নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
হংকংয়ের বিপক্ষে আজ একমাত্র গোলটি এসেছে রাকিব হোসেনের পা থেকে। গত জুনে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষেও গোল করেছিলেন তিনি। দুটো ম্যাচই রাকিবকে শেষ করতে হয়েছে আক্ষেপ নিয়ে। কারণ বাংলাদেশ যে জয়ের স্বাদ পায়নি।
গোল করলে ভালো লাগার অনুভূতি কাজ করে সবারই। রাকিবের অভিজ্ঞতা অবশ্য অম্ল মধুর। তাঁর গোলেই পিছিয়ে পড়েও কাই তাক স্টেডিয়ামে হংকংয়ের বিপক্ষে ১-১ গোলের সমতা নিয়ে ম্যাচ শেষ করে বাংলাদেশ। দলীয় প্রচেষ্টাকে কৃতিত্ব দিয়ে এই ফরোয়ার্ড বলেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহর অশেষ রহমতে গোল করতে পেরেছি। শেষ ১৫ দিন আমরা অনেক কষ্ট করছি। এটা কষ্টের ফল। আমরা ম্যাচটা অনেক ভালো খেলেছি। প্রতিটা খেলোয়াড় অনেক পরিশ্রম করেছে। যার কারণে ম্যাচটা ড্র করতে পেরেছি। আমরা আজকের ম্যাচটা জিততে পারতাম। কিন্তু অনেক সুযোগ নষ্ট করেছি।’
তারিক কাজীর ভুলে পেনাল্টি হজম না করলে ম্যাচের ফল ভিন্নরকম হতে পারত বলে মনে করেন রাকিব। তিনি বলেন, ‘আমরা শেষ ম্যাচ ও এই ম্যাচ ভালো খেলেছি। যদি ভাগ্য পাশে থাকত প্রথম ম্যাচটা ড্র ও এই ম্যাচ জিততে পারতাম। কারণ প্রথমে একটা ছোট ভুলে গোল হজম করি। তারপর আমরা অনেক সুযোগ পাই। কিন্তু কাজে লাগাতে পারিনি। আমাদের পুরো দল অনেক ভালো খেলেছে যার কারণে আজ একটা ভালো খেলা উপহার দিতে পেরেছি। ৪৫ হাজার দর্শকের সামনে খেলাটা সহজ না। আমরা এটা ম্যানেজ করতে পেরেছি, খুব ভালো লাগছে।’
কাই তাক স্টেডিয়াম নিয়ে রাকিবের ভাষ্য, ‘এখানকার ফ্যাসিলিটি, স্টেডিয়াম সবকিছুই আলাদা আমাদের দেশ থেকে। এমন একটা মাঠ আমাদের প্রাপ্য। দেশের বাইরে যখন খেলতে আসি, তখন আমাদের প্রতিকূলতার মধ্যে খেলতে হয়। এমন একটা মাঠ থাকলে আমাদের, এর থেকেও ভালো রেজাল্ট উপহার দিতে পারতাম।’
হংকংয়ের বিপক্ষে আজ একমাত্র গোলটি এসেছে রাকিব হোসেনের পা থেকে। গত জুনে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষেও গোল করেছিলেন তিনি। দুটো ম্যাচই রাকিবকে শেষ করতে হয়েছে আক্ষেপ নিয়ে। কারণ বাংলাদেশ যে জয়ের স্বাদ পায়নি।
গোল করলে ভালো লাগার অনুভূতি কাজ করে সবারই। রাকিবের অভিজ্ঞতা অবশ্য অম্ল মধুর। তাঁর গোলেই পিছিয়ে পড়েও কাই তাক স্টেডিয়ামে হংকংয়ের বিপক্ষে ১-১ গোলের সমতা নিয়ে ম্যাচ শেষ করে বাংলাদেশ। দলীয় প্রচেষ্টাকে কৃতিত্ব দিয়ে এই ফরোয়ার্ড বলেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহর অশেষ রহমতে গোল করতে পেরেছি। শেষ ১৫ দিন আমরা অনেক কষ্ট করছি। এটা কষ্টের ফল। আমরা ম্যাচটা অনেক ভালো খেলেছি। প্রতিটা খেলোয়াড় অনেক পরিশ্রম করেছে। যার কারণে ম্যাচটা ড্র করতে পেরেছি। আমরা আজকের ম্যাচটা জিততে পারতাম। কিন্তু অনেক সুযোগ নষ্ট করেছি।’
তারিক কাজীর ভুলে পেনাল্টি হজম না করলে ম্যাচের ফল ভিন্নরকম হতে পারত বলে মনে করেন রাকিব। তিনি বলেন, ‘আমরা শেষ ম্যাচ ও এই ম্যাচ ভালো খেলেছি। যদি ভাগ্য পাশে থাকত প্রথম ম্যাচটা ড্র ও এই ম্যাচ জিততে পারতাম। কারণ প্রথমে একটা ছোট ভুলে গোল হজম করি। তারপর আমরা অনেক সুযোগ পাই। কিন্তু কাজে লাগাতে পারিনি। আমাদের পুরো দল অনেক ভালো খেলেছে যার কারণে আজ একটা ভালো খেলা উপহার দিতে পেরেছি। ৪৫ হাজার দর্শকের সামনে খেলাটা সহজ না। আমরা এটা ম্যানেজ করতে পেরেছি, খুব ভালো লাগছে।’
কাই তাক স্টেডিয়াম নিয়ে রাকিবের ভাষ্য, ‘এখানকার ফ্যাসিলিটি, স্টেডিয়াম সবকিছুই আলাদা আমাদের দেশ থেকে। এমন একটা মাঠ আমাদের প্রাপ্য। দেশের বাইরে যখন খেলতে আসি, তখন আমাদের প্রতিকূলতার মধ্যে খেলতে হয়। এমন একটা মাঠ থাকলে আমাদের, এর থেকেও ভালো রেজাল্ট উপহার দিতে পারতাম।’
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
