ঘরোয়া ফুটবলের সবচেয়ে মর্যাদার লড়াই প্রিমিয়ার লিগ। গত পাঁচ মৌসুমে যেখানে কিংসের একচ্ছত্র আধিপত্য। তা কি এবার ভাঙবে? ২৯ নভেম্বর শুরু হতে যাওয়া নতুন মৌসুমের প্রিমিয়ার লিগের আগে ১০ ক্লাবের তেমন আশা-নিরাশার গল্প নিয়ে তিন পর্বের এই ধারাবাহিক। প্রথম পর্বে আজ থাকছে বসুন্ধরা কিংস, ঢাকা আবাহনী ও মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব।
আজকের পত্রিকা ডেস্ক
দেশের ফুটবলে ২০১৩ সালে আগমন বসুন্ধরা কিংসের। সে হিসাবে ক্লাবটির বয়স খুব বেশি নয়। তবে এই সময়ের মধ্যে প্রিমিয়ার লিগে রাজত্ব প্রতিষ্ঠা করেছে দলটি। তাদের উত্থানে পেছনে চলে যায় একসময় দাপট দেখানো ঐতিহ্যবাহী আবাহনী ও মোহামেডান। বরাবরের মতো এবারও কিংসের লক্ষ্য শিরোপা ঘরে তোলা। একই লক্ষ্য নিজেদের হারিয়ে খুঁজে ফেরা আবাহনী-মোহামেডানেরও। যদিও দেশের ক্ষমতার পটপরিবর্তনের কারণে মনমতো দল গড়তে পারেনি দর্শকনন্দিত এই দু্টি ক্লাব।
নতুন মৌসুমের প্রিমিয়ার লিগ নিয়ে গতকাল আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা হয় আবাহনীর নাম্বার ওয়ান গোলকিপার মিতুল মার্মার। দল যেমনই হোক, দারুণ কিছু করার স্বপ্ন তাঁর, ‘আমরা অনুশীলন চালিয়ে যাচ্ছি। ম্যাচ ধরে ধরে এগিয়ে যেতে চাই। সব ম্যাচকে সমান গুরুত্ব দিয়ে মৌসুমের শুরু থেকে দারুণ কিছু করা।’ চ্যাম্পিয়ন হওয়ার মতো দল হয়েছে কি না, এমন প্রশ্নে তাঁর উত্তর, ‘আবাহনী সব সময় চ্যাম্পিয়ন দল গড়ে। এবার আমাদের বিদেশি খেলোয়াড় নেই। যাঁরা আছেন তাঁরা আত্মবিশ্বাসী; সবাই নিজেদের নিংড়ে দিতে চাই।’
বিদেশিরা না থাকায় দেশি খেলোয়াড়েরাই ভরসা আবাহনীর। কোচ অভিজ্ঞ মারুফুল হক। কোচের পরিকল্পনামতো খেলতে পারলে ইতিবাচক কিছু হলেও হতে পারে। দলটির আক্রমণভাগে দেখা যাবে শাহরিয়ার ইমন, জাফর ইকবাল, আরমান ফয়সাল আকাশ, মোহাম্মদ ইব্রাহিম, সারোয়ার জামান নিপু, মিরাজ প্রধান, এনামুল ইসলাম গাজী, মিরাজুল ইসলামদের। মাঝমাঠও মন্দ নয়। তবে কিংসের সঙ্গে টক্কর দিতে কতটুকু পারবে, সেটাই দেখার অপেক্ষা।
চ্যালেঞ্জ কাপে কিংসের কাছে হেরে নিজেদের সম্পর্কে একটা ধারণা পেয়েছে মোহামেডান। ভালো কিছু করতে গেলে সুলেমান দিয়াবাতেকেই জ্বলে উঠতে হবে। এই ‘গোল মেশিন’ ছাড়াও প্রতিপক্ষের গোলমুখে বেশ ভয়ংকর ইমানুয়েল সানডে। প্রথম ম্যাচ থেকেই জয়ের ধারায় থাকতে চায় মোহামেডান। যেমনটা বলেছেন ক্লাবটির টিম ম্যানেজার ইমতিয়াজ আহমেদ নকীব, ‘প্রস্তুতির জন্য ভালো একটা সময় পেয়েছি। এখন আমাদের লক্ষ্য এক ম্যাচ এক ম্যাচ করে জিতে এগিয়ে যাওয়া। এখনই বলব না যে শিরোপা জিতবই। তবে হ্যাঁ, আমাদের চোখ শিরোপায় থাকবে। বসুন্ধরার সঙ্গে একটা ফাইনাল (চ্যালেঞ্জ কাপ) খেললাম। সেখানে কিছু ভুল ছিল। সেই ভুলত্রুটি শুধরে ভালো কিছু করার পরিকল্পনা আমাদের। বাকিটা মাঠেই দেখা যাবে।’
