নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চোখ যেদিকে যায় সেখানেই দেখা মেলে সাদা জার্সির। অনুমিতভাবে ঢাকা জাতীয় স্টেডিয়ামের গ্যালারিও ছেয়ে গেছে সাদা সমুদ্রে। অনেকে আবার সকাল থেকে এসেই দাঁড়িয়েছেন লাইনে। সবার প্রত্যাশা একই-বাংলাদেশের জয়। আজ সন্ধ্যা ৭টায় এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের ম্যাচে সিঙ্গাপুরের মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ। ম্যাচটি ঘিরে উন্মাদনা সৃষ্টি হয়েছে অনেক আগে থেকেই। তাই তো ঈদের ছুটিতেও দূর দুরান্ত থেকে এসেছেন দর্শক।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ থেকে আসা অ্যাডভোকেট মোশারফ হোসেন বলেন, ‘ফিরোজ কামাল একাডেমি থেকে আমরা ১৬-১৭ জন ফুটবলার নিয়ে খেলা দেখতে এসেছি। ইনশা আল্লাহ ২-১ গোলে জিতব। এ ছাড়া আমাদের পরিচিত আরেকটি একাডেমি থেকে বেশ কয়েকজন এসেছে।’
হামজা চৌধুরী-শমিত শোমদের খেলা দেখতে চট্টগ্রাম থেকে সকালে ঢাকায় এসেছেন মারুফ ইসলাম। ‘ফ্যান্টাস্টিক ফোর’ লেখা প্ল্যাকার্ড নিয়ে তিনি বলেন, ‘ম্যাচ দেখার জন্য ঢাকায় এসেছি। ফ্যান্টাস্টিক ফোর নামে মারভেলের একটি সিনেমা রয়েছে। আমার কাছে ফ্যান্টাস্টিক ফোর হলো জামাল, হামজা, শমিত ও ফাহামিদুল। আশা করি আমরা ২-১ গোলে জিতব। প্রতিপক্ষকে একটু হলেও সম্মান দেওয়া দরকার। আমি চাই ফাহামিদুল গোল করুক। হামজাকে গোল করতে হবে না, সে অ্যাসিস্ট করলেই যথেষ্ট। এ ছাড়া শমিতের কাছেও অ্যাসিস্ট চাই।’
দুপুর ২টার দিকে গেট খোলার কথা থাকলেও তা খুলেছে আধ ঘণ্টা পর। অনেকটা খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে হেঁটে স্টেডিয়ামে প্রবেশ করেন ৬৮ বছর বয়সী মোহাম্মদ শাহজাহান। তিনি বলেন, ‘আমার ছেলে ব্যাংকে চাকরি করে, সে টিকিট কিনে দিয়েছে। অনেক আগে থেকেই খেলা দেখি। আমি চাই বাংলাদেশ জিতুক।’
কনটেন্ট ক্রিয়েটর সিহাব হাসান নিয়ন বলেন, ‘আমার চাওয়া বাংলাদেশ যেন জিতে। যত গোলেই হোক সেটা কোনো সমস্যা নেই। ১-০ গোলে হলেও আমি সন্তুষ্ট থাকব। তবে জেতাটা গুরুত্বপূর্ণ।’
১১ বছরের ছেলেকে নিয়ে নারায়ণগঞ্জ থেকে খেলা দেখতে এসেছেন মাসুদ। তাঁর ছেলে খানজাদার ঘুম কেড়ে নিয়েছে এই ম্যাচ, ‘হামজা আমার প্রিয় খেলোয়াড়। ২-১ গোলে জিতব। ম্যাচ দেখার রোমাঞ্চে গত তিন দিন ধরে ঘুমাতে পারিনি।’
৪ জুন ভুটানের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে অভিষেক হয় আল আমিনের। বাবা আমিনুলের ইসলামের আশা সিঙ্গাপুরের বিপক্ষেও খেলার সুযোগ পাবেন ছেলে, ‘ছেলের খেলা দেখতে এসেছি খুবই ভালো লাগছে। আরও ভালো লাগবে যদি আমার ছেলে ম্যাচের শুরু থেকে খেলে। বাড়ি থেকে আজই এসেছি খেলা দেখার আশায়। আশা করি, গোল করতে পারবে ইনশা আল্লাহ। হামজার ঘাড়ের ওপরে উঠে স্বপ্ন পূরণ করবে।’
চোখ যেদিকে যায় সেখানেই দেখা মেলে সাদা জার্সির। অনুমিতভাবে ঢাকা জাতীয় স্টেডিয়ামের গ্যালারিও ছেয়ে গেছে সাদা সমুদ্রে। অনেকে আবার সকাল থেকে এসেই দাঁড়িয়েছেন লাইনে। সবার প্রত্যাশা একই-বাংলাদেশের জয়। আজ সন্ধ্যা ৭টায় এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের ম্যাচে সিঙ্গাপুরের মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ। ম্যাচটি ঘিরে উন্মাদনা সৃষ্টি হয়েছে অনেক আগে থেকেই। তাই তো ঈদের ছুটিতেও দূর দুরান্ত থেকে এসেছেন দর্শক।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ থেকে আসা অ্যাডভোকেট মোশারফ হোসেন বলেন, ‘ফিরোজ কামাল একাডেমি থেকে আমরা ১৬-১৭ জন ফুটবলার নিয়ে খেলা দেখতে এসেছি। ইনশা আল্লাহ ২-১ গোলে জিতব। এ ছাড়া আমাদের পরিচিত আরেকটি একাডেমি থেকে বেশ কয়েকজন এসেছে।’