হংকংয়ের বিপক্ষে আজ একমাত্র গোলটি এসেছে রাকিব হোসেনের পা থেকে। গত জুনে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষেও গোল করেছিলেন তিনি। দুটো ম্যাচই রাকিবকে শেষ করতে হয়েছে আক্ষেপ নিয়ে। কারণ বাংলাদেশ যে জয়ের স্বাদ পায়নি।
গোল করলে ভালো লাগার অনুভূতি কাজ করে সবারই। রাকিবের অভিজ্ঞতা অবশ্য অম্ল মধুর। তাঁর গোলেই পিছিয়ে পড়েও কাই তাক স্টেডিয়ামে হংকংয়ের বিপক্ষে ১-১ গোলের সমতা নিয়ে ম্যাচ শেষ করে বাংলাদেশ। দলীয় প্রচেষ্টাকে কৃতিত্ব দিয়ে এই ফরোয়ার্ড বলেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহর অশেষ রহমতে গোল করতে পেরেছি। শেষ ১৫ দিন আমরা অনেক কষ্ট করছি। এটা কষ্টের ফল। আমরা ম্যাচটা অনেক ভালো খেলেছি। প্রতিটা খেলোয়াড় অনেক পরিশ্রম করেছে। যার কারণে ম্যাচটা ড্র করতে পেরেছি। আমরা আজকের ম্যাচটা জিততে পারতাম। কিন্তু অনেক সুযোগ নষ্ট করেছি।’
তারিক কাজীর ভুলে পেনাল্টি হজম না করলে ম্যাচের ফল ভিন্নরকম হতে পারত বলে মনে করেন রাকিব। তিনি বলেন, ‘আমরা শেষ ম্যাচ ও এই ম্যাচ ভালো খেলেছি। যদি ভাগ্য পাশে থাকত প্রথম ম্যাচটা ড্র ও এই ম্যাচ জিততে পারতাম। কারণ প্রথমে একটা ছোট ভুলে গোল হজম করি। তারপর আমরা অনেক সুযোগ পাই। কিন্তু কাজে লাগাতে পারিনি। আমাদের পুরো দল অনেক ভালো খেলেছে যার কারণে আজ একটা ভালো খেলা উপহার দিতে পেরেছি। ৪৫ হাজার দর্শকের সামনে খেলাটা সহজ না। আমরা এটা ম্যানেজ করতে পেরেছি, খুব ভালো লাগছে।’
কাই তাক স্টেডিয়াম নিয়ে রাকিবের ভাষ্য, ‘এখানকার ফ্যাসিলিটি, স্টেডিয়াম সবকিছুই আলাদা আমাদের দেশ থেকে। এমন একটা মাঠ আমাদের প্রাপ্য। দেশের বাইরে যখন খেলতে আসি, তখন আমাদের প্রতিকূলতার মধ্যে খেলতে হয়। এমন একটা মাঠ থাকলে আমাদের, এর থেকেও ভালো রেজাল্ট উপহার দিতে পারতাম।’
হংকংয়ের বিপক্ষে আজ একমাত্র গোলটি এসেছে রাকিব হোসেনের পা থেকে। গত জুনে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষেও গোল করেছিলেন তিনি। দুটো ম্যাচই রাকিবকে শেষ করতে হয়েছে আক্ষেপ নিয়ে। কারণ বাংলাদেশ যে জয়ের স্বাদ পায়নি।
গোল করলে ভালো লাগার অনুভূতি কাজ করে সবারই। রাকিবের অভিজ্ঞতা অবশ্য অম্ল মধুর। তাঁর গোলেই পিছিয়ে পড়েও কাই তাক স্টেডিয়ামে হংকংয়ের বিপক্ষে ১-১ গোলের সমতা নিয়ে ম্যাচ শেষ করে বাংলাদেশ। দলীয় প্রচেষ্টাকে কৃতিত্ব দিয়ে এই ফরোয়ার্ড বলেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহর অশেষ রহমতে গোল করতে পেরেছি। শেষ ১৫ দিন আমরা অনেক কষ্ট করছি। এটা কষ্টের ফল। আমরা ম্যাচটা অনেক ভালো খেলেছি। প্রতিটা খেলোয়াড় অনেক পরিশ্রম করেছে। যার কারণে ম্যাচটা ড্র করতে পেরেছি। আমরা আজকের ম্যাচটা জিততে পারতাম। কিন্তু অনেক সুযোগ নষ্ট করেছি।’
তারিক কাজীর ভুলে পেনাল্টি হজম না করলে ম্যাচের ফল ভিন্নরকম হতে পারত বলে মনে করেন রাকিব। তিনি বলেন, ‘আমরা শেষ ম্যাচ ও এই ম্যাচ ভালো খেলেছি। যদি ভাগ্য পাশে থাকত প্রথম ম্যাচটা ড্র ও এই ম্যাচ জিততে পারতাম। কারণ প্রথমে একটা ছোট ভুলে গোল হজম করি। তারপর আমরা অনেক সুযোগ পাই। কিন্তু কাজে লাগাতে পারিনি। আমাদের পুরো দল অনেক ভালো খেলেছে যার কারণে আজ একটা ভালো খেলা উপহার দিতে পেরেছি। ৪৫ হাজার দর্শকের সামনে খেলাটা সহজ না। আমরা এটা ম্যানেজ করতে পেরেছি, খুব ভালো লাগছে।’
কাই তাক স্টেডিয়াম নিয়ে রাকিবের ভাষ্য, ‘এখানকার ফ্যাসিলিটি, স্টেডিয়াম সবকিছুই আলাদা আমাদের দেশ থেকে। এমন একটা মাঠ আমাদের প্রাপ্য। দেশের বাইরে যখন খেলতে আসি, তখন আমাদের প্রতিকূলতার মধ্যে খেলতে হয়। এমন একটা মাঠ থাকলে আমাদের, এর থেকেও ভালো রেজাল্ট উপহার দিতে পারতাম।’
প্রথম দুই ম্যাচ হেরে ধবলধোলাই হওয়ার খুব কাছাকাছি এসে পড়েছিল বাংলাদেশ। এই অবস্থায় করণীয় ছিল একটাই—নিজেদের নিংড়ে দিয়ে খেলা। কিন্তু বাংলাদেশ দলের বাজে এই সিরিজের শেষটাও হলো বাজেভাবে। কাল ২৯৪ রানের লক্ষ্য তাড়ায় ২৭.১ ওভারে ৯৩ রানে অলআউট হয়ে ২০০ রানে হেরেছে বাংলাদেশ।
