ক্রীড়া ডেস্ক
আন্তর্জাতিক ফুটবল হোক বা ক্লাব ফুটবল—যে ম্যাচই হোক লিওনেল মেসি খেললে সেই ম্যাচ নিয়ে ভক্ত-সমর্থকদের আগ্রহ থাকে তুঙ্গে। গ্যালারিতে তাঁর (মেসি) নামাঙ্কিত জার্সি পরে ভক্তরা উপভোগ করেন খেলা। বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় ফুটবলারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ২৪ ঘণ্টাই সজাগ থাকতে হয় দেহরক্ষী ইয়াসিন চুকো।
মেসির নিরাপত্তা নিশ্চিতে কাজ করেন যে চুকো, এবার সেই দেহরক্ষী পেলেন নিষেধাজ্ঞা। ইন্টার মায়ামির ম্যাচের সময় সাইডলাইনে থাকতে পারবেন না চুকো। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ‘দ্য সান’সহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে পাওয়া গেছে মেসির দেহরক্ষীর নিষেধাজ্ঞার খবর। মাঠে মেসির সঙ্গে অপ্রত্যাশিত কিছু ঘটলেই দেহরক্ষী মাঠে ঢুকে পড়াটাই তাঁর নিষিদ্ধ হওয়ার কারণ বলে সংবাদমাধ্যমে বলা হয়েছে। মেজর লিগ সকারের (এমএলএস) পাশাপাশি কনকাকাফ চ্যাম্পিয়নস কাপেও দেহরক্ষীর নিষেধাজ্ঞা বহাল থাকছে।
নিষেধাজ্ঞার সিদ্ধান্তে এমএলএস কর্তৃপক্ষের প্রতি অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন চুকো। মেসির দেহরক্ষী বলেন,‘ইউরোপে সাত বছর কাজ করেছি। লিগ আঁ ও চ্যাম্পিয়নস লিগেও ছিলাম। তখন মাত্র ৬ জন ব্যক্তি মাঠে ঢুকে পড়েছিলেন। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রে কাজ করছি ২০ মাস ধরে। এরই মধ্যে ১৬ জন মাঠে এসেছেন। এখানে যে বিরাট সমস্যা আছে, সেটা তো স্পষ্ট। আমি কিন্তু সমস্যা না। আমি যাতে মেসিকে সাহায্য করতে পারি, সেই ব্যবস্থা করুন।’ তবে ইন্টার মায়ামির ড্রেসিং রুম ও মিক্সড জোনে মেসির সঙ্গে থাকতে পারবেন চুকো।
যুক্তরাষ্ট্রে মেসির নিরাপত্তা নিয়ে চুকো যা বলেছেন, সেটা উড়িয়ে দেওয়ার মতো নয়। কারণ, ইন্টার মায়ামিতে খেলার পরই মেসিকে দেখতে নিরাপত্তাবেষ্টনী টপকে ভক্তরা ঢুকে পড়েন। দেহরক্ষী ইয়াসি পৌঁছানোর আগে মেসির সঙ্গে আলিঙ্গন করেন ভক্তরা। আবার ভক্তদের অনেকে সেলফিও তোলেন। ভক্তদের দাবি অবশ্য মেসি হাসিমুখে মেনে নেন।
১৭ মার্চ আটলান্টার বিপক্ষে মেজর লিগ সকারের (এমএলএসে) খেলার সময় বাঁ ঊরুতে চোট পান মেসি। পাশাপাশি ছিল পেশির চোটও। সেই চোটের ধাক্কা সামলে প্রায় দুই সপ্তাহ মাঠের বাইরে ছিলেন তিনি। খেলতে পারেননি আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপ বাছাইয়ের দুই ম্যাচ। চেজ স্টেডিয়ামে পরশু বাংলাদেশ সময় ভোরে অনুষ্ঠিত ইন্টার মায়ামি-ফিলাডেলফিয়া ম্যাচ দিয়ে প্রতিযোগিতামূলক ফুটবলে ফেরেন মেসি। আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ডকে ৫৫ মিনিটে মাঠে নামান মায়ামি কোচ হাভিয়ের মাশচেরানো। নামার পর ২ মিনিটে (৫৭ মিনিটে) গোল করেন মেসি। ফিলাডেলফিয়ার বিপক্ষে ২-১ গোলে জয় পায় ইন্টার মায়ামি।
আন্তর্জাতিক ফুটবল হোক বা ক্লাব ফুটবল—যে ম্যাচই হোক লিওনেল মেসি খেললে সেই ম্যাচ নিয়ে ভক্ত-সমর্থকদের আগ্রহ থাকে তুঙ্গে। গ্যালারিতে তাঁর (মেসি) নামাঙ্কিত জার্সি পরে ভক্তরা উপভোগ করেন খেলা। বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় ফুটবলারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ২৪ ঘণ্টাই সজাগ থাকতে হয় দেহরক্ষী ইয়াসিন চুকো।
মেসির নিরাপত্তা নিশ্চিতে কাজ করেন যে চুকো, এবার সেই দেহরক্ষী পেলেন নিষেধাজ্ঞা। ইন্টার মায়ামির ম্যাচের সময় সাইডলাইনে থাকতে পারবেন না চুকো। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ‘দ্য সান’সহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে পাওয়া গেছে মেসির দেহরক্ষীর নিষেধাজ্ঞার খবর। মাঠে মেসির সঙ্গে অপ্রত্যাশিত কিছু ঘটলেই দেহরক্ষী মাঠে ঢুকে পড়াটাই তাঁর নিষিদ্ধ হওয়ার কারণ বলে সংবাদমাধ্যমে বলা হয়েছে। মেজর লিগ সকারের (এমএলএস) পাশাপাশি কনকাকাফ চ্যাম্পিয়নস কাপেও দেহরক্ষীর নিষেধাজ্ঞা বহাল থাকছে।
