসের সবচেয়ে বড় করপোরেট বেতন-ভাতা প্যাকেজের অনুমোদন পেয়েছেন। স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার টেসলার শেয়ারহোল্ডাররা তাঁর জন্য প্রস্তাবিত বেতন-ভাতা প্যাকেজে ভোট দিয়ে সমর্থন জানান। এতে ৭৫ শতাংশের বেশি শেয়ারহোল্ডার অনুমোদন দিয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
‘ভাইব কোডিং’ শব্দগুচ্ছটি প্রথম ব্যবহার করেন ওপেনএআইয়ের সহপ্রতিষ্ঠাতা আন্দ্রেই কারপাথি। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে তিনি ধারণাটি তুলে ধরেন, যাতে বোঝানো হয়, কীভাবে এআই প্রোগ্রামারদের কোড লেখার ঝামেলা থেকে মুক্তি দিতে পারে এবং ‘ভাইব’ বা অনুভূতির ভিত্তিতে প্রোগ্রাম তৈরির সুযোগ করে দেয়।
১৫ ঘণ্টা আগে
গুগলের মালিকানাধীন ইউটিউব গাজায় ইসরায়েলের মানবাধিকার লঙ্ঘনের প্রমাণ থাকা ৭ শতাধিক ভিডিও মুছে দিয়েছে। এমনটাই জানা গেছে, যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক অনুসন্ধানী সংবাদমাধ্যম দ্য ইন্টারসেপ্ট-এর প্রতিবেদন থেকে। গতকাল বুধবার এই প্রতিবেদন প্রকাশ হয়েছে।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

প্রোগ্রামিং শেখা ছাড়াই এখন যে কেউ নিজস্ব অ্যাপ বা ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন—এমনই এক নতুন ধারণা হলো ‘ভাইব কোডিং’। কলিন্স অভিধান (Collins Dictionary) ২০২৫ সালের ‘ওয়ার্ড অব দ্য ইয়ার’ বা বর্ষসেরা হিসেবে এই শব্দগুচ্ছকে বেছে নিয়েছে।
তবে মজার বিষয় হলো, ভাইব কোডিং আসলে দুটি শব্দের সমন্বয়ে তৈরি। এর অর্থ হলো—কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) ব্যবহার করে প্রোগ্রামিং কোড না লিখেই কেবল কথার মাধ্যমে কোনো অ্যাপ বা ওয়েবসাইট তৈরি করা।
শব্দগুচ্ছটি প্রথম ব্যবহার করেন ওপেনএআইয়ের সহপ্রতিষ্ঠাতা আন্দ্রেই কারপাথি। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে তিনি ধারণাটি তুলে ধরেন, যাতে বোঝানো হয়—কীভাবে এআই প্রোগ্রামারদের কোড লেখার ঝামেলা থেকে মুক্তি দিতে পারে এবং ‘ভাইব’ বা অনুভূতির ভিত্তিতে প্রোগ্রাম তৈরির সুযোগ করে দেয়।
কলিন্সের মতে, ‘ভাইব কোডিং’ শব্দগুচ্ছটি ২০২৫ সালের প্রযুক্তি ও ভাষার বিকাশকে সঠিকভাবে প্রতিফলিত করে। প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক অ্যালেক্স বিকরোফট বলেন, এই শব্দগুচ্ছ দেখায় যে—ভাষা ও প্রযুক্তি কীভাবে একসঙ্গে বিবর্তিত হচ্ছে।
এআই-নির্ভর এই পদ্ধতিতে ব্যবহারকারীকে কেবল নির্দেশ দিতে হয়, যেমন—‘আমার জন্য এমন একটি অ্যাপ বানাও, যা আমার সাপ্তাহিক খাবারের সূচি তৈরি করবে।’ এরপর এআই নিজেই সেই অনুযায়ী কোড তৈরি করে অ্যাপ বানায়।
তবে বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করেছেন, এটি এখনো নিখুঁত নয়—এআইয়ের তৈরি কোড সব সময় কার্যকর হবে বা ত্রুটিমুক্ত থাকবে—এমন নিশ্চয়তা নেই।
