নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
টি-টোয়েন্টিতে ভালো করতে পুরো কাঠামোগত পরিবর্তনের পথে এগোচ্ছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। যার জন্য শুরুতে এই সংস্করণের অধিনায়ক করা হয়েছে সাকিব আল হাসানকে। এবার টেকনিক্যাল কনসালট্যান্ট হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত কোচ শ্রীধরন শ্রীরাম। তবে সবকিছুর পরিবর্তন হাতেনাতে দেখা মিলবে না বলে মনে করেন সাকিব। কেউ এসেই দৃশ্যপট বদলে দেবেন, এমনটা মানতে নারাজ এই অলরাউন্ডার।
আজ রাজধানীর বাড্ডায় একটি অনুষ্ঠানে এসে এ কথা বলেন সাকিব। এশিয়া কাপ নিয়ে নিজের লক্ষ্যের কথা বলতে গিয়ে এই অলরাউন্ডার বলেছেন, ‘আমরা মনে হয় না খুব বেশি কিছু আশা করার আছে এখানে। যেহেতু তিনি (শ্রীরাম) অস্ট্রেলিয়ার মতো দলের সঙ্গে ৫ জন বছর ছিলেন, আর আমাদের বিশ্বকাপটাও অস্ট্রেলিয়াতে, তাঁর অভিজ্ঞতা আমাদের কাজে আসবে।’
‘এ টি-টোয়েন্টি বা এশিয়া কাপে কতটুকু সফলতা আসবে বলাটা মুশকিল। খুবই স্বল্প সময়। কিন্তু আমি যেটা বললাম, এখানে আমাদের সবার একটা দায়িত্ববোধ আছে যার যার জায়গা থেকে। কোচিং স্টাফ থেকে শুরু করে সাপোর্ট স্টাফ, বিসিবি— সবাই যদি একসঙ্গে কাজ করতে পারি, তাহলে আমার কাছে মনে হয় একটা পথযাত্রা শুরু হবে’, যোগ করেন সাকিব।
টি-টোয়েন্টির দায়িত্ব পাওয়াকে কীভাবে দেখছেন জানতে চাইলে তিনি বলেছেন, ‘দেশকে প্রতিনিধিত্ব করতে পারা তো সব সময়ই গর্বের বিষয়। তাই আমি খুবই আনন্দিত, উত্তেজিত এবং নতুন চ্যালেঞ্জের জন্য নিজেকে প্রস্তুত মনে করি।’
এশিয়া কাপে অধিনায়কের লক্ষ্য কী থাকবে, এমন প্রশ্নে সাকিবের উত্তর, ‘আমার কাছে কোনো লক্ষ্য নেই। আমার লক্ষ্য হচ্ছে বিশ্বকাপে গিয়ে যেন আমরা ভালো করতে পারি। তার প্রস্তুতি হিসেবে এগুলো। আমি যদি মনে করি, একদিন-দু’দিনে কিছু বদলে দিতে পারব কিংবা অন্য কেউ এসে বদলে দেবে তাহলে আমরা আসলে বোকার রাজ্যে বাস করছি। যদি আপনি বাস্তব চিন্তা করেন, তিন মাস সময় আছে বিশ্বকাপের জন্য। একটা যদি উন্নতি দেখতে পারেন দলে, ওটাই আমাদের আসল উন্নতি।’
টি-টোয়েন্টিতে ভালো করতে পুরো কাঠামোগত পরিবর্তনের পথে এগোচ্ছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। যার জন্য শুরুতে এই সংস্করণের অধিনায়ক করা হয়েছে সাকিব আল হাসানকে। এবার টেকনিক্যাল কনসালট্যান্ট হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত কোচ শ্রীধরন শ্রীরাম। তবে সবকিছুর পরিবর্তন হাতেনাতে দেখা মিলবে না বলে মনে করেন সাকিব। কেউ এসেই দৃশ্যপট বদলে দেবেন, এমনটা মানতে নারাজ এই অলরাউন্ডার।
