অনলাইন ডেস্ক
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই ‘ওয়ার্ল্ড মডেল’ এর নতুন সংস্করণ জিনি ৩ চালু করেছে গুগল ডিপমাইন্ড। মাত্র একটি প্রম্পটের মাধ্যমে এই মডেল বাস্তসম্মত ত্রিমাত্রিক (৩ ডি) জগত তৈরি করে, যেখানে মানুষ ও এআই একসঙ্গে চলাফেলা ও মিথস্ক্রিয়া করতে পারবে। ডিপমাইন্ড বলছে, এটি এমন এক প্রযুক্তি যা মানুষের মতো বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন এআই তৈরির পথে বড় পদক্ষেপ।
উল্লেখ্য, ‘ওয়ার্ল্ড মডেল’ হলো এমন একটি এআই সিস্টেম, যা শিক্ষা, বিনোদন বা রোবট এবং এআই এজেন্টদের প্রশিক্ষণের জন্য বিভিন্ন পরিবেশের ত্রিমাত্রিক জগৎ তৈরি করতে পারে। এই মডেলে একটি প্রম্পট দিলে এমন একটি স্থান তৈরি করে, যেখানে ব্যবহারকারীরা ভিডিও গেমের মতো ঘুরে বেড়াতে পারে।
জিনি ৩ মডেল তৈরি করা ৩ডি জগতে ব্যবহারকারীরা কোনো বস্তু রেখে গেলেও ফিরে এসে তা আগের অবস্থায় দেখতে পাবেন। মডেলটি এমন পরিবেশ তৈরি করতে পারে, যেখানে এআই এজেন্টকে বিভিন্ন কাজের নির্দেশনা দিয়ে শেখানো যায়। যেমন—‘সবুজ রঙের ময়লা ঝুড়ির কাছে যাও’ বা ‘লাল ট্রাকটির কাছে হাঁটো’। এটি স্বয়ংক্রিয় এআই এজেন্ট তৈরির প্রশিক্ষণ প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করতে পারে।
জিনি ৩ এজেন্টদের শেখাতে পারে কীভাবে নিজের অভিজ্ঞতা থেকে শেখা যায়। নিজের ভুল সংশোধন করে এই এজেন্টদের উন্নতি করা যায়।
এটি আগের সংস্করণ জিনি ২-এর তুলনায় অনেক দীর্ঘ সময় ধরে মিথস্ক্রিয়ার সুযোগ দেয়। যেখানে জিনি ২ সর্বোচ্চ ১০–২০ সেকেন্ড পর্যন্ত কাজ করত, সেখানে জিনি ৩ এখন কয়েক মিনিট পর্যন্ত স্থায়ী অভিজ্ঞতা দিতে সক্ষম। নতুন মডেলটি ভিজ্যুয়াল ডিটেইলস বা দেখার মতো তথ্য মনে রাখতে পারে প্রায় এক মিনিট পর্যন্ত।
ডিপমাইন্ড জানায়, এই মডেল এখন ৭২০পি রেজল্যুশনে এবং প্রতি সেকেন্ডে ২৪ ফ্রেমে রান করবে।
জিনি ৩-এ ‘প্রম্পটেবল ওয়ার্ল্ড ইভেন্টস’ নামে নতুন ফিচার যুক্ত হয়েছে। এর মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা সহজেই টাইপ করে পরিবেশের ভেতরে বিভিন্ন পরিবর্তন আনতে পারেন। যেমন—আবহাওয়ার পরিবর্তন, নতুন চরিত্র যোগ করা ইত্যাদি।
গত বছরের ডিসেম্বরে জিনি ২ চালু করে গুগল ডিপমাইন্ড। সেই মডেল শুধু একটি ছবি থেকেই ইন্টারঅ্যাকটিভ ৩ডি জগৎ বানাতে পারত। তবে তা ছিল অল্প সময়ের জন্য এবং ভিজ্যুয়াল মান ছিল দুর্বল। সেই সমস্যা অনেকটাই কাটিয়ে উঠেছে জিনি ৩।
তবে জিনি ৩ এখনই সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করা হচ্ছে না। গুগল জানিয়েছে, এটি সীমিত পরিসরে কিছু গবেষক ও নির্মাতার কাছে গবেষণামূলকভাবে চালু করা হচ্ছে। এতে কী ধরনের ঝুঁকি থাকতে পারে এবং নিরাপত্তাব্যবস্থা কীভাবে গড়ে তোলা যায়—তা বিশ্লেষণ করাই এই প্রিভিউ রোলআউটের মূল উদ্দেশ্য।
এই পর্যায়ে কিছু ইন্টারঅ্যাকশন ফিচার সীমিত রাখা হয়েছে। এই মডেল দিয়ে তৈরি হওয়া জগতে পাঠযোগ্য লেখা শুধু তখনই দেখা যাবে, যখন তা প্রাথমিক প্রম্পটের অংশ হিসেবে যুক্ত থাকে।