‘ভাইব কোডিং’ ছাড়া কলিন্স আরও ৯টি শব্দকে ২০২৫ সালের শর্টলিস্টে রেখেছিল, যেগুলো বছরের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক প্রবণতা প্রতিফলিত করে। সেগুলো হলো—
Clanker (ক্ল্যাঙ্কার): ‘স্টার ওয়ার্স’ চলচ্চিত্র ও গেমে ব্যবহৃত রোবট বোঝাতে ব্যবহৃত একটি শব্দ। এটি ২০২৫ সালে টিকটকে ভাইরাল হয়, তখন ব্যবহারকারীরা এআই-চালিত যন্ত্রের ত্রুটিতে বিরক্তি প্রকাশ করতে শুরু করেন।
Aura farming (অরা ফার্মিং): এমন আচরণ করা, যা শুধু ক্যামেরায় ‘কুল’ দেখাবে বলে মানুষ ইচ্ছাকৃতভাবে এমন কাজ করেন।
Broligarchy: ‘Bro’ ও ‘oligarchy’ মিলে তৈরি শব্দ, যা বিশ্বের বড় প্রযুক্তি কোম্পানির মালিকদের রাজনৈতিক প্রভাব বোঝাতে ব্যবহৃত হয়। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শপথ অনুষ্ঠানে তাঁদের উপস্থিতির পর শব্দটি ব্যাপক আলোচনায় আসে।
Biohacking (বায়োহ্যাকিং): শরীরের প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া পরিবর্তন করে স্বাস্থ্য ও আয়ু বাড়ানোর চেষ্টা।
Coolcation (কুলকেশন): ঠান্ডা আবহাওয়ার দেশে ছুটি কাটানো।
Glaze: কাউকে অতিরিক্ত বা অযথা প্রশংসা করা।
Henry: ‘High Earner, Not Rich Yet’—অর্থাৎ, আয় বেশি হলেও এখনো ধনী নন, এমন ব্যক্তি।
Micro-retirement: চাকরির দুই পর্বের মধ্যবর্তী সময়ে ব্যক্তিগত প্রয়োজনে নেওয়া ছোট বিরতি।
Taskmasking (টাস্কমাস্কিং): কর্মক্ষেত্রে কাজের ভান করা বা ব্যস্ত থাকার ছদ্মবেশ তৈরি করা।

প্রোগ্রামিং শেখা ছাড়াই এখন যে কেউ নিজস্ব অ্যাপ বা ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন—এমনই এক নতুন ধারণা হলো ‘ভাইব কোডিং’। কলিন্স অভিধান (Collins Dictionary) ২০২৫ সালের ‘ওয়ার্ড অব দ্য ইয়ার’ বা বর্ষসেরা হিসেবে এই শব্দগুচ্ছকে বেছে নিয়েছে।
তবে মজার বিষয় হলো, ভাইব কোডিং আসলে দুটি শব্দের সমন্বয়ে তৈরি। এর অর্থ হলো—কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) ব্যবহার করে প্রোগ্রামিং কোড না লিখেই কেবল কথার মাধ্যমে কোনো অ্যাপ বা ওয়েবসাইট তৈরি করা।
শব্দগুচ্ছটি প্রথম ব্যবহার করেন ওপেনএআইয়ের সহপ্রতিষ্ঠাতা আন্দ্রেই কারপাথি। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে তিনি ধারণাটি তুলে ধরেন, যাতে বোঝানো হয়—কীভাবে এআই প্রোগ্রামারদের কোড লেখার ঝামেলা থেকে মুক্তি দিতে পারে এবং ‘ভাইব’ বা অনুভূতির ভিত্তিতে প্রোগ্রাম তৈরির সুযোগ করে দেয়।
কলিন্সের মতে, ‘ভাইব কোডিং’ শব্দগুচ্ছটি ২০২৫ সালের প্রযুক্তি ও ভাষার বিকাশকে সঠিকভাবে প্রতিফলিত করে। প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক অ্যালেক্স বিকরোফট বলেন, এই শব্দগুচ্ছ দেখায় যে—ভাষা ও প্রযুক্তি কীভাবে একসঙ্গে বিবর্তিত হচ্ছে।
এআই-নির্ভর এই পদ্ধতিতে ব্যবহারকারীকে কেবল নির্দেশ দিতে হয়, যেমন—‘আমার জন্য এমন একটি অ্যাপ বানাও, যা আমার সাপ্তাহিক খাবারের সূচি তৈরি করবে।’ এরপর এআই নিজেই সেই অনুযায়ী কোড তৈরি করে অ্যাপ বানায়।
