বলছেন সাবেক ফুটবলাররা
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এক হামজা চৌধুরী দেশের ফুটবলের অনেক কিছুই বদলে দিয়েছেন। তবে সবচেয়ে বড় যে বদলটা এনেছেন, সেটা ভাবনা ও পরিকল্পনায়। বাংলাদেশ এখন দেখছে এশিয়ান কাপে খেলার স্বপ্ন।
বাছাইপর্বে প্রথম ম্যাচ শেষে বাংলাদেশের গ্রুপে কেউই জয়ের দেখা পায়নি। বাংলাদেশ যেমন ভারতের বিপক্ষে গোলশূন্য ড্র করেছে। তেমনি সিঙ্গাপুরও আসছে হংকংয়ের বিপক্ষে পাওয়া ১ পয়েন্ট নিয়ে। ১০ জুন জাতীয় স্টেডিয়ামে বাংলাদেশের মুখোমুখি হবে তারা। ম্যাচটি নিয়ে সমর্থকদের উন্মাদনা টের পাচ্ছেন সাবেক ফুটবলাররা।
সিঙ্গাপুর দলে দুজন ফুটবলার আছেন, যাঁদের আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলার অভিজ্ঞতা এক শর বেশি। বর্তমানে র্যাঙ্কিংয়ে সিঙ্গাপুর আছে ১৬১ নম্বরে, বাংলাদেশ সেখানে ১৮৩। র্যাঙ্কিং যেটাই হোক, ঘরের মাঠে বাংলাদেশের ৩ পয়েন্ট না পাওয়ার কোনো কারণ দেখেন না জাতীয় দলের সাবেক ফরোয়ার্ড জাহিদ হাসান এমিলি। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘৩ পয়েন্ট নেওয়া অবশ্যই সম্ভব। শক্তিমত্তার জায়গা থেকে বাংলাদেশ প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ ফুটবল খেলার চেষ্টা করছে। ভারতের বিপক্ষে প্রথমার্ধে দাপুটে ফুটবল খেলেছে বাংলাদেশ। তিন থেকে চারটা পরিষ্কার সুযোগ ছিল। সেই পারফরম্যান্সের ওপর ভিত্তি করে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে জেতা সম্ভব।’ সিঙ্গাপুর ছন্দে না থাকায় এ ম্যাচে বাংলাদেশকেই ফেবারিট মানছেন এমিলি, ‘সাম্প্রতিক সময়ে সিঙ্গাপুর খুব একটা ভালো ছন্দে নেই। যেহেতু আমরা ঘরের মাঠে খেলছি, তাই ফেবারিট হিসেবে মাঠে নামব।’
সিঙ্গাপুর ম্যাচ সামনে রেখে বাংলাদেশ অনুশীলন শুরু করেছে ৩১ মে থেকে। প্রথম দিনই আগ্রহের কেন্দ্রে ছিলেন ইতালিপ্রবাসী ফাহামিদুল ইসলাম। তাঁর সঙ্গে রাকিব হোসেন ও আল আমিনের দারুণ কম্বিনেশন হবে বলে মনে করেন এমিলি, ‘উইংঙ্গার ও স্ট্রাইকার হিসেবে যেসব গুণাবলি দরকার, তার মধ্যে সেসব রয়েছে। কোচ যদি তাকে স্বাভাবিক পজিশনে খেলায়, তাহলে তার ভালো সম্ভাবনা রয়েছে। ফাহামিদুল, রাকিব, আল আমিন তিনজনই গোল করতে জানে। ভালো একটি কম্বিনেশন হবে।’
সিঙ্গাপুরের আগে ৪ জুন জাতীয় স্টেডিয়ামে প্রীতি ম্যাচে ভুটানের মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ। এই ম্যাচে কানাডাপ্রবাসী মিডফিল্ডার শমিত শোমকেও দেখতে চেয়েছিলেন জাতীয় দলের সাবেক গোলরক্ষক ও অধিনায়ক বিপ্লব ভট্টাচার্য। তিনি বলেন, ‘ভুটান ম্যাচে যদি তিন খেলোয়াড়কে একসঙ্গে পেতাম, তাহলে একটা ভালো কম্বিনেশন হতো। ফাহামিদুল অবশ্য সুযোগ পাচ্ছে হামজার স্লঙ্গে কম্বিনেশন তৈরি করার। দক্ষিণ এশিয়ায় আমাদের মিডফিল্ড অনেক শক্তিশালী।’
