একজন ক্যারিয়ারের শুরুতে, আরেকজন শেষলগ্নে। অসাধারণ খেলে ফাইনাল দুই প্রজন্মের দুই টেনিস তারকার দেখা হবে, আপাতত এটাই যেন টেনিস কোর্টের নিয়তি। গত মাসেই উইম্বলডনের ফাইনালে নোভাক জোকোভিচকে রীতিমতো উড়িয়ে দিয়েছিলেন স্প্যানিশ তারকা আলকারাস গারফিয়া।
এখনো উইম্বলডন রেশ কাটেনি, এর মধ্যেই অলিম্পিকের ফাইনালে স্বর্ণ পদকের লড়াইয়ে কাল মাঠে নামছেন জোকোভিচ ও আলকারাস। টেনিস কোর্টে অসাধারণ সময় পার করছেন আলকারাস। এ বছর টানা দুই গ্র্যান্ড স্লাম জেতা স্প্যানিশ তারকা গতকাল অলিম্পিকের সেমিফাইনালে কানাডার ফেলিক্স অগার-আলিয়াসিমেকে সরাসরি ৬-১,৬-১ গেমে হারিয়ে নিশ্চিত করেছেন ফাইনাল। আলিয়াসিমেকের বিপক্ষে জিততে মাত্র ৭৫ মিনিটে সময় লেগেছে ২১ বছর বয়সী আলকারাসের।
দ্বিতীয় সেমিফাইনালে সার্বিয়ান তারকা জোকোভিচও সরাসরি সেটে উড়িয়ে দিয়েছেন লরেনসো মুসেত্তিকে। ৬-৪,৬-২ গেমে জেতেন ৩৭ বছর বয়সী জোকো।
অলিম্পিকে ফাইনালে ওঠা সবচেয়ে কম বয়সী খেলোয়াড় আলকারাস। হাতছানি দিচ্ছে সবচেয়ে কম বয়সী হিসেবে স্বর্ণ পদক জিতে রেকর্ড গড়ারও। রেকর্ডটির মালিক চেকোস্লাভিয়ার সাবেক টেনিস খেলোয়াড় মিলোস্লাভ মেকির। ১৯৮৮ সিউল অলিম্পিকে ২৪ বছর বয়সে স্বর্ণ জেতেন তিনি।
আগামীকাল জোকো-আলকারাসের ‘গোল্ড মেডেল ম্যাচ’। স্প্যানিশ তারকা জানিয়েছেন, অনেক দিন ধরেই স্বর্ণ জয়ের স্বপ্ন বুনছিলেন তিনি। ফাইনালে ওঠার পর আলাকারাস বললেন, ‘বছরের শুরু থেকেই লক্ষ্য ছিল স্বর্ণ জয়। লক্ষ্য পূরণে এক ম্যাচ বাকি। আমার এবং স্পেনের মানুষের জন্য ফাইনাল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। চেষ্টা করব ফাইনাল কতটা গুরুত্বপূর্ণ তা নিয়ে না ভাবতে। শুধুই ম্যাচে মনোযোগ দিতে চাই।’
গ্র্যান্ড স্লামে দুই ফাইনালের দেখায় জোকোভিচকে হারিয়ে ট্রফি জেতেন আলকারাস। জোকোভিচও তাই গুরুত্বের সঙ্গে দেখছেন প্রতিপক্ষকে। ২৪টি গ্র্যান্ড স্লাম ট্রফি থাকলেও অলিম্পিকের স্বর্ণ এখনো ছোঁয়া হয়নি তাঁর। সেই লক্ষ্য পূরণ করতে চান সার্বিয়ান তারকা, ‘আমি এই খেলায় (টেনিসে) অনেক দুর্দান্ত কিছু অর্জন করেছি, কিন্তু অলিম্পিক গেমসের ফাইনালে কখনো উঠতে পারিনি, তাই আমি খুব রোমাঞ্চিত। আমি আশা করি সার্বিয়ান সমর্থক এবং বিশ্বজুড়ে ও সার্বিয়াতেও মানুষের জন্য আনন্দ নিয়ে এসেছি। অবশ্যই আমি আগামীকাল ফাইনালে আলকারাসের কথা ভাবতে যাচ্ছি, তবে একটি দিনের ছুটি পেয়েও কৃতজ্ঞ।’