গুগল জানিয়েছে, ভবিষ্যতে আরও ব্যবহারকারীর জন্য এই মডেল উন্মুক্ত করার পরিকল্পনা রয়েছে।
জিনি ৩-এর ব্যবহারক্ষেত্র
জিনি ৩ এমন এক শক্তিশালী এআই মডেল, যা বাস্তবসম্মত এবং কল্পনাভিত্তিক উভয় ধরনের ৩ডি জগৎ তৈরি করতে পারে। এতে রয়েছে গতিশীল দৃশ্যপট, আবেগপ্রকাশে সক্ষম অ্যানিমেটেড চরিত্র এবং বাস্তব সময়ের সঙ্গে মানিয়ে চলার অসাধারণ ক্ষমতা। ফলে এটি বিভিন্ন শিল্প ও গবেষণাক্ষেত্রে বহুমাত্রিকভাবে ব্যবহারযোগ্য।
১. বাস্তব ও কল্পনার জগৎ নির্মাণ
জিনি ৩ প্রাকৃতিক দৃশ্যপট যেমন নদীর প্রবাহ, রোদ-বাতাসের পরিবর্তন, আবহাওয়ার রূপান্তর ইত্যাদি নিখুঁতভাবে তুলে ধরতে পারে। পাশাপাশি এটি পুরোপুরি কাল্পনিক বা জাদুকরি জগৎও তৈরি করতে পারে। যেমন—ভাসমান দ্বীপ, ভীনগ্রহ বা রূপকথার রাজ্য।
২. চলমান ও অভিব্যক্তিপূর্ণ ভার্চুয়াল চরিত্র
জিনি ৩-এর তৈরি জগৎগুলোতে এমন কৃত্রিম চরিত্র যুক্ত করা যায়, যারা স্বাভাবিকভাবে হাঁটে, কথা বলে বা আবেগ প্রকাশ করতে পারে। ফলে ত্রিমাত্রিক পরিবেশ আরও জীবন্ত ও আকর্ষণীয় হয়ে ওঠে।
৩. ঐতিহাসিক ও ভৌগোলিক সিমুলেশন
কোনো পুরোনো শহর, প্রাচীন বাজার বা ভিক্টোরিয়ান যুগের পরিবেশ অনায়াসে তৈরি করা যায় জিনি ৩ দিয়ে। এটি ইতিহাস বা ভূগোল শেখার জন্য ইন্টারঅ্যাকটিভ পদ্ধতি হিসেবে কাজ করবে।
৪. বহুমুখী শিল্প ও গবেষণায় ব্যবহার
বিনোদন ও গেমিং: ভার্চুয়াল রিয়েলিটি, গল্পভিত্তিক গেম বা ইন্টারঅ্যাকটিভ কনটেন্ট তৈরি।
শিক্ষা: ইন্টারঅ্যাকটিভ ইতিহাস পাঠ, বিজ্ঞানের প্রদর্শনী বা ভার্চুয়াল ল্যাব।
গবেষণা: মানব আচরণ, পরিবেশগত পরিবর্তন, বা ভাষা শেখার প্রয়োগে ব্যবহার।
এআই প্রশিক্ষণ: বিভিন্ন নির্দিষ্ট কাজের জন্য এআই এজেন্টদের শেখানো ও মূল্যায়ন করা।
৫. সৃজনশীলতার পরিপূর্ণ স্বাধীনতা
জিনি ৩ শিল্পী, ডেভেলপার বা গবেষকদের হাতে দেয় তাদের কল্পনাকে বাস্তবে রূপ দেওয়ার সুযোগ।
তথ্যসূত্র: টেকক্রাঞ্চ, টাইমস অব ইন্ডিয়া, ইন্ডিয়া টুডে
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই ‘ওয়ার্ল্ড মডেল’ এর নতুন সংস্করণ জিনি ৩ চালু করেছে গুগল ডিপমাইন্ড। মাত্র একটি প্রম্পটের মাধ্যমে এই মডেল বাস্তসম্মত ত্রিমাত্রিক (৩ ডি) জগত তৈরি করে, যেখানে মানুষ ও এআই একসঙ্গে চলাফেলা ও মিথস্ক্রিয়া করতে পারবে। ডিপমাইন্ড বলছে, এটি এমন এক প্রযুক্তি যা মানুষের মতো বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন এআই তৈরির পথে বড় পদক্ষেপ।
উল্লেখ্য, ‘ওয়ার্ল্ড মডেল’ হলো এমন একটি এআই সিস্টেম, যা শিক্ষা, বিনোদন বা রোবট এবং এআই এজেন্টদের প্রশিক্ষণের জন্য বিভিন্ন পরিবেশের ত্রিমাত্রিক জগৎ তৈরি করতে পারে। এই মডেলে একটি প্রম্পট দিলে এমন একটি স্থান তৈরি করে, যেখানে ব্যবহারকারীরা ভিডিও গেমের মতো ঘুরে বেড়াতে পারে।