সময়টা এখন ফুটবলের নতুন জাগরণের। সেটা ধরে রাখতে হলে কী করতে হবে জানালেন বিপ্লব, ‘আমি চারটা প্রজন্মের সঙ্গে খেলেছি। নব্বইয়ের দশকে ফুটবলের জোয়ার ছিল আকাশচুম্বী, কিন্তু আমরা সেভাবে সাফল্য এনে দিতে পারিনি। ২০১০ সালের পর থেকে অনেকটা স্তিমিত হয়ে যায় ফুটবল। এখন হামজার মতো ফুটবলার আসায় আমরা আবার নতুন করে ভাবতে শিখছি। দর্শকেরা আবার আশা দেখছে। সেই আশাটা ধরে রাখতে হলে আমাদের ইতিবাচকভাবে এগোতে হবে।’
সিঙ্গাপুর ম্যাচ দেশের ফুটবলকে অন্য উচ্চতায় নিয়ে যাবে বলে মনে করেন বিপ্লব, ‘হামজা, শমিত, ফাহামিদুল প্রথমবার খেলবে জাতীয় স্টেডিয়ামে। তাই সবারই আগ্রহ আছে ম্যাচটি গ্যালারিতে বসে দেখার। আমি মনে করি, ম্যাচটি দেশের ফুটবলকে অন্য উচ্চতায় নিয়ে যাবে।’
এক হামজা চৌধুরী দেশের ফুটবলের অনেক কিছুই বদলে দিয়েছেন। তবে সবচেয়ে বড় যে বদলটা এনেছেন, সেটা ভাবনা ও পরিকল্পনায়। বাংলাদেশ এখন দেখছে এশিয়ান কাপে খেলার স্বপ্ন।
বাছাইপর্বে প্রথম ম্যাচ শেষে বাংলাদেশের গ্রুপে কেউই জয়ের দেখা পায়নি। বাংলাদেশ যেমন ভারতের বিপক্ষে গোলশূন্য ড্র করেছে। তেমনি সিঙ্গাপুরও আসছে হংকংয়ের বিপক্ষে পাওয়া ১ পয়েন্ট নিয়ে। ১০ জুন জাতীয় স্টেডিয়ামে বাংলাদেশের মুখোমুখি হবে তারা। ম্যাচটি নিয়ে সমর্থকদের উন্মাদনা টের পাচ্ছেন সাবেক ফুটবলাররা।
সিঙ্গাপুর দলে দুজন ফুটবলার আছেন, যাঁদের আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলার অভিজ্ঞতা এক শর বেশি। বর্তমানে র্যাঙ্কিংয়ে সিঙ্গাপুর আছে ১৬১ নম্বরে, বাংলাদেশ সেখানে ১৮৩। র্যাঙ্কিং যেটাই হোক, ঘরের মাঠে বাংলাদেশের ৩ পয়েন্ট না পাওয়ার কোনো কারণ দেখেন না জাতীয় দলের সাবেক ফরোয়ার্ড জাহিদ হাসান এমিলি। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘৩ পয়েন্ট নেওয়া অবশ্যই সম্ভব। শক্তিমত্তার জায়গা থেকে বাংলাদেশ প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ ফুটবল খেলার চেষ্টা করছে। ভারতের বিপক্ষে প্রথমার্ধে দাপুটে ফুটবল খেলেছে বাংলাদেশ। তিন থেকে চারটা পরিষ্কার সুযোগ ছিল। সেই পারফরম্যান্সের ওপর ভিত্তি করে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে জেতা সম্ভব।’ সিঙ্গাপুর ছন্দে না থাকায় এ ম্যাচে বাংলাদেশকেই ফেবারিট মানছেন এমিলি, ‘সাম্প্রতিক সময়ে সিঙ্গাপুর খুব একটা ভালো ছন্দে নেই। যেহেতু আমরা ঘরের মাঠে খেলছি, তাই ফেবারিট হিসেবে মাঠে নামব।’
সিঙ্গাপুর ম্যাচ সামনে রেখে বাংলাদেশ অনুশীলন শুরু করেছে ৩১ মে থেকে। প্রথম দিনই আগ্রহের কেন্দ্রে ছিলেন ইতালিপ্রবাসী ফাহামিদুল ইসলাম। তাঁর সঙ্গে রাকিব হোসেন ও আল আমিনের দারুণ কম্বিনেশন হবে বলে মনে করেন এমিলি, ‘উইংঙ্গার ও স্ট্রাইকার হিসেবে যেসব গুণাবলি দরকার, তার মধ্যে সেসব রয়েছে। কোচ যদি তাকে স্বাভাবিক পজিশনে খেলায়, তাহলে তার ভালো সম্ভাবনা রয়েছে। ফাহামিদুল, রাকিব, আল আমিন তিনজনই গোল করতে জানে। ভালো একটি কম্বিনেশন হবে।’
