যেখানে শেষ করেছিলেন, ঠিক যেন সেখান থেকেই শুরু করলেন লিওনেল মেসি। সর্বশেষ ম্যাচে জোড়া গোলের পর আজও জোড়া গোল করলেন আর্জেন্টাইন তারকা। তাঁর জোড়া গোলে ইন্টার মায়ামির শেষ ষোলোও নিশ্চিত হয়েছে।
অরল্যান্ডো সিটিকে ৩–১ গোলে হারানোর ম্যাচে অন্য গোলটি করেছেন জোসেফ মার্তিনেজ। গত ম্যাচের মতো গোল উৎসবের শুরুটা আজও করেছেন মেসি। সেদিন আটলান্টা ইউনাইটেডের বিপক্ষে ৮ মিনিটে গোল করলেও আজ এক মিনিট আগেই গোল পেয়েছেন। রবার্ট টেলরের বাড়ানো চিপ বুক দিয়ে নামিয়ে বাঁ পায়ের ভলিতে গোল করেন মেসি।
তবে মেসিরা লিডটা বেশিক্ষণ ধরে রাখতে পারেননি। ১০ মিনিট পরেই গোল শোধ দেয় অরল্যান্ডো। প্রথমবার প্রতিপক্ষের এক খেলোয়াড়ের শট মায়ামি গোলরক্ষক ড্রেক ক্যালেন্ডার সেভ করলেও ফিরতি বলে জটলার মধ্যে থেকে সিজার আরাউহো গোল করেন। বিরতিতে ১–১ সমতায় যাওয়ার আগে মায়ামি আবারও লিড নেওয়ার সুযোগ পেয়েছিল। ৩১ মিনিটে বক্সের ভেতর থেকে মেসির নেওয়া শট বারে লাগায় তা আর হয়নি। দ্বিতীয়বার মেসিকে হতাশ করেন অরল্যান্ডের গোলরক্ষক পেদ্রো গ্যালিসে। ৪৫ মিনিটে সাতবারের ব্যালন ডি’অর বিজয়ীর নেওয়া ফ্রিকিককে দুর্দান্তভাবে সেভ দেন তিনি।
বিরতির পর অবশ্য গোল পেতে খুব বেশি সময় অপেক্ষা করতে হয়নি মায়ামিকে। ৪৮ মিনিটে বক্সের মধ্যে মার্তিনেজকে ফাউল করেন অরল্যান্ডের এক ডিফেন্ডার। রেফারি পেনাল্টির বাঁশি বাজালে তা নিতে আসেননি মেসি। সতীর্থ মার্তিনেজকে শট নিতে দেন তিনি। উপহার পেয়ে গোল করতে ভুল করেননি ভেনেজুয়েলার স্ট্রাইকার। পরে অবশ্য মেসিকে দিয়ে এক গোল করিয়ে উপহারও পরিশোধ করেছেন তিনি।
পরিশোধ করার ঘটনাটি ৭২ মিনিটে। ডান প্রান্ত থেকে বলে নিজে গোল করার চেষ্টা না করে কিছুটা পাশে দাঁড়ানো মেসিকে পাস দেন মার্তিনেজ। মায়ামির অধিনায়ক বক্সের মধ্যে যে জায়গায় দাঁড়িয়ে ছিলেন, সেখান থেকে গোল করা সময়ের ব্যাপার ছিল। ডান পায়ের ভলিতে তিনি তা-ই করলেন। জোড়া গোলের পর উদ্যাপনটা ছিল দেখার মতো। সতীর্থ মার্তিনেজের কোলের ওপরে চড়ে বসলেন।
চাইলে হয়তো হ্যাটট্রিকটাও করতে পারতেন মেসি, যদি সতীর্থকে স্পটকিকটা নিতে না দিতেন। অন্যথায় গোল পোস্টও বাধা না হলে। তিন ম্যাচ খেলে প্রতিটিতে গোল করলেন তিনি। তাঁর মোট গোল এখন ৫। তবে চাওয়ার জিনিস না পেলেও যা কখনোই চাননি, সেটি পেয়েছেন মেসি। প্রথমবারের মতো মায়ামির হয়ে হলুদ কার্ড পেয়েছেন ২১ মিনিটে প্রতিপক্ষের এক খেলোয়াড়কে ল্যাং মেরে। এর মাঝে ৫৭ মিনিটে তাঁকে কনুই দিয়ে বুকে ধাক্কা মারায় কিছুটা হাতাহাতিও হয়েছে ম্যাচে। আর ৬৩ মিনিটে একটা ছোট মিলনমেলাও হলো মাঠে। মেসি–বুসকেতসের সঙ্গে সে সময় মাঠে বদলি নেমেছিলেন জর্দি আলবা। এতে করে ২০২১ সালের পর আবারও একসঙ্গে মাঠে জুটি বাধলেন বার্সেলোনার সাবেক তিন খেলোয়াড়।
যেখানে শেষ করেছিলেন, ঠিক যেন সেখান থেকেই শুরু করলেন লিওনেল মেসি। সর্বশেষ ম্যাচে জোড়া গোলের পর আজও জোড়া গোল করলেন আর্জেন্টাইন তারকা। তাঁর জোড়া গোলে ইন্টার মায়ামির শেষ ষোলোও নিশ্চিত হয়েছে।
