ক্রীড়া ডেস্ক
‘রেকর্ডের বরপুত্র’ উপাধি তো লিওনেল মেসি এমনি এমনি পাননি। গোলের পর গোল করে গড়েছেন একাধিক রেকর্ড। শত শত গোলের মধ্যে নিজের সেরা গোল বাছতে তাই অনেক কাঠখড় পোড়াতে হয়েছে মেসিকে।
নিজের সেরা গোল কোনটি, সেটা গত রাতে জানিয়েছেন মেসি। পছন্দের গোল হিসেবে আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড বেছে নিয়েছেন ২০০৯ সালে চ্যাম্পিয়নস লিগ ফাইনালে করা গোলকে। রোমের স্তাদিও অলিম্পিক স্টেডিয়ামে ম্যাচের ৭০ মিনিটে ক্রস করেন জাভি হার্নান্দেজ। লাফিয়ে উঠে মেসি হেড দিয়ে লক্ষ্যভেদ করেন। আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ডের সেই গোলে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডকে ২-০ গোলে হারিয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগের শিরোপা জেতে বার্সেলোনা।
মেসি তাঁর ক্যারিয়ারে প্রথম চ্যাম্পিয়নস লিগ জেতেন ২০০৯ সালেই। ১৬ বছর আগের সেই গোলটি কেন বেছে নিলেন, সেটার ব্যাখ্যা দিয়েছেন আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড। ইএসপিএনকে তিনি বলেন, ‘আমার অসংখ্য গোল আছে। এই গোলের চেয়ে সম্ভবত সেগুলো অনেক সুন্দর। অনেক মূল্যবান। তবে চ্যাম্পিয়নস লিগ ফাইনালে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের বিপক্ষে করা এই হেডারই আমার সব সময়ের পছন্দের।’
মেসি ২০০৯ সালের গোল বেছে নিয়েছেন ইন্টার মায়ামি ফাউন্ডেশনের নেতৃত্বে ‘এ গোল ইন লাইফ’ নামের দাতব্য কাজের জন্য। এই গোলটিকে এখন চিত্রকর্মে রূপ দিয়ে সেটাকে নিলামে তোলা হবে দাতব্য কাজের জন্য। চিত্রকর্মে মেসি এবং শিল্পী রেফিক আনাদোলের স্বাক্ষরও থাকছে। ১১ জুন নিলাম প্রতিষ্ঠান ক্রিস্টির মাধ্যমে নিউইয়র্কে উন্মোচন করা হবে। নিলাম শেষ হবে ১১ জুলাই।
নিজের পছন্দের গোলকে যে চিত্রকর্মে রূপ দেওয়া হবে, সেটা নিয়ে ভীষণ রোমাঞ্চিত মেসি। আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড বলেন, ‘রেফিকের কাজ কতটা বিশেষ, সেটা আমি জানি। মায়ামিতে আমরা (মেসি-রেফিক) দেখা করছিলাম। গোলটিকে ও খেলার মুহূর্তকে কীভাবে একটি অনন্য শিল্পকর্মে রূপ দেওয়া যেতে পারে, সেটা দেখা একটা রোমাঞ্চকর ব্যাপার হবে।’
ক্লাব ফুটবল, আন্তর্জাতিক ফুটবলে শত শত গোল করা মেসির সব গোলের মান অবশ্যই এক নয়। কিছু কিছু গোল ভক্ত-সমর্থকদের হৃদয়ে গেঁথে আছে। যে গোলগুলো ঘুরিয়ে দিয়েছে ম্যাচের মোড়। স্মরণীয় গোলের প্রসঙ্গ এলে ২০১০-১১ চ্যাম্পিয়ন্স লিগ সেমিফাইনালে রিয়াল মাদ্রিদের বিপক্ষে মেসির দুর্দান্ত গোলটির কথাও অনেকে চাইলে বলতে পারেন। কেউবা চাইলে ২০২২ বিশ্বকাপ ফাইনালে ফ্রান্সের বিপক্ষে করা গোলটির কথাও উল্লেখ করতে পারেন। লাওতারো মার্তিনেজের শট ফ্রান্স গোলরক্ষক হুগো লরিস প্রথমে বাঁচালেও ফিরতি সুযোগে গোল করেছিলেন মেসি। অথবা ২০২৩ সালে লিগ কাপের শেষ ষোলোয় এফসি ডালাসের বিপক্ষে সেই গোলের কথাও চাইলে বলা যায়। ডি বক্সের বাইরে ম্যাচের শেষভাগে এসে দূরপাল্লার ফ্রি কিকে মায়ামিকে সমতায় ফিরিয়েছিলেন মেসি।
‘রেকর্ডের বরপুত্র’ উপাধি তো লিওনেল মেসি এমনি এমনি পাননি। গোলের পর গোল করে গড়েছেন একাধিক রেকর্ড। শত শত গোলের মধ্যে নিজের সেরা গোল বাছতে তাই অনেক কাঠখড় পোড়াতে হয়েছে মেসিকে।
