ক্রীড়া ডেস্ক
জিততেই যেন ভুলে গিয়েছিল ইন্টার মায়ামি। ম্যাচ হার তো রয়েছেই। এমনকি তারা গোলও হজম করত দেদারসে। অবশেষে লিওনেল মেসির দলকে দেখা পেল ভিন্ন রূপে। টানা চার ম্যাচ জয়হীন থাকার পর দাপুটে জয় পেল মায়ামি।
নিউইয়র্ক রেডবুলসের বিপক্ষে ৪ মে মেজর লিগ সকারে (এমএলএসে) ৪-১ গোলে জিতেছিল ইন্টার মায়ামি। পরের চার ম্যাচে জিততেই পারেনি মেসি-লুইস সুয়ারেজদের দল। দুটিতে হেরেছে ও ড্র করেছে দুই ম্যাচে। এই চার ম্যাচে মায়ামি দিয়েছিল ৭ গোল। বিপরীতে ১৩ গোল হজম করেছিল। অবশেষে গত রাতে ডেডলক ভাঙলেন মেসি-সুয়ারেজরা। চেজ স্টেডিয়ামে এমএলএসে মন্ট্রিয়লকে ৪-২ গোলে হারিয়েছে মায়ামি।
মন্ট্রিয়লের বিপক্ষে ২৭ মিনিটে মায়ামিকে এগিয়ে দেন মেসি। আর্জেন্টিনার ফরোয়ার্ডের বক্সের বাইরে থেকে নেওয়া শট মন্ট্রিয়ল গোলরক্ষক ঝাঁপিয়েও থামাতে পারেননি। মায়ামির প্রথম গোল করতে মেসিকে অ্যাসিস্ট করেন সার্জিও বুসকেতস। মেসির দুর্দান্ত গোলে প্রথমার্ধ ১-০ গোলে এগিয়ে থেকে শেষ করে মায়ামি।
চেজ স্টেডিয়ামে গোল বন্যা শুরু হয় দ্বিতীয়ার্ধে। ৬৮ মিনিটে গোল হয়েছে মেসি-সুয়ারেজ জুটির জাদুতে। মেসির পাস রিসিভ করে লক্ষ্যভেদ করেন সুয়ারেজ। ৭১ মিনিটে মায়ামি ৩-০ ব্যবধানে এগিয়ে যায়। গোলটি করেন সুয়ারেজ। ম্যাচে এটা তাঁর দ্বিতীয় গোল। ৭৪ মিনিটে ব্যবধান কমায় মন্ট্রিয়ল। গোলটি করেন তাদের মিডফিল্ডার দান্তে সিলি।
সুয়ারেজের মতো মেসিও করেন দুই গোল। ৮৭ মিনিটে নিজের দ্বিতীয় গোলের দেখা পান মেসি। ৯০ মিনিটের পর অতিরিক্ত ২ মিনিটে মন্ট্রিয়ল মিডফিল্ডার ভিক্টর লোতুরি গোল করলেও সেটা ব্যবধান কমাতে পেরেছে। শেষ পর্যন্ত ৪-২ গোলের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে মায়ামি।
৪-২ গোলের জয়ে এমএলএস ইস্টার্ন কনফারেন্সে ১৫ ম্যাচে ২৬ পয়েন্ট নিয়ে ৬ নম্বরে উঠে এসেছে মায়ামি। শীর্ষে থাকা ফিলাডেলফিয়ার পয়েন্ট ৩৩। আর মন্ট্রিয়ল ৮ পয়েন্ট নিয়ে ১৫ দলের মধ্যে সবার শেষে। ফিলাডেলফিয়া, মন্ট্রিয়ল দুই দলই ১৬টি করে ম্যাচ খেলেছে।
জিততেই যেন ভুলে গিয়েছিল ইন্টার মায়ামি। ম্যাচ হার তো রয়েছেই। এমনকি তারা গোলও হজম করত দেদারসে। অবশেষে লিওনেল মেসির দলকে দেখা পেল ভিন্ন রূপে। টানা চার ম্যাচ জয়হীন থাকার পর দাপুটে জয় পেল মায়ামি।
নিউইয়র্ক রেডবুলসের বিপক্ষে ৪ মে মেজর লিগ সকারে (এমএলএসে) ৪-১ গোলে জিতেছিল ইন্টার মায়ামি। পরের চার ম্যাচে জিততেই পারেনি মেসি-লুইস সুয়ারেজদের দল। দুটিতে হেরেছে ও ড্র করেছে দুই ম্যাচে। এই চার ম্যাচে মায়ামি দিয়েছিল ৭ গোল। বিপরীতে ১৩ গোল হজম করেছিল। অবশেষে গত রাতে ডেডলক ভাঙলেন মেসি-সুয়ারেজরা। চেজ স্টেডিয়ামে এমএলএসে মন্ট্রিয়লকে ৪-২ গোলে হারিয়েছে মায়ামি।
মন্ট্রিয়লের বিপক্ষে ২৭ মিনিটে মায়ামিকে এগিয়ে দেন মেসি। আর্জেন্টিনার ফরোয়ার্ডের বক্সের বাইরে থেকে নেওয়া শট মন্ট্রিয়ল গোলরক্ষক ঝাঁপিয়েও থামাতে পারেননি। মায়ামির প্রথম গোল করতে মেসিকে অ্যাসিস্ট করেন সার্জিও বুসকেতস। মেসির দুর্দান্ত গোলে প্রথমার্ধ ১-০ গোলে এগিয়ে থেকে শেষ করে মায়ামি।
চেজ স্টেডিয়ামে গোল বন্যা শুরু হয় দ্বিতীয়ার্ধে। ৬৮ মিনিটে গোল হয়েছে মেসি-সুয়ারেজ জুটির জাদুতে। মেসির পাস রিসিভ করে লক্ষ্যভেদ করেন সুয়ারেজ। ৭১ মিনিটে মায়ামি ৩-০ ব্যবধানে এগিয়ে যায়। গোলটি করেন সুয়ারেজ। ম্যাচে এটা তাঁর দ্বিতীয় গোল। ৭৪ মিনিটে ব্যবধান কমায় মন্ট্রিয়ল। গোলটি করেন তাদের মিডফিল্ডার দান্তে সিলি।
সুয়ারেজের মতো মেসিও করেন দুই গোল। ৮৭ মিনিটে নিজের দ্বিতীয় গোলের দেখা পান মেসি। ৯০ মিনিটের পর অতিরিক্ত ২ মিনিটে মন্ট্রিয়ল মিডফিল্ডার ভিক্টর লোতুরি গোল করলেও সেটা ব্যবধান কমাতে পেরেছে। শেষ পর্যন্ত ৪-২ গোলের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে মায়ামি।
৪-২ গোলের জয়ে এমএলএস ইস্টার্ন কনফারেন্সে ১৫ ম্যাচে ২৬ পয়েন্ট নিয়ে ৬ নম্বরে উঠে এসেছে মায়ামি। শীর্ষে থাকা ফিলাডেলফিয়ার পয়েন্ট ৩৩। আর মন্ট্রিয়ল ৮ পয়েন্ট নিয়ে ১৫ দলের মধ্যে সবার শেষে। ফিলাডেলফিয়া, মন্ট্রিয়ল দুই দলই ১৬টি করে ম্যাচ খেলেছে।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৯ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১০ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১১ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১১ ঘণ্টা আগে