একটু আশা, একটু হতাশা—ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর কাছে গত রাতটা ছিল এমনই। গোলের সহজ সুযোগ যেমন হাতছাড়া করেছেন, তেমনি গোলও করেছেন। শেষ পর্যন্ত পর্তুগিজ ফরোয়ার্ডের গোল মিসটাই যে আল নাসরের জন্য বিশাল আক্ষেপের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
এএফসি চ্যাম্পিয়নস লিগে কোয়ার্টার ফাইনালের ম্যাচে আগেই আল আইন ১-০ গোলে এগিয়ে ছিল আল নাসরের বিপক্ষে। আল আওয়াল স্টেডিয়ামে গত রাতে দল দুটির মধ্যকার কোয়ার্টার ফাইনালের দ্বিতীয় লেগের ম্যাচটা ছিল গোলবন্যার। দ্বিতীয় লেগের ম্যাচে আল নাসর ৪-৩ গোলে আল আইনকে হারিয়েছিল ঠিকই। তবে দুই লেগ মিলে ৪-৪ সমতা আসায় ম্যাচ গড়ায় টাইব্রেকারে। টাইব্রেকারে হেরে কোয়ার্টার ফাইনাল থেকে বিদায়ঘণ্টা বেজে যায় রোনালদোদের।
২৮ থেকে ৪৫ মিনিট—১৭ মিনিট ব্যবধানে জোড়া গোল করে আল আইনকে এগিয়ে নেন সুফিয়ান রাহিমি। প্রথমার্ধের অতিরিক্ত সময়ের ৫ মিনিটের গোলে ব্যবধান কমান আল নাসর ফরোয়ার্ড আব্দুলরহমান ঘারিব।
দ্বিতীয়ার্ধে খুব দ্রুতই ম্যাচের সমতা এসেছে। ৫২ মিনিটে আত্মঘাতী গোল করেন আল আইনের গোলরক্ষক খালেদ ইসা। ম্যাচে তখন ২-২ গোলে সমতা থাকলেও দুই লেগ মিলে আল আইন ৩-২ গোলে এগিয়ে। এই সময়ে সমতায় ফিরতে মরিয়া আল নাসর এরপর হানা দেয় আল আইনের রক্ষণভাগে। প্রথমে আল আইন গোলরক্ষক প্রতিহত করলেও ফিরতি আক্রমণে গোলের সুযোগ পান রোনালদো। পর্তুগিজ ফরোয়ার্ডের সামনে তখন গোলরক্ষক ছাড়া কেউ ছিলেন না। তবে ৩ গজ দূর থেকে গোলের এমন সহজ সুযোগ পেয়েও তা কাজে লাগাতে পারেননি রোনালদো। গ্যালারিতে থাকা আল নাসরের ভক্ত-সমর্থকদের তখন মাথায় হাত।
৭২ মিনিটে আল নাসরের তৃতীয় গোল করেন অ্যালেক্স তেলেস । ৯০ মিনিটে ম্যাচের ফল যখন দুই লেগ মিলে ৩-৩, তখন খেলা গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে। ১০৩ মিনিটে আল আইনকে এগিয়ে নেন সুলতান আল শামসি। আল নাসরের হাত থেকে যখন ম্যাচ ফসকে যাওয়ার মতো অবস্থা, তখন ম্যাচে ফেরান রোনালদো। ১১৮ মিনিটে সমতাসূচক গোল করেন পর্তুগিজ ফরোয়ার্ড।
দুই লেগ মিলে ৪-৪ গোলে সমতা হলে ম্যাচ গড়ায় টাইব্রেকারে। টাইব্রেকারে হেসেখেলে ৩-১ গোলে জিতে সেমিফাইনালে ওঠে আল আইন। আল নাসরের একমাত্র গোল টাইব্রেকার থেকে করেন রোনালদো। রোনালদোর সতীর্থ মারসেলো ব্রোজোভিচ, তেলেস, ওতাভিও গোলের চেষ্টা করলেও কাজে লাগাতে পারেননি।
একটু আশা, একটু হতাশা—ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর কাছে গত রাতটা ছিল এমনই। গোলের সহজ সুযোগ যেমন হাতছাড়া করেছেন, তেমনি গোলও করেছেন। শেষ পর্যন্ত পর্তুগিজ ফরোয়ার্ডের গোল মিসটাই যে আল নাসরের জন্য বিশাল আক্ষেপের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
