ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের রেকর্ড বইয়ের অনেক জায়গায় ইতিমধ্যে আর্লিং ব্রাউট হালান্ড নিজের নাম লিখে ফেলেছেন। তাঁর আগুনে ফর্মে ম্যানচেস্টার সিটি সমর্থকেরা ২০২২-২৩ মৌসুমে তারার মতো গোল দেখছেন। চলতি মৌসুমে প্রিমিয়ার লিগ এবং চ্যাম্পিয়নস লিগ মিলিয়ে ১০ ম্যাচে প্রতিপক্ষের জালে ৩৫বার বল পাঠিয়েছে সিটিজেনরা। এর মধ্যে ১৭টি গোলই হালান্ডের।
হালান্ড মাঠে নামলেই রেকর্ড চুরমার করা যেন নিয়মিত ঘটনা হয়ে গেছে। রেকর্ড যেন হাল্যান্ডের পোষা বিড়াল! চাইলেই ধরা দেয়! ২০১১ সালে সার্জিও আগুয়েরোর পর দ্বিতীয় ফুটবলার হিসেবে জোড়া গোল করে প্রিমিয়ার লিগে যাত্রা শুরু হালান্ডের। ইংলিশ লিগে নিজের প্রথম মৌসুমেই অনেক রেকর্ড ডাকছে হালান্ডকে। এরই মধ্যে লিগে ৮ ম্যাচে ১৪ গোল করেছেন। লিগ শেষ হতে বাকি আরও ৩০ ম্যাচ। চোটহীন মৌসুম কাটাতে পারেল এই সংখ্যা কোথায় গিয়ে থামবে, তা সময় বলে দেবে। তবে হালান্ড যেভাবে ছুটছেন এই মৌসুমেই ভেঙে দিতে পারেন এক মৌসুমে প্রিমিয়ার লিগের সর্বোচ্চ ৩৪ গোলের রেকর্ডও।
১৯৯৩–৯৪ মৌসুমে নিউক্যাসল ইউনাইটেডের হয়ে ইংলিশ ফুটবলার অ্যান্ডি কোল প্রথম ৩৪ গোলের রেকর্ড করেন। পরের মৌসুমেই ব্ল্যাক বার্ন রোভার্সের আরেক ইংলিশ কিংবদন্তি ফুটবলার অ্যালেন শিয়ারার এই রেকর্ডে ভাগ বসান। কোল-শিয়েরার দুজনই খেলেছেন ৪২টি করে ম্যাচ। গত ২৭ বছর ধরে অক্ষত এই রেকর্ড। ২০১৭–১৮ মৌসুমে মিসরীয় ফরোয়ার্ড মোহাম্মদ সালাহ কাছাকাছি গিয়েও পারেননি। ৩৮ ম্যাচে ৩২ গোল করেছিলেন লিভারপুল তারকা। হালান্ডের সামনে এই রেকর্ড এখন হুমকির মুখে।
প্রিমিয়ার লিগে সবচেয়ে কম ম্যাচ খেলে ‘গোল হ্যাটট্রিক’র হ্যাটট্রিকও করলেন ম্যানসিটির এই ফরোয়ার্ড। মাত্র ৮ ম্যাচে ৩টি হ্যাটট্রিক করেছেন তিনি। এর আগে তিনটি হ্যাটট্রিক করতে সাবেক ইংলিশ ফরোয়ার্ড মাইকেল ওয়েন খেলেছিলেন ৪৮ ম্যাচ।
হালান্ড যেভাবে ধেয়ে যাচ্ছেন—এক মৌসুমে ক্লাব ও জাতীয় দল মিলিয়ে লিওনেল মেসির সর্বাধিক গোলের রেকর্ডও শঙ্কায় পড়েছে। বার্সেলোনায় থাকাকালীন ২০১১–১২ মৌসুমে ৮২ গোল করেছিলেন আর্জেন্টাইন সুপারস্টার। ইতিমধ্যে হালান্ড জাতীয় দল ও ক্লাবের হয়ে ১৩ ম্যাচে ১৯ গোল করেছেন।
হালান্ডের দুর্দান্ত ছন্দ নিয়ে সিটির ফিজিও মারিও পাফুন্দি বলেছেন, ‘সিটিতে আসার পর হালান্ডের এ পর্যন্ত কোনো সমস্যা ধরা পড়েনি। সে যদি চোটমুক্ত থাকতে পারে, তাহলে পেনাল্টি ছাড়াই প্রিমিয়ার লিগের চলতি মৌসুমে ৬০ গোলের মতো করতে পারে। সিটিতে ম্যাচ প্রতি তার গোলের অনুপাত ১.৭৬।’