৩ ঘণ্টা আগে২০২৬ বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে বাজে সময় পার করছে সুইডেন। সেই বাজে সময়কে আরও দীর্ঘ করে সবশেষ ম্যাচে কসোভোর কাছে ১–০ গোলে হেরেছে সুইডিশরা। এই হারে কপাল পুড়ল দলটির প্রধান কোচ ইয়ন ডাল টমাসনের।
৫ ঘণ্টা আগেরাকিব হোসেন গোল পেয়েই যাবেন, এমন আভাস মিলছিল। হংকং তখন ১০ জন নিয়ে খেলছে। বাংলাদেশের আক্রমণের সামনে কোনোভাবে দাঁড়াতে পারছিল না হংকং। একের পর এক চাপে শেষ পর্যন্ত ভেঙে যায় তাদের রক্ষণ। ৮৫ মিনিটে ফাহামিদুল ইসলামের অ্যাসিস্ট থেকে বল জালে ফেলতে আর কোনো ভুল করেননি রাকিব। বিজ্ঞাপন বোর্ডের ওপর বসে ফাহামিদুলক
৬ ঘণ্টা আগেহংকংয়ের বিপক্ষে ড্রয়ের পরপরই বাংলাদেশের চোখ চলে যায় ভারত-সিঙ্গাপুর ম্যাচের দিকে। ভারত জিতলেই মূলপর্বে যাওয়ার লড়াইয়ে টিকে থাকত। ঘরের মাঠে ভারত এগিয়েও যায়। কিন্তু সেই আশা চিরতরে নিভিয়ে দেয় সিঙ্গাপুর। গোয়ার ফাতোর্দা স্টেডিয়ামে ২-১ গোলের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে তারা। সেই সঙ্গে ভারতের পাশাপাশি বিদায় ঘণ্টা বেজে
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রথম দুই ম্যাচ হেরে ধবলধোলাই হওয়ার খুব কাছাকাছি এসে পড়েছিল বাংলাদেশ। এই অবস্থায় করণীয় ছিল একটাই—নিজেদের নিংড়ে দিয়ে খেলা। কিন্তু বাংলাদেশ দলের বাজে এই সিরিজের শেষটাও হলো বাজেভাবে। কাল ২৯৪ রানের লক্ষ্য তাড়ায় ২৭.১ ওভারে ৯৩ রানে অলআউট হয়ে ২০০ রানে হেরেছে বাংলাদেশ। রানের হিসেবে আফগানদের কাছে এটিই সবচেয়ে বড় হার বাংলাদেশের। আগের বড় হারটি ছিল ১৪২ রানের, ২০২৩ সালে চট্টগ্রামে।
এমন বড় হারে দিয়ে আফগানরা ধবলধোলাইও করেছে বাংলাদেশকে। এই সংস্করণে এই প্রথম আফগানদের কাছে ধবলধোলাই হলেন মেহেদী হাসান মিরাজ, নাজমুল হোসেন শান্তরা।
বাংলাদেশ আগের দুই ম্যাচে তুলেছিল ২২১ ও ১০৯ রান। আবুধাবির একই উইকেটে সে হিসেবে ধবলধোলাই এড়ানোর লড়াইয়ে ২৯৪ রান অতিক্রম্যই ছিল বাংলাদেশ ব্যাটারদের জন্য। সেটি শুরুতেই দুরূহ হয়ে পড়ে ৮১ রানে বাংলাদেশ ৮ উইকেট হারিয়ে ফেললে। সেই নড়বড়ে ব্যাটিং টেকনিক, শট খেলায় ভুল বল নির্বাচন, সর্বোপরি বিরুদ্ধে বুক চিতিয়ে লড়াইয়ের মানসিকতার অভাব—এদিনও ছিল দেখা গেছে বাংলাদেশ ব্যাটারদের মধ্যে।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বার বার ব্যর্থ হওয়ার পরও গতকাল একাদশে সুযোগ পাওয়া নাঈমকে নিয়ে উদ্বোধনী জুটিতে ৩৫ রান করেন সাইফ হাসান। ব্যক্তিগত ৭ রান করে নাঈম ফিরে গেলে ভাঙে এই জুটি। এরপরই দলের ব্যাটিং লাইনের কাঁধে চাপে হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ার সেই পুরোনো ভূত। তাতে উইকেটে শুধু আসা-যাওয়াই করেছেন ব্যাটাররা। রশিদ খানের বলে আফগানদের চতুর্থ শিকার হওয়ার আগে সাইফ হাসান ২টি চার ও ৩টি ছয়ে ৫৪ বলে করেছেন ৪৩ রান। তাঁর আগে এক অঙ্কের রান করে বিদায় নিয়েছেন নাঈম (৭), শান্ত (৩) ও হৃদয়। এবং সাইফের পরও যারা আউট হয়েছেন, তাঁদের রানও টেলিফোন ডিজিটের মতো! মিরাজ, শামীম, সোহান, তানভির, রিশাদ আউট হয়েছেন যথাক্রমে—৬, ০, ২, ৫ ও ৪ রানে। বাকি দুই ব্যাটার হাসান মাহমুদ ও নাহিদ রানার রান—৯ ও ২*।
বল হাতে সবচেয়ে সফল বিলাল সামি ৩৩ রানে নিয়েছেন ৫ উইকেট, ১২ রানে ৩ উইকেট নিয়েছেন রশিদ খান।
এর আগে আবুধাবির শেখ জায়েদ স্টেডিয়ামে টস জিতে আগে ব্যাট করে ৯ উইকেটে ২৯৩ রান তোলে আফগানিস্তান।
ওপেনিংয়ে ১১১ বলে ইব্রাহিম জাদরানের ৯৫ রানের ইনিংসে বড় স্কোরের ভিত পায় আফগানরা। আর শেষ দিকে বর্ষীয়ান মোহাম্মদ নবীর ৩৭ বলে ৬২ রানের ঝোড়ো ইনিংসে পৌনে তিন শ ছাড়িয়ে করে ২৯৩ রান। ৪টি চার ও ৫টি ছয়ে সাজানো নবির ইনিংস। ব্যাট হাতে ইনিংস সর্বোচ্চ রান করা সাইফই ছিলেন সেরা বোলার—৬ রানে নেন ৩ উইকেট।
