অয়ন রায়, ঢাকা
এই ইউরোতে ইতালি যেন চোখের প্রশান্তি এনে দেওয়া ফুটবলে শুধু রেকর্ড গড়ার অভিযানেই নেমেছে! প্রতিটা ম্যাচেই নিজেদের ছাড়িয়ে যাচ্ছে তারা। আক্রমণ-রক্ষণে মিশেলে দুর্দান্ত ইতালি কাল বেলজিয়ামকে ২-১ গোলে হারিয়ে পৌঁছেছে সেমিফাইনালে। টানা ৩২ ম্যাচ অপরাজিত থাকার রেকর্ডও গড়েছে আজ্জুরিরা।
এবারের ইউরো ইতালির শুরুটাই তো দুর্দান্ত। ১১ জুন ঘরের মাঠ রোমে নিজেদের প্রথম ম্যাচে তুরস্ককে ৩-০ গোলে উড়িয়ে শুরু। যেখানে সিরো ইমোবিলে, লরেঞ্জো ইনসিনিয়ার পাশাপাশি ছিল তুরস্কের এক আত্মঘাতী গোল। ১৬ জুন একই মাঠে মিডফিল্ডার ম্যানুয়েল লোকাতেল্লির জোড়া গোলে সুইজারল্যান্ডকে ৩-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছিলেন রবার্তো মানচিনির শিষ্যরা। এ ম্যাচেও গোল পেয়েছিলেন ইমোবিলে। আর শেষ ম্যাচে ওয়েলসকে ১-০ গোলে হারিয়ে 'এ' গ্রুপের শীর্ষস্থানে থেকে শেষ ষোলো নিশ্চিত করেছিল আজ্জুরিরা। এই ম্যাচে ইতালি তাদের ৮২ বছরের পুরোনো রেকর্ডে ভাগ তো বসিয়েছিলই (টানা ৩০ ম্যাচ অপরাজিত), একই সঙ্গে টানা ১১ ম্যাচের ‘ক্লিনশিট’ রেখেছিল।
২৬ জুন শেষ ষোলোয় ইতালির প্রতিপক্ষ ছিল অস্ট্রিয়া। অস্ট্রিয়ার বিপক্ষে ইতালি গোল পেয়েছিল ৯০ মিনিট পর, সেটিও জোড়া গোলে। অস্ট্রিয়াকে ২-১ গোলে হারিয়ে শেষ আটে পৌঁছানোর সঙ্গে টানা ৩১ ম্যাচ অপরাজিত থেকে নিজেদের পুরোনো রেকর্ড ভাঙে তারা।
কাল আলিয়াঞ্জ এরিনায় শেষ আটে ইনসিনিয়া, বারেল্লার গোলে বেলজিয়ামকে ২-১ গোলে হারিয়ে শেষ চারে পৌঁছেছে ইতালি। এবারের ইউরোতে ইতালি এখন পর্যন্ত ৫ ম্যাচে ১১ গোলের বিপরীতে ২ গোল হজম করেছে। আক্রমণভাগের পাশাপাশি ইতালির রক্ষণভাগও যে শক্তিশালী, সেটি প্রমাণ করতে যথেষ্ট।
‘মেঘ দেখে কেউ করিসনে ভয়, আড়ালে তাঁর সূর্য হাসে’ কথাটা হয়তো ইতালির সঙ্গেই ভালোভাবে যায়। ২০০৬ বিশ্বকাপ জয়ের পর থেকে ইতালি এক সময় পার করছিল কঠিন দুঃসময়। ২০১০,২০১৪ টানা দুই বিশ্বকাপে গ্রুপ পর্বে বাদ। ২০১২ ইউরোর ফাইনালে স্পেনের কাছে হেরে রানার্সআপ। ২০১৮ বিশ্বকাপে তো মূলপর্বে জায়গাই পায়নি আজ্জুরিরা। বিশ্বকাপের পরে ঘোর আঁধারে মানচিনি দায়িত্ব নেওয়ার পরই যেন বদলে যেতে থাকে ইতালি। দেখা পায় সাফল্যের সূর্যটার। সেটির ফল মিলছে এই ইউরোতেও। রক্ষণনির্ভর কৌশলে বিখ্যাত ইতালি এখন সমান সৌরভ ছড়াচ্ছে মুগ্ধ করা প্রেসিং ফুটবলেও। এ কারণেই এই ইতালি এবার এত সুন্দর!
সুন্দর ফুটবল খেলেও যদি ১৫ বছর পর বড় কোনো শিরোপা জিততে না পারে ইতালি, সেটি বড় আফসোসের কারণ হবে নীল সমর্থকদের!
