নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অনূর্ধ্ব-১৯ সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে সাকল্যে ২০ মিনিট সুযোগ পেয়েছেন আব্দুল কাদির। তাতে কী; এরই মধ্যে নামটা যথেষ্ট পরিচিত হয়ে উঠেছে দেশের ফুটবল সমর্থকদের কাছে। সদ্য সমাপ্ত যুব সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে রানার্সআপ বাংলাদেশের পারফরম্যান্স যথেষ্ট প্রশংসনীয় ছিল। মুরশেদ-ফয়সালদের পারফরম্যান্স বিশেষ আশাবাদী করে তুলেছে দেশের ফুটবলকে। পারফরম্যান্সে মুরশেদ-ফয়সালদের সঙ্গে তুলনীয় না হলেও কাদির পরিচিতি পেয়েছেন অন্য কারণে।
গত মার্চের শেষ দিকে চার প্রবাসী ফুটবলার ট্রায়াল দিয়েছিলেন অনূর্ধ্ব-১৯ সাফ চ্যাম্পিয়নশিপের দলে জায়গা করে নিতে। ট্রায়ালের নানা ধাপ পেরিয়ে শেষ পর্যন্ত সাফ চ্যাম্পিয়নশিপের দলে সুযোগ হয়েছিল কাদির আর ফারজাদ আফতাবের। ফারজাদ কোনো ম্যাচ খেলার সুযোগ না পেলেও কাদির নেমেছিলেন মালদ্বীপের ম্যাচে। দ্বিতীয়ার্ধে নামার ১০ মিনিটের মধ্যে হলুদ কার্ড দেখেন কাদির। ২০ মিনিটের মতো খেলানোর পর তাঁকে উঠিয়ে নেন কোচ গোলাম রব্বানী ছোটন। পুরো টুর্নামেন্টে আর সুযোগ মেলেনি কাদিরের। প্রবাসী ফুটবলাররা যথেষ্ট সুযোগ না পাওয়ায় সমর্থকদের বেশ সমালোচনার মুখে পড়তে হয়েছে কোচ ছোটনকে।
যথেষ্ট ম্যাচ খেলার সুযোগ না পাওয়ায় কাদিরের কিছুটা মন খারাপ হলেও তিনি মনে করেন, কোচ দলকে জেতাতে যেটা দরকার, সেটাই করেছেন। ভারত থেকে ঢাকায় ফিরে কাদির চলে গেছেন সিলেটে আত্মীয়স্বজনের বাড়িতে সময় কাটাতে। সেখান থেকে কাল ফোনে তিনি বললেন, ‘মন খারাপ লেগেছিল (সুযোগ না পেয়ে)। তবে কোচ যেটা ভালো বুঝেছেন, সেটাই করেছেন।’ একটু থেমে কাদির আরও যোগ করলেন, ‘মালদ্বীপের বিপক্ষে খেললাম ২০ মিনিট। এর মধ্যে হলুদ কার্ড দেখলাম। এরপর স্যার (ছোটন) আমাকে উঠিয়ে নিয়েছেন। পরের ম্যাচগুলোয় আমাকে খেলাননি দেশের জন্য। প্রথম এসেছি, আন্তর্জাতিক পর্যায়ে আমার সেভাবে অভিজ্ঞতা নেই। যতটা রয়েছে দলের স্যামুয়েল, কামাল, ফয়সাল ও মুর্শেদের। ওরা চার-পাঁচ বছর এই দলে খেলছে। এ কারণে হতে পারে (সুযোগ না দেওয়া)।’
ইতালিপ্রবাসী কাদিরের বাংলাদেশে আসার পেছনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে ডেনমার্কপ্রবাসী কোচ সাকিব মাহমুদের। ঢাকায় এসে শুরুতে আবহাওয়ার চ্যালেঞ্জ নিতে হয়েছে কাদিরকে। এরপর ধীরে ধীরে মানিয়ে নিয়ে নিজের সেরাটা দিয়েছেন এই লেফট উইঙ্গার। এ দুই মাসে দলের মধ্যে সবচেয়ে ভালো বন্ধুত্ব হয়েছে তাঁর ফয়সাল ও মুরশেদের সঙ্গে। কাদিরের কাছে সবচেয়ে উপভোগ্য ছিল যশোরের শামসুল হুদা একাডেমিতে করা প্রস্তুতি ক্যাম্প।
আপাতত কয়েক দিন সিলেটে কাটিয়ে কাদির ১০ জুন ঢাকায় বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচ দেখে ফিরে যাবেন ইতালিতে। গত দুই মাসে নিজের উপলব্ধি নিয়ে বললেন, ‘আমার স্ট্যামিনা বাড়াতে হবে। মাঠে দম বাড়াতে হবে। সামনে এলে ভালোভাবে প্রস্তুতি নিয়ে আসব।’ তবে এ কদিনে মানুষের যে ভালোবাসা তিনি পেয়েছেন, তাতে রীতিমতো মুগ্ধ কাদির, ‘বাংলাদেশের মানুষ এত ভালোবেসেছে, ভবিষ্যতে আবার আসতে উৎসাহিত করবে।’