প্রথম দুই ম্যাচ হেরে ধবলধোলাই হওয়ার খুব কাছাকাছি এসে পড়েছিল বাংলাদেশ। এই অবস্থায় করণীয় ছিল একটাই—নিজেদের নিংড়ে দিয়ে খেলা। কিন্তু বাংলাদেশ দলের বাজে এই সিরিজের শেষটাও হলো বাজেভাবে। কাল ২৯৪ রানের লক্ষ্য তাড়ায় ২৭.১ ওভারে ৯৩ রানে অলআউট হয়ে ২০০ রানে হেরেছে বাংলাদেশ। রানের হিসেবে আফগানদের কাছে এটিই সবচেয়ে বড় হার বাংলাদেশের। আগের বড় হারটি ছিল ১৪২ রানের, ২০২৩ সালে চট্টগ্রামে।
এমন বড় হারে দিয়ে আফগানরা ধবলধোলাইও করেছে বাংলাদেশকে। এই সংস্করণে এই প্রথম আফগানদের কাছে ধবলধোলাই হলেন মেহেদী হাসান মিরাজ, নাজমুল হোসেন শান্তরা।
বাংলাদেশ আগের দুই ম্যাচে তুলেছিল ২২১ ও ১০৯ রান। আবুধাবির একই উইকেটে সে হিসেবে ধবলধোলাই এড়ানোর লড়াইয়ে ২৯৪ রান অতিক্রম্যই ছিল বাংলাদেশ ব্যাটারদের জন্য। সেটি শুরুতেই দুরূহ হয়ে পড়ে ৮১ রানে বাংলাদেশ ৮ উইকেট হারিয়ে ফেললে। সেই নড়বড়ে ব্যাটিং টেকনিক, শট খেলায় ভুল বল নির্বাচন, সর্বোপরি বিরুদ্ধে বুক চিতিয়ে লড়াইয়ের মানসিকতার অভাব—এদিনও ছিল দেখা গেছে বাংলাদেশ ব্যাটারদের মধ্যে।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বার বার ব্যর্থ হওয়ার পরও গতকাল একাদশে সুযোগ পাওয়া নাঈমকে নিয়ে উদ্বোধনী জুটিতে ৩৫ রান করেন সাইফ হাসান। ব্যক্তিগত ৭ রান করে নাঈম ফিরে গেলে ভাঙে এই জুটি। এরপরই দলের ব্যাটিং লাইনের কাঁধে চাপে হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ার সেই পুরোনো ভূত। তাতে উইকেটে শুধু আসা-যাওয়াই করেছেন ব্যাটাররা। রশিদ খানের বলে আফগানদের চতুর্থ শিকার হওয়ার আগে সাইফ হাসান ২টি চার ও ৩টি ছয়ে ৫৪ বলে করেছেন ৪৩ রান। তাঁর আগে এক অঙ্কের রান করে বিদায় নিয়েছেন নাঈম (৭), শান্ত (৩) ও হৃদয়। এবং সাইফের পরও যারা আউট হয়েছেন, তাঁদের রানও টেলিফোন ডিজিটের মতো! মিরাজ, শামীম, সোহান, তানভির, রিশাদ আউট হয়েছেন যথাক্রমে—৬, ০, ২, ৫ ও ৪ রানে। বাকি দুই ব্যাটার হাসান মাহমুদ ও নাহিদ রানার রান—৯ ও ২*।
বল হাতে সবচেয়ে সফল বিলাল সামি ৩৩ রানে নিয়েছেন ৫ উইকেট, ১২ রানে ৩ উইকেট নিয়েছেন রশিদ খান।
এর আগে আবুধাবির শেখ জায়েদ স্টেডিয়ামে টস জিতে আগে ব্যাট করে ৯ উইকেটে ২৯৩ রান তোলে আফগানিস্তান।
ওপেনিংয়ে ১১১ বলে ইব্রাহিম জাদরানের ৯৫ রানের ইনিংসে বড় স্কোরের ভিত পায় আফগানরা। আর শেষ দিকে বর্ষীয়ান মোহাম্মদ নবীর ৩৭ বলে ৬২ রানের ঝোড়ো ইনিংসে পৌনে তিন শ ছাড়িয়ে করে ২৯৩ রান। ৪টি চার ও ৫টি ছয়ে সাজানো নবির ইনিংস। ব্যাট হাতে ইনিংস সর্বোচ্চ রান করা সাইফই ছিলেন সেরা বোলার—৬ রানে নেন ৩ উইকেট।
হংকংয়ের বিপক্ষে আজ একমাত্র গোলটি এসেছে রাকিব হোসেনের পা থেকে। গত জুনে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষেও গোল করেছিলেন তিনি। দুটো ম্যাচই রাকিবকে শেষ করতে হয়েছে আক্ষেপ নিয়ে। কারণ বাংলাদেশ যে জয়ের স্বাদ পায়নি।
৪ ঘণ্টা আগে২০২৬ বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে বাজে সময় পার করছে সুইডেন। সেই বাজে সময়কে আরও দীর্ঘ করে সবশেষ ম্যাচে কসোভোর কাছে ১–০ গোলে হেরেছে সুইডিশরা। এই হারে কপাল পুড়ল দলটির প্রধান কোচ ইয়ন ডাল টমাসনের।
৫ ঘণ্টা আগেরাকিব হোসেন গোল পেয়েই যাবেন, এমন আভাস মিলছিল। হংকং তখন ১০ জন নিয়ে খেলছে। বাংলাদেশের আক্রমণের সামনে কোনোভাবে দাঁড়াতে পারছিল না হংকং। একের পর এক চাপে শেষ পর্যন্ত ভেঙে যায় তাদের রক্ষণ। ৮৫ মিনিটে ফাহামিদুল ইসলামের অ্যাসিস্ট থেকে বল জালে ফেলতে আর কোনো ভুল করেননি রাকিব। বিজ্ঞাপন বোর্ডের ওপর বসে ফাহামিদুলক
৬ ঘণ্টা আগেহংকংয়ের বিপক্ষে ড্রয়ের পরপরই বাংলাদেশের চোখ চলে যায় ভারত-সিঙ্গাপুর ম্যাচের দিকে। ভারত জিতলেই মূলপর্বে যাওয়ার লড়াইয়ে টিকে থাকত। ঘরের মাঠে ভারত এগিয়েও যায়। কিন্তু সেই আশা চিরতরে নিভিয়ে দেয় সিঙ্গাপুর। গোয়ার ফাতোর্দা স্টেডিয়ামে ২-১ গোলের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে তারা। সেই সঙ্গে ভারতের পাশাপাশি বিদায় ঘণ্টা বেজে
