ক্রীড়া ডেস্ক
ইউরোপ ছেড়ে অনেক আগেই ভিনদেশে পাড়ি জমিয়েছেন লিওনেল মেসি ও ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। তবু সময়ের দুই তারকা ফুটবলারকে নিয়ে ভক্ত-সমর্থকদের আগ্রহ এখনো তুঙ্গে। এবার দুই প্রান্তে প্রায় ১০ ঘণ্টার ব্যবধানে রোনালদো ও মেসি—দুই তারকা ফুটবলারের চোখেমুখে দেখা গেছে হতাশার ছাপ।
রোনালদো ও মেসিকে বিদায় নিতে হয়েছে নকআউট পর্ব থেকে। আল নাসরের বিদায়ঘণ্টা বেজেছে গত রাতে এএফসি চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনাল থেকে। আর ইন্টার মায়ামি বিদায় নিয়েছে কনক্যাকাফ চ্যাম্পিয়নস কাপের সেমিফাইনাল থেকে। ভ্যানকুভার হোয়াইটক্যাপসের সঙ্গে আজ সকালে ন্যূনতম প্রতিদ্বন্দ্বিতাটুকু করতে পারল না মেসির মায়ামি।
কিং আব্দুল্লাহ স্পোর্টস সিটি স্টেডিয়ামে গত রাতে এএফসি চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনালে মুখোমুখি হয়েছে আল নাসর ও কাওয়াসাকি। এই ম্যাচে ৩-২ গোলে হেরেছে আল নাসর, যেখানে ম্যাচের ৯৫ মিনিটে গোলের সুযোগ পেয়েও কাজে লাগাতে পারেননি রোনালদো। কাওয়াসাকি গোলরক্ষক লুইস ইয়ামাগুচিকে একা পেয়েও রোনালদো পারেননি গোল করতে। আর শেষ বাঁশি বাজার পর পর্তুগিজ ফরোয়ার্ড ঠায় দাঁড়িয়ে রইলেন বৃত্তের ভেতরে। হতাশ রোনালদো আকাশের দিকে তাকালেন। অধিনায়কের আর্মব্যান্ড খুলতে খুলতে মাঠ ছাড়ার সময় তাঁর চেহারার দিকে যে কারও খারাপ লাগতে পারে।
Sometimes the dream has to wait. I’m proud of this team and everything we gave on the pitch. 🟡🔵
— Cristiano Ronaldo (@Cristiano) April 30, 2025
Thank you to all the fans who believed in us and stood by us every step of the way. Your support means the world. 🙏 pic.twitter.com/sLP6k4ihrH
ম্যাচ হারের পর সামাজিক মাধ্যমে আবেগঘন এক বার্তা দিয়েছেন রোনালদো। নিজের অফিশিয়াল এক্স হ্যান্ডলে আল নাসর-কাওয়াসাকি সেমিফাইনালের ম্যাচের মুহূর্তের ছবি পোস্ট করেছেন পর্তুগিজ ফরোয়ার্ড। ক্যাপশন দিয়েছেন, ‘স্বপ্ন পূরণ হতে কখনো কখনো অপেক্ষা করতে হয়। এই দল (আল নাসর) ও দলের পারফরম্যান্স নিয়ে অনেক গর্ব করি।’
বাংলাদেশ সময় গতকাল রাত সাড়ে ১২টার দিকে রোনালদোর সেই হতাশ চেহারা দেখতে না দেখতেই ফুটবলপ্রেমীরা দুঃসংবাদ পেয়েছেন মেসির হারে। চেজ স্টেডিয়ামে কনক্যাকাফ চ্যাম্পিয়নস কাপের সেমিফাইনালের দ্বিতীয় লেগে মায়ামিকে ৩-১ গোলে হারিয়েছে ভ্যানকুভার হোয়াইটক্যাপস। বাংলাদেশ সময় সকাল সাড়ে ৬টায় শুরু হয়েছিল এই ম্যাচ। সেমিতে বিদায়ঘণ্টা বেজে নেওয়ার পর মেসির চোখমুখের দিকে তাকানো কষ্ট হয়ে গিয়েছিল। কারণ, আন্তর্জাতিক ফুটবল, ক্লাব ফুটবল মিলে অসংখ্য শিরোপা জিতলেও দলের বাজে অবস্থায় আবেগতাড়িত এখনো হয়ে থাকেন তিনি।
২৫ এপ্রিল কনক্যাকাফ চ্যাম্পিয়নস কাপের সেমিফাইনালের প্রথম লেগে মুখোমুখি হয়েছিল ইন্টার মায়ামি ও ভ্যানকুভার হোয়াইটক্যাপস। বিসি প্লেস স্টেডিয়ামে সেই ম্যাচে ভ্যানকুভার জিতেছিল ২-০ গোলে। আজ ঘরের মাঠ চেজ স্টেডিয়ামে ৯ মিনিটে জর্দি আলবার গোলে মায়ামি এগিয়ে গিয়েছিল। মেসির পাস প্রথমে রিসিভ করেন লুইস সুয়ারেজ। এরপর সুয়ারেজের অ্যাসিস্টে গোল করেন আলবা। প্রথমার্ধ ১-০ গোলে এগিয়ে থেকে শেষ করা মায়ামি দ্বিতীয়ার্ধে হজম করেছে ৩ গোল। দুই লেগ মিলে ৫-১ গোলের জয়ে কনক্যাকাফ চ্যাম্পিয়নস কাপের ফাইনালে উঠল ভ্যানকুভার।