কিংসের স্বপ্ন আবার ‘রাজা’র মতো। তারা শুধু প্রিমিয়ার লিগ নয়, ফেডারেশন কাপও নিজেদের করে নিতে চায়। নিতে চায় ট্রেবলের স্বাদও। আজকের পত্রিকাকে তেমনটাই বলেছেন কিংসের মিডফিল্ডার মজিবুর রহমান জনি, ‘প্রতিটা ক্লাবেরই একটা ভিশন থাকে। আমাদের এবারের লক্ষ্য ট্রেবল জেতা। আশা করি ফেডারেশন কাপ, প্রিমিয়ার লিগ—দুটোই জিতব আমরা। সেই পরিকল্পনা নিয়েই কাজ করে যাচ্ছি। মৌসুমের শুরুটা আমাদের ভালোই হলো। মোহামেডানকে হারিয়ে চ্যালেঞ্জ কাপ জিতলাম। এখন বাকি পথটা সুন্দরভাবে শেষ করতে চাই।’
কিংস, মোহামেডান, আবাহনী—তিন দলেরই চোখ শিরোপায়। শেষ হাসি হাসবে কে?
দেশের ফুটবলে ২০১৩ সালে আগমন বসুন্ধরা কিংসের। সে হিসাবে ক্লাবটির বয়স খুব বেশি নয়। তবে এই সময়ের মধ্যে প্রিমিয়ার লিগে রাজত্ব প্রতিষ্ঠা করেছে দলটি। তাদের উত্থানে পেছনে চলে যায় একসময় দাপট দেখানো ঐতিহ্যবাহী আবাহনী ও মোহামেডান। বরাবরের মতো এবারও কিংসের লক্ষ্য শিরোপা ঘরে তোলা। একই লক্ষ্য নিজেদের হারিয়ে খুঁজে ফেরা আবাহনী-মোহামেডানেরও। যদিও দেশের ক্ষমতার পটপরিবর্তনের কারণে মনমতো দল গড়তে পারেনি দর্শকনন্দিত এই দু্টি ক্লাব।
নতুন মৌসুমের প্রিমিয়ার লিগ নিয়ে গতকাল আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা হয় আবাহনীর নাম্বার ওয়ান গোলকিপার মিতুল মার্মার। দল যেমনই হোক, দারুণ কিছু করার স্বপ্ন তাঁর, ‘আমরা অনুশীলন চালিয়ে যাচ্ছি। ম্যাচ ধরে ধরে এগিয়ে যেতে চাই। সব ম্যাচকে সমান গুরুত্ব দিয়ে মৌসুমের শুরু থেকে দারুণ কিছু করা।’ চ্যাম্পিয়ন হওয়ার মতো দল হয়েছে কি না, এমন প্রশ্নে তাঁর উত্তর, ‘আবাহনী সব সময় চ্যাম্পিয়ন দল গড়ে। এবার আমাদের বিদেশি খেলোয়াড় নেই। যাঁরা আছেন তাঁরা আত্মবিশ্বাসী; সবাই নিজেদের নিংড়ে দিতে চাই।’
বিদেশিরা না থাকায় দেশি খেলোয়াড়েরাই ভরসা আবাহনীর। কোচ অভিজ্ঞ মারুফুল হক। কোচের পরিকল্পনামতো খেলতে পারলে ইতিবাচক কিছু হলেও হতে পারে। দলটির আক্রমণভাগে দেখা যাবে শাহরিয়ার ইমন, জাফর ইকবাল, আরমান ফয়সাল আকাশ, মোহাম্মদ ইব্রাহিম, সারোয়ার জামান নিপু, মিরাজ প্রধান, এনামুল ইসলাম গাজী, মিরাজুল ইসলামদের। মাঝমাঠও মন্দ নয়। তবে কিংসের সঙ্গে টক্কর দিতে কতটুকু পারবে, সেটাই দেখার অপেক্ষা।