সিঙ্গাপুরের আগে ৪ জুন জাতীয় স্টেডিয়ামে প্রীতি ম্যাচে ভুটানের মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ। এই ম্যাচে কানাডাপ্রবাসী মিডফিল্ডার শমিত শোমকেও দেখতে চেয়েছিলেন জাতীয় দলের সাবেক গোলরক্ষক ও অধিনায়ক বিপ্লব ভট্টাচার্য। তিনি বলেন, ‘ভুটান ম্যাচে যদি তিন খেলোয়াড়কে একসঙ্গে পেতাম, তাহলে একটা ভালো কম্বিনেশন হতো। ফাহামিদুল অবশ্য সুযোগ পাচ্ছে হামজার স্লঙ্গে কম্বিনেশন তৈরি করার। দক্ষিণ এশিয়ায় আমাদের মিডফিল্ড অনেক শক্তিশালী।’
সময়টা এখন ফুটবলের নতুন জাগরণের। সেটা ধরে রাখতে হলে কী করতে হবে জানালেন বিপ্লব, ‘আমি চারটা প্রজন্মের সঙ্গে খেলেছি। নব্বইয়ের দশকে ফুটবলের জোয়ার ছিল আকাশচুম্বী, কিন্তু আমরা সেভাবে সাফল্য এনে দিতে পারিনি। ২০১০ সালের পর থেকে অনেকটা স্তিমিত হয়ে যায় ফুটবল। এখন হামজার মতো ফুটবলার আসায় আমরা আবার নতুন করে ভাবতে শিখছি। দর্শকেরা আবার আশা দেখছে। সেই আশাটা ধরে রাখতে হলে আমাদের ইতিবাচকভাবে এগোতে হবে।’
সিঙ্গাপুর ম্যাচ দেশের ফুটবলকে অন্য উচ্চতায় নিয়ে যাবে বলে মনে করেন বিপ্লব, ‘হামজা, শমিত, ফাহামিদুল প্রথমবার খেলবে জাতীয় স্টেডিয়ামে। তাই সবারই আগ্রহ আছে ম্যাচটি গ্যালারিতে বসে দেখার। আমি মনে করি, ম্যাচটি দেশের ফুটবলকে অন্য উচ্চতায় নিয়ে যাবে।’
কাজটা তাঁর মাঝমাঠ সামলানো। তাই গোল করার চেয়ে আক্রমণের সুর গেঁথে দিতেই বেশি দেখা যায় হামজা চৌধুরীকে। সেই তিনিই কিনা ঘরের মাঠে নিজের অভিষেক ম্যাচটি রাঙালেন গোলে।
৩ ঘণ্টা আগেচার বছরের বেশি সময় পর ম্যাচ ফিরেছে জাতীয় স্টেডিয়ামে। প্রত্যাবর্তনেই নানা অব্যবস্থাপনার চিত্র ফুটে উঠল। ম্যাচ শুরু হওয়ার পরও ফাঁকা ছিল গ্যালারির বেশ কিছু অংশ। কিন্তু বাইরে অপেক্ষারত ছিলেন অনেক সমর্থক। ধৈর্যের বাঁধ ভাঙতে না পেরে গেট ভেঙেই গ্যালারিতে ঢুকে পড়েন তাঁরা। পরে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ আনেন সেনাবা
৬ ঘণ্টা আগেদুই বছর পর জাতীয় দলে ফিরলেন ইবাদত হোসেন। ২০২৩ সালের জুলাইয়ে চোটে পড়ার পর লম্বা সময় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের বাইরে ছিলেন ৩১ বছর বয়সী পেসার। বিসিবি আজ শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ সামনে রেখে ১৬ সদস্যের দল ঘোষণা করেছে।
৭ ঘণ্টা আগেযোগ করা সময়ে ভুটানের জিগমে নামজিয়াল আতঙ্ক ছড়িয়েছিলেন বটে। কিন্তু ঠিকই ক্লিনশিট রাখেন গোলরক্ষক মিতুল মারমা। রেফারির শেষ বাঁশি বাজার পর ফুটবলারদের মুখে জয়েল হাসি। প্রীতি ম্যাচে ভুটানকে ২-০ গোলে হারিয়ে সিঙ্গাপুর ম্যাচের প্রস্তুতি সারল বাংলাদেশ। জাতীয় স্টেডিয়ামে ম্যাচের ষষ্ঠ মিনিটে স্বাগতিকদের এগিয়ে দেন
৯ ঘণ্টা আগে