ক্রীড়া ডেস্ক
প্রায় ৬ বছর ধরে আর্জেন্টিনার বিপক্ষে জয়হীন ব্রাজিল। ২০১৯ সালে জুলাইয়ের পর আলবিসেলেস্তেদের বিপক্ষে জিততে পারেনি সেলেসেওরা। চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীদের বিপক্ষে শেষ চার ম্যাচের মধ্যে একটি ড্র, হেরেছে তিনটিতে। এবার কী আর্জেন্টিনার মাঠে কাঙ্ক্ষিত জয়ের দেখা পাবে ব্রাজিল?
লিওনেল মেসি, পাওলো দিবালা, লাউতারো মার্তিনেজ, লো সেলসোর মতো সেরা তারকা ফুটবলাররা নেই আর্জেন্টিনা দলে। প্রতিপক্ষে তাঁরা না থাকা মানে ব্রাজিলের যেন কিছুটা হলেও স্বস্তি! কিন্তু সেরা ফরোয়ার্ড লাইন ছাড়াও গত সপ্তাহে শক্তিশালী উরুগুয়ের মাঠ থেকে ১-০ গোলে জয় নিয়ে ফিরেছে লিওনেল স্কালোনির দল। আগামী পরশু ব্রাজিলের বিপক্ষে তো তারা খেলবে নিজেদের মাঠে। হোম কন্ডিশনের সুবিধা এমনিতেই তারা পাচ্ছে।
ব্রাজিলের কোচ দরিভাল জুনিয়র মেসি-মার্তিনেজকে নিয়ে আপাতত ভাবতে হচ্ছে না। দুই ড্রয়ের পর সবশেষ তারাও কলম্বিয়ার বিপক্ষে ২-১ গোলে জিতেছে। রাফিনহা-ভিনিসিয়ুস জুনিয়র দুজনই একটি করে গোল করেছেন। দারুণ ছন্দেও রয়েছেন তাঁরা। আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন ম্যাচটা সহজ হবে না।
চোট জর্জর আর্জেন্টিনার শুরুর একাদশে ফিরতে পারেন মিডফিল্ডার রদ্রিগো দি পল। গোলপোস্টে আস্থার এমি মার্তিনেজ আছেন স্কালোনির। রক্ষণে নাহুয়েল মলিনা, ক্রিস্তিয়ান রোমেরো, নিকোলাস ওতামেন্দি ও নিকোলাস তাগলিয়াফিকো। মিডফিল্ডে রদ্রিগো দি পল, অ্যালিক্সেস ম্যাক অ্যালিস্টার ও এনজো ফার্নান্দেজ। অভিজ্ঞ আক্রমণভাগ না হলেও তরুণ হুলিয়ান আলভারেজ, থিয়াগো আলমাদা ও জিলিয়ানো সিমিওনে দেখিয়েছেন তাঁদের দক্ষতা। আলভারেজ মৌসুমজুড়ে দারুণ ছন্দে আছেন। আলামাদা উরুগুয়ের বিপক্ষে করেছিলেন ম্যাচ জেতানো গোল। সে গোলে আবার সহায়তা করেছেন আলভারেজ। সিমিওনেও অসাধারণ খেলেন পুরো মাঠজুড়ে।
ব্রাজিলে দল থেকে এরই মধ্যে ছিটকে গেছেন নিয়মিত গোলরক্ষক আলিসন বেকার। মিড ও রক্ষণে আর্জেন্টিনা বেশ সুদৃঢ়। তবে আক্রমণভাগ বেশ ধারল ব্রাজিল। বুয়েনস আইরেসের এস্তাদিও মনুমেন্তালে বাংলাদেশ সময় আগামী পরশু সকাল ৬টায় শুরু হবে ব্রাজিল-আর্জেন্টিনার ম্যাচ।
আর্জেন্টিনার সম্ভাব্য শুরুর একাদশ: এমিলিয়ানো মার্তিনেজ (গোলরক্ষক), নাহুয়েল মলিনা, ক্রিস্তিয়ান রোমেরো, নিকোলাস ওতামেন্দি, নিকোলাস তাগলিয়াফিকো, রদ্রিগো দি পল, অ্যালিক্সেস ম্যাক অ্যালিস্টার, এনজো ফার্নান্দেজ, জিলিয়ানো সিমিওনে, হুলিয়ান আলভারেজ ও থিয়াগো আলমাদা।
ব্রাজিল সম্ভাব্য শুরুর একাদশ: বেন্তো (গোলরক্ষক), ভ্যান্ডারসন, মারকুইনহোস, লিও অর্টিজ, অ্যান্তেনিও আরানা, জোলিন্তন, আন্দ্রে কস্তা, পেদ্রো, রদ্রিগো, রাফিনহা ও ভিনিসিয়াস।
প্রায় ৬ বছর ধরে আর্জেন্টিনার বিপক্ষে জয়হীন ব্রাজিল। ২০১৯ সালে জুলাইয়ের পর আলবিসেলেস্তেদের বিপক্ষে জিততে পারেনি সেলেসেওরা। চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীদের বিপক্ষে শেষ চার ম্যাচের মধ্যে একটি ড্র, হেরেছে তিনটিতে। এবার কী আর্জেন্টিনার মাঠে কাঙ্ক্ষিত জয়ের দেখা পাবে ব্রাজিল?
