স্ট্যান্ডার্ড ছাড়া দুই ধরনের প্ল্যানে সাবস্ক্রিপশন ফি বাড়িয়েছে ভিডিও স্ট্রিমিং সেবাদাতা নেটফ্লিক্স। এর মধ্যে বেসিক প্ল্যানে ২ ডলার ও প্রিমিয়াম প্ল্যানে ৩ ডলার ফি বেড়েছে। তবে বিজ্ঞাপনসহ স্টান্ডার্ড প্ল্যানের সাবস্ক্রিপশন ফি অপরিবর্তিত থাকবে। প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট এনগ্যাজেডটের এক প্রতিবদেনে এসব তথ্য জানা যায়।
এর ফলে গ্রাহকদের বেসিক প্ল্যানে ১২ ডলার ও প্রিমিয়াম প্ল্যানে ২৩ ডলার সাবস্ক্রিপশন ফি দিতে হবে। বিজ্ঞাপনসহ স্টান্ডার্ড প্ল্যানের ফি ৭ ডলার ও ১৫ দশমিক ৪৯ ডলারই থাকবে। এর আগে ২০২২ সালে নেটফ্লিক্স সাবস্ক্রিপশন ফি বাড়ায়।
চলতি বছরের তৃতীয় ত্রৈমাসিক (জুলাই-সেপ্টেম্বর) আয়ের প্রতিবেদনে নেটফ্লিক্স বলেছে, কোম্পানির সামগ্রিক পদ্ধতি একই রয়েছে, পেইড শেয়ারিং চালু করে ফি বাড়ানো সীমিত করা হয়েছে। তবে বিস্তৃত পরিসরের চাহিদা মেটাতে এবং গ্রাহকদের আরও উন্নত সেবা দিতে কিছুক্ষেত্রে ফি বাড়ানো হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের একজন গ্রাহককের বিজ্ঞাপনসহ মাসিক স্ট্যান্ডার্ড ব্যয় ৬ দশমিক ৯৯ ডলার যা একটি মুভি টিকিটের চেয়েও কম।
পাসওয়ার্ড ভাগাভাগিতে কড়াকড়ি আরোপে কোম্পানিটির সুবিধা হয়েছে। বেশির ভাগ দর্শকই নেটফ্লিক্সের বিজ্ঞাপনমুক্ত সেবাটির দিকে ঝুঁকেছে। বছরের তৃতীয় প্রান্তিকে পেইড নেট গ্রাহকসংখ্যা প্রায় ৮৭ লাখ ৬ হাজার, যা গত বছরের সর্বাধিক বৃদ্ধি। বিভিন্ন দেশে ৩০ শতাংশ নতুন সাবক্রাইবারদের জন্য বিজ্ঞাপনসহ সাবস্ক্রাইক্রিপশন প্ল্যান দায়ী।
সফটওয়্যার প্রতিষ্ঠান ভিজিবল আলফার তথ্য অনুসারে, সেপ্টেম্বরে শেষ হওয়া তৃতীয় প্রান্তিকে বিজ্ঞাপনসহ পরিষেবা থেকে ১৮ কোটি ৮১ লাখ ডলার আয় হবে বলে আশা করা হচ্ছে। এর সঙ্গে ২৮ লাখ সাবস্ক্রাইবারও যুক্ত হতে পারে নেটফ্লিক্সে।
করোনা মহামারির সময়ে প্রতিযোগিতা বাড়ায় নেটফ্লিক্স বিভিন্ন পরিকল্পনা নিয়ে ভাবতে শুরু করে। দাম বৃদ্ধি ও পাসওয়ার্ড শেয়ারিংয়ে কড়াকড়ি পদক্ষেপের পর এখন খুচরা বিক্রির পরিকল্পনা নিচ্ছে নেটফ্লিক্স।
ডিজনি প্লাস, হুলু ও ম্যাক্সের মতো স্ট্রিমিং সেবাও গত ১২ মাসে সাবস্ক্রিপশন ফি বাড়িয়েছে। এ ছাড়া এক্সবক্স, প্লেস্টেশন প্লাস, স্পটিফাই, ইউটিউব প্রিমিয়াম ও অ্যাপল মিউজিকও গত বছরে সাবস্ক্রিপশন ফি বাড়িয়েছে।
স্ট্যান্ডার্ড ছাড়া দুই ধরনের প্ল্যানে সাবস্ক্রিপশন ফি বাড়িয়েছে ভিডিও স্ট্রিমিং সেবাদাতা নেটফ্লিক্স। এর মধ্যে বেসিক প্ল্যানে ২ ডলার ও প্রিমিয়াম প্ল্যানে ৩ ডলার ফি বেড়েছে। তবে বিজ্ঞাপনসহ স্টান্ডার্ড প্ল্যানের সাবস্ক্রিপশন ফি অপরিবর্তিত থাকবে। প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট এনগ্যাজেডটের এক প্রতিবদেনে এসব তথ্য জানা যায়।
এর ফলে গ্রাহকদের বেসিক প্ল্যানে ১২ ডলার ও প্রিমিয়াম প্ল্যানে ২৩ ডলার সাবস্ক্রিপশন ফি দিতে হবে। বিজ্ঞাপনসহ স্টান্ডার্ড প্ল্যানের ফি ৭ ডলার ও ১৫ দশমিক ৪৯ ডলারই থাকবে। এর আগে ২০২২ সালে নেটফ্লিক্স সাবস্ক্রিপশন ফি বাড়ায়।