নিজের সেরা গোল কোনটি, সেটা গত রাতে জানিয়েছেন মেসি। পছন্দের গোল হিসেবে আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড বেছে নিয়েছেন ২০০৯ সালে চ্যাম্পিয়নস লিগ ফাইনালে করা গোলকে। রোমের স্তাদিও অলিম্পিক স্টেডিয়ামে ম্যাচের ৭০ মিনিটে ক্রস করেন জাভি হার্নান্দেজ। লাফিয়ে উঠে মেসি হেড দিয়ে লক্ষ্যভেদ করেন। আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ডের সেই গোলে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডকে ২-০ গোলে হারিয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগের শিরোপা জেতে বার্সেলোনা।
মেসি তাঁর ক্যারিয়ারে প্রথম চ্যাম্পিয়নস লিগ জেতেন ২০০৯ সালেই। ১৬ বছর আগের সেই গোলটি কেন বেছে নিলেন, সেটার ব্যাখ্যা দিয়েছেন আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড। ইএসপিএনকে তিনি বলেন, ‘আমার অসংখ্য গোল আছে। এই গোলের চেয়ে সম্ভবত সেগুলো অনেক সুন্দর। অনেক মূল্যবান। তবে চ্যাম্পিয়নস লিগ ফাইনালে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের বিপক্ষে করা এই হেডারই আমার সব সময়ের পছন্দের।’
মেসি ২০০৯ সালের গোল বেছে নিয়েছেন ইন্টার মায়ামি ফাউন্ডেশনের নেতৃত্বে ‘এ গোল ইন লাইফ’ নামের দাতব্য কাজের জন্য। এই গোলটিকে এখন চিত্রকর্মে রূপ দিয়ে সেটাকে নিলামে তোলা হবে দাতব্য কাজের জন্য। চিত্রকর্মে মেসি এবং শিল্পী রেফিক আনাদোলের স্বাক্ষরও থাকছে। ১১ জুন নিলাম প্রতিষ্ঠান ক্রিস্টির মাধ্যমে নিউইয়র্কে উন্মোচন করা হবে। নিলাম শেষ হবে ১১ জুলাই।
নিজের পছন্দের গোলকে যে চিত্রকর্মে রূপ দেওয়া হবে, সেটা নিয়ে ভীষণ রোমাঞ্চিত মেসি। আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড বলেন, ‘রেফিকের কাজ কতটা বিশেষ, সেটা আমি জানি। মায়ামিতে আমরা (মেসি-রেফিক) দেখা করছিলাম। গোলটিকে ও খেলার মুহূর্তকে কীভাবে একটি অনন্য শিল্পকর্মে রূপ দেওয়া যেতে পারে, সেটা দেখা একটা রোমাঞ্চকর ব্যাপার হবে।’
ক্লাব ফুটবল, আন্তর্জাতিক ফুটবলে শত শত গোল করা মেসির সব গোলের মান অবশ্যই এক নয়। কিছু কিছু গোল ভক্ত-সমর্থকদের হৃদয়ে গেঁথে আছে। যে গোলগুলো ঘুরিয়ে দিয়েছে ম্যাচের মোড়। স্মরণীয় গোলের প্রসঙ্গ এলে ২০১০-১১ চ্যাম্পিয়ন্স লিগ সেমিফাইনালে রিয়াল মাদ্রিদের বিপক্ষে মেসির দুর্দান্ত গোলটির কথাও অনেকে চাইলে বলতে পারেন। কেউবা চাইলে ২০২২ বিশ্বকাপ ফাইনালে ফ্রান্সের বিপক্ষে করা গোলটির কথাও উল্লেখ করতে পারেন। লাওতারো মার্তিনেজের শট ফ্রান্স গোলরক্ষক হুগো লরিস প্রথমে বাঁচালেও ফিরতি সুযোগে গোল করেছিলেন মেসি। অথবা ২০২৩ সালে লিগ কাপের শেষ ষোলোয় এফসি ডালাসের বিপক্ষে সেই গোলের কথাও চাইলে বলা যায়। ডি বক্সের বাইরে ম্যাচের শেষভাগে এসে দূরপাল্লার ফ্রি কিকে মায়ামিকে সমতায় ফিরিয়েছিলেন মেসি।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৯ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১০ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১১ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১১ ঘণ্টা আগে