থিও ওয়ালকটের দুরন্ত গতি নিয়ে কোচ পেপ গার্দিওলার মন্তব্য ছিল এমন—তাকে থামাতে পিস্তলের প্রয়োজন রয়েছে। তবে এখন আর সেই পিস্তলের প্রয়োজন পড়ছে না। আজ নিজেই থামিয়ে দিলেন দীর্ঘ ১৮ বছরের পেশাদার ক্যারিয়ারের পথচলা।
আজ সামাজিক মাধ্যমে ক্যারিয়ারের ইতি টানার ঘোষণা দেন ওয়ালকট। ফুটবলে অবিশ্বাস্য মুহূর্ত কাটানোর জন্য গর্ববোধ করেন তিনি। ইংল্যান্ডের সাবেক ফরোয়ার্ড লিখেছেন, ‘১০ বছর বয়সে যখন প্রথম ফুটবল বুট পায়ে দিই, সেই দিনটি ছিল আমার জন্য বিশেষ এক যাত্রার সূচনা। বন্ধুদের সঙ্গে পার্কে শুরু করে বড় স্টেডিয়ামে পারফর্ম করা, সারা বিশ্বের বিশাল জনতার সামনে। এত দিন ধরে আমার প্রতি দেখানো সমর্থন ছিল কল্পনাতীত। আমি সত্যিই কৃতজ্ঞ। অনেক দুর্দান্ত খেলোয়াড়ের সঙ্গে মাঠ শেয়ার করেছি এবং অনেক অবিস্মরণীয় মুহূর্ত তৈরি করেছি।’
মুহূর্তগুলো উপহারের সুযোগ দেওয়ার জন্য কোচ ও সমর্থকদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন ওয়ালকট। তিনি বলেছেন, ‘অশেষ ধন্যবাদ জানাতে চাই যেসব ম্যানেজার ও কোচের সঙ্গে কাজ করেছি। বিশেষ করে হ্যারি রেডকন্যাপ আমাকে শুরুর সময় দেওয়ার জন্য। ১৬ বছর বয়সে যখন আর্সেনালে যোগ দিই, তখন আমার ওপর বিশ্বাস রাখা এবং সমর্থনের জন্য আর্সেন ওয়েঙ্গারকেও।’
কৈশোর পেরোনোর আগেই ইংল্যান্ডের হয়ে অভিষেক হয়েছিল থিও ওয়ালকটের। ২০০৬ সালে হাঙ্গেরির বিপক্ষে ১৭ বছর ৭৫ দিন বয়সে অভিষেক হলে থ্রি লায়নসদের সর্বকনিষ্ঠ খেলোয়াড় হিসেবে রেকর্ড গড়েন তিনি। সেই রেকর্ড এখনো তাঁর দখলে রয়েছে। এ ছাড়া কম বয়সে হ্যাটট্রিক করার রেকর্ডও তাঁর দখলে। ১৯ বছর বয়সে ক্রোয়েশিয়ার বিপক্ষে এই রেকর্ড করেছিলেন তিনি। দেশের হয়ে ৪৭ ম্যাচে ৮ গোল করেছেন। আর ক্লাব ক্যারিয়ারের ৫৬৩ ম্যাচের অধিকাংশ সময় আর্সেনালের হয়ে খেলেছেন ৩৪ বছর বয়সী ফরোয়ার্ড। গোল করেছেন ১২৯টি। ক্যারিয়ারে সোনালি সময়টাও কাটিয়েছেন গানারদের হয়ে। অবসর নিয়েছেন পেশাদার ক্যারিয়ারের প্রথম ক্লাব সাউদাম্পটনের হয়ে।
থিও ওয়ালকটের দুরন্ত গতি নিয়ে কোচ পেপ গার্দিওলার মন্তব্য ছিল এমন—তাকে থামাতে পিস্তলের প্রয়োজন রয়েছে। তবে এখন আর সেই পিস্তলের প্রয়োজন পড়ছে না। আজ নিজেই থামিয়ে দিলেন দীর্ঘ ১৮ বছরের পেশাদার ক্যারিয়ারের পথচলা।
আজ সামাজিক মাধ্যমে ক্যারিয়ারের ইতি টানার ঘোষণা দেন ওয়ালকট। ফুটবলে অবিশ্বাস্য মুহূর্ত কাটানোর জন্য গর্ববোধ করেন তিনি। ইংল্যান্ডের সাবেক ফরোয়ার্ড লিখেছেন, ‘১০ বছর বয়সে যখন প্রথম ফুটবল বুট পায়ে দিই, সেই দিনটি ছিল আমার জন্য বিশেষ এক যাত্রার সূচনা। বন্ধুদের সঙ্গে পার্কে শুরু করে বড় স্টেডিয়ামে পারফর্ম করা, সারা বিশ্বের বিশাল জনতার সামনে। এত দিন ধরে আমার প্রতি দেখানো সমর্থন ছিল কল্পনাতীত। আমি সত্যিই কৃতজ্ঞ। অনেক দুর্দান্ত খেলোয়াড়ের সঙ্গে মাঠ শেয়ার করেছি এবং অনেক অবিস্মরণীয় মুহূর্ত তৈরি করেছি।’