এই ইউরোতে ইতালি যেন চোখের প্রশান্তি এনে দেওয়া ফুটবলে শুধু রেকর্ড গড়ার অভিযানেই নেমেছে! প্রতিটা ম্যাচেই নিজেদের ছাড়িয়ে যাচ্ছে তারা। আক্রমণ-রক্ষণে মিশেলে দুর্দান্ত ইতালি কাল বেলজিয়ামকে ২-১ গোলে হারিয়ে পৌঁছেছে সেমিফাইনালে। টানা ৩২ ম্যাচ অপরাজিত থাকার রেকর্ডও গড়েছে আজ্জুরিরা।
এবারের ইউরো ইতালির শুরুটাই তো দুর্দান্ত। ১১ জুন ঘরের মাঠ রোমে নিজেদের প্রথম ম্যাচে তুরস্ককে ৩-০ গোলে উড়িয়ে শুরু। যেখানে সিরো ইমোবিলে, লরেঞ্জো ইনসিনিয়ার পাশাপাশি ছিল তুরস্কের এক আত্মঘাতী গোল। ১৬ জুন একই মাঠে মিডফিল্ডার ম্যানুয়েল লোকাতেল্লির জোড়া গোলে সুইজারল্যান্ডকে ৩-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছিলেন রবার্তো মানচিনির শিষ্যরা। এ ম্যাচেও গোল পেয়েছিলেন ইমোবিলে। আর শেষ ম্যাচে ওয়েলসকে ১-০ গোলে হারিয়ে 'এ' গ্রুপের শীর্ষস্থানে থেকে শেষ ষোলো নিশ্চিত করেছিল আজ্জুরিরা। এই ম্যাচে ইতালি তাদের ৮২ বছরের পুরোনো রেকর্ডে ভাগ তো বসিয়েছিলই (টানা ৩০ ম্যাচ অপরাজিত), একই সঙ্গে টানা ১১ ম্যাচের ‘ক্লিনশিট’ রেখেছিল।
২৬ জুন শেষ ষোলোয় ইতালির প্রতিপক্ষ ছিল অস্ট্রিয়া। অস্ট্রিয়ার বিপক্ষে ইতালি গোল পেয়েছিল ৯০ মিনিট পর, সেটিও জোড়া গোলে। অস্ট্রিয়াকে ২-১ গোলে হারিয়ে শেষ আটে পৌঁছানোর সঙ্গে টানা ৩১ ম্যাচ অপরাজিত থেকে নিজেদের পুরোনো রেকর্ড ভাঙে তারা।
কাল আলিয়াঞ্জ এরিনায় শেষ আটে ইনসিনিয়া, বারেল্লার গোলে বেলজিয়ামকে ২-১ গোলে হারিয়ে শেষ চারে পৌঁছেছে ইতালি। এবারের ইউরোতে ইতালি এখন পর্যন্ত ৫ ম্যাচে ১১ গোলের বিপরীতে ২ গোল হজম করেছে। আক্রমণভাগের পাশাপাশি ইতালির রক্ষণভাগও যে শক্তিশালী, সেটি প্রমাণ করতে যথেষ্ট।
‘মেঘ দেখে কেউ করিসনে ভয়, আড়ালে তাঁর সূর্য হাসে’ কথাটা হয়তো ইতালির সঙ্গেই ভালোভাবে যায়। ২০০৬ বিশ্বকাপ জয়ের পর থেকে ইতালি এক সময় পার করছিল কঠিন দুঃসময়। ২০১০,২০১৪ টানা দুই বিশ্বকাপে গ্রুপ পর্বে বাদ। ২০১২ ইউরোর ফাইনালে স্পেনের কাছে হেরে রানার্সআপ। ২০১৮ বিশ্বকাপে তো মূলপর্বে জায়গাই পায়নি আজ্জুরিরা। বিশ্বকাপের পরে ঘোর আঁধারে মানচিনি দায়িত্ব নেওয়ার পরই যেন বদলে যেতে থাকে ইতালি। দেখা পায় সাফল্যের সূর্যটার। সেটির ফল মিলছে এই ইউরোতেও। রক্ষণনির্ভর কৌশলে বিখ্যাত ইতালি এখন সমান সৌরভ ছড়াচ্ছে মুগ্ধ করা প্রেসিং ফুটবলেও। এ কারণেই এই ইতালি এবার এত সুন্দর!
সুন্দর ফুটবল খেলেও যদি ১৫ বছর পর বড় কোনো শিরোপা জিততে না পারে ইতালি, সেটি বড় আফসোসের কারণ হবে নীল সমর্থকদের!
শন টেইটের বাংলাদেশ দলের পেস বোলিং কোচ হওয়া নিয়ে আলোচনা চলছিল অনেক দিন ধরেই। অবশেষে সেটাই হলো। অস্ট্রেলিয়ার এই তারকা পেসারকে পেস বোলিং কোচ হিসেবে নিয়োগ দিল বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।
১৪ মিনিট আগেরোহিত শর্মার টেস্ট থেকে অবসরের এক সপ্তাহও পেরোয়নি। ৭ মে সামাজিক মাধ্যমে ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণকে বিদায় বলে দিয়েছেন রোহিত। ভারতীয় তারকা ক্রিকেটারের পথ ধরে এবার টেস্টকে বিদায় বললেন বিরাট কোহলি।
৪২ মিনিট আগেএই না হলে এল ক্লাসিকো! বার্সেলোনা-রিয়াল মাদ্রিদ ম্যাচের স্কোরলাইন ৪-৩ বলেই শুধু নয়। উত্তেজনায় পরিপূর্ণ এল ক্লাসিকোতে রেফারি আলেহান্দ্রো হার্নান্দেজ হার্নান্দেজও পড়েছেন বিতর্কের মুখে।
৩ ঘণ্টা আগেবিরাট কোহলির টেস্ট থেকে অবসর নিয়ে আলোচনা চলছিল গত কদিন ধরেই। অবশেষে সিদ্ধান্তটা নিয়েই ফেললেন তিনি। ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণকে বিদায় বললেন কোহলি।
৪ ঘণ্টা আগে