লিগের প্রথম ৫ ম্যাচে ১০ গোল করে সার্জিও আগুয়েরো ও মিকি কুইনকে ছাড়িয়ে গিয়েছেন। ১০ গোল করতে আর্জেন্টাইন ও ইংলিশ ফুটবলারের লেগেছিল ৬ ম্যাচ। চলতি মৌসুমে ম্যান সিটির হয়ে সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে ১১ ম্যাচে ১৭ গোল এবং তিন অ্যাসিস্ট হালান্ডের। একমাত্র ফুটবলার হিসেবে প্রিমিয়ার লিগে নিজের প্রথম চার অ্যাওয়ে (প্রতিপক্ষের মাঠে) ম্যাচে গোল করার রেকর্ড করেছেন তিনি।
খাঁটি সোনা চিনতে ভুল করেননি সিটি কোচ পেপ গার্দিওলা। জার্মান ক্লাব বরুসিয়া ডর্টমুন্ড থেকে ৫১ মিলিয়ন পাউন্ড খরচ করে উড়িয়ে এনেছেন অমূল্য রত্নকে। হালান্ড প্রাথমিক চুক্তির চার মৌসুম সিটিতে খেললে লিগে আগুয়েরোর সর্বাধিক ১২ হ্যাটট্রিকের রেকর্ডও নিজের করে নিতে পারেন।
প্রিমিয়ার লিগে এক পঞ্জিকাবর্ষে হ্যারি কেনের ৩৯ গোলও এখন হুমকিতে। সবচেয়ে কমবয়সী ফুটবলার হিসেবে চ্যাম্পিয়নস লিগে ২৫ গোলের মাইলফলক ছুঁয়েছেন তিনি। হ্যাটট্রিকের রেকর্ডেও মেসি-রোনালদোর উত্তরসূরি হওয়ার পথে হালান্ড। ক্লাব ও জাতীয় দলের হয়ে ১৪টি হ্যাটট্রিক রয়েছে ২২ বছর বয়সী নরওয়েজীয় তারকার । এর মধ্যে রেড বুল সালসবুর্গের হয়ে ৫টি, বরুসিয়া ডর্টমুন্ডে ৪ টি, ম্যানসিটির হয়ে ৩টি এবং নরওয়ের হয়ে ২টি হ্যাটট্রিক রয়েছে তাঁর।
হালান্ডের এমন উজ্জ্বল পারফরম্যান্স নিয়ে যখন বিশ্ব ফুটবলে জোর আলোচনা, এর সঙ্গে ইউনাইটেড ও সিটির সাবেক গোলরক্ষক পিটার স্মাইকেল বলেছেন, ‘আপনি হালান্ডের মধ্যে ভিন্ন ভিন্ন ফুটবলারের মিশ্রণ দেখতে পাবেন।’ ডেনমার্কের সাবেক এই ফুটবলার আরও যোগ করেন, ‘আপনি যখন হালান্ডের দিকে তাকাবেন, দেখবেন তার মধ্যে ভিন্ন ভিন্ন ফুটবলারের ছায়া আছে। সে ইব্রাহিমোভিচের মতো গোল করে এবং দেখবেন সেখানে রোনালদোরও উপস্থিতি আছে।’
ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের রেকর্ড বইয়ের অনেক জায়গায় ইতিমধ্যে আর্লিং ব্রাউট হালান্ড নিজের নাম লিখে ফেলেছেন। তাঁর আগুনে ফর্মে ম্যানচেস্টার সিটি সমর্থকেরা ২০২২-২৩ মৌসুমে তারার মতো গোল দেখছেন। চলতি মৌসুমে প্রিমিয়ার লিগ এবং চ্যাম্পিয়নস লিগ মিলিয়ে ১০ ম্যাচে প্রতিপক্ষের জালে ৩৫বার বল পাঠিয়েছে সিটিজেনরা। এর মধ্যে ১৭টি গোলই হালান্ডের।
