আজকের পত্রিকা ডেস্ক
টিকটকের মালিকানা হস্তান্তর নিয়ে ওয়াশিংটন ও বেইজিংয়ের মধ্যে দীর্ঘ অচলাবস্থার অবসানে গুরুত্বপূর্ণ সমঝোতা হয়েছে বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধি জেমিসন গ্রিয়ার। আজ সোমবার আলোচনার পর তিনি জানান, টিকটককে যুক্তরাষ্ট্রের নিয়ন্ত্রণাধীন মালিকানায় আনার বিষয়ে কাঠামোগত চুক্তি সম্পন্ন হয়েছে।
আলোচনায় অংশ নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারি সেক্রেটারি স্কট বেসেন্ট বলেন, ‘আমাদের হাতে এখন টিকটক চুক্তির একটি কাঠামো আছে। বাণিজ্যিক শর্তাবলি নিয়ে আমরা প্রকাশ্যে কিছু বলব না, কারণ, এটি দুই পক্ষের মধ্যে একটি বেসরকারি বিষয়। তবে শর্তগুলোতে একমত হওয়া গেছে।’
টিকটকের মালিকানা নিয়ে দীর্ঘদিনের দ্বন্দ্বে এই কাঠামোগত চুক্তিকে বড় অগ্রগতি হিসেবে দেখা হচ্ছে। চীনা মালিকানা নিয়ে ওয়াশিংটনে নিরাপত্তা উদ্বেগ থেকে এই জট তৈরি হয়। ২০২৪ সালের এপ্রিল মাসে তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন একটি আইন স্বাক্ষর করেন, যেখানে মার্কিন অনুমোদিত কোনো ক্রেতার কাছে প্ল্যাটফর্মটি বিক্রি করার জন্য বাইটড্যান্সকে (টিকটকের মূল কোম্পানি) ৯ মাস সময় দেওয়া হয়, নতুবা যুক্তরাষ্ট্রে পুরোপুরি নিষিদ্ধ হওয়ার ঝুঁকি নিতে হবে। প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এই সময়সীমা বারবার বাড়ালেও শেষ পর্যন্ত বিক্রির চাপ অব্যাহত থাকে।
টিকটক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্বেগ শুরু হয় ২০২০ সাল থেকে। তখন ট্রাম্প প্রশাসন বাইটড্যান্সকে অ্যাপটির মালিকানা ছাড়ার নির্দেশ দিয়েছিল। প্রথমে মাইক্রোসফট কয়েক বিলিয়ন ডলারের প্রস্তাব দিয়ে আলোচনায় এগোলেও পরে তা ভেস্তে যায়। পরে ওয়ালমার্ট ও ওরাকল যৌথভাবে টিকটক গ্লোবাল নামের নতুন প্রতিষ্ঠান গড়ে যুক্তরাষ্ট্র শাখা কিনতে উদ্যত হয়েছিল। তবে বাইডেন প্রশাসনের সময়ে নতুন পর্যালোচনা শুরুর পর সেই উদ্যোগও বন্ধ হয়ে যায়।
তবে ২০২২ সাল থেকে ওরাকল যুক্তরাষ্ট্রে টিকটকের ক্লাউড সেবা প্রদানকারী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছে, যা নিরাপত্তা উদ্বেগ প্রশমনে গৃহীত হয়েছিল।
বেসেন্ট বলেন, চুক্তির চূড়ান্ত বিষয়গুলো নির্ধারিত হবে শুক্রবার, যখন ট্রাম্প ও চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং ফোনালাপে কথা বলবেন। গ্রিয়ারও নিশ্চিত করেছেন, এখন কেবল দুই দেশের শীর্ষ নেতার অনুমোদনের অপেক্ষা।
গ্রিয়ার বলেন, ‘আমরা বারবার সময়সীমা বাড়ানোর ব্যবসায় নামব না। আমাদের এখন একটি চুক্তি হয়েছে।’
বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে টিকটকের সক্রিয় ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১৩৫ মিলিয়নেরও বেশি। এমনকি হোয়াইট হাউসও গত আগস্টে প্ল্যাটফর্মটিতে তাদের নিজস্ব সরকারি অ্যাকাউন্ট চালু করেছে। যদিও ফেডারেল আইনের কারণে সরকারি ডিভাইসে টিকটক ব্যবহার এখনো নিষিদ্ধ।
টিকটকের মালিকানা হস্তান্তর নিয়ে ওয়াশিংটন ও বেইজিংয়ের মধ্যে দীর্ঘ অচলাবস্থার অবসানে গুরুত্বপূর্ণ সমঝোতা হয়েছে বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধি জেমিসন গ্রিয়ার। আজ সোমবার আলোচনার পর তিনি জানান, টিকটককে যুক্তরাষ্ট্রের নিয়ন্ত্রণাধীন মালিকানায় আনার বিষয়ে কাঠামোগত চুক্তি সম্পন্ন হয়েছে।
আলোচনায় অংশ নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারি সেক্রেটারি স্কট বেসেন্ট বলেন, ‘আমাদের হাতে এখন টিকটক চুক্তির একটি কাঠামো আছে। বাণিজ্যিক শর্তাবলি নিয়ে আমরা প্রকাশ্যে কিছু বলব না, কারণ, এটি দুই পক্ষের মধ্যে একটি বেসরকারি বিষয়। তবে শর্তগুলোতে একমত হওয়া গেছে।’
