কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) শিল্পের উন্নয়নের জন্য আজ মঙ্গলবার নতুন কৌশল ঘোষণা করেছে দক্ষিণ কোরিয়া। সরকারের এই নতুন উদ্যোগের লক্ষ্য হলো—প্রতিবছর ১০ হাজার দক্ষ এআই বিশেষজ্ঞ তৈরি করা। এর পাশাপাশি আধুনিক এআই প্রযুক্তিনির্ভর শহর গড়ে তোলার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে দেশটির সরকার, যেখানে কাজ, জীবনযাপন এবং বিনোদন একসঙ্গে উপভোগ করার সুযোগ থাকবে।
সিওল শহরের দক্ষিণে কেওএক্স কনভেনশন সেন্টারে অনুষ্ঠিত এআই সম্মেলনে এই কৌশলগুলোর ঘোষণা দেন মেয়র ও সেও-হুন। এআই প্রযুক্তি শক্তিশালীকরণের জন্য সাতটি মূল উদ্যোগের কথা বলা হয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে—প্রতিভা তৈরি, পরিকাঠামো নির্মাণ, বিনিয়োগ বৃদ্ধি, শিল্পের মধ্যে সহযোগিতা এবং বিশ্বায়ন।
এদিকে দক্ষিণ কোরিয়াকে বিশ্বের দ্বিতীয় শ্রেণির এআই দেশ হিসেবে চিহ্নিত করেছে যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় পরামর্শক প্রতিষ্ঠান বোস্টন কনসালটিং গ্রুপ। যেখানে কানাডা, চীন, সিঙ্গাপুর, ব্রিটেন ও যুক্তরাষ্ট্র শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে। এর ফলে কোরিয়ায় একটি সংকটের অনুভূতি সৃষ্টি হয়েছে।
সিউল শহর সরকার ঘোষণা করেছে যে তারা প্রতিবছর ১০ হাজার এআই প্রযুক্তি দক্ষ কর্মী তৈরি করবে, যার মধ্যে ৪ হাজার জন সিউল সফটওয়্যার একাডেমি থেকে এবং ৬ হাজার জন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রশিক্ষণ নেবেন। এআই-সম্পর্কিত মাস্টার্স ডিগ্রি প্রোগ্রাম সম্পন্ন করার জন্য আগামী বছর থেকে সরকার ৬০ জনকে ৬০০ মিলিয়ন ওন (৪ লাখ ১৩ হাজার ডলার) মূল্যমানের নতুন বৃত্তি চালু করবে।
অবকাঠামোগত উন্নয়নের অংশ হিসেবে দক্ষিণ সিউলের ইয়াংজায়ে এআই উদ্ভাবন তথাকথিত ‘সিউল এআই টেক সিটি’ তৈরি করা হবে। এই প্রযুক্তি শহরের নির্মাণকাজ শুরু হবে ২০২৮ সালে এবং এখানে দেশীয় ও আন্তর্জাতিক গ্র্যাজুয়েট স্কুল, বিশ্বমানের গবেষণা প্রতিষ্ঠান এবং সাংস্কৃতিক ও আবাসিক স্থান থাকবে।
এ ছাড়া, এআই খাতে বিনিয়োগ বাড়ানোর জন্য আগামী বছর ৫০০ বিলিয়ন ওন মূল্যের একটি এআই তহবিল গঠন করা হবে।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) শিল্পের উন্নয়নের জন্য আজ মঙ্গলবার নতুন কৌশল ঘোষণা করেছে দক্ষিণ কোরিয়া। সরকারের এই নতুন উদ্যোগের লক্ষ্য হলো—প্রতিবছর ১০ হাজার দক্ষ এআই বিশেষজ্ঞ তৈরি করা। এর পাশাপাশি আধুনিক এআই প্রযুক্তিনির্ভর শহর গড়ে তোলার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে দেশটির সরকার, যেখানে কাজ, জীবনযাপন এবং বিনোদন একসঙ্গে উপভোগ করার সুযোগ থাকবে।
সিওল শহরের দক্ষিণে কেওএক্স কনভেনশন সেন্টারে অনুষ্ঠিত এআই সম্মেলনে এই কৌশলগুলোর ঘোষণা দেন মেয়র ও সেও-হুন। এআই প্রযুক্তি শক্তিশালীকরণের জন্য সাতটি মূল উদ্যোগের কথা বলা হয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে—প্রতিভা তৈরি, পরিকাঠামো নির্মাণ, বিনিয়োগ বৃদ্ধি, শিল্পের মধ্যে সহযোগিতা এবং বিশ্বায়ন।