অরল্যান্ডো সিটিকে ৩–১ গোলে হারানোর ম্যাচে অন্য গোলটি করেছেন জোসেফ মার্তিনেজ। গত ম্যাচের মতো গোল উৎসবের শুরুটা আজও করেছেন মেসি। সেদিন আটলান্টা ইউনাইটেডের বিপক্ষে ৮ মিনিটে গোল করলেও আজ এক মিনিট আগেই গোল পেয়েছেন। রবার্ট টেলরের বাড়ানো চিপ বুক দিয়ে নামিয়ে বাঁ পায়ের ভলিতে গোল করেন মেসি।
তবে মেসিরা লিডটা বেশিক্ষণ ধরে রাখতে পারেননি। ১০ মিনিট পরেই গোল শোধ দেয় অরল্যান্ডো। প্রথমবার প্রতিপক্ষের এক খেলোয়াড়ের শট মায়ামি গোলরক্ষক ড্রেক ক্যালেন্ডার সেভ করলেও ফিরতি বলে জটলার মধ্যে থেকে সিজার আরাউহো গোল করেন। বিরতিতে ১–১ সমতায় যাওয়ার আগে মায়ামি আবারও লিড নেওয়ার সুযোগ পেয়েছিল। ৩১ মিনিটে বক্সের ভেতর থেকে মেসির নেওয়া শট বারে লাগায় তা আর হয়নি। দ্বিতীয়বার মেসিকে হতাশ করেন অরল্যান্ডের গোলরক্ষক পেদ্রো গ্যালিসে। ৪৫ মিনিটে সাতবারের ব্যালন ডি’অর বিজয়ীর নেওয়া ফ্রিকিককে দুর্দান্তভাবে সেভ দেন তিনি।
বিরতির পর অবশ্য গোল পেতে খুব বেশি সময় অপেক্ষা করতে হয়নি মায়ামিকে। ৪৮ মিনিটে বক্সের মধ্যে মার্তিনেজকে ফাউল করেন অরল্যান্ডের এক ডিফেন্ডার। রেফারি পেনাল্টির বাঁশি বাজালে তা নিতে আসেননি মেসি। সতীর্থ মার্তিনেজকে শট নিতে দেন তিনি। উপহার পেয়ে গোল করতে ভুল করেননি ভেনেজুয়েলার স্ট্রাইকার। পরে অবশ্য মেসিকে দিয়ে এক গোল করিয়ে উপহারও পরিশোধ করেছেন তিনি।
পরিশোধ করার ঘটনাটি ৭২ মিনিটে। ডান প্রান্ত থেকে বলে নিজে গোল করার চেষ্টা না করে কিছুটা পাশে দাঁড়ানো মেসিকে পাস দেন মার্তিনেজ। মায়ামির অধিনায়ক বক্সের মধ্যে যে জায়গায় দাঁড়িয়ে ছিলেন, সেখান থেকে গোল করা সময়ের ব্যাপার ছিল। ডান পায়ের ভলিতে তিনি তা-ই করলেন। জোড়া গোলের পর উদ্যাপনটা ছিল দেখার মতো। সতীর্থ মার্তিনেজের কোলের ওপরে চড়ে বসলেন।
চাইলে হয়তো হ্যাটট্রিকটাও করতে পারতেন মেসি, যদি সতীর্থকে স্পটকিকটা নিতে না দিতেন। অন্যথায় গোল পোস্টও বাধা না হলে। তিন ম্যাচ খেলে প্রতিটিতে গোল করলেন তিনি। তাঁর মোট গোল এখন ৫। তবে চাওয়ার জিনিস না পেলেও যা কখনোই চাননি, সেটি পেয়েছেন মেসি। প্রথমবারের মতো মায়ামির হয়ে হলুদ কার্ড পেয়েছেন ২১ মিনিটে প্রতিপক্ষের এক খেলোয়াড়কে ল্যাং মেরে। এর মাঝে ৫৭ মিনিটে তাঁকে কনুই দিয়ে বুকে ধাক্কা মারায় কিছুটা হাতাহাতিও হয়েছে ম্যাচে। আর ৬৩ মিনিটে একটা ছোট মিলনমেলাও হলো মাঠে। মেসি–বুসকেতসের সঙ্গে সে সময় মাঠে বদলি নেমেছিলেন জর্দি আলবা। এতে করে ২০২১ সালের পর আবারও একসঙ্গে মাঠে জুটি বাধলেন বার্সেলোনার সাবেক তিন খেলোয়াড়।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১০ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১২ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৩ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৩ ঘণ্টা আগে