এএফসি চ্যাম্পিয়নস লিগে কোয়ার্টার ফাইনালের ম্যাচে আগেই আল আইন ১-০ গোলে এগিয়ে ছিল আল নাসরের বিপক্ষে। আল আওয়াল স্টেডিয়ামে গত রাতে দল দুটির মধ্যকার কোয়ার্টার ফাইনালের দ্বিতীয় লেগের ম্যাচটা ছিল গোলবন্যার। দ্বিতীয় লেগের ম্যাচে আল নাসর ৪-৩ গোলে আল আইনকে হারিয়েছিল ঠিকই। তবে দুই লেগ মিলে ৪-৪ সমতা আসায় ম্যাচ গড়ায় টাইব্রেকারে। টাইব্রেকারে হেরে কোয়ার্টার ফাইনাল থেকে বিদায়ঘণ্টা বেজে যায় রোনালদোদের।
২৮ থেকে ৪৫ মিনিট—১৭ মিনিট ব্যবধানে জোড়া গোল করে আল আইনকে এগিয়ে নেন সুফিয়ান রাহিমি। প্রথমার্ধের অতিরিক্ত সময়ের ৫ মিনিটের গোলে ব্যবধান কমান আল নাসর ফরোয়ার্ড আব্দুলরহমান ঘারিব।
দ্বিতীয়ার্ধে খুব দ্রুতই ম্যাচের সমতা এসেছে। ৫২ মিনিটে আত্মঘাতী গোল করেন আল আইনের গোলরক্ষক খালেদ ইসা। ম্যাচে তখন ২-২ গোলে সমতা থাকলেও দুই লেগ মিলে আল আইন ৩-২ গোলে এগিয়ে। এই সময়ে সমতায় ফিরতে মরিয়া আল নাসর এরপর হানা দেয় আল আইনের রক্ষণভাগে। প্রথমে আল আইন গোলরক্ষক প্রতিহত করলেও ফিরতি আক্রমণে গোলের সুযোগ পান রোনালদো। পর্তুগিজ ফরোয়ার্ডের সামনে তখন গোলরক্ষক ছাড়া কেউ ছিলেন না। তবে ৩ গজ দূর থেকে গোলের এমন সহজ সুযোগ পেয়েও তা কাজে লাগাতে পারেননি রোনালদো। গ্যালারিতে থাকা আল নাসরের ভক্ত-সমর্থকদের তখন মাথায় হাত।
৭২ মিনিটে আল নাসরের তৃতীয় গোল করেন অ্যালেক্স তেলেস । ৯০ মিনিটে ম্যাচের ফল যখন দুই লেগ মিলে ৩-৩, তখন খেলা গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে। ১০৩ মিনিটে আল আইনকে এগিয়ে নেন সুলতান আল শামসি। আল নাসরের হাত থেকে যখন ম্যাচ ফসকে যাওয়ার মতো অবস্থা, তখন ম্যাচে ফেরান রোনালদো। ১১৮ মিনিটে সমতাসূচক গোল করেন পর্তুগিজ ফরোয়ার্ড।
দুই লেগ মিলে ৪-৪ গোলে সমতা হলে ম্যাচ গড়ায় টাইব্রেকারে। টাইব্রেকারে হেসেখেলে ৩-১ গোলে জিতে সেমিফাইনালে ওঠে আল আইন। আল নাসরের একমাত্র গোল টাইব্রেকার থেকে করেন রোনালদো। রোনালদোর সতীর্থ মারসেলো ব্রোজোভিচ, তেলেস, ওতাভিও গোলের চেষ্টা করলেও কাজে লাগাতে পারেননি।
কাশ্মীরের পেহেলগামে নৃশংস হামলায় ২৬ পর্যটক নিহত হয়েছেন। ভারত দাবি করেছে, এর পেছনে পাকিস্তানের সম্পৃক্ততা রয়েছে। এ ইস্যুতে দুই দলের মধ্যে বিরাজ করছে উত্তেজনা। ভারত সরকার তাদের দেশে পাকিস্তানের বিভিন্ন নিউজ সাইট, ইউটিউব চ্যানেল ব্লক কেরে দিয়েছে। ক্রিকেটাররাও জড়িয়ে গেছেন বাগ্যুদ্ধে। শোয়েব আখতারের ইউটি
৪ ঘণ্টা আগেসাত বছর চলছে সাদমান ইসলামের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের। চট্টগ্রাম টেস্টের দ্বিতীয় দিন দেখা পেয়েছেন নিজের দ্বিতীয় টেস্ট সেঞ্চুরি, সঙ্গে পূর্ণ করলেন ১০০০ রান। বাংলাদেশের ১৮ তম ক্রিকেটার হিসেবে ১ হাজার রান সাদমানের।
৫ ঘণ্টা আগে৩ উইকেটে ২০৪ রান নিয়ে চা বিরতিতে যায় বাংলাদেশ দল। তৃতীয় সেশনেও ব্যাটিংটা ভালোই করছিলেন স্বাগতিক ব্যাটাররা। দলীয় ২৫৯ রান পর্যন্ত ছিল সেই তিন উইকেটই। কিন্তু শেষ বিকেলে ভিনসেন্ট মাসেকেসার ঘূর্ণি জাদুতে বেশ এলোমেলো হয়ে যায় ব্যাটিং। শেষ ৩০ রানে ৪ উইকেট হারিয়েছে তারা। তবু ৬৪ রানের লিড নিয়ে তৃতীয় দিন শেষ
৬ ঘণ্টা আগে