৬ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক
২০২৬ বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে বাজে সময় পার করছে সুইডেন। সেই বাজে সময়কে আরও দীর্ঘ করে সবশেষ ম্যাচে কসোভোর কাছে ১–০ গোলে হেরেছে সুইডিশরা। এই হারে কপাল পুড়ল দলটির প্রধান কোচ ইয়ন ডাল টমাসনের।
কসোভোর কাছে হারার পর টমাসনকে বরখাস্ত করেছে সুইডিশ ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন। আজ এক বিবৃতিতে দেশটির ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। ২০২৪ সালে টমাসনকে নিয়োগ দিয়েছিল সুইডিশ ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন। সুইডেনের প্রথম বিদেশি কোচ তিনি।
কসোভোর বিপক্ষে নিজেদের মাঠে বল দখল এবং আক্রমণে এগিয়ে ছিল সুইডেন। কিন্তু কাজের কাজ সেই গোলটাই করতে পারেনি স্বাগতিকরা। তাদের আরও একটি ব্যর্থতার দিনে ম্যাচের ৩২ মিনিটে কসোভোর হয়ে জয়সূচক গোল করেন ফিসনিক আসলানি।
বিশ্বকাপ বাছাইয়ে ইউেরাপিয়ান অঞ্চলের ‘বি’ গ্রুপের তলানীতে অবস্থান করছে সুইডেন। ৪ ম্যাচে ৩ হারের বিপরীতে একটিতে ড্র করেছে তারা। দলটির সংগ্রহ ১ পয়েন্ট। ৭ পয়েন্ট নিয়ে দুইয়ে আছে কসোভো। শীর্ষে থাকা সুইজারল্যান্ডের নামের পাশে শোভা পাচ্ছে ১০ পয়েন্ট। ৩ পয়েন্ট নিয়ে তিন নম্বরে আছে স্লোভেনিয়া।
২০২৬ বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে বাজে সময় পার করছে সুইডেন। সেই বাজে সময়কে আরও দীর্ঘ করে সবশেষ ম্যাচে কসোভোর কাছে ১–০ গোলে হেরেছে সুইডিশরা। এই হারে কপাল পুড়ল দলটির প্রধান কোচ ইয়ন ডাল টমাসনের।
কসোভোর কাছে হারার পর টমাসনকে বরখাস্ত করেছে সুইডিশ ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন। আজ এক বিবৃতিতে দেশটির ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। ২০২৪ সালে টমাসনকে নিয়োগ দিয়েছিল সুইডিশ ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন। সুইডেনের প্রথম বিদেশি কোচ তিনি।
কসোভোর বিপক্ষে নিজেদের মাঠে বল দখল এবং আক্রমণে এগিয়ে ছিল সুইডেন। কিন্তু কাজের কাজ সেই গোলটাই করতে পারেনি স্বাগতিকরা। তাদের আরও একটি ব্যর্থতার দিনে ম্যাচের ৩২ মিনিটে কসোভোর হয়ে জয়সূচক গোল করেন ফিসনিক আসলানি।
বিশ্বকাপ বাছাইয়ে ইউেরাপিয়ান অঞ্চলের ‘বি’ গ্রুপের তলানীতে অবস্থান করছে সুইডেন। ৪ ম্যাচে ৩ হারের বিপরীতে একটিতে ড্র করেছে তারা। দলটির সংগ্রহ ১ পয়েন্ট। ৭ পয়েন্ট নিয়ে দুইয়ে আছে কসোভো। শীর্ষে থাকা সুইজারল্যান্ডের নামের পাশে শোভা পাচ্ছে ১০ পয়েন্ট। ৩ পয়েন্ট নিয়ে তিন নম্বরে আছে স্লোভেনিয়া।
হংকংয়ের বিপক্ষে আজ একমাত্র গোলটি এসেছে রাকিব হোসেনের পা থেকে। গত জুনে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষেও গোল করেছিলেন তিনি। দুটো ম্যাচই রাকিবকে শেষ করতে হয়েছে আক্ষেপ নিয়ে। কারণ বাংলাদেশ যে জয়ের স্বাদ পায়নি।
৪ ঘণ্টা আগেপ্রথম দুই ম্যাচ হেরে ধবলধোলাই হওয়ার খুব কাছাকাছি এসে পড়েছিল বাংলাদেশ। এই অবস্থায় করণীয় ছিল একটাই—নিজেদের নিংড়ে দিয়ে খেলা। কিন্তু বাংলাদেশ দলের বাজে এই সিরিজের শেষটাও হলো বাজেভাবে। কাল ২৯৪ রানের লক্ষ্য তাড়ায় ২৭.১ ওভারে ৯৩ রানে অলআউট হয়ে ২০০ রানে হেরেছে বাংলাদেশ।
৩ ঘণ্টা আগেরাকিব হোসেন গোল পেয়েই যাবেন, এমন আভাস মিলছিল। হংকং তখন ১০ জন নিয়ে খেলছে। বাংলাদেশের আক্রমণের সামনে কোনোভাবে দাঁড়াতে পারছিল না হংকং। একের পর এক চাপে শেষ পর্যন্ত ভেঙে যায় তাদের রক্ষণ। ৮৫ মিনিটে ফাহামিদুল ইসলামের অ্যাসিস্ট থেকে বল জালে ফেলতে আর কোনো ভুল করেননি রাকিব। বিজ্ঞাপন বোর্ডের ওপর বসে ফাহামিদুলক
৬ ঘণ্টা আগেহংকংয়ের বিপক্ষে ড্রয়ের পরপরই বাংলাদেশের চোখ চলে যায় ভারত-সিঙ্গাপুর ম্যাচের দিকে। ভারত জিতলেই মূলপর্বে যাওয়ার লড়াইয়ে টিকে থাকত। ঘরের মাঠে ভারত এগিয়েও যায়। কিন্তু সেই আশা চিরতরে নিভিয়ে দেয় সিঙ্গাপুর। গোয়ার ফাতোর্দা স্টেডিয়ামে ২-১ গোলের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে তারা। সেই সঙ্গে ভারতের পাশাপাশি বিদায় ঘণ্টা বেজে