চ্যালেঞ্জ কাপে কিংসের কাছে হেরে নিজেদের সম্পর্কে একটা ধারণা পেয়েছে মোহামেডান। ভালো কিছু করতে গেলে সুলেমান দিয়াবাতেকেই জ্বলে উঠতে হবে। এই ‘গোল মেশিন’ ছাড়াও প্রতিপক্ষের গোলমুখে বেশ ভয়ংকর ইমানুয়েল সানডে। প্রথম ম্যাচ থেকেই জয়ের ধারায় থাকতে চায় মোহামেডান। যেমনটা বলেছেন ক্লাবটির টিম ম্যানেজার ইমতিয়াজ আহমেদ নকীব, ‘প্রস্তুতির জন্য ভালো একটা সময় পেয়েছি। এখন আমাদের লক্ষ্য এক ম্যাচ এক ম্যাচ করে জিতে এগিয়ে যাওয়া। এখনই বলব না যে শিরোপা জিতবই। তবে হ্যাঁ, আমাদের চোখ শিরোপায় থাকবে। বসুন্ধরার সঙ্গে একটা ফাইনাল (চ্যালেঞ্জ কাপ) খেললাম। সেখানে কিছু ভুল ছিল। সেই ভুলত্রুটি শুধরে ভালো কিছু করার পরিকল্পনা আমাদের। বাকিটা মাঠেই দেখা যাবে।’
কিংসের স্বপ্ন আবার ‘রাজা’র মতো। তারা শুধু প্রিমিয়ার লিগ নয়, ফেডারেশন কাপও নিজেদের করে নিতে চায়। নিতে চায় ট্রেবলের স্বাদও। আজকের পত্রিকাকে তেমনটাই বলেছেন কিংসের মিডফিল্ডার মজিবুর রহমান জনি, ‘প্রতিটা ক্লাবেরই একটা ভিশন থাকে। আমাদের এবারের লক্ষ্য ট্রেবল জেতা। আশা করি ফেডারেশন কাপ, প্রিমিয়ার লিগ—দুটোই জিতব আমরা। সেই পরিকল্পনা নিয়েই কাজ করে যাচ্ছি। মৌসুমের শুরুটা আমাদের ভালোই হলো। মোহামেডানকে হারিয়ে চ্যালেঞ্জ কাপ জিতলাম। এখন বাকি পথটা সুন্দরভাবে শেষ করতে চাই।’
কিংস, মোহামেডান, আবাহনী—তিন দলেরই চোখ শিরোপায়। শেষ হাসি হাসবে কে?
জয়ের জন্য ১৩৬ রানের লক্ষ্যটা কি খুব বড় ছিল? মোটেও না। কিন্তু মাঝারি মানের এই লক্ষ্যতাড়ায় শুরু থেকেই বাংলাদেশের ব্যাটাররা যে অস্থিরতা দেখালেন, স্ট্যাম্পের বাইরের বল চেজ করে খেলতে গিয়ে আত্মাহুতি দিলেন নিজেদের, তাতে ম্যাচটি যাঁরা দেখেছেন তাঁদের উপলব্ধি এটাই—এই দলের শেখার এখনো অনেক বাকি!
২ ঘণ্টা আগেরাজস্থান রয়্যালসের প্রধান কোচের ভূমিকায় এর আগেও ছিলেন কুমার সাঙ্গাকারা। আইপিএলের ফ্র্যাঞ্চাইজিটিতে পুরোনো দায়িত্বে ফিরছেন শ্রীলঙ্কার এই কিংবদন্তি ক্রিকেটার। এমনটাই জানিয়েছে ভারতের ক্রিকেটভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ইএসপিএনক্রিকইনফো।
৩ ঘণ্টা আগেআগের দিন বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে নাম লেখায় ভারত। তাই আজ বাংলাদেশ-পাকিস্তানের সুপার ফোরের লড়াইটি হয়ে দাঁড়ায় এশিয়া কাপের অলিখিত সেমিফাইনাল। যে দল জিতবে সে দলই নাম লেখাবে ফাইনাল।
৪ ঘণ্টা আগেমোস্তাফিজুর রহমানের বল সালমান আলী আগার ব্যাট ছুঁয়ে চলে গিয়েছিল উইকেটের পেছনে থাকা জাকের আলীর গ্লাভসে। বোলার-ফিল্ডাররা আবেদন করলেও আউট দেননি আম্পায়ার। তবে রিভিউ নিয়ে জয়ী হয়েছে বাংলাদেশ। দলের বিপর্যয়ে যখন ব্যাটিং দৃঢ়তা দেখানোর কথা, তখনই দলের বিপদ বাড়িয়ে ফিরে গেলেন অধিনায়ক সালমান।
৫ ঘণ্টা আগে