এদিকে দক্ষিণ কোরিয়াকে বিশ্বের দ্বিতীয় শ্রেণির এআই দেশ হিসেবে চিহ্নিত করেছে যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় পরামর্শক প্রতিষ্ঠান বোস্টন কনসালটিং গ্রুপ। যেখানে কানাডা, চীন, সিঙ্গাপুর, ব্রিটেন ও যুক্তরাষ্ট্র শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে। এর ফলে কোরিয়ায় একটি সংকটের অনুভূতি সৃষ্টি হয়েছে।
সিউল শহর সরকার ঘোষণা করেছে যে তারা প্রতিবছর ১০ হাজার এআই প্রযুক্তি দক্ষ কর্মী তৈরি করবে, যার মধ্যে ৪ হাজার জন সিউল সফটওয়্যার একাডেমি থেকে এবং ৬ হাজার জন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রশিক্ষণ নেবেন। এআই-সম্পর্কিত মাস্টার্স ডিগ্রি প্রোগ্রাম সম্পন্ন করার জন্য আগামী বছর থেকে সরকার ৬০ জনকে ৬০০ মিলিয়ন ওন (৪ লাখ ১৩ হাজার ডলার) মূল্যমানের নতুন বৃত্তি চালু করবে।
অবকাঠামোগত উন্নয়নের অংশ হিসেবে দক্ষিণ সিউলের ইয়াংজায়ে এআই উদ্ভাবন তথাকথিত ‘সিউল এআই টেক সিটি’ তৈরি করা হবে। এই প্রযুক্তি শহরের নির্মাণকাজ শুরু হবে ২০২৮ সালে এবং এখানে দেশীয় ও আন্তর্জাতিক গ্র্যাজুয়েট স্কুল, বিশ্বমানের গবেষণা প্রতিষ্ঠান এবং সাংস্কৃতিক ও আবাসিক স্থান থাকবে।
এ ছাড়া, এআই খাতে বিনিয়োগ বাড়ানোর জন্য আগামী বছর ৫০০ বিলিয়ন ওন মূল্যের একটি এআই তহবিল গঠন করা হবে।
চীনে চিপ বিক্রির মোট রাজস্বের ১৫ শতাংশ মার্কিন সরকারকে দিতে সম্মত হয়েছে বিশ্বের শীর্ষ দুই সেমিকন্ডাক্টর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া ও এএমডি। এই চুক্তি অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠান দুটি চীনা বাজারে চিপ বিক্রির লাইসেন্স পাবে। এক সূত্রের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
২ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগের বেশির ভাগ ইলেকট্রনিক ডিভাইসেই লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি ব্যবহৃত হয়। আইফোনসহ স্মার্টফোন, স্মার্টওয়াচ, ল্যাপটপ—এমনকি বৈদ্যুতিক গাড়িতেও এই ব্যাটারিই ব্যবহার হয়। তবে এই প্রযুক্তি যতটা উন্নত, ততটাই জটিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই ব্যাটারির কর্মক্ষমতা কমে যায়।
৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়ার তৈরি এইচ২০ (H20) চিপের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম-সংশ্লিষ্ট একটি সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট। রোববার উইচ্যাটে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয়, এই চিপগুলোতে ‘ব্যাক ডোর’ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, যা ব্যবহারকারীর অনুমতি ছাড়াই...
৬ ঘণ্টা আগেবর্তমানে বিশ্বের সর্ববৃহৎ ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম ইউটিউব। প্রতিদিন কোটি কোটি ব্যবহারকারী বিভিন্ন ধরনের ভিডিও উপভোগ করেন এই প্ল্যাটফর্মে। ভিডিও নির্মাতারা (ইউটিউবাররা) প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার জন্য তাঁদের কনটেন্টের কার্যকারিতা সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানা অত্যন্ত জরুরি। এসব তথ্য ইউটিউবের ভিউ বাড়াতে
৭ ঘণ্টা আগে