হালান্ড মাঠে নামলেই রেকর্ড চুরমার করা যেন নিয়মিত ঘটনা হয়ে গেছে। রেকর্ড যেন হাল্যান্ডের পোষা বিড়াল! চাইলেই ধরা দেয়! ২০১১ সালে সার্জিও আগুয়েরোর পর দ্বিতীয় ফুটবলার হিসেবে জোড়া গোল করে প্রিমিয়ার লিগে যাত্রা শুরু হালান্ডের। ইংলিশ লিগে নিজের প্রথম মৌসুমেই অনেক রেকর্ড ডাকছে হালান্ডকে। এরই মধ্যে লিগে ৮ ম্যাচে ১৪ গোল করেছেন। লিগ শেষ হতে বাকি আরও ৩০ ম্যাচ। চোটহীন মৌসুম কাটাতে পারেল এই সংখ্যা কোথায় গিয়ে থামবে, তা সময় বলে দেবে। তবে হালান্ড যেভাবে ছুটছেন এই মৌসুমেই ভেঙে দিতে পারেন এক মৌসুমে প্রিমিয়ার লিগের সর্বোচ্চ ৩৪ গোলের রেকর্ডও।
১৯৯৩–৯৪ মৌসুমে নিউক্যাসল ইউনাইটেডের হয়ে ইংলিশ ফুটবলার অ্যান্ডি কোল প্রথম ৩৪ গোলের রেকর্ড করেন। পরের মৌসুমেই ব্ল্যাক বার্ন রোভার্সের আরেক ইংলিশ কিংবদন্তি ফুটবলার অ্যালেন শিয়ারার এই রেকর্ডে ভাগ বসান। কোল-শিয়েরার দুজনই খেলেছেন ৪২টি করে ম্যাচ। গত ২৭ বছর ধরে অক্ষত এই রেকর্ড। ২০১৭–১৮ মৌসুমে মিসরীয় ফরোয়ার্ড মোহাম্মদ সালাহ কাছাকাছি গিয়েও পারেননি। ৩৮ ম্যাচে ৩২ গোল করেছিলেন লিভারপুল তারকা। হালান্ডের সামনে এই রেকর্ড এখন হুমকির মুখে।
প্রিমিয়ার লিগে সবচেয়ে কম ম্যাচ খেলে ‘গোল হ্যাটট্রিক’র হ্যাটট্রিকও করলেন ম্যানসিটির এই ফরোয়ার্ড। মাত্র ৮ ম্যাচে ৩টি হ্যাটট্রিক করেছেন তিনি। এর আগে তিনটি হ্যাটট্রিক করতে সাবেক ইংলিশ ফরোয়ার্ড মাইকেল ওয়েন খেলেছিলেন ৪৮ ম্যাচ।
হালান্ড যেভাবে ধেয়ে যাচ্ছেন—এক মৌসুমে ক্লাব ও জাতীয় দল মিলিয়ে লিওনেল মেসির সর্বাধিক গোলের রেকর্ডও শঙ্কায় পড়েছে। বার্সেলোনায় থাকাকালীন ২০১১–১২ মৌসুমে ৮২ গোল করেছিলেন আর্জেন্টাইন সুপারস্টার। ইতিমধ্যে হালান্ড জাতীয় দল ও ক্লাবের হয়ে ১৩ ম্যাচে ১৯ গোল করেছেন।
হালান্ডের দুর্দান্ত ছন্দ নিয়ে সিটির ফিজিও মারিও পাফুন্দি বলেছেন, ‘সিটিতে আসার পর হালান্ডের এ পর্যন্ত কোনো সমস্যা ধরা পড়েনি। সে যদি চোটমুক্ত থাকতে পারে, তাহলে পেনাল্টি ছাড়াই প্রিমিয়ার লিগের চলতি মৌসুমে ৬০ গোলের মতো করতে পারে। সিটিতে ম্যাচ প্রতি তার গোলের অনুপাত ১.৭৬।’
লিগের প্রথম ৫ ম্যাচে ১০ গোল করে সার্জিও আগুয়েরো ও মিকি কুইনকে ছাড়িয়ে গিয়েছেন। ১০ গোল করতে আর্জেন্টাইন ও ইংলিশ ফুটবলারের লেগেছিল ৬ ম্যাচ। চলতি মৌসুমে ম্যান সিটির হয়ে সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে ১১ ম্যাচে ১৭ গোল এবং তিন অ্যাসিস্ট হালান্ডের। একমাত্র ফুটবলার হিসেবে প্রিমিয়ার লিগে নিজের প্রথম চার অ্যাওয়ে (প্রতিপক্ষের মাঠে) ম্যাচে গোল করার রেকর্ড করেছেন তিনি।
খাঁটি সোনা চিনতে ভুল করেননি সিটি কোচ পেপ গার্দিওলা। জার্মান ক্লাব বরুসিয়া ডর্টমুন্ড থেকে ৫১ মিলিয়ন পাউন্ড খরচ করে উড়িয়ে এনেছেন অমূল্য রত্নকে। হালান্ড প্রাথমিক চুক্তির চার মৌসুম সিটিতে খেললে লিগে আগুয়েরোর সর্বাধিক ১২ হ্যাটট্রিকের রেকর্ডও নিজের করে নিতে পারেন।