অনূর্ধ্ব-১৯ সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে সাকল্যে ২০ মিনিট সুযোগ পেয়েছেন আব্দুল কাদির। তাতে কী; এরই মধ্যে নামটা যথেষ্ট পরিচিত হয়ে উঠেছে দেশের ফুটবল সমর্থকদের কাছে। সদ্য সমাপ্ত যুব সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে রানার্সআপ বাংলাদেশের পারফরম্যান্স যথেষ্ট প্রশংসনীয় ছিল। মুরশেদ-ফয়সালদের পারফরম্যান্স বিশেষ আশাবাদী করে তুলেছে দেশের ফুটবলকে। পারফরম্যান্সে মুরশেদ-ফয়সালদের সঙ্গে তুলনীয় না হলেও কাদির পরিচিতি পেয়েছেন অন্য কারণে।
গত মার্চের শেষ দিকে চার প্রবাসী ফুটবলার ট্রায়াল দিয়েছিলেন অনূর্ধ্ব-১৯ সাফ চ্যাম্পিয়নশিপের দলে জায়গা করে নিতে। ট্রায়ালের নানা ধাপ পেরিয়ে শেষ পর্যন্ত সাফ চ্যাম্পিয়নশিপের দলে সুযোগ হয়েছিল কাদির আর ফারজাদ আফতাবের। ফারজাদ কোনো ম্যাচ খেলার সুযোগ না পেলেও কাদির নেমেছিলেন মালদ্বীপের ম্যাচে। দ্বিতীয়ার্ধে নামার ১০ মিনিটের মধ্যে হলুদ কার্ড দেখেন কাদির। ২০ মিনিটের মতো খেলানোর পর তাঁকে উঠিয়ে নেন কোচ গোলাম রব্বানী ছোটন। পুরো টুর্নামেন্টে আর সুযোগ মেলেনি কাদিরের। প্রবাসী ফুটবলাররা যথেষ্ট সুযোগ না পাওয়ায় সমর্থকদের বেশ সমালোচনার মুখে পড়তে হয়েছে কোচ ছোটনকে।
যথেষ্ট ম্যাচ খেলার সুযোগ না পাওয়ায় কাদিরের কিছুটা মন খারাপ হলেও তিনি মনে করেন, কোচ দলকে জেতাতে যেটা দরকার, সেটাই করেছেন। ভারত থেকে ঢাকায় ফিরে কাদির চলে গেছেন সিলেটে আত্মীয়স্বজনের বাড়িতে সময় কাটাতে। সেখান থেকে কাল ফোনে তিনি বললেন, ‘মন খারাপ লেগেছিল (সুযোগ না পেয়ে)। তবে কোচ যেটা ভালো বুঝেছেন, সেটাই করেছেন।’ একটু থেমে কাদির আরও যোগ করলেন, ‘মালদ্বীপের বিপক্ষে খেললাম ২০ মিনিট। এর মধ্যে হলুদ কার্ড দেখলাম। এরপর স্যার (ছোটন) আমাকে উঠিয়ে নিয়েছেন। পরের ম্যাচগুলোয় আমাকে খেলাননি দেশের জন্য। প্রথম এসেছি, আন্তর্জাতিক পর্যায়ে আমার সেভাবে অভিজ্ঞতা নেই। যতটা রয়েছে দলের স্যামুয়েল, কামাল, ফয়সাল ও মুর্শেদের। ওরা চার-পাঁচ বছর এই দলে খেলছে। এ কারণে হতে পারে (সুযোগ না দেওয়া)।’
ইতালিপ্রবাসী কাদিরের বাংলাদেশে আসার পেছনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে ডেনমার্কপ্রবাসী কোচ সাকিব মাহমুদের। ঢাকায় এসে শুরুতে আবহাওয়ার চ্যালেঞ্জ নিতে হয়েছে কাদিরকে। এরপর ধীরে ধীরে মানিয়ে নিয়ে নিজের সেরাটা দিয়েছেন এই লেফট উইঙ্গার। এ দুই মাসে দলের মধ্যে সবচেয়ে ভালো বন্ধুত্ব হয়েছে তাঁর ফয়সাল ও মুরশেদের সঙ্গে। কাদিরের কাছে সবচেয়ে উপভোগ্য ছিল যশোরের শামসুল হুদা একাডেমিতে করা প্রস্তুতি ক্যাম্প।
আপাতত কয়েক দিন সিলেটে কাটিয়ে কাদির ১০ জুন ঢাকায় বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচ দেখে ফিরে যাবেন ইতালিতে। গত দুই মাসে নিজের উপলব্ধি নিয়ে বললেন, ‘আমার স্ট্যামিনা বাড়াতে হবে। মাঠে দম বাড়াতে হবে। সামনে এলে ভালোভাবে প্রস্তুতি নিয়ে আসব।’ তবে এ কদিনে মানুষের যে ভালোবাসা তিনি পেয়েছেন, তাতে রীতিমতো মুগ্ধ কাদির, ‘বাংলাদেশের মানুষ এত ভালোবেসেছে, ভবিষ্যতে আবার আসতে উৎসাহিত করবে।’
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১২ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১৪ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৫ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৫ ঘণ্টা আগে