ক্রীড়া ডেস্ক
লিওনেল মেসি যখন ফর্মে ফেরেন, তখন তাঁকে থামানো যে অনেক কঠিন কাজ। গোলমেশিনের মতো গোল করে চলেন আর্জেন্টাইন এই ফরোয়ার্ড। মায়ামির জার্সিতে সবশেষ নিজের দুই ম্যাচ মিলিয়ে করেছেন চার গোল। দলও পেয়েছে অসাধারণ এক জয়।
এক সময় যে ইন্টার মায়ামি জিততেই ভুলে গিয়েছিল, এখন তাদের জয়রথ ছুটছে। প্রতিপক্ষ যে-ই হোক, তাদের হারিয়ে দিচ্ছে হেসেখেলে। ২৮ মে রাতে মেজর লিগ সকারে (এমএলএস) মেসির জোড়া গোলে ৪-২ গোলে মন্ট্রিয়লকে হারিয়েছিল মায়ামি। এবারও আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড করেছেন জোড়া গোল। এমএলএসে গতকাল মধ্যরাতে মায়ামি ৫-১ গোলে হারিয়েছে কলম্বাস ক্রুকে। সাবেক আর্জেন্টাইন সতীর্থ গঞ্জালো হিগুয়েনকে টপকে এমএলএসে ইন্টার মায়ামির সর্বোচ্চ গোলদাতা এখন মেসি। মায়ামির হয়ে এমএলএসে মেসি করেছেন ৩১ গোল। এই টুর্নামেন্টে মায়ামির জার্সিতে হিগুয়েনের ছিল ২৯ গোল।
চেজ স্টেডিয়ামে গতকাল মধ্যরাতে ১০ মিনিটেই এগিয়ে যেতে পারত ইন্টার মায়ামি। তবে ডেভিড মার্তিনেজের হেড রিসিভ করে বাঁ পায়ে শটও নেন লুইস সুয়ারেজ। তবে সুয়ারেজ লক্ষ্যভেদ করতে পারেননি। ম্যাচে প্রথম গোল পেতে মায়ামির অবশ্য বেশি সময় লাগেনি। ১৩ মিনিটে মেসির অ্যাসিস্টে গোল করেন মায়ামি ফরোয়ার্ড তাদিও আলেন্দে। ২৪ মিনিটের মধ্যে মায়ামি ৩-০ গোলে এগিয়ে যায়। ১৫ থেকে ২৪—৯ মিনিটের ব্যবধানে জোড়া গোল করেন মেসি। তাতেই রেকর্ড বইয়ে নাম লেখান আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড। ইন্টার মায়ামির হয়ে এমএলএসে সর্বোচ্চ গোলের রেকর্ড নিজের করে ফেলেন। যেখানে মেসির দ্বিতীয় গোলে অ্যাসিস্ট করেন সার্জিও বুসকেতস।
প্রথমার্ধ ৩-০ গোলে এগিয়ে থেকে শেষ করা মায়ামি দ্বিতীয়ার্ধে খেলা শুরুর পর দ্রুত গোল হজম করে। ৫৮ মিনিটে কলম্বাস ডিফেন্ডার সিজার রুভালকাবা গোল করে ব্যবধান কমান। ৫৬ মিনিটে যেখানে গোল করতে ব্যর্থ হন ডাইলান চ্যামবোস্ট, ২ মিনিট পর সতীর্থকে দিয়ে গোল করিয়ে কিছুটা হলেও আক্ষেপ ঘোচাতে পেরেছেন তিনি। তবে কলম্বাসের গোলের পর চতুর্থ গোল পেতে মায়ামির তেমন একটা সময় লাগেনি। ৬৪ মিনিটে তেলাস্কো সেগোভিয়ার অ্যাসিস্টে গোল করেন লুইস সুয়ারেজ।
মায়ামি নিজেদের পঞ্চম গোলটি করেছে শেষভাগে এসে। ৮৯ মিনিটে মেসির অ্যাসিস্টে গোল করেন ফাফা পিকাল্ট। শেষ পর্যন্ত ৫-১ গোলের জয় নিয়ে চেজ স্টেডিয়াম ছাড়েন সুয়ারেজ-মেসিরা। বিশাল জয়ে এমএলএস ইস্টার্ন কনফারেন্সে ১৬ ম্যাচে ২৯ পয়েন্ট নিয়ে ৩ নম্বরে উঠে এসেছে মায়ামি। শীর্ষে থাকা ফিলাডেলফিয়ার পয়েন্ট ৩৪। আর ২৮ পয়েন্ট নিয়ে পাঁচে কলম্বাস। ফিলাডেলফিয়া, কলম্বাস দুই দলই ১৭টি করে ম্যাচ খেলেছে টুর্নামেন্টে।
২০২৩ থেকে শুরু করে এমএলএসে এখন পর্যন্ত মেসি খেলেছেন ৩৮ ম্যাচ। ৩১ গোল করে রেকর্ডটি নিজের করে নিলেন আর্জেন্টাইন বিশ্বজয়ী ফরোয়ার্ড। তাঁর সাবেক সতীর্থ হিগুয়েইন ইন্টার মায়ামির হয়ে এমএলএসে ৬৭ ম্যাচে করেছেন ২৯ গোল।
লিওনেল মেসি যখন ফর্মে ফেরেন, তখন তাঁকে থামানো যে অনেক কঠিন কাজ। গোলমেশিনের মতো গোল করে চলেন আর্জেন্টাইন এই ফরোয়ার্ড। মায়ামির জার্সিতে সবশেষ নিজের দুই ম্যাচ মিলিয়ে করেছেন চার গোল। দলও পেয়েছে অসাধারণ এক জয়।