প্রিমিয়ার লিগে এক পঞ্জিকাবর্ষে হ্যারি কেনের ৩৯ গোলও এখন হুমকিতে। সবচেয়ে কমবয়সী ফুটবলার হিসেবে চ্যাম্পিয়নস লিগে ২৫ গোলের মাইলফলক ছুঁয়েছেন তিনি। হ্যাটট্রিকের রেকর্ডেও মেসি-রোনালদোর উত্তরসূরি হওয়ার পথে হালান্ড। ক্লাব ও জাতীয় দলের হয়ে ১৪টি হ্যাটট্রিক রয়েছে ২২ বছর বয়সী নরওয়েজীয় তারকার । এর মধ্যে রেড বুল সালসবুর্গের হয়ে ৫টি, বরুসিয়া ডর্টমুন্ডে ৪ টি, ম্যানসিটির হয়ে ৩টি এবং নরওয়ের হয়ে ২টি হ্যাটট্রিক রয়েছে তাঁর।
হালান্ডের এমন উজ্জ্বল পারফরম্যান্স নিয়ে যখন বিশ্ব ফুটবলে জোর আলোচনা, এর সঙ্গে ইউনাইটেড ও সিটির সাবেক গোলরক্ষক পিটার স্মাইকেল বলেছেন, ‘আপনি হালান্ডের মধ্যে ভিন্ন ভিন্ন ফুটবলারের মিশ্রণ দেখতে পাবেন।’ ডেনমার্কের সাবেক এই ফুটবলার আরও যোগ করেন, ‘আপনি যখন হালান্ডের দিকে তাকাবেন, দেখবেন তার মধ্যে ভিন্ন ভিন্ন ফুটবলারের ছায়া আছে। সে ইব্রাহিমোভিচের মতো গোল করে এবং দেখবেন সেখানে রোনালদোরও উপস্থিতি আছে।’
বর্নাঢ্য ক্যারিয়ার ছিল ওয়েইন রুনির। ইংল্যান্ডের ইতিহাসের সর্বকালের সেরা ফুটবলারদের একজন মানা হয় তাঁকে। এমন একজন ফুটবলারই কি না পেয়ে বসেছিল মদের নেশা। মরে যাওয়ার মতো অবস্থা হয়েছিল ইংল্যান্ডের কিংবদন্তি ফুটবলার। এমন অবস্থায় তাঁকে বাঁচিয়েছেন তাঁর স্ত্রী কোলিন।
৩২ মিনিট আগেখুব বেশি দিন আগের ঘটনা নয়। এ বছরের জুলাইয়ে মিরপুরে বাংলাদেশের কাছে ২-১ ব্যবধানে হারের পর কড়া সমালোচনা করেছিলেন পাকিস্তানের অধিনায়ক সালমান আলী আঘা ও সাদা বলের প্রধান কোচ মাইক হেসন। দুই মাস পর এবার বাংলাদেশকে হারিয়ে এশিয়া কাপের ফাইনালের টিকিট কাটল পাকিস্তান।
১ ঘণ্টা আগেবি.লিগ, বাংলাদেশ লিগ, বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের পাট চুকিয়ে পেশাদার লিগের নতুন নাম এখন বাংলাদেশ ফুটবল লিগ। প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল আগেই। পরশু লিগ কমিটির এক সভায় চূড়ান্ত করা হয় সেই নাম। নতুন নামের মোড়কে আজ থেকে শুরু হচ্ছে লিগের নতুন মৌসুম।
২ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের বিপক্ষে অলিখিত সেমিফাইনালটা লিটন দাসকে দেখতে হয়েছে ডাগ আউটে বসে। দুবাইয়ে তাওহীদ হৃদয়, পারভেজ হোসেন ইমন, জাকের আলী অনিকদের একের পর এক আত্মাহুতি দেখে লিটনের মুখটা বেশ ফ্যাকাশে দেখিয়েছে। ওয়াসিম আকরামের মতে লিটন থাকলে ম্যাচের ফল অন্য কিছু হতেও পারত।
২ ঘণ্টা আগে