নিষেধাজ্ঞার সিদ্ধান্তে এমএলএস কর্তৃপক্ষের প্রতি অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন চুকো। মেসির দেহরক্ষী বলেন,‘ইউরোপে সাত বছর কাজ করেছি। লিগ আঁ ও চ্যাম্পিয়নস লিগেও ছিলাম। তখন মাত্র ৬ জন ব্যক্তি মাঠে ঢুকে পড়েছিলেন। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রে কাজ করছি ২০ মাস ধরে। এরই মধ্যে ১৬ জন মাঠে এসেছেন। এখানে যে বিরাট সমস্যা আছে, সেটা তো স্পষ্ট। আমি কিন্তু সমস্যা না। আমি যাতে মেসিকে সাহায্য করতে পারি, সেই ব্যবস্থা করুন।’ তবে ইন্টার মায়ামির ড্রেসিং রুম ও মিক্সড জোনে মেসির সঙ্গে থাকতে পারবেন চুকো।
যুক্তরাষ্ট্রে মেসির নিরাপত্তা নিয়ে চুকো যা বলেছেন, সেটা উড়িয়ে দেওয়ার মতো নয়। কারণ, ইন্টার মায়ামিতে খেলার পরই মেসিকে দেখতে নিরাপত্তাবেষ্টনী টপকে ভক্তরা ঢুকে পড়েন। দেহরক্ষী ইয়াসি পৌঁছানোর আগে মেসির সঙ্গে আলিঙ্গন করেন ভক্তরা। আবার ভক্তদের অনেকে সেলফিও তোলেন। ভক্তদের দাবি অবশ্য মেসি হাসিমুখে মেনে নেন।
১৭ মার্চ আটলান্টার বিপক্ষে মেজর লিগ সকারের (এমএলএসে) খেলার সময় বাঁ ঊরুতে চোট পান মেসি। পাশাপাশি ছিল পেশির চোটও। সেই চোটের ধাক্কা সামলে প্রায় দুই সপ্তাহ মাঠের বাইরে ছিলেন তিনি। খেলতে পারেননি আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপ বাছাইয়ের দুই ম্যাচ। চেজ স্টেডিয়ামে পরশু বাংলাদেশ সময় ভোরে অনুষ্ঠিত ইন্টার মায়ামি-ফিলাডেলফিয়া ম্যাচ দিয়ে প্রতিযোগিতামূলক ফুটবলে ফেরেন মেসি। আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ডকে ৫৫ মিনিটে মাঠে নামান মায়ামি কোচ হাভিয়ের মাশচেরানো। নামার পর ২ মিনিটে (৫৭ মিনিটে) গোল করেন মেসি। ফিলাডেলফিয়ার বিপক্ষে ২-১ গোলে জয় পায় ইন্টার মায়ামি।
ছেলেদের ২০২৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের টিকিট নিশ্চিত করেছে কানাডা ক্রিকেট দল। গতকাল কিং সিটিতে বাহামাসকে ৭ উইকেটে হারিয়ে বিশ্বকাপে জায়গা করে আমেরিকার প্রতিনিধিরা। আমেরিকা অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ে স্বাগতিক কানাডা টানা পঞ্চম জয় তুলে নিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেঘুমিয়ে পড়া বাংলাদেশ ফুটবল জেগে ওঠার স্বপ্ন দেখছে প্রবাসী ফুটবলারদের ঘিরে। ১০ জুন সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের ম্যাচে শুরুর একাদশে ৫ জনই ছিলেন প্রবাসী। যদিও ম্যাচটি জিততে পারেনি বাংলাদেশ, হেরেছে ২-১ গোলে। শুরুতে ধাক্কা খেলেও সফলতার খোঁজে বাংলাদেশ চোখ রাখতে পারে সুরিনামের দিকে।
২ ঘণ্টা আগেক্লাব বিশ্বকাপে আজ নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে মাঠে নামছে রিয়াল মাদ্রিদ ও ম্যানচেস্টার সিটি। রাত ১টায় রিয়াল খেলকে পাচুয়ার বিপক্ষে। নিজেদের প্রথম ম্যাচে আল হিলালের সঙ্গে ড্র করেছে তারা। কাল সকাল ৭টায় ম্যানসিটি মাঠে নামবে সৌদির ক্লাব আল আইনের বিপক্ষে।
২ ঘণ্টা আগেআর্জেন্টিনা জিতল সবশেষ ফুটবল বিশ্বকাপ। ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপেও লাতিনের দলগুলো যেভাবে দাপট দেখাচ্ছে—তাহলে কি এবার এই টুর্নামেন্টও জিতবে লাতিন আমেরিকার কোনো ক্লাব? এই প্রশ্নে ব্রাজিলিয়ান ক্লাব ফ্ল্যামেঙ্গোর কোচ ফিলিপে লুইসের উত্তর অন্তত ‘হ্যাঁ’।
২ ঘণ্টা আগে