তবে বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করেছেন, এটি এখনো নিখুঁত নয়—এআইয়ের তৈরি কোড সব সময় কার্যকর হবে বা ত্রুটিমুক্ত থাকবে—এমন নিশ্চয়তা নেই।
‘ভাইব কোডিং’ ছাড়া কলিন্স আরও ৯টি শব্দকে ২০২৫ সালের শর্টলিস্টে রেখেছিল, যেগুলো বছরের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক প্রবণতা প্রতিফলিত করে। সেগুলো হলো—
Clanker (ক্ল্যাঙ্কার): ‘স্টার ওয়ার্স’ চলচ্চিত্র ও গেমে ব্যবহৃত রোবট বোঝাতে ব্যবহৃত একটি শব্দ। এটি ২০২৫ সালে টিকটকে ভাইরাল হয়, তখন ব্যবহারকারীরা এআই-চালিত যন্ত্রের ত্রুটিতে বিরক্তি প্রকাশ করতে শুরু করেন।
Aura farming (অরা ফার্মিং): এমন আচরণ করা, যা শুধু ক্যামেরায় ‘কুল’ দেখাবে বলে মানুষ ইচ্ছাকৃতভাবে এমন কাজ করেন।
Broligarchy: ‘Bro’ ও ‘oligarchy’ মিলে তৈরি শব্দ, যা বিশ্বের বড় প্রযুক্তি কোম্পানির মালিকদের রাজনৈতিক প্রভাব বোঝাতে ব্যবহৃত হয়। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শপথ অনুষ্ঠানে তাঁদের উপস্থিতির পর শব্দটি ব্যাপক আলোচনায় আসে।
Biohacking (বায়োহ্যাকিং): শরীরের প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া পরিবর্তন করে স্বাস্থ্য ও আয়ু বাড়ানোর চেষ্টা।
Coolcation (কুলকেশন): ঠান্ডা আবহাওয়ার দেশে ছুটি কাটানো।
Glaze: কাউকে অতিরিক্ত বা অযথা প্রশংসা করা।
Henry: ‘High Earner, Not Rich Yet’—অর্থাৎ, আয় বেশি হলেও এখনো ধনী নন, এমন ব্যক্তি।
Micro-retirement: চাকরির দুই পর্বের মধ্যবর্তী সময়ে ব্যক্তিগত প্রয়োজনে নেওয়া ছোট বিরতি।
Taskmasking (টাস্কমাস্কিং): কর্মক্ষেত্রে কাজের ভান করা বা ব্যস্ত থাকার ছদ্মবেশ তৈরি করা।

নিজেদের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চ্যাটবটে নতুন কিছু সুরক্ষাবিধি যুক্ত করবে বলে ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান মেটা। বিশেষ করে আত্মহত্যা, আত্মহানির প্রবণতা ও খাদ্যাভ্যাসের আচরণজনিত সমস্যাসংক্রান্ত (ইটিং ডিসঅর্ডার) বিষয়ে কিশোর-কিশোরীদের সঙ্গে এসব চ্যাটবট যেন আর কথা না বলে
০২ সেপ্টেম্বর ২০২৫
টেসলার প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ক ইতিহাসের সবচেয়ে বড় করপোরেট বেতন-ভাতা প্যাকেজের অনুমোদন পেয়েছেন। স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার টেসলার শেয়ারহোল্ডাররা তাঁর জন্য প্রস্তাবিত বেতন-ভাতা প্যাকেজে ভোট দিয়ে সমর্থন জানান। এতে ৭৫ শতাংশের বেশি শেয়ারহোল্ডার অনুমোদন দিয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
দেশে দ্রুতগতির মোবাইল ইন্টারনেট ব্যবহারের প্রবণতা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে অপারেটরগুলো ভিওএলটিই বা ভোল্টি সেবা চালু করেছে। সাধারণ ব্যবহারকারীর জন্য এটি নতুন একটি অভিজ্ঞতা—ভয়েস কল এখন সরাসরি ৪জি নেটওয়ার্ক দিয়ে করা যায়। ফলে ফোন কলের শব্দ শোনা যায় আরও স্পষ্ট, সংযোগ হয় আরও দ্রুত এবং একই সঙ্গে ব্যবহার করা