চলতি বছরের তৃতীয় ত্রৈমাসিক (জুলাই-সেপ্টেম্বর) আয়ের প্রতিবেদনে নেটফ্লিক্স বলেছে, কোম্পানির সামগ্রিক পদ্ধতি একই রয়েছে, পেইড শেয়ারিং চালু করে ফি বাড়ানো সীমিত করা হয়েছে। তবে বিস্তৃত পরিসরের চাহিদা মেটাতে এবং গ্রাহকদের আরও উন্নত সেবা দিতে কিছুক্ষেত্রে ফি বাড়ানো হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের একজন গ্রাহককের বিজ্ঞাপনসহ মাসিক স্ট্যান্ডার্ড ব্যয় ৬ দশমিক ৯৯ ডলার যা একটি মুভি টিকিটের চেয়েও কম।
পাসওয়ার্ড ভাগাভাগিতে কড়াকড়ি আরোপে কোম্পানিটির সুবিধা হয়েছে। বেশির ভাগ দর্শকই নেটফ্লিক্সের বিজ্ঞাপনমুক্ত সেবাটির দিকে ঝুঁকেছে। বছরের তৃতীয় প্রান্তিকে পেইড নেট গ্রাহকসংখ্যা প্রায় ৮৭ লাখ ৬ হাজার, যা গত বছরের সর্বাধিক বৃদ্ধি। বিভিন্ন দেশে ৩০ শতাংশ নতুন সাবক্রাইবারদের জন্য বিজ্ঞাপনসহ সাবস্ক্রাইক্রিপশন প্ল্যান দায়ী।
সফটওয়্যার প্রতিষ্ঠান ভিজিবল আলফার তথ্য অনুসারে, সেপ্টেম্বরে শেষ হওয়া তৃতীয় প্রান্তিকে বিজ্ঞাপনসহ পরিষেবা থেকে ১৮ কোটি ৮১ লাখ ডলার আয় হবে বলে আশা করা হচ্ছে। এর সঙ্গে ২৮ লাখ সাবস্ক্রাইবারও যুক্ত হতে পারে নেটফ্লিক্সে।
করোনা মহামারির সময়ে প্রতিযোগিতা বাড়ায় নেটফ্লিক্স বিভিন্ন পরিকল্পনা নিয়ে ভাবতে শুরু করে। দাম বৃদ্ধি ও পাসওয়ার্ড শেয়ারিংয়ে কড়াকড়ি পদক্ষেপের পর এখন খুচরা বিক্রির পরিকল্পনা নিচ্ছে নেটফ্লিক্স।
ডিজনি প্লাস, হুলু ও ম্যাক্সের মতো স্ট্রিমিং সেবাও গত ১২ মাসে সাবস্ক্রিপশন ফি বাড়িয়েছে। এ ছাড়া এক্সবক্স, প্লেস্টেশন প্লাস, স্পটিফাই, ইউটিউব প্রিমিয়াম ও অ্যাপল মিউজিকও গত বছরে সাবস্ক্রিপশন ফি বাড়িয়েছে।
নতুন যুগের ইন্টারনেট সেবা নিয়ে হাজির ইলন মাস্কের স্টারলিংক। তাদের সেবার মাধ্যমে প্রত্যন্ত অঞ্চলে নেটওয়ার্ক না থাকার ভোগান্তি দূর হয়েছে। কোম্পানিটির ডাইরেক্ট-টু-সেল (ডি২সি) প্রযুক্তির মাধ্যমে চলন্ত অবস্থায় কিংবা একেবারে দুর্গম এলাকায় মোবাইল ফোনে নেটওয়ার্ক পাওয়া যাবে। এ জন্য কোনো রাউটার বা ওয়াইফাইয়ের
১২ ঘণ্টা আগেচীনে চিপ বিক্রির মোট রাজস্বের ১৫ শতাংশ মার্কিন সরকারকে দিতে সম্মত হয়েছে বিশ্বের শীর্ষ দুই সেমিকন্ডাক্টর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া ও এএমডি। এই চুক্তি অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠান দুটি চীনা বাজারে চিপ বিক্রির লাইসেন্স পাবে। এক সূত্রের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
১৬ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগের বেশির ভাগ ইলেকট্রনিক ডিভাইসেই লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি ব্যবহৃত হয়। আইফোনসহ স্মার্টফোন, স্মার্টওয়াচ, ল্যাপটপ—এমনকি বৈদ্যুতিক গাড়িতেও এই ব্যাটারিই ব্যবহার হয়। তবে এই প্রযুক্তি যতটা উন্নত, ততটাই জটিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই ব্যাটারির কর্মক্ষমতা কমে যায়।
১৮ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়ার তৈরি এইচ২০ (H20) চিপের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম-সংশ্লিষ্ট একটি সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট। রোববার উইচ্যাটে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয়, এই চিপগুলোতে ‘ব্যাক ডোর’ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, যা ব্যবহারকারীর অনুমতি ছাড়াই...
১৯ ঘণ্টা আগে