টিকটকের মালিকানা নিয়ে দীর্ঘদিনের দ্বন্দ্বে এই কাঠামোগত চুক্তিকে বড় অগ্রগতি হিসেবে দেখা হচ্ছে। চীনা মালিকানা নিয়ে ওয়াশিংটনে নিরাপত্তা উদ্বেগ থেকে এই জট তৈরি হয়। ২০২৪ সালের এপ্রিল মাসে তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন একটি আইন স্বাক্ষর করেন, যেখানে মার্কিন অনুমোদিত কোনো ক্রেতার কাছে প্ল্যাটফর্মটি বিক্রি করার জন্য বাইটড্যান্সকে (টিকটকের মূল কোম্পানি) ৯ মাস সময় দেওয়া হয়, নতুবা যুক্তরাষ্ট্রে পুরোপুরি নিষিদ্ধ হওয়ার ঝুঁকি নিতে হবে। প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এই সময়সীমা বারবার বাড়ালেও শেষ পর্যন্ত বিক্রির চাপ অব্যাহত থাকে।
টিকটক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্বেগ শুরু হয় ২০২০ সাল থেকে। তখন ট্রাম্প প্রশাসন বাইটড্যান্সকে অ্যাপটির মালিকানা ছাড়ার নির্দেশ দিয়েছিল। প্রথমে মাইক্রোসফট কয়েক বিলিয়ন ডলারের প্রস্তাব দিয়ে আলোচনায় এগোলেও পরে তা ভেস্তে যায়। পরে ওয়ালমার্ট ও ওরাকল যৌথভাবে টিকটক গ্লোবাল নামের নতুন প্রতিষ্ঠান গড়ে যুক্তরাষ্ট্র শাখা কিনতে উদ্যত হয়েছিল। তবে বাইডেন প্রশাসনের সময়ে নতুন পর্যালোচনা শুরুর পর সেই উদ্যোগও বন্ধ হয়ে যায়।
তবে ২০২২ সাল থেকে ওরাকল যুক্তরাষ্ট্রে টিকটকের ক্লাউড সেবা প্রদানকারী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছে, যা নিরাপত্তা উদ্বেগ প্রশমনে গৃহীত হয়েছিল।
বেসেন্ট বলেন, চুক্তির চূড়ান্ত বিষয়গুলো নির্ধারিত হবে শুক্রবার, যখন ট্রাম্প ও চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং ফোনালাপে কথা বলবেন। গ্রিয়ারও নিশ্চিত করেছেন, এখন কেবল দুই দেশের শীর্ষ নেতার অনুমোদনের অপেক্ষা।
গ্রিয়ার বলেন, ‘আমরা বারবার সময়সীমা বাড়ানোর ব্যবসায় নামব না। আমাদের এখন একটি চুক্তি হয়েছে।’
বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে টিকটকের সক্রিয় ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১৩৫ মিলিয়নেরও বেশি। এমনকি হোয়াইট হাউসও গত আগস্টে প্ল্যাটফর্মটিতে তাদের নিজস্ব সরকারি অ্যাকাউন্ট চালু করেছে। যদিও ফেডারেল আইনের কারণে সরকারি ডিভাইসে টিকটক ব্যবহার এখনো নিষিদ্ধ।
লিউকেমিয়ায় আক্রান্ত ছয় বছরের ছেলে লুকার সঙ্গে হাসপাতালে হাঁটছিলেন মা মেগান ব্রাজিল-শিহান। করিডরে হঠাৎ তাদের সামনে এসে দাঁড়ায় চার ফুট লম্বা এক রোবট—রবিন। উচ্চ স্বরে শিশুকণ্ঠে রোবটটি বলে উঠল, ‘লুকা, কেমন আছ? অনেক দিন দেখা হয়নি!’
২৮ মিনিট আগেজনপ্রিয় ভিডিও শেয়ারিং অ্যাপ টিকটকের ভবিষ্যৎ মালিকানা নিয়ে এক নতুন মোড় সামনে এল। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, টিকটকের মার্কিন কার্যক্রমের অংশীদার হতে পারেন বিখ্যাত মিডিয়া মোগল রুপার্ট মারডক ও প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান ডেলের প্রতিষ্ঠাতা মাইকেল ডেল।
৪ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সম্প্রতি এইচ-১বি ভিসার আবেদনে নতুন করে এক লাখ ডলারের ফি আরোপের ঘোষণা দিয়েছেন। ঘোষণার পরপরই হোয়াইট হাউস একটি তথ্যপত্র প্রকাশ করে এ সিদ্ধান্তের পক্ষে ব্যাখ্যা দেয়। সেখানে বলা হয়, এইচ-১বি ভিসা প্রোগ্রামের ‘ব্যাপক অপব্যবহার’ এবং মার্কিন কর্মসংস্থানের ক্ষতির কারণে...
৫ ঘণ্টা আগেবিশ্বখ্যাত প্রযুক্তি কোম্পানি অ্যাপলের অষ্টম কর্মী হিসেবে নিয়োগ পেয়েছিলেন ক্রিস এস্পিনোসা। অবাক করা বিষয় হলো—মাত্র ১৪ বছর বয়সেই তিনি অ্যাপলে যোগ দেন এবং সেই শুরু থেকে এখন পর্যন্ত কোম্পানির সঙ্গে যুক্ত আছেন।
৮ ঘণ্টা আগে