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাকিব হোসেন গোল পেয়েই যাবেন, এমন আভাস মিলছিল। হংকং তখন ১০ জন নিয়ে খেলছে। বাংলাদেশের আক্রমণের সামনে কোনোভাবে দাঁড়াতে পারছিল না হংকং। একের পর এক চাপে শেষ পর্যন্ত ভেঙে যায় তাদের রক্ষণ। ৮৫ মিনিটে ফাহামিদুল ইসলামের অ্যাসিস্ট থেকে বল জালে ফেলতে আর কোনো ভুল করেননি রাকিব। বিজ্ঞাপন বোর্ডের ওপর বসে ফাহামিদুলকে সঙ্গে নিয়ে করলেন উদ্যাপন।
ম্যাচের চিত্র শুধু এটুকুই নয়। দ্বিতীয়ার্ধে বাংলাদেশ যেভাবে খেলেছে, তাতে জয় ছাড়া কিছু চিন্তা করাটা যেন ‘অপরাধ’ ছিল! ম্যাচ শুরুর আগেও লক্ষ্যটা ঠিক এমন ছিল। কিন্তু প্রথমার্ধে খেলা দেখে তা মনে হয়নি। উল্টো দিতে হয়েছে ভুলের মাশুল। পিছিয়ে থেকেও কীভাবে ঘুরে দাঁড়াতে হয়, সেটা বাংলাদেশ আগের ম্যাচে ঢাকা স্টেডিয়ামেই দেখিয়েছে। আশার পালে হাওয়া লাগলেও হাভিয়ের কাবরেরার দল এবারও জয়ের গেরো খুলতে পারল না।
হংকংয়ের কাই তাক স্টেডিয়ামে আজ ১-১ গোলের সমতায় রেখে লড়াই শেষ করে বাংলাদেশ। রাকিবের গোলের আগে ৩৭ মিনিটে পেনাল্টি থেকে অধিনায়ক ম্যাট অরের গোলে এগিয়ে ছিল হংকং। প্রথমার্ধে সেভাবে আক্রমণেই যেতে পারেনি বাংলাদেশ। পাঁচ ডিফেন্ডার নিয়ে রক্ষণে জোর ছিল বেশি।
জয়ের দাবিদার মনে করছেন বাংলাদেশ কোচ কাবরেরা। ম্যাচ শেষে তিনি বলেন, ‘খুবই টাইট একটা ম্যাচ হয়েছে। আমরা জানতাম, শুরু থেকেই এটি খুব কঠিন হবে। বিশেষ করে প্রথম কয়েক মিনিট আমাদের মাঠের অবস্থা আর দর্শকদের আবহের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে হয়েছিল। দ্বিতীয়ার্ধে আমরা আক্রমণে গিয়েছি, চাপ তৈরি করেছি। আমার মনে হয়, আমরা জয়ের দাবিদার ছিলাম আজ।’
৪ ম্যাচ মিলিয়ে ২ পয়েন্ট পাওয়ায় এশিয়ান কাপ বাছাই থেকে বিদায় ঘটেছে বাংলাদেশের। বাকি দুই ম্যাচে জিতলে হংকং আর সিঙ্গাপুরের সমান ৮ পয়েন্ট হলেও তাদের আর টপকাতে পারবেন না হামজা-শমিতরা। ‘সি’ গ্রুপ থেকে মূল পর্বে যাওয়ার লড়াইটা এখন ৮ পয়েন্ট নিয়ে এ দুটি দলের মধ্যে।
কাবরেরার আক্ষেপের শেষ নেই, ‘দলটা আবারও দুর্দান্ত খেলেছে, দুই ম্যাচেই। স্বাভাবিকভাবে আমাদের মনে হচ্ছে, আমরা আরও বেশি পয়েন্ট পাওয়ার যোগ্য ছিলাম, কিন্তু এই উইন্ডো শেষ করেছি এক পয়েন্ট নিয়ে। তবে পয়েন্টের হিসাবের বাইরে গিয়ে বললে, ম্যাচটি ছিল খুবই প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ।’
তারিক কাজী হোঁচট না খেলে হংকং হয়তো গোল পেতই না। বলের নিয়ন্ত্রণ হারানোর পর দখল নিতে গিয়ে হংকংয়ের ফের্নান্দো পেদ্রেইরাকে ফাউল করে বসেন এই ডিফেন্ডার। তারিকের দাবি, বল আগে তাঁর পায়ে লেগেছিল। সেটাই তুলে ধরলেন কাবরেরা, ‘আমি এখনো ভিডিওটা দেখিনি, তবে তারিকের সঙ্গে কথা বলেছি, সে নিশ্চিত, বলটা আগে ছুঁয়েছিল। ফিফটি-ফিফটি বিষয়। কিন্তু ওর বিশ্বাস, সে বলটাই আগে টাচ করেছিল। এটা দুর্ভাগ্য ছিল কি না, সেটা ভাবার সময় নয় এখন।’
রাকিব হোসেন গোল পেয়েই যাবেন, এমন আভাস মিলছিল। হংকং তখন ১০ জন নিয়ে খেলছে। বাংলাদেশের আক্রমণের সামনে কোনোভাবে দাঁড়াতে পারছিল না হংকং। একের পর এক চাপে শেষ পর্যন্ত ভেঙে যায় তাদের রক্ষণ। ৮৫ মিনিটে ফাহামিদুল ইসলামের অ্যাসিস্ট থেকে বল জালে ফেলতে আর কোনো ভুল করেননি রাকিব। বিজ্ঞাপন বোর্ডের ওপর বসে ফাহামিদুলকে সঙ্গে নিয়ে করলেন উদ্যাপন।
ম্যাচের চিত্র শুধু এটুকুই নয়। দ্বিতীয়ার্ধে বাংলাদেশ যেভাবে খেলেছে, তাতে জয় ছাড়া কিছু চিন্তা করাটা যেন ‘অপরাধ’ ছিল! ম্যাচ শুরুর আগেও লক্ষ্যটা ঠিক এমন ছিল। কিন্তু প্রথমার্ধে খেলা দেখে তা মনে হয়নি। উল্টো দিতে হয়েছে ভুলের মাশুল। পিছিয়ে থেকেও কীভাবে ঘুরে দাঁড়াতে হয়, সেটা বাংলাদেশ আগের ম্যাচে ঢাকা স্টেডিয়ামেই দেখিয়েছে। আশার পালে হাওয়া লাগলেও হাভিয়ের কাবরেরার দল এবারও জয়ের গেরো খুলতে পারল না।