জিনি ৩ মডেল তৈরি করা ৩ডি জগতে ব্যবহারকারীরা কোনো বস্তু রেখে গেলেও ফিরে এসে তা আগের অবস্থায় দেখতে পাবেন। মডেলটি এমন পরিবেশ তৈরি করতে পারে, যেখানে এআই এজেন্টকে বিভিন্ন কাজের নির্দেশনা দিয়ে শেখানো যায়। যেমন—‘সবুজ রঙের ময়লা ঝুড়ির কাছে যাও’ বা ‘লাল ট্রাকটির কাছে হাঁটো’। এটি স্বয়ংক্রিয় এআই এজেন্ট তৈরির প্রশিক্ষণ প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করতে পারে।
জিনি ৩ এজেন্টদের শেখাতে পারে কীভাবে নিজের অভিজ্ঞতা থেকে শেখা যায়। নিজের ভুল সংশোধন করে এই এজেন্টদের উন্নতি করা যায়।
এটি আগের সংস্করণ জিনি ২-এর তুলনায় অনেক দীর্ঘ সময় ধরে মিথস্ক্রিয়ার সুযোগ দেয়। যেখানে জিনি ২ সর্বোচ্চ ১০–২০ সেকেন্ড পর্যন্ত কাজ করত, সেখানে জিনি ৩ এখন কয়েক মিনিট পর্যন্ত স্থায়ী অভিজ্ঞতা দিতে সক্ষম। নতুন মডেলটি ভিজ্যুয়াল ডিটেইলস বা দেখার মতো তথ্য মনে রাখতে পারে প্রায় এক মিনিট পর্যন্ত।
ডিপমাইন্ড জানায়, এই মডেল এখন ৭২০পি রেজল্যুশনে এবং প্রতি সেকেন্ডে ২৪ ফ্রেমে রান করবে।
জিনি ৩-এ ‘প্রম্পটেবল ওয়ার্ল্ড ইভেন্টস’ নামে নতুন ফিচার যুক্ত হয়েছে। এর মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা সহজেই টাইপ করে পরিবেশের ভেতরে বিভিন্ন পরিবর্তন আনতে পারেন। যেমন—আবহাওয়ার পরিবর্তন, নতুন চরিত্র যোগ করা ইত্যাদি।
গত বছরের ডিসেম্বরে জিনি ২ চালু করে গুগল ডিপমাইন্ড। সেই মডেল শুধু একটি ছবি থেকেই ইন্টারঅ্যাকটিভ ৩ডি জগৎ বানাতে পারত। তবে তা ছিল অল্প সময়ের জন্য এবং ভিজ্যুয়াল মান ছিল দুর্বল। সেই সমস্যা অনেকটাই কাটিয়ে উঠেছে জিনি ৩।
তবে জিনি ৩ এখনই সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করা হচ্ছে না। গুগল জানিয়েছে, এটি সীমিত পরিসরে কিছু গবেষক ও নির্মাতার কাছে গবেষণামূলকভাবে চালু করা হচ্ছে। এতে কী ধরনের ঝুঁকি থাকতে পারে এবং নিরাপত্তাব্যবস্থা কীভাবে গড়ে তোলা যায়—তা বিশ্লেষণ করাই এই প্রিভিউ রোলআউটের মূল উদ্দেশ্য।
এই পর্যায়ে কিছু ইন্টারঅ্যাকশন ফিচার সীমিত রাখা হয়েছে। এই মডেল দিয়ে তৈরি হওয়া জগতে পাঠযোগ্য লেখা শুধু তখনই দেখা যাবে, যখন তা প্রাথমিক প্রম্পটের অংশ হিসেবে যুক্ত থাকে।
গুগল জানিয়েছে, ভবিষ্যতে আরও ব্যবহারকারীর জন্য এই মডেল উন্মুক্ত করার পরিকল্পনা রয়েছে।
জিনি ৩-এর ব্যবহারক্ষেত্র
জিনি ৩ এমন এক শক্তিশালী এআই মডেল, যা বাস্তবসম্মত এবং কল্পনাভিত্তিক উভয় ধরনের ৩ডি জগৎ তৈরি করতে পারে। এতে রয়েছে গতিশীল দৃশ্যপট, আবেগপ্রকাশে সক্ষম অ্যানিমেটেড চরিত্র এবং বাস্তব সময়ের সঙ্গে মানিয়ে চলার অসাধারণ ক্ষমতা। ফলে এটি বিভিন্ন শিল্প ও গবেষণাক্ষেত্রে বহুমাত্রিকভাবে ব্যবহারযোগ্য।
১. বাস্তব ও কল্পনার জগৎ নির্মাণ
জিনি ৩ প্রাকৃতিক দৃশ্যপট যেমন নদীর প্রবাহ, রোদ-বাতাসের পরিবর্তন, আবহাওয়ার রূপান্তর ইত্যাদি নিখুঁতভাবে তুলে ধরতে পারে। পাশাপাশি এটি পুরোপুরি কাল্পনিক বা জাদুকরি জগৎও তৈরি করতে পারে। যেমন—ভাসমান দ্বীপ, ভীনগ্রহ বা রূপকথার রাজ্য।