একজন ক্যারিয়ারের শুরুতে, আরেকজন শেষলগ্নে। অসাধারণ খেলে ফাইনাল দুই প্রজন্মের দুই টেনিস তারকার দেখা হবে, আপাতত এটাই যেন টেনিস কোর্টের নিয়তি। গত মাসেই উইম্বলডনের ফাইনালে নোভাক জোকোভিচকে রীতিমতো উড়িয়ে দিয়েছিলেন স্প্যানিশ তারকা আলকারাস গারফিয়া।
এখনো উইম্বলডন রেশ কাটেনি, এর মধ্যেই অলিম্পিকের ফাইনালে স্বর্ণ পদকের লড়াইয়ে কাল মাঠে নামছেন জোকোভিচ ও আলকারাস। টেনিস কোর্টে অসাধারণ সময় পার করছেন আলকারাস। এ বছর টানা দুই গ্র্যান্ড স্লাম জেতা স্প্যানিশ তারকা গতকাল অলিম্পিকের সেমিফাইনালে কানাডার ফেলিক্স অগার-আলিয়াসিমেকে সরাসরি ৬-১,৬-১ গেমে হারিয়ে নিশ্চিত করেছেন ফাইনাল। আলিয়াসিমেকের বিপক্ষে জিততে মাত্র ৭৫ মিনিটে সময় লেগেছে ২১ বছর বয়সী আলকারাসের।
দ্বিতীয় সেমিফাইনালে সার্বিয়ান তারকা জোকোভিচও সরাসরি সেটে উড়িয়ে দিয়েছেন লরেনসো মুসেত্তিকে। ৬-৪,৬-২ গেমে জেতেন ৩৭ বছর বয়সী জোকো।
অলিম্পিকে ফাইনালে ওঠা সবচেয়ে কম বয়সী খেলোয়াড় আলকারাস। হাতছানি দিচ্ছে সবচেয়ে কম বয়সী হিসেবে স্বর্ণ পদক জিতে রেকর্ড গড়ারও। রেকর্ডটির মালিক চেকোস্লাভিয়ার সাবেক টেনিস খেলোয়াড় মিলোস্লাভ মেকির। ১৯৮৮ সিউল অলিম্পিকে ২৪ বছর বয়সে স্বর্ণ জেতেন তিনি।
আগামীকাল জোকো-আলকারাসের ‘গোল্ড মেডেল ম্যাচ’। স্প্যানিশ তারকা জানিয়েছেন, অনেক দিন ধরেই স্বর্ণ জয়ের স্বপ্ন বুনছিলেন তিনি। ফাইনালে ওঠার পর আলাকারাস বললেন, ‘বছরের শুরু থেকেই লক্ষ্য ছিল স্বর্ণ জয়। লক্ষ্য পূরণে এক ম্যাচ বাকি। আমার এবং স্পেনের মানুষের জন্য ফাইনাল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। চেষ্টা করব ফাইনাল কতটা গুরুত্বপূর্ণ তা নিয়ে না ভাবতে। শুধুই ম্যাচে মনোযোগ দিতে চাই।’
গ্র্যান্ড স্লামে দুই ফাইনালের দেখায় জোকোভিচকে হারিয়ে ট্রফি জেতেন আলকারাস। জোকোভিচও তাই গুরুত্বের সঙ্গে দেখছেন প্রতিপক্ষকে। ২৪টি গ্র্যান্ড স্লাম ট্রফি থাকলেও অলিম্পিকের স্বর্ণ এখনো ছোঁয়া হয়নি তাঁর। সেই লক্ষ্য পূরণ করতে চান সার্বিয়ান তারকা, ‘আমি এই খেলায় (টেনিসে) অনেক দুর্দান্ত কিছু অর্জন করেছি, কিন্তু অলিম্পিক গেমসের ফাইনালে কখনো উঠতে পারিনি, তাই আমি খুব রোমাঞ্চিত। আমি আশা করি সার্বিয়ান সমর্থক এবং বিশ্বজুড়ে ও সার্বিয়াতেও মানুষের জন্য আনন্দ নিয়ে এসেছি। অবশ্যই আমি আগামীকাল ফাইনালে আলকারাসের কথা ভাবতে যাচ্ছি, তবে একটি দিনের ছুটি পেয়েও কৃতজ্ঞ।’
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১২ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১৪ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৫ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৫ ঘণ্টা আগে