মুহূর্তগুলো উপহারের সুযোগ দেওয়ার জন্য কোচ ও সমর্থকদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন ওয়ালকট। তিনি বলেছেন, ‘অশেষ ধন্যবাদ জানাতে চাই যেসব ম্যানেজার ও কোচের সঙ্গে কাজ করেছি। বিশেষ করে হ্যারি রেডকন্যাপ আমাকে শুরুর সময় দেওয়ার জন্য। ১৬ বছর বয়সে যখন আর্সেনালে যোগ দিই, তখন আমার ওপর বিশ্বাস রাখা এবং সমর্থনের জন্য আর্সেন ওয়েঙ্গারকেও।’
কৈশোর পেরোনোর আগেই ইংল্যান্ডের হয়ে অভিষেক হয়েছিল থিও ওয়ালকটের। ২০০৬ সালে হাঙ্গেরির বিপক্ষে ১৭ বছর ৭৫ দিন বয়সে অভিষেক হলে থ্রি লায়নসদের সর্বকনিষ্ঠ খেলোয়াড় হিসেবে রেকর্ড গড়েন তিনি। সেই রেকর্ড এখনো তাঁর দখলে রয়েছে। এ ছাড়া কম বয়সে হ্যাটট্রিক করার রেকর্ডও তাঁর দখলে। ১৯ বছর বয়সে ক্রোয়েশিয়ার বিপক্ষে এই রেকর্ড করেছিলেন তিনি। দেশের হয়ে ৪৭ ম্যাচে ৮ গোল করেছেন। আর ক্লাব ক্যারিয়ারের ৫৬৩ ম্যাচের অধিকাংশ সময় আর্সেনালের হয়ে খেলেছেন ৩৪ বছর বয়সী ফরোয়ার্ড। গোল করেছেন ১২৯টি। ক্যারিয়ারে সোনালি সময়টাও কাটিয়েছেন গানারদের হয়ে। অবসর নিয়েছেন পেশাদার ক্যারিয়ারের প্রথম ক্লাব সাউদাম্পটনের হয়ে।
প্রথমবারের মতো আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলার সুযোগ পেয়েছেন মোস্তাফিজুর রহমান। ২ ডিসেম্বর শুরু হতে যাওয়া সংযুক্ত আরব আমিরাতের এই টি-টোয়েন্টি লিগে বাংলাদেশের কাটার মাস্টার খেলবেন দুবাই ক্যাপিটালসের হয়ে।
৩ ঘণ্টা আগেহাতের ব্যাটকে তলোয়ার বানালেন ডেওয়াল্ড ব্রেভিস। কচু কাটা করলেন অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের। ৪১ বলে সেঞ্চুরি ছুঁয়ে খেললেন রেকর্ড ১২৫ রানের ইনিংস। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে সর্বোচ্চ এই ইনিংসই অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ব্যবধান গড়ে দিয়েছে। ৫৩ রানে জিতেছে দক্ষিণ আফ্রিকা।
৪ ঘণ্টা আগেএকেকটা পাসের পর হতাশা ঝাড়ছিলেন সুলেমান দিয়াবাতে। প্রতিপক্ষে দীর্ঘদেহী ফুটবলারদের সামনে কোনোভাবেই পেরে উঠছিলেন না বাকিরা। যা লড়াই করার তা দেখা গেছে শুধু দিয়াবাতের মধ্যে। দিন শেষে বিফলেই যায় তা। আবাহনী লিমিটেডকে ২-০ গোলে হারিয়ে এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগের মূল পর্বে নাম লিখিয়েছে কিরগিজস্তানের ক্লাব মুরাস ইউন
৪ ঘণ্টা আগেবিশ্বকাপ কিংবা অলিম্পিকের মতো বড় প্রতিযোগিতায় সাফল্যের জন্য কমবেশি সব দেশেই পুরস্কৃত করা হয় খেলোয়াড়দের। তবে আফ্রিকান নেশনস চ্যাম্পিয়নশিপকে ঘিরেই নিজ দেশের ফুটবলারদের আর্থিক বোনাসের ঘোষণা দিয়েছেন কেনিয়ার প্রেসিডেন্ট উইলিয়াম রুটো। প্রতিটি ম্যাচ জয়ের জন্য কেনিয়ার খেলোয়াড়েরা পাবেন বাড়তি অর্থ।
৬ ঘণ্টা আগে