২. চলমান ও অভিব্যক্তিপূর্ণ ভার্চুয়াল চরিত্র
জিনি ৩-এর তৈরি জগৎগুলোতে এমন কৃত্রিম চরিত্র যুক্ত করা যায়, যারা স্বাভাবিকভাবে হাঁটে, কথা বলে বা আবেগ প্রকাশ করতে পারে। ফলে ত্রিমাত্রিক পরিবেশ আরও জীবন্ত ও আকর্ষণীয় হয়ে ওঠে।
৩. ঐতিহাসিক ও ভৌগোলিক সিমুলেশন
কোনো পুরোনো শহর, প্রাচীন বাজার বা ভিক্টোরিয়ান যুগের পরিবেশ অনায়াসে তৈরি করা যায় জিনি ৩ দিয়ে। এটি ইতিহাস বা ভূগোল শেখার জন্য ইন্টারঅ্যাকটিভ পদ্ধতি হিসেবে কাজ করবে।
৪. বহুমুখী শিল্প ও গবেষণায় ব্যবহার
বিনোদন ও গেমিং: ভার্চুয়াল রিয়েলিটি, গল্পভিত্তিক গেম বা ইন্টারঅ্যাকটিভ কনটেন্ট তৈরি।
শিক্ষা: ইন্টারঅ্যাকটিভ ইতিহাস পাঠ, বিজ্ঞানের প্রদর্শনী বা ভার্চুয়াল ল্যাব।
গবেষণা: মানব আচরণ, পরিবেশগত পরিবর্তন, বা ভাষা শেখার প্রয়োগে ব্যবহার।
এআই প্রশিক্ষণ: বিভিন্ন নির্দিষ্ট কাজের জন্য এআই এজেন্টদের শেখানো ও মূল্যায়ন করা।
৫. সৃজনশীলতার পরিপূর্ণ স্বাধীনতা
জিনি ৩ শিল্পী, ডেভেলপার বা গবেষকদের হাতে দেয় তাদের কল্পনাকে বাস্তবে রূপ দেওয়ার সুযোগ।
তথ্যসূত্র: টেকক্রাঞ্চ, টাইমস অব ইন্ডিয়া, ইন্ডিয়া টুডে
নতুন যুগের ইন্টারনেট সেবা নিয়ে হাজির ইলন মাস্কের স্টারলিংক। তাদের সেবার মাধ্যমে প্রত্যন্ত অঞ্চলে নেটওয়ার্ক না থাকার ভোগান্তি দূর হয়েছে। কোম্পানিটির ডাইরেক্ট-টু-সেল (ডি২সি) প্রযুক্তির মাধ্যমে চলন্ত অবস্থায় কিংবা একেবারে দুর্গম এলাকায় মোবাইল ফোনে নেটওয়ার্ক পাওয়া যাবে। এ জন্য কোনো রাউটার বা ওয়াইফাইয়ের
১২ ঘণ্টা আগেচীনে চিপ বিক্রির মোট রাজস্বের ১৫ শতাংশ মার্কিন সরকারকে দিতে সম্মত হয়েছে বিশ্বের শীর্ষ দুই সেমিকন্ডাক্টর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া ও এএমডি। এই চুক্তি অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠান দুটি চীনা বাজারে চিপ বিক্রির লাইসেন্স পাবে। এক সূত্রের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
১৬ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগের বেশির ভাগ ইলেকট্রনিক ডিভাইসেই লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি ব্যবহৃত হয়। আইফোনসহ স্মার্টফোন, স্মার্টওয়াচ, ল্যাপটপ—এমনকি বৈদ্যুতিক গাড়িতেও এই ব্যাটারিই ব্যবহার হয়। তবে এই প্রযুক্তি যতটা উন্নত, ততটাই জটিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই ব্যাটারির কর্মক্ষমতা কমে যায়।
১৮ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়ার তৈরি এইচ২০ (H20) চিপের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম-সংশ্লিষ্ট একটি সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট। রোববার উইচ্যাটে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয়, এই চিপগুলোতে ‘ব্যাক ডোর’ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, যা ব্যবহারকারীর অনুমতি ছাড়াই...
১৯ ঘণ্টা আগে