হামজা চৌধুরী-শমিত শোমদের খেলা দেখতে চট্টগ্রাম থেকে সকালে ঢাকায় এসেছেন মারুফ ইসলাম। ‘ফ্যান্টাস্টিক ফোর’ লেখা প্ল্যাকার্ড নিয়ে তিনি বলেন, ‘ম্যাচ দেখার জন্য ঢাকায় এসেছি। ফ্যান্টাস্টিক ফোর নামে মারভেলের একটি সিনেমা রয়েছে। আমার কাছে ফ্যান্টাস্টিক ফোর হলো জামাল, হামজা, শমিত ও ফাহামিদুল। আশা করি আমরা ২-১ গোলে জিতব। প্রতিপক্ষকে একটু হলেও সম্মান দেওয়া দরকার। আমি চাই ফাহামিদুল গোল করুক। হামজাকে গোল করতে হবে না, সে অ্যাসিস্ট করলেই যথেষ্ট। এ ছাড়া শমিতের কাছেও অ্যাসিস্ট চাই।’
দুপুর ২টার দিকে গেট খোলার কথা থাকলেও তা খুলেছে আধ ঘণ্টা পর। অনেকটা খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে হেঁটে স্টেডিয়ামে প্রবেশ করেন ৬৮ বছর বয়সী মোহাম্মদ শাহজাহান। তিনি বলেন, ‘আমার ছেলে ব্যাংকে চাকরি করে, সে টিকিট কিনে দিয়েছে। অনেক আগে থেকেই খেলা দেখি। আমি চাই বাংলাদেশ জিতুক।’
কনটেন্ট ক্রিয়েটর সিহাব হাসান নিয়ন বলেন, ‘আমার চাওয়া বাংলাদেশ যেন জিতে। যত গোলেই হোক সেটা কোনো সমস্যা নেই। ১-০ গোলে হলেও আমি সন্তুষ্ট থাকব। তবে জেতাটা গুরুত্বপূর্ণ।’
১১ বছরের ছেলেকে নিয়ে নারায়ণগঞ্জ থেকে খেলা দেখতে এসেছেন মাসুদ। তাঁর ছেলে খানজাদার ঘুম কেড়ে নিয়েছে এই ম্যাচ, ‘হামজা আমার প্রিয় খেলোয়াড়। ২-১ গোলে জিতব। ম্যাচ দেখার রোমাঞ্চে গত তিন দিন ধরে ঘুমাতে পারিনি।’
৪ জুন ভুটানের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে অভিষেক হয় আল আমিনের। বাবা আমিনুলের ইসলামের আশা সিঙ্গাপুরের বিপক্ষেও খেলার সুযোগ পাবেন ছেলে, ‘ছেলের খেলা দেখতে এসেছি খুবই ভালো লাগছে। আরও ভালো লাগবে যদি আমার ছেলে ম্যাচের শুরু থেকে খেলে। বাড়ি থেকে আজই এসেছি খেলা দেখার আশায়। আশা করি, গোল করতে পারবে ইনশা আল্লাহ। হামজার ঘাড়ের ওপরে উঠে স্বপ্ন পূরণ করবে।’
ঘুমিয়ে পড়া বাংলাদেশ ফুটবল জেগে ওঠার স্বপ্ন দেখছে প্রবাসী ফুটবলারদের ঘিরে। ১০ জুন সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের ম্যাচে শুরুর একাদশে ৫ জনই ছিলেন প্রবাসী। যদিও ম্যাচটি জিততে পারেনি বাংলাদেশ, হেরেছে ২-১ গোলে। শুরুতে ধাক্কা খেলেও সফলতার খোঁজে বাংলাদেশ চোখ রাখতে পারে সুরিনামের দিকে।
১ সেকেন্ড আগেক্লাব বিশ্বকাপে আজ নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে মাঠে নামছে রিয়াল মাদ্রিদ ও ম্যানচেস্টার সিটি। রাত ১টায় রিয়াল খেলকে পাচুয়ার বিপক্ষে। নিজেদের প্রথম ম্যাচে আল হিলালের সঙ্গে ড্র করেছে তারা। কাল সকাল ৭টায় ম্যানসিটি মাঠে নামবে সৌদির ক্লাব আল আইনের বিপক্ষে।
৮ মিনিট আগেআর্জেন্টিনা জিতল সবশেষ ফুটবল বিশ্বকাপ। ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপেও লাতিনের দলগুলো যেভাবে দাপট দেখাচ্ছে—তাহলে কি এবার এই টুর্নামেন্টও জিতবে লাতিন আমেরিকার কোনো ক্লাব? এই প্রশ্নে ব্রাজিলিয়ান ক্লাব ফ্ল্যামেঙ্গোর কোচ ফিলিপে লুইসের উত্তর অন্তত ‘হ্যাঁ’।
২৪ মিনিট আগেগলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১৪ ঘণ্টা আগে