ইউরোপ ছেড়ে অনেক আগেই ভিনদেশে পাড়ি জমিয়েছেন লিওনেল মেসি ও ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। তবু সময়ের দুই তারকা ফুটবলারকে নিয়ে ভক্ত-সমর্থকদের আগ্রহ এখনো তুঙ্গে। এবার দুই প্রান্তে প্রায় ১০ ঘণ্টার ব্যবধানে রোনালদো ও মেসি—দুই তারকা ফুটবলারের চোখেমুখে দেখা গেছে হতাশার ছাপ।
রোনালদো ও মেসিকে বিদায় নিতে হয়েছে নকআউট পর্ব থেকে। আল নাসরের বিদায়ঘণ্টা বেজেছে গত রাতে এএফসি চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনাল থেকে। আর ইন্টার মায়ামি বিদায় নিয়েছে কনক্যাকাফ চ্যাম্পিয়নস কাপের সেমিফাইনাল থেকে। ভ্যানকুভার হোয়াইটক্যাপসের সঙ্গে আজ সকালে ন্যূনতম প্রতিদ্বন্দ্বিতাটুকু করতে পারল না মেসির মায়ামি।
কিং আব্দুল্লাহ স্পোর্টস সিটি স্টেডিয়ামে গত রাতে এএফসি চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনালে মুখোমুখি হয়েছে আল নাসর ও কাওয়াসাকি। এই ম্যাচে ৩-২ গোলে হেরেছে আল নাসর, যেখানে ম্যাচের ৯৫ মিনিটে গোলের সুযোগ পেয়েও কাজে লাগাতে পারেননি রোনালদো। কাওয়াসাকি গোলরক্ষক লুইস ইয়ামাগুচিকে একা পেয়েও রোনালদো পারেননি গোল করতে। আর শেষ বাঁশি বাজার পর পর্তুগিজ ফরোয়ার্ড ঠায় দাঁড়িয়ে রইলেন বৃত্তের ভেতরে। হতাশ রোনালদো আকাশের দিকে তাকালেন। অধিনায়কের আর্মব্যান্ড খুলতে খুলতে মাঠ ছাড়ার সময় তাঁর চেহারার দিকে যে কারও খারাপ লাগতে পারে।
Sometimes the dream has to wait. I’m proud of this team and everything we gave on the pitch. 🟡🔵
— Cristiano Ronaldo (@Cristiano) April 30, 2025
Thank you to all the fans who believed in us and stood by us every step of the way. Your support means the world. 🙏 pic.twitter.com/sLP6k4ihrH
ম্যাচ হারের পর সামাজিক মাধ্যমে আবেগঘন এক বার্তা দিয়েছেন রোনালদো। নিজের অফিশিয়াল এক্স হ্যান্ডলে আল নাসর-কাওয়াসাকি সেমিফাইনালের ম্যাচের মুহূর্তের ছবি পোস্ট করেছেন পর্তুগিজ ফরোয়ার্ড। ক্যাপশন দিয়েছেন, ‘স্বপ্ন পূরণ হতে কখনো কখনো অপেক্ষা করতে হয়। এই দল (আল নাসর) ও দলের পারফরম্যান্স নিয়ে অনেক গর্ব করি।’
বাংলাদেশ সময় গতকাল রাত সাড়ে ১২টার দিকে রোনালদোর সেই হতাশ চেহারা দেখতে না দেখতেই ফুটবলপ্রেমীরা দুঃসংবাদ পেয়েছেন মেসির হারে। চেজ স্টেডিয়ামে কনক্যাকাফ চ্যাম্পিয়নস কাপের সেমিফাইনালের দ্বিতীয় লেগে মায়ামিকে ৩-১ গোলে হারিয়েছে ভ্যানকুভার হোয়াইটক্যাপস। বাংলাদেশ সময় সকাল সাড়ে ৬টায় শুরু হয়েছিল এই ম্যাচ। সেমিতে বিদায়ঘণ্টা বেজে নেওয়ার পর মেসির চোখমুখের দিকে তাকানো কষ্ট হয়ে গিয়েছিল। কারণ, আন্তর্জাতিক ফুটবল, ক্লাব ফুটবল মিলে অসংখ্য শিরোপা জিতলেও দলের বাজে অবস্থায় আবেগতাড়িত এখনো হয়ে থাকেন তিনি।
২৫ এপ্রিল কনক্যাকাফ চ্যাম্পিয়নস কাপের সেমিফাইনালের প্রথম লেগে মুখোমুখি হয়েছিল ইন্টার মায়ামি ও ভ্যানকুভার হোয়াইটক্যাপস। বিসি প্লেস স্টেডিয়ামে সেই ম্যাচে ভ্যানকুভার জিতেছিল ২-০ গোলে। আজ ঘরের মাঠ চেজ স্টেডিয়ামে ৯ মিনিটে জর্দি আলবার গোলে মায়ামি এগিয়ে গিয়েছিল। মেসির পাস প্রথমে রিসিভ করেন লুইস সুয়ারেজ। এরপর সুয়ারেজের অ্যাসিস্টে গোল করেন আলবা। প্রথমার্ধ ১-০ গোলে এগিয়ে থেকে শেষ করা মায়ামি দ্বিতীয়ার্ধে হজম করেছে ৩ গোল। দুই লেগ মিলে ৫-১ গোলের জয়ে কনক্যাকাফ চ্যাম্পিয়নস কাপের ফাইনালে উঠল ভ্যানকুভার।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৯ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১০ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১১ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১১ ঘণ্টা আগে