হংকংয়ের কাই তাক স্টেডিয়ামে আজ ১-১ গোলের সমতায় রেখে লড়াই শেষ করে বাংলাদেশ। রাকিবের গোলের আগে ৩৭ মিনিটে পেনাল্টি থেকে অধিনায়ক ম্যাট অরের গোলে এগিয়ে ছিল হংকং। প্রথমার্ধে সেভাবে আক্রমণেই যেতে পারেনি বাংলাদেশ। পাঁচ ডিফেন্ডার নিয়ে রক্ষণে জোর ছিল বেশি।
জয়ের দাবিদার মনে করছেন বাংলাদেশ কোচ কাবরেরা। ম্যাচ শেষে তিনি বলেন, ‘খুবই টাইট একটা ম্যাচ হয়েছে। আমরা জানতাম, শুরু থেকেই এটি খুব কঠিন হবে। বিশেষ করে প্রথম কয়েক মিনিট আমাদের মাঠের অবস্থা আর দর্শকদের আবহের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে হয়েছিল। দ্বিতীয়ার্ধে আমরা আক্রমণে গিয়েছি, চাপ তৈরি করেছি। আমার মনে হয়, আমরা জয়ের দাবিদার ছিলাম আজ।’
৪ ম্যাচ মিলিয়ে ২ পয়েন্ট পাওয়ায় এশিয়ান কাপ বাছাই থেকে বিদায় ঘটেছে বাংলাদেশের। বাকি দুই ম্যাচে জিতলে হংকং আর সিঙ্গাপুরের সমান ৮ পয়েন্ট হলেও তাদের আর টপকাতে পারবেন না হামজা-শমিতরা। ‘সি’ গ্রুপ থেকে মূল পর্বে যাওয়ার লড়াইটা এখন ৮ পয়েন্ট নিয়ে এ দুটি দলের মধ্যে।
কাবরেরার আক্ষেপের শেষ নেই, ‘দলটা আবারও দুর্দান্ত খেলেছে, দুই ম্যাচেই। স্বাভাবিকভাবে আমাদের মনে হচ্ছে, আমরা আরও বেশি পয়েন্ট পাওয়ার যোগ্য ছিলাম, কিন্তু এই উইন্ডো শেষ করেছি এক পয়েন্ট নিয়ে। তবে পয়েন্টের হিসাবের বাইরে গিয়ে বললে, ম্যাচটি ছিল খুবই প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ।’
তারিক কাজী হোঁচট না খেলে হংকং হয়তো গোল পেতই না। বলের নিয়ন্ত্রণ হারানোর পর দখল নিতে গিয়ে হংকংয়ের ফের্নান্দো পেদ্রেইরাকে ফাউল করে বসেন এই ডিফেন্ডার। তারিকের দাবি, বল আগে তাঁর পায়ে লেগেছিল। সেটাই তুলে ধরলেন কাবরেরা, ‘আমি এখনো ভিডিওটা দেখিনি, তবে তারিকের সঙ্গে কথা বলেছি, সে নিশ্চিত, বলটা আগে ছুঁয়েছিল। ফিফটি-ফিফটি বিষয়। কিন্তু ওর বিশ্বাস, সে বলটাই আগে টাচ করেছিল। এটা দুর্ভাগ্য ছিল কি না, সেটা ভাবার সময় নয় এখন।’
হংকংয়ের বিপক্ষে আজ একমাত্র গোলটি এসেছে রাকিব হোসেনের পা থেকে। গত জুনে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষেও গোল করেছিলেন তিনি। দুটো ম্যাচই রাকিবকে শেষ করতে হয়েছে আক্ষেপ নিয়ে। কারণ বাংলাদেশ যে জয়ের স্বাদ পায়নি।
৪ ঘণ্টা আগেপ্রথম দুই ম্যাচ হেরে ধবলধোলাই হওয়ার খুব কাছাকাছি এসে পড়েছিল বাংলাদেশ। এই অবস্থায় করণীয় ছিল একটাই—নিজেদের নিংড়ে দিয়ে খেলা। কিন্তু বাংলাদেশ দলের বাজে এই সিরিজের শেষটাও হলো বাজেভাবে। কাল ২৯৪ রানের লক্ষ্য তাড়ায় ২৭.১ ওভারে ৯৩ রানে অলআউট হয়ে ২০০ রানে হেরেছে বাংলাদেশ।
৩ ঘণ্টা আগে২০২৬ বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে বাজে সময় পার করছে সুইডেন। সেই বাজে সময়কে আরও দীর্ঘ করে সবশেষ ম্যাচে কসোভোর কাছে ১–০ গোলে হেরেছে সুইডিশরা। এই হারে কপাল পুড়ল দলটির প্রধান কোচ ইয়ন ডাল টমাসনের।
৫ ঘণ্টা আগেহংকংয়ের বিপক্ষে ড্রয়ের পরপরই বাংলাদেশের চোখ চলে যায় ভারত-সিঙ্গাপুর ম্যাচের দিকে। ভারত জিতলেই মূলপর্বে যাওয়ার লড়াইয়ে টিকে থাকত। ঘরের মাঠে ভারত এগিয়েও যায়। কিন্তু সেই আশা চিরতরে নিভিয়ে দেয় সিঙ্গাপুর। গোয়ার ফাতোর্দা স্টেডিয়ামে ২-১ গোলের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে তারা। সেই সঙ্গে ভারতের পাশাপাশি বিদায় ঘণ্টা বেজে
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
হংকংয়ের বিপক্ষে ড্রয়ের পরপরই বাংলাদেশের চোখ চলে যায় ভারত-সিঙ্গাপুর ম্যাচের দিকে। ভারত জিতলেই মূলপর্বে যাওয়ার লড়াইয়ে টিকে থাকত। ঘরের মাঠে ভারত এগিয়েও যায়। কিন্তু সেই আশা চিরতরে নিভিয়ে দেয় সিঙ্গাপুর। গোয়ার ফাতোর্দা স্টেডিয়ামে ২-১ গোলের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে তারা। সেই সঙ্গে ভারতের পাশাপাশি বিদায় ঘণ্টা বেজে যায় বাংলাদেশেরও।