১৪ ঘণ্টা আগে
গুগলের মালিকানাধীন ইউটিউব গাজায় ইসরায়েলের মানবাধিকার লঙ্ঘনের প্রমাণ থাকা ৭ শতাধিক ভিডিও মুছে দিয়েছে। এমনটাই জানা গেছে, যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক অনুসন্ধানী সংবাদমাধ্যম দ্য ইন্টারসেপ্ট-এর প্রতিবেদন থেকে। গতকাল বুধবার এই প্রতিবেদন প্রকাশ হয়েছে।
১ দিন আগেদ্য ইন্টারসেপ্টের প্রতিবেদন
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

গুগলের মালিকানাধীন ইউটিউব গাজায় ইসরায়েলের মানবাধিকার লঙ্ঘনের প্রমাণ থাকা ৭ শতাধিক ভিডিও মুছে দিয়েছে। এমনটাই জানা গেছে, যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক অনুসন্ধানী সংবাদমাধ্যম দ্য ইন্টারসেপ্ট-এর প্রতিবেদন থেকে। গতকাল বুধবার এই প্রতিবেদন প্রকাশ হয়েছে।
দ্য ইন্টারসেপ্ট বলেছে, আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতকে (আইসিসি) যেসব ফিলিস্তিনি মানবাধিকার সংস্থা এসব ভিডিও প্রমাণ দিয়েছে, সেগুলোর ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা আছে—এ অজুহাতে ইউটিউব ভিডিওগুলো ডিলিট করে দিয়েছে। তদন্তে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন তিনটি ফিলিস্তিনি সংগঠনের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। কারণ, এসব সংগঠন ইসরায়েলি নেতাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের মামলায় আইসিসির সঙ্গে কাজ করছে।
নিষেধাজ্ঞা পাওয়া সংগঠনগুলো হলো—আল-হক্ক, আল-মিজান সেন্টার ফর হিউম্যান রাইটস এবং প্যালেস্টাইনিয়ান সেন্টার ফর হিউম্যান রাইটস। চলতি বছরের অক্টোবরের শুরুতে ভিডিওগুলো সরিয়ে দেওয়া হয়। এতে গাজা ও দখলকৃত পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি নৃশংসতার বছরের পর বছর ধরে সংরক্ষিত নথি হারিয়ে গেছে। সেই ভিডিওগুলোতে ছিল ঘরবাড়ি ধ্বংস, সাধারণ মানুষকে হত্যা এবং ফিলিস্তিনিদের ওপর চালানো নির্যাতনের সাক্ষ্য।
মুছে দেওয়া ভিডিওগুলোর মধ্যে ছিল ফিলিস্তিনি–আমেরিকান সাংবাদিক শিরিন আবু আকলেহ হত্যার তদন্তমূলক ফুটেজ এবং ‘দ্য বিচ’ নামের প্রামাণ্যচিত্র, যেখানে দেখানো হয়েছিল সমুদ্রের ধারে খেলার সময় ইসরায়েলি বিমান হামলায় শিশুদের মৃত্যু।
ইউটিউব স্বীকার করেছে, ট্রাম্প প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞা কার্যকর করতে গিয়ে তারা ‘বাণিজ্য ও রপ্তানি আইন’ মেনে ভিডিওগুলো সরিয়েছে। মানবাধিকার কর্মীরা বলছেন, ইউটিউবের এই পদক্ষেপ কার্যত যুক্তরাষ্ট্রের সেই প্রচেষ্টাকেই সহায়তা করছে, যার লক্ষ্য ইসরায়েলি অপরাধের প্রমাণ গোপন রাখা।
ডেমোক্রেসি ফর দ্য আরব ওয়ার্ল্ড নাউ-এর পরিচালক সারা লিয়া হুইটসন বলেন, ‘এটা বিশ্বাস করা কঠিন যে এই সংগঠনগুলোর তথ্য শেয়ার করা কোনো নিষেধাজ্ঞা লঙ্ঘন হতে পারে।’ আরেক মানবাধিকার সংগঠন সেন্টার ফর কনস্টিটিউশনাল রাইটস ইউটিউবের সিদ্ধান্তকে যুদ্ধাপরাধের প্রমাণ মুছে ফেলার চেষ্টা হিসেবে নিন্দা জানিয়েছে। আর আল-হক্ব জানিয়েছে, এটি মানবাধিকার ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার জন্য এক ‘ভয়ংকর পশ্চাৎপদতা।’
