কোপা আমেরিকায় কোয়ার্টার ফাইনাল থেকে ছিটকে যাওয়ায় স্বাভাবিকভাবেই হতাশ ব্রাজিল ফুটবল দল। সামাজিক মাধ্যমে ব্রাজিলকে নিয়ে একের পর এক বিদ্রুপ হচ্ছে সেলেসাওদের। এমন পরিস্থিতিতে ব্রাজিল কোচ দরিভাল জুনিয়র থেকে শুরু করে ফুটবলার কেউই রেহাই পাচ্ছেন না সমালোচনার হাত থেকে। ব্রাজিল কোচও তাই চুপ করে থাকতে পারেননি।
ঘটনাটা অ্যালিজিয়েন্ট স্টেডিয়ামে পরশু ব্রাজিল-উরুগুয়ে কোয়ার্টার ফাইনাল ম্যাচ নিয়ে। মূল ম্যাচ ১-১ গোলে ড্রয়ের পর ক্যামেরার লেন্স বারবার ঘুরে যাচ্ছিল দুই দলের ডাগআউটের দিকে। ক্যামেরায় দেখা গেছে, উরুগুয়ের খেলোয়াড়েরা বৃত্ত তৈরি করে দাঁড়িয়ে কথা শুনছেন কোচ মার্সেলো বিয়েলসার। ব্রাজিলের চিত্রটা ছিল ভিন্ন। খেলোয়াড়েরা বৃত্তাকারে দাঁড়িয়ে কথা বললেও দরিভাল ছিলেন বৃত্তের বাইরে। সামাজিক মাধ্যমে সেটা ভাইরাল হলে ব্রাজিল কোচের কাছে ব্যাপারটা লেগেছে ‘কাঁটা ঘায়ে নুনের ছিটার’ মতো। ব্রাজিলের ক্রীড়াভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ‘গ্লোবো স্পোর্তের’ গত রাতে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে দরিভালকে বলতে শোনা গেছে, ‘আমার মতে তারা যেটা করেছে পুরোপুরি অদ্ভুত। তারা কি একবারও সরাসরি আমাকে জিজ্ঞেস করেছে যে কী হয়েছে? ব্যাপারটা নিয়ে আমি একবারও কথা বলিনি।’
দরিভালের কাছে টাইব্রেকারের ঘটনা ভাইরাল হওয়া বেশি বাড়াবাড়ি মনে হচ্ছে। ব্রাজিল কোচ বলেন, ‘ব্যাপারটা এমনভাবে ছড়াল, যেন অন্য কোনো গ্রহের অদ্ভুত কাজ এখানে করা হচ্ছে। এখন কি আমার হাতে ক্লিপবোর্ড নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকতে হবে? আমার খুবই খারাপ লাগছে কথা বলতে। তবে ঘটনা হচ্ছে যে সামান্য একটা ছবি নিয়ে তারা অযথা বিতর্ক সৃষ্টি করেছে।’
ব্রাজিলের কোন ফুটবলাররা পেনাল্টিতে শট নেবেন, সেই তালিকা দরিভাল করছিলেন উরুগুয়ের বিপক্ষে কোয়ার্টার ফাইনালে। ম্যাচ হারের পর সংবাদ সম্মেলনে ব্যাখ্যাও দিয়েছিলেন। সেই কথার প্রতিধ্বনি এবারও শোনা গেল ‘গ্লোবো স্পোর্তের’ প্রতিবেদনে। ব্রাজিল কোচ বলেন,‘যত পেনাল্টি কিকে আমি অংশ নিয়েছি, কোনোবারই বৃত্তে প্রবেশ করিনি। সবকিছু প্রস্তুতি নিয়েই করা হয়েছে। এখানে বলার কিছু নেই। যতক্ষণ না ভিন্ন কোনো কিছু, অসুবিধা দেখছি, কিছু করিনি। ম্যাচের শেষ মিনিট পর্যন্ত আমরা জানতাম কে পেনাল্টি নেবে।’
কোপা আমেরিকায় কোয়ার্টার ফাইনাল থেকে ছিটকে যাওয়ায় স্বাভাবিকভাবেই হতাশ ব্রাজিল ফুটবল দল। সামাজিক মাধ্যমে ব্রাজিলকে নিয়ে একের পর এক বিদ্রুপ হচ্ছে সেলেসাওদের। এমন পরিস্থিতিতে ব্রাজিল কোচ দরিভাল জুনিয়র থেকে শুরু করে ফুটবলার কেউই রেহাই পাচ্ছেন না সমালোচনার হাত থেকে। ব্রাজিল কোচও তাই চুপ করে থাকতে পারেননি।