লিওনেল মেসি, পাওলো দিবালা, লাউতারো মার্তিনেজ, লো সেলসোর মতো সেরা তারকা ফুটবলাররা নেই আর্জেন্টিনা দলে। প্রতিপক্ষে তাঁরা না থাকা মানে ব্রাজিলের যেন কিছুটা হলেও স্বস্তি! কিন্তু সেরা ফরোয়ার্ড লাইন ছাড়াও গত সপ্তাহে শক্তিশালী উরুগুয়ের মাঠ থেকে ১-০ গোলে জয় নিয়ে ফিরেছে লিওনেল স্কালোনির দল। আগামী পরশু ব্রাজিলের বিপক্ষে তো তারা খেলবে নিজেদের মাঠে। হোম কন্ডিশনের সুবিধা এমনিতেই তারা পাচ্ছে।
ব্রাজিলের কোচ দরিভাল জুনিয়র মেসি-মার্তিনেজকে নিয়ে আপাতত ভাবতে হচ্ছে না। দুই ড্রয়ের পর সবশেষ তারাও কলম্বিয়ার বিপক্ষে ২-১ গোলে জিতেছে। রাফিনহা-ভিনিসিয়ুস জুনিয়র দুজনই একটি করে গোল করেছেন। দারুণ ছন্দেও রয়েছেন তাঁরা। আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন ম্যাচটা সহজ হবে না।
চোট জর্জর আর্জেন্টিনার শুরুর একাদশে ফিরতে পারেন মিডফিল্ডার রদ্রিগো দি পল। গোলপোস্টে আস্থার এমি মার্তিনেজ আছেন স্কালোনির। রক্ষণে নাহুয়েল মলিনা, ক্রিস্তিয়ান রোমেরো, নিকোলাস ওতামেন্দি ও নিকোলাস তাগলিয়াফিকো। মিডফিল্ডে রদ্রিগো দি পল, অ্যালিক্সেস ম্যাক অ্যালিস্টার ও এনজো ফার্নান্দেজ। অভিজ্ঞ আক্রমণভাগ না হলেও তরুণ হুলিয়ান আলভারেজ, থিয়াগো আলমাদা ও জিলিয়ানো সিমিওনে দেখিয়েছেন তাঁদের দক্ষতা। আলভারেজ মৌসুমজুড়ে দারুণ ছন্দে আছেন। আলামাদা উরুগুয়ের বিপক্ষে করেছিলেন ম্যাচ জেতানো গোল। সে গোলে আবার সহায়তা করেছেন আলভারেজ। সিমিওনেও অসাধারণ খেলেন পুরো মাঠজুড়ে।
ব্রাজিলে দল থেকে এরই মধ্যে ছিটকে গেছেন নিয়মিত গোলরক্ষক আলিসন বেকার। মিড ও রক্ষণে আর্জেন্টিনা বেশ সুদৃঢ়। তবে আক্রমণভাগ বেশ ধারল ব্রাজিল। বুয়েনস আইরেসের এস্তাদিও মনুমেন্তালে বাংলাদেশ সময় আগামী পরশু সকাল ৬টায় শুরু হবে ব্রাজিল-আর্জেন্টিনার ম্যাচ।
আর্জেন্টিনার সম্ভাব্য শুরুর একাদশ: এমিলিয়ানো মার্তিনেজ (গোলরক্ষক), নাহুয়েল মলিনা, ক্রিস্তিয়ান রোমেরো, নিকোলাস ওতামেন্দি, নিকোলাস তাগলিয়াফিকো, রদ্রিগো দি পল, অ্যালিক্সেস ম্যাক অ্যালিস্টার, এনজো ফার্নান্দেজ, জিলিয়ানো সিমিওনে, হুলিয়ান আলভারেজ ও থিয়াগো আলমাদা।
ব্রাজিল সম্ভাব্য শুরুর একাদশ: বেন্তো (গোলরক্ষক), ভ্যান্ডারসন, মারকুইনহোস, লিও অর্টিজ, অ্যান্তেনিও আরানা, জোলিন্তন, আন্দ্রে কস্তা, পেদ্রো, রদ্রিগো, রাফিনহা ও ভিনিসিয়াস।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৭ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
৮ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
৯ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
৯ ঘণ্টা আগে