প্যালেস্টাইনিয়ান সেন্টার ফর হিউম্যান রাইটস বলেছে, ইউটিউবের পদক্ষেপ অপরাধীদের জবাবদিহি থেকে রক্ষা করছে। তারা গুগলের বিরুদ্ধে ইসরায়েলি আগ্রাসনের শিকারদের কণ্ঠ রুদ্ধ করার ষড়যন্ত্রে অংশ নেওয়ার অভিযোগ এনেছে। আল-মিজান জানিয়েছে, তাদের চ্যানেল কোনো ধরনের সতর্কতা ছাড়াই মুছে দেওয়া হয়েছে। তিন সংগঠনই সতর্ক করেছে, যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক অন্যান্য প্ল্যাটফর্মেও একই ধরনের সেন্সরশিপ আসতে পারে, যাতে আরও অনেক যুদ্ধাপরাধের প্রমাণ হারিয়ে যেতে পারে।
দ্য ইন্টারসেপ্ট জানিয়েছে, ইউটিউবের এই আচরণ পক্ষপাতদুষ্ট। প্রো-ইসরায়েল ভিডিওগুলো বেশির ভাগই অক্ষত থাকলেও ফিলিস্তিনি বর্ণনা বা তথ্য নিয়মিতভাবে টার্গেট করা হচ্ছে। প্রতিবেদনটিতে বলা হয়েছে, ইউটিউব সহজেই ট্রাম্প প্রশাসন ও ইসরায়েল—দু’পক্ষের চাপের কাছে নতি স্বীকার করেছে।
এই দমন অভিযান শুরু হয় এমন এক সময়, যখন যুক্তরাষ্ট্র আবারও ইসরায়েলি নেতাদের রক্ষা করতে তৎপর। কারণ, আইসিসি গাজার যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োয়াভ গ্যালান্তের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে। এর পর থেকেই যুক্তরাষ্ট্র আইসিসির বিচারক ও আদালতের সহযোগী প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর নতুন করে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে।
এদিকে, গত ২৮ অক্টোবর উইকিপিডিয়ায় ‘গাজা গণহত্যা’ শিরোনামের পেজটি সম্পাদনা থেকে লক করে দেওয়ার পর প্রতিষ্ঠানটির সহ-প্রতিষ্ঠাতা জিমি ওয়েলস হস্তক্ষেপ করেন। ওয়েলস ওই পেজটিকে ‘বিশেষভাবে পক্ষপাতদুষ্ট’ বলে দাবি করেন এবং বলেন, এটি ‘তাৎক্ষণিকভাবে সংশোধন’ করা দরকার, যাতে ‘নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গি’ প্রতিফলিত হয়।
তাঁর এই মন্তব্যের পর সম্পাদকেরা তাঁকে তীব্র সমালোচনা করেন। তাঁদের অভিযোগ, ওয়েলস রাজনৈতিক চাপে নতি স্বীকার করেছেন এবং জাতিসংঘ ও একাডেমিক গবেষণায় যে প্রমাণে ইসরায়েলের কর্মকাণ্ডকে গণহত্যা হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে, তা খর্ব করার চেষ্টা করছেন।

গুগলের মালিকানাধীন ইউটিউব গাজায় ইসরায়েলের মানবাধিকার লঙ্ঘনের প্রমাণ থাকা ৭ শতাধিক ভিডিও মুছে দিয়েছে। এমনটাই জানা গেছে, যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক অনুসন্ধানী সংবাদমাধ্যম দ্য ইন্টারসেপ্ট-এর প্রতিবেদন থেকে। গতকাল বুধবার এই প্রতিবেদন প্রকাশ হয়েছে।
