নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে নিজেদের সেরাটা দিয়েছে বাংলাদেশ ফুটবল দল। তবু জাতীয় স্টেডিয়ামে জয় নিয়ে মাঠ ছাড়তে পারেনি হাভিয়ের কাবরেরার বাংলাদেশ। রেফারি ক্লিফোর্ড দায়পুয়াত শেষ বাঁশি বাজাতেই পরাজয়ের হতাশা নিয়ে মাঠ ছাড়তে হয় হামজা-শমিতদের।
ভুটানের বিপক্ষে ৪ জুন প্রীতি ম্যাচে জয়ের পরই বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচ নিয়ে ভক্ত-সমর্থকদের উন্মাদনা বেড়ে যায়। জাতীয় স্টেডিয়ামে গতকাল সিঙ্গাপুর ম্যাচ দেখতে ভক্ত-সমর্থকেরা দুপুর থেকেই ভিড় করতে শুরু করেন। শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত হামজা-তারিকেরা প্রাণপণ চেষ্টা করেও ২-১ গোলের হারে মাঠ ছাড়তে হয়েছে বাংলাদেশকে। হারের পর হামজার চোখেমুখে দেখা গেছে হতাশার ছাপ। সামাজিক মাধ্যমে এক পোস্টে বাংলাদেশের তারকা মিডফিল্ডার লিখেছেন, ‘আমরা যেমনটা চেয়েছিলাম,তা হয়নি! কিন্তু দল ও জাতি হিসেবে আমরা গর্বিত হতে পারি!! আমাদের ইতিবাচক থাকতে হবে; কারণ, এটা তো মাত্র শুরু।’
এএফসি এশিয়ান কাপ বাছাইপর্বের তৃতীয় রাউন্ডে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়েই বাংলাদেশের জার্সিতে অভিষেক হয়েছে শমিতের। অভিষেকেই নজর কেড়েছেন এই মিডফিল্ডার। হামজা-ফাহামিদুলের সঙ্গে শমিতের বোঝাপড়াটাও ছিল দেখার মতো। সিঙ্গাপুর ম্যাচ শেষে নিজের অফিশিয়াল ইনস্টাগ্রাম হ্যান্ডলে এক পোস্টে শমিত লিখেছেন, ‘এই দলের অংশ হতে পেরে অনেক গর্বিত আমি। সতীর্থ, কোচিং স্টাফ, বাফুফের সব সদস্য ও ভক্ত-সমর্থকদের ধন্যবাদ এভাবে গ্রহণ করার জন্য। এ তো সবে শুরু।’
সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে হারের পর স্বাভাবিকভাবেই হতাশ শমিত। একই সঙ্গে দলের পারফরম্যান্স দেখে গর্বও হচ্ছে তাঁর। ২৭ বছর বয়সী এই মিডফিল্ডার বলেন,
‘ধন্যবাদ বাংলাদেশ। প্রথমবারের মতো এই দেশের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করার এবং খেলার অসাধারণ এক অনুভূতি হয়েছে। আমরা যা চেয়েছি, তা করতে পারিনি। এ কারণে কিছুটা হতাশ।’
এএফসি এশিয়ান কাপ বাছাইপর্বের তৃতীয় রাউন্ডে বাংলাদেশ পড়েছে ‘সি’ গ্রুপে। এই গ্রুপের অপর তিন দল ভারত, সিঙ্গাপুর ও হংকং। পয়েন্ট তালিকার প্রথম দুইয়ে থাকা সিঙ্গাপুর, হংকং উভয়েরই পয়েন্ট ৪। বাংলাদেশ ও ভারত অবস্থান করছে তিন ও চার নম্বরে। দুই দলেরই পয়েন্ট ১। মূলপর্বে খেলতে হলে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হওয়ার বিকল্প নেই হামজা চৌধুরী, শমিত শোম, ফাহামিদুলদের।
এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে বাংলাদেশের পরের ম্যাচ চার মাস পর। ৯ অক্টোবর হংকংকে আতিথেয়তা দেবে বাংলাদেশ। হংকংয়ের মাঠে এরপর ১৪ অক্টোবর খেলবেন হামজা-শমিতরা।
সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে নিজেদের সেরাটা দিয়েছে বাংলাদেশ ফুটবল দল। তবু জাতীয় স্টেডিয়ামে জয় নিয়ে মাঠ ছাড়তে পারেনি হাভিয়ের কাবরেরার বাংলাদেশ। রেফারি ক্লিফোর্ড দায়পুয়াত শেষ বাঁশি বাজাতেই পরাজয়ের হতাশা নিয়ে মাঠ ছাড়তে হয় হামজা-শমিতদের।
ভুটানের বিপক্ষে ৪ জুন প্রীতি ম্যাচে জয়ের পরই বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচ নিয়ে ভক্ত-সমর্থকদের উন্মাদনা বেড়ে যায়। জাতীয় স্টেডিয়ামে গতকাল সিঙ্গাপুর ম্যাচ দেখতে ভক্ত-সমর্থকেরা দুপুর থেকেই ভিড় করতে শুরু করেন। শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত হামজা-তারিকেরা প্রাণপণ চেষ্টা করেও ২-১ গোলের হারে মাঠ ছাড়তে হয়েছে বাংলাদেশকে। হারের পর হামজার চোখেমুখে দেখা গেছে হতাশার ছাপ। সামাজিক মাধ্যমে এক পোস্টে বাংলাদেশের তারকা মিডফিল্ডার লিখেছেন, ‘আমরা যেমনটা চেয়েছিলাম,তা হয়নি! কিন্তু দল ও জাতি হিসেবে আমরা গর্বিত হতে পারি!! আমাদের ইতিবাচক থাকতে হবে; কারণ, এটা তো মাত্র শুরু।’
এএফসি এশিয়ান কাপ বাছাইপর্বের তৃতীয় রাউন্ডে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়েই বাংলাদেশের জার্সিতে অভিষেক হয়েছে শমিতের। অভিষেকেই নজর কেড়েছেন এই মিডফিল্ডার। হামজা-ফাহামিদুলের সঙ্গে শমিতের বোঝাপড়াটাও ছিল দেখার মতো। সিঙ্গাপুর ম্যাচ শেষে নিজের অফিশিয়াল ইনস্টাগ্রাম হ্যান্ডলে এক পোস্টে শমিত লিখেছেন, ‘এই দলের অংশ হতে পেরে অনেক গর্বিত আমি। সতীর্থ, কোচিং স্টাফ, বাফুফের সব সদস্য ও ভক্ত-সমর্থকদের ধন্যবাদ এভাবে গ্রহণ করার জন্য। এ তো সবে শুরু।’
সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে হারের পর স্বাভাবিকভাবেই হতাশ শমিত। একই সঙ্গে দলের পারফরম্যান্স দেখে গর্বও হচ্ছে তাঁর। ২৭ বছর বয়সী এই মিডফিল্ডার বলেন,
‘ধন্যবাদ বাংলাদেশ। প্রথমবারের মতো এই দেশের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করার এবং খেলার অসাধারণ এক অনুভূতি হয়েছে। আমরা যা চেয়েছি, তা করতে পারিনি। এ কারণে কিছুটা হতাশ।’
এএফসি এশিয়ান কাপ বাছাইপর্বের তৃতীয় রাউন্ডে বাংলাদেশ পড়েছে ‘সি’ গ্রুপে। এই গ্রুপের অপর তিন দল ভারত, সিঙ্গাপুর ও হংকং। পয়েন্ট তালিকার প্রথম দুইয়ে থাকা সিঙ্গাপুর, হংকং উভয়েরই পয়েন্ট ৪। বাংলাদেশ ও ভারত অবস্থান করছে তিন ও চার নম্বরে। দুই দলেরই পয়েন্ট ১। মূলপর্বে খেলতে হলে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হওয়ার বিকল্প নেই হামজা চৌধুরী, শমিত শোম, ফাহামিদুলদের।
এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে বাংলাদেশের পরের ম্যাচ চার মাস পর। ৯ অক্টোবর হংকংকে আতিথেয়তা দেবে বাংলাদেশ। হংকংয়ের মাঠে এরপর ১৪ অক্টোবর খেলবেন হামজা-শমিতরা।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৬ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
৮ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
৯ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
৯ ঘণ্টা আগে