ঘটনাটা অ্যালিজিয়েন্ট স্টেডিয়ামে পরশু ব্রাজিল-উরুগুয়ে কোয়ার্টার ফাইনাল ম্যাচ নিয়ে। মূল ম্যাচ ১-১ গোলে ড্রয়ের পর ক্যামেরার লেন্স বারবার ঘুরে যাচ্ছিল দুই দলের ডাগআউটের দিকে। ক্যামেরায় দেখা গেছে, উরুগুয়ের খেলোয়াড়েরা বৃত্ত তৈরি করে দাঁড়িয়ে কথা শুনছেন কোচ মার্সেলো বিয়েলসার। ব্রাজিলের চিত্রটা ছিল ভিন্ন। খেলোয়াড়েরা বৃত্তাকারে দাঁড়িয়ে কথা বললেও দরিভাল ছিলেন বৃত্তের বাইরে। সামাজিক মাধ্যমে সেটা ভাইরাল হলে ব্রাজিল কোচের কাছে ব্যাপারটা লেগেছে ‘কাঁটা ঘায়ে নুনের ছিটার’ মতো। ব্রাজিলের ক্রীড়াভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ‘গ্লোবো স্পোর্তের’ গত রাতে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে দরিভালকে বলতে শোনা গেছে, ‘আমার মতে তারা যেটা করেছে পুরোপুরি অদ্ভুত। তারা কি একবারও সরাসরি আমাকে জিজ্ঞেস করেছে যে কী হয়েছে? ব্যাপারটা নিয়ে আমি একবারও কথা বলিনি।’
দরিভালের কাছে টাইব্রেকারের ঘটনা ভাইরাল হওয়া বেশি বাড়াবাড়ি মনে হচ্ছে। ব্রাজিল কোচ বলেন, ‘ব্যাপারটা এমনভাবে ছড়াল, যেন অন্য কোনো গ্রহের অদ্ভুত কাজ এখানে করা হচ্ছে। এখন কি আমার হাতে ক্লিপবোর্ড নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকতে হবে? আমার খুবই খারাপ লাগছে কথা বলতে। তবে ঘটনা হচ্ছে যে সামান্য একটা ছবি নিয়ে তারা অযথা বিতর্ক সৃষ্টি করেছে।’
ব্রাজিলের কোন ফুটবলাররা পেনাল্টিতে শট নেবেন, সেই তালিকা দরিভাল করছিলেন উরুগুয়ের বিপক্ষে কোয়ার্টার ফাইনালে। ম্যাচ হারের পর সংবাদ সম্মেলনে ব্যাখ্যাও দিয়েছিলেন। সেই কথার প্রতিধ্বনি এবারও শোনা গেল ‘গ্লোবো স্পোর্তের’ প্রতিবেদনে। ব্রাজিল কোচ বলেন,‘যত পেনাল্টি কিকে আমি অংশ নিয়েছি, কোনোবারই বৃত্তে প্রবেশ করিনি। সবকিছু প্রস্তুতি নিয়েই করা হয়েছে। এখানে বলার কিছু নেই। যতক্ষণ না ভিন্ন কোনো কিছু, অসুবিধা দেখছি, কিছু করিনি। ম্যাচের শেষ মিনিট পর্যন্ত আমরা জানতাম কে পেনাল্টি নেবে।’
জিয়ানলুইজি দোন্নারুম্মার ওপর গত রাতে কী ভর করেছিল, সেটা তিনিই ভালো জানেন। পিএসজির রক্ষণদুর্গে বারবার হানা দেওয়া আর্সেনালকে গোলই করতে দেননি। যত ভাবেই গোলের চেষ্টা করুক না কেন, দোন্নারুম্মার বীরত্বের কাছে বারবার হার মানতে হয়েছে আর্সেনালকে।
৩২ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে গতকাল দ্বিতীয় দিনের শেষ বিকেলে এলোমেলো হয়ে পড়েছিল বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত-মুশফিকুর রহিমরা করেছিলেন ‘আত্মহত্যা’। আজ তৃতীয় দিনের সকালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সাবলীলভাবে খেলছে বাংলাদেশ।
১ ঘণ্টা আগে২০০৮-এর ১১ এপ্রিল ফয়সালাবাদের ইকবাল স্টেডিয়ামে ওয়ানডেতে মুখোমুখি হয়েছিল বাংলাদেশ-পাকিস্তান। এই মাঠে এখন পর্যন্ত এটাই সবশেষ কোনো আন্তর্জাতিক ম্যাচ। অবশেষে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সিরিজ দিয়েই ইকবাল স্টেডিয়ামে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট আয়োজনের অপেক্ষা ফুরোচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেসকাল থেকেই চট্টগ্রামের আকাশে ছিল মেঘের আনাগোনা। চারপাশে গুমোট আবহাওয়া। আবহাওয়ার পূর্বাভাসে যেমনটা বলা হয়েছিল, তেমনটিই দেখা যায় চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে টেস্টের তৃতীয় দিনের সকালে।
৩ ঘণ্টা আগে