দ্য ইন্টারসেপ্ট বলেছে, আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতকে (আইসিসি) যেসব ফিলিস্তিনি মানবাধিকার সংস্থা এসব ভিডিও প্রমাণ দিয়েছে, সেগুলোর ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা আছে—এ অজুহাতে ইউটিউব ভিডিওগুলো ডিলিট করে দিয়েছে। তদন্তে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন তিনটি ফিলিস্তিনি সংগঠনের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। কারণ, এসব সংগঠন ইসরায়েলি নেতাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের মামলায় আইসিসির সঙ্গে কাজ করছে।
নিষেধাজ্ঞা পাওয়া সংগঠনগুলো হলো—আল-হক্ক, আল-মিজান সেন্টার ফর হিউম্যান রাইটস এবং প্যালেস্টাইনিয়ান সেন্টার ফর হিউম্যান রাইটস। চলতি বছরের অক্টোবরের শুরুতে ভিডিওগুলো সরিয়ে দেওয়া হয়। এতে গাজা ও দখলকৃত পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি নৃশংসতার বছরের পর বছর ধরে সংরক্ষিত নথি হারিয়ে গেছে। সেই ভিডিওগুলোতে ছিল ঘরবাড়ি ধ্বংস, সাধারণ মানুষকে হত্যা এবং ফিলিস্তিনিদের ওপর চালানো নির্যাতনের সাক্ষ্য।
মুছে দেওয়া ভিডিওগুলোর মধ্যে ছিল ফিলিস্তিনি–আমেরিকান সাংবাদিক শিরিন আবু আকলেহ হত্যার তদন্তমূলক ফুটেজ এবং ‘দ্য বিচ’ নামের প্রামাণ্যচিত্র, যেখানে দেখানো হয়েছিল সমুদ্রের ধারে খেলার সময় ইসরায়েলি বিমান হামলায় শিশুদের মৃত্যু।
ইউটিউব স্বীকার করেছে, ট্রাম্প প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞা কার্যকর করতে গিয়ে তারা ‘বাণিজ্য ও রপ্তানি আইন’ মেনে ভিডিওগুলো সরিয়েছে। মানবাধিকার কর্মীরা বলছেন, ইউটিউবের এই পদক্ষেপ কার্যত যুক্তরাষ্ট্রের সেই প্রচেষ্টাকেই সহায়তা করছে, যার লক্ষ্য ইসরায়েলি অপরাধের প্রমাণ গোপন রাখা।
ডেমোক্রেসি ফর দ্য আরব ওয়ার্ল্ড নাউ-এর পরিচালক সারা লিয়া হুইটসন বলেন, ‘এটা বিশ্বাস করা কঠিন যে এই সংগঠনগুলোর তথ্য শেয়ার করা কোনো নিষেধাজ্ঞা লঙ্ঘন হতে পারে।’ আরেক মানবাধিকার সংগঠন সেন্টার ফর কনস্টিটিউশনাল রাইটস ইউটিউবের সিদ্ধান্তকে যুদ্ধাপরাধের প্রমাণ মুছে ফেলার চেষ্টা হিসেবে নিন্দা জানিয়েছে। আর আল-হক্ব জানিয়েছে, এটি মানবাধিকার ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার জন্য এক ‘ভয়ংকর পশ্চাৎপদতা।’
প্যালেস্টাইনিয়ান সেন্টার ফর হিউম্যান রাইটস বলেছে, ইউটিউবের পদক্ষেপ অপরাধীদের জবাবদিহি থেকে রক্ষা করছে। তারা গুগলের বিরুদ্ধে ইসরায়েলি আগ্রাসনের শিকারদের কণ্ঠ রুদ্ধ করার ষড়যন্ত্রে অংশ নেওয়ার অভিযোগ এনেছে। আল-মিজান জানিয়েছে, তাদের চ্যানেল কোনো ধরনের সতর্কতা ছাড়াই মুছে দেওয়া হয়েছে। তিন সংগঠনই সতর্ক করেছে, যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক অন্যান্য প্ল্যাটফর্মেও একই ধরনের সেন্সরশিপ আসতে পারে, যাতে আরও অনেক যুদ্ধাপরাধের প্রমাণ হারিয়ে যেতে পারে।
দ্য ইন্টারসেপ্ট জানিয়েছে, ইউটিউবের এই আচরণ পক্ষপাতদুষ্ট। প্রো-ইসরায়েল ভিডিওগুলো বেশির ভাগই অক্ষত থাকলেও ফিলিস্তিনি বর্ণনা বা তথ্য নিয়মিতভাবে টার্গেট করা হচ্ছে। প্রতিবেদনটিতে বলা হয়েছে, ইউটিউব সহজেই ট্রাম্প প্রশাসন ও ইসরায়েল—দু’পক্ষের চাপের কাছে নতি স্বীকার করেছে।