এক সময় যে ইন্টার মায়ামি জিততেই ভুলে গিয়েছিল, এখন তাদের জয়রথ ছুটছে। প্রতিপক্ষ যে-ই হোক, তাদের হারিয়ে দিচ্ছে হেসেখেলে। ২৮ মে রাতে মেজর লিগ সকারে (এমএলএস) মেসির জোড়া গোলে ৪-২ গোলে মন্ট্রিয়লকে হারিয়েছিল মায়ামি। এবারও আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড করেছেন জোড়া গোল। এমএলএসে গতকাল মধ্যরাতে মায়ামি ৫-১ গোলে হারিয়েছে কলম্বাস ক্রুকে। সাবেক আর্জেন্টাইন সতীর্থ গঞ্জালো হিগুয়েনকে টপকে এমএলএসে ইন্টার মায়ামির সর্বোচ্চ গোলদাতা এখন মেসি। মায়ামির হয়ে এমএলএসে মেসি করেছেন ৩১ গোল। এই টুর্নামেন্টে মায়ামির জার্সিতে হিগুয়েনের ছিল ২৯ গোল।
চেজ স্টেডিয়ামে গতকাল মধ্যরাতে ১০ মিনিটেই এগিয়ে যেতে পারত ইন্টার মায়ামি। তবে ডেভিড মার্তিনেজের হেড রিসিভ করে বাঁ পায়ে শটও নেন লুইস সুয়ারেজ। তবে সুয়ারেজ লক্ষ্যভেদ করতে পারেননি। ম্যাচে প্রথম গোল পেতে মায়ামির অবশ্য বেশি সময় লাগেনি। ১৩ মিনিটে মেসির অ্যাসিস্টে গোল করেন মায়ামি ফরোয়ার্ড তাদিও আলেন্দে। ২৪ মিনিটের মধ্যে মায়ামি ৩-০ গোলে এগিয়ে যায়। ১৫ থেকে ২৪—৯ মিনিটের ব্যবধানে জোড়া গোল করেন মেসি। তাতেই রেকর্ড বইয়ে নাম লেখান আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড। ইন্টার মায়ামির হয়ে এমএলএসে সর্বোচ্চ গোলের রেকর্ড নিজের করে ফেলেন। যেখানে মেসির দ্বিতীয় গোলে অ্যাসিস্ট করেন সার্জিও বুসকেতস।
প্রথমার্ধ ৩-০ গোলে এগিয়ে থেকে শেষ করা মায়ামি দ্বিতীয়ার্ধে খেলা শুরুর পর দ্রুত গোল হজম করে। ৫৮ মিনিটে কলম্বাস ডিফেন্ডার সিজার রুভালকাবা গোল করে ব্যবধান কমান। ৫৬ মিনিটে যেখানে গোল করতে ব্যর্থ হন ডাইলান চ্যামবোস্ট, ২ মিনিট পর সতীর্থকে দিয়ে গোল করিয়ে কিছুটা হলেও আক্ষেপ ঘোচাতে পেরেছেন তিনি। তবে কলম্বাসের গোলের পর চতুর্থ গোল পেতে মায়ামির তেমন একটা সময় লাগেনি। ৬৪ মিনিটে তেলাস্কো সেগোভিয়ার অ্যাসিস্টে গোল করেন লুইস সুয়ারেজ।
মায়ামি নিজেদের পঞ্চম গোলটি করেছে শেষভাগে এসে। ৮৯ মিনিটে মেসির অ্যাসিস্টে গোল করেন ফাফা পিকাল্ট। শেষ পর্যন্ত ৫-১ গোলের জয় নিয়ে চেজ স্টেডিয়াম ছাড়েন সুয়ারেজ-মেসিরা। বিশাল জয়ে এমএলএস ইস্টার্ন কনফারেন্সে ১৬ ম্যাচে ২৯ পয়েন্ট নিয়ে ৩ নম্বরে উঠে এসেছে মায়ামি। শীর্ষে থাকা ফিলাডেলফিয়ার পয়েন্ট ৩৪। আর ২৮ পয়েন্ট নিয়ে পাঁচে কলম্বাস। ফিলাডেলফিয়া, কলম্বাস দুই দলই ১৭টি করে ম্যাচ খেলেছে টুর্নামেন্টে।
২০২৩ থেকে শুরু করে এমএলএসে এখন পর্যন্ত মেসি খেলেছেন ৩৮ ম্যাচ। ৩১ গোল করে রেকর্ডটি নিজের করে নিলেন আর্জেন্টাইন বিশ্বজয়ী ফরোয়ার্ড। তাঁর সাবেক সতীর্থ হিগুয়েইন ইন্টার মায়ামির হয়ে এমএলএসে ৬৭ ম্যাচে করেছেন ২৯ গোল।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৯ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১০ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১১ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১১ ঘণ্টা আগে