হংকংয়ের মাটিতে ড্রয়ে প্রাপ্তির চাইতে তাই বরং হতাশাই বেশি। হামজা চৌধুরীও তা-ই বললেন ম্যাচ শেষে, ‘আমাদের সামনে আবারও কিছু করার মতো ভিত্তি তৈরি হয়েছে, তবে দিন শেষে একটু হতাশা রয়ে গেল।’
চার ম্যাচ শেষে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে ২ পয়েন্ট নিয়ে ‘সি’ গ্রুপে তিনে আছে বাংলাদেশ। সমান পয়েন্ট নিয়ে চারে ভারত। হংকং ও সিঙ্গাপুরের সংগ্রহ ৮ পয়েন্ট। মূলপর্বে যাওয়ার লড়াইটা এখন তাদের মধ্যেই।
কাই তাক স্টেডিয়ামে আজ জয় পেলে বাংলাদেশের গল্পটা ভিন্ন হত। বেঁচে থাকত আশা। দলের খেলায় সন্তুষ্ট থাকলেও ফল নিয়ে তাই কাবরেরার আক্ষেপ, ‘দলটা আবারও দুর্দান্ত খেলেছে, দুই ম্যাচেই। স্বাভাবিকভাবে আমাদের মনে হচ্ছে আমরা আরও বেশি পয়েন্ট পাওয়ার যোগ্য ছিলাম, কিন্তু এই উইন্ডো শেষ করেছি এক পয়েন্ট নিয়ে। তবে পয়েন্টের হিসাবের বাইরে গিয়ে বললে, ম্যাচটি ছিল খুবই প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ।’
হংকংয়ের বিপক্ষে ড্রয়ের পরপরই বাংলাদেশের চোখ চলে যায় ভারত-সিঙ্গাপুর ম্যাচের দিকে। ভারত জিতলেই মূলপর্বে যাওয়ার লড়াইয়ে টিকে থাকত। ঘরের মাঠে ভারত এগিয়েও যায়। কিন্তু সেই আশা চিরতরে নিভিয়ে দেয় সিঙ্গাপুর। গোয়ার ফাতোর্দা স্টেডিয়ামে ২-১ গোলের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে তারা। সেই সঙ্গে ভারতের পাশাপাশি বিদায় ঘণ্টা বেজে যায় বাংলাদেশেরও।
হংকংয়ের মাটিতে ড্রয়ে প্রাপ্তির চাইতে তাই বরং হতাশাই বেশি। হামজা চৌধুরীও তা-ই বললেন ম্যাচ শেষে, ‘আমাদের সামনে আবারও কিছু করার মতো ভিত্তি তৈরি হয়েছে, তবে দিন শেষে একটু হতাশা রয়ে গেল।’
চার ম্যাচ শেষে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে ২ পয়েন্ট নিয়ে ‘সি’ গ্রুপে তিনে আছে বাংলাদেশ। সমান পয়েন্ট নিয়ে চারে ভারত। হংকং ও সিঙ্গাপুরের সংগ্রহ ৮ পয়েন্ট। মূলপর্বে যাওয়ার লড়াইটা এখন তাদের মধ্যেই।
কাই তাক স্টেডিয়ামে আজ জয় পেলে বাংলাদেশের গল্পটা ভিন্ন হত। বেঁচে থাকত আশা। দলের খেলায় সন্তুষ্ট থাকলেও ফল নিয়ে তাই কাবরেরার আক্ষেপ, ‘দলটা আবারও দুর্দান্ত খেলেছে, দুই ম্যাচেই। স্বাভাবিকভাবে আমাদের মনে হচ্ছে আমরা আরও বেশি পয়েন্ট পাওয়ার যোগ্য ছিলাম, কিন্তু এই উইন্ডো শেষ করেছি এক পয়েন্ট নিয়ে। তবে পয়েন্টের হিসাবের বাইরে গিয়ে বললে, ম্যাচটি ছিল খুবই প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ।’
হংকংয়ের বিপক্ষে আজ একমাত্র গোলটি এসেছে রাকিব হোসেনের পা থেকে। গত জুনে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষেও গোল করেছিলেন তিনি। দুটো ম্যাচই রাকিবকে শেষ করতে হয়েছে আক্ষেপ নিয়ে। কারণ বাংলাদেশ যে জয়ের স্বাদ পায়নি।
৪ ঘণ্টা আগেপ্রথম দুই ম্যাচ হেরে ধবলধোলাই হওয়ার খুব কাছাকাছি এসে পড়েছিল বাংলাদেশ। এই অবস্থায় করণীয় ছিল একটাই—নিজেদের নিংড়ে দিয়ে খেলা। কিন্তু বাংলাদেশ দলের বাজে এই সিরিজের শেষটাও হলো বাজেভাবে। কাল ২৯৪ রানের লক্ষ্য তাড়ায় ২৭.১ ওভারে ৯৩ রানে অলআউট হয়ে ২০০ রানে হেরেছে বাংলাদেশ।
৩ ঘণ্টা আগে২০২৬ বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে বাজে সময় পার করছে সুইডেন। সেই বাজে সময়কে আরও দীর্ঘ করে সবশেষ ম্যাচে কসোভোর কাছে ১–০ গোলে হেরেছে সুইডিশরা। এই হারে কপাল পুড়ল দলটির প্রধান কোচ ইয়ন ডাল টমাসনের।
৫ ঘণ্টা আগেরাকিব হোসেন গোল পেয়েই যাবেন, এমন আভাস মিলছিল। হংকং তখন ১০ জন নিয়ে খেলছে। বাংলাদেশের আক্রমণের সামনে কোনোভাবে দাঁড়াতে পারছিল না হংকং। একের পর এক চাপে শেষ পর্যন্ত ভেঙে যায় তাদের রক্ষণ। ৮৫ মিনিটে ফাহামিদুল ইসলামের অ্যাসিস্ট থেকে বল জালে ফেলতে আর কোনো ভুল করেননি রাকিব। বিজ্ঞাপন বোর্ডের ওপর বসে ফাহামিদুলক
৬ ঘণ্টা আগে