এই দমন অভিযান শুরু হয় এমন এক সময়, যখন যুক্তরাষ্ট্র আবারও ইসরায়েলি নেতাদের রক্ষা করতে তৎপর। কারণ, আইসিসি গাজার যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োয়াভ গ্যালান্তের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে। এর পর থেকেই যুক্তরাষ্ট্র আইসিসির বিচারক ও আদালতের সহযোগী প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর নতুন করে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে।
এদিকে, গত ২৮ অক্টোবর উইকিপিডিয়ায় ‘গাজা গণহত্যা’ শিরোনামের পেজটি সম্পাদনা থেকে লক করে দেওয়ার পর প্রতিষ্ঠানটির সহ-প্রতিষ্ঠাতা জিমি ওয়েলস হস্তক্ষেপ করেন। ওয়েলস ওই পেজটিকে ‘বিশেষভাবে পক্ষপাতদুষ্ট’ বলে দাবি করেন এবং বলেন, এটি ‘তাৎক্ষণিকভাবে সংশোধন’ করা দরকার, যাতে ‘নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গি’ প্রতিফলিত হয়।
তাঁর এই মন্তব্যের পর সম্পাদকেরা তাঁকে তীব্র সমালোচনা করেন। তাঁদের অভিযোগ, ওয়েলস রাজনৈতিক চাপে নতি স্বীকার করেছেন এবং জাতিসংঘ ও একাডেমিক গবেষণায় যে প্রমাণে ইসরায়েলের কর্মকাণ্ডকে গণহত্যা হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে, তা খর্ব করার চেষ্টা করছেন।

নিজেদের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চ্যাটবটে নতুন কিছু সুরক্ষাবিধি যুক্ত করবে বলে ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান মেটা। বিশেষ করে আত্মহত্যা, আত্মহানির প্রবণতা ও খাদ্যাভ্যাসের আচরণজনিত সমস্যাসংক্রান্ত (ইটিং ডিসঅর্ডার) বিষয়ে কিশোর-কিশোরীদের সঙ্গে এসব চ্যাটবট যেন আর কথা না বলে
০২ সেপ্টেম্বর ২০২৫
টেসলার প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ক ইতিহাসের সবচেয়ে বড় করপোরেট বেতন-ভাতা প্যাকেজের অনুমোদন পেয়েছেন। স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার টেসলার শেয়ারহোল্ডাররা তাঁর জন্য প্রস্তাবিত বেতন-ভাতা প্যাকেজে ভোট দিয়ে সমর্থন জানান। এতে ৭৫ শতাংশের বেশি শেয়ারহোল্ডার অনুমোদন দিয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
দেশে দ্রুতগতির মোবাইল ইন্টারনেট ব্যবহারের প্রবণতা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে অপারেটরগুলো ভিওএলটিই বা ভোল্টি সেবা চালু করেছে। সাধারণ ব্যবহারকারীর জন্য এটি নতুন একটি অভিজ্ঞতা—ভয়েস কল এখন সরাসরি ৪জি নেটওয়ার্ক দিয়ে করা যায়। ফলে ফোন কলের শব্দ শোনা যায় আরও স্পষ্ট, সংযোগ হয় আরও দ্রুত এবং একই সঙ্গে ব্যবহার করা
১৪ ঘণ্টা আগে
‘ভাইব কোডিং’ শব্দগুচ্ছটি প্রথম ব্যবহার করেন ওপেনএআইয়ের সহপ্রতিষ্ঠাতা আন্দ্রেই কারপাথি। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে তিনি ধারণাটি তুলে ধরেন, যাতে বোঝানো হয়, কীভাবে এআই প্রোগ্রামারদের কোড লেখার ঝামেলা থেকে মুক্তি দিতে পারে এবং ‘ভাইব’ বা অনুভূতির ভিত্তিতে প্রোগ্রাম তৈরির সুযোগ করে দেয়।
১৫ ঘণ্টা আগে