আজ রাজধানীর বাড্ডায় একটি অনুষ্ঠানে এসে এ কথা বলেন সাকিব। এশিয়া কাপ নিয়ে নিজের লক্ষ্যের কথা বলতে গিয়ে এই অলরাউন্ডার বলেছেন, ‘আমরা মনে হয় না খুব বেশি কিছু আশা করার আছে এখানে। যেহেতু তিনি (শ্রীরাম) অস্ট্রেলিয়ার মতো দলের সঙ্গে ৫ জন বছর ছিলেন, আর আমাদের বিশ্বকাপটাও অস্ট্রেলিয়াতে, তাঁর অভিজ্ঞতা আমাদের কাজে আসবে।’
‘এ টি-টোয়েন্টি বা এশিয়া কাপে কতটুকু সফলতা আসবে বলাটা মুশকিল। খুবই স্বল্প সময়। কিন্তু আমি যেটা বললাম, এখানে আমাদের সবার একটা দায়িত্ববোধ আছে যার যার জায়গা থেকে। কোচিং স্টাফ থেকে শুরু করে সাপোর্ট স্টাফ, বিসিবি— সবাই যদি একসঙ্গে কাজ করতে পারি, তাহলে আমার কাছে মনে হয় একটা পথযাত্রা শুরু হবে’, যোগ করেন সাকিব।
টি-টোয়েন্টির দায়িত্ব পাওয়াকে কীভাবে দেখছেন জানতে চাইলে তিনি বলেছেন, ‘দেশকে প্রতিনিধিত্ব করতে পারা তো সব সময়ই গর্বের বিষয়। তাই আমি খুবই আনন্দিত, উত্তেজিত এবং নতুন চ্যালেঞ্জের জন্য নিজেকে প্রস্তুত মনে করি।’
এশিয়া কাপে অধিনায়কের লক্ষ্য কী থাকবে, এমন প্রশ্নে সাকিবের উত্তর, ‘আমার কাছে কোনো লক্ষ্য নেই। আমার লক্ষ্য হচ্ছে বিশ্বকাপে গিয়ে যেন আমরা ভালো করতে পারি। তার প্রস্তুতি হিসেবে এগুলো। আমি যদি মনে করি, একদিন-দু’দিনে কিছু বদলে দিতে পারব কিংবা অন্য কেউ এসে বদলে দেবে তাহলে আমরা আসলে বোকার রাজ্যে বাস করছি। যদি আপনি বাস্তব চিন্তা করেন, তিন মাস সময় আছে বিশ্বকাপের জন্য। একটা যদি উন্নতি দেখতে পারেন দলে, ওটাই আমাদের আসল উন্নতি।’
গল থেকে কলম্বোয় গিয়ে বাংলাদেশের সেই কাঁপাকাঁপি। প্রথম টেস্টে ব্যাটিংয়ে দারুণ দাপট দেখিয়েছিল সফরকারীরা। কলম্বোয় সিরিজ নির্ধারণী টেস্টের প্রথম দিন শেষে ৮ উইকেটে ২২০ রান তুলেছে বাংলাদেশ দল। বোলিংয়ে অসাধারণ কিছু না করতে পারলে, ম্যাচ জয়ের লক্ষ্য পথটাও দুর্বোধ্য হয়ে উঠবে।
৬ ঘণ্টা আগেগল টেস্টে বাংলাদেশের দাপট দেখিয়েছেন বাংলাদেশেরে ব্যাটাররা। কলম্বো টেস্টেও টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিতে ভাবতে হয়নি অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্তকে। লক্ষ্যটা নিশ্চয় প্রথম ইনিংসে বড় স্কোর গড়ে নিরাপদ অবস্থান তৈরি করা। তবে সে আশায় গুঁড়েবালি। শ্রীলঙ্কার বোলারদের সম্মিলিত আক্রমণে বৃষ্টিবিঘ্নিত প্রথম...
৮ ঘণ্টা আগেটি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে আগামী জুলাইয়ে বাংলাদেশ সফরে আসছে পাকিস্তান ক্রিকেট দল। তিন ম্যাচের সিরিজের সূচি ঘোষণা করেছে আজ বাংলাদেশ ও পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড।
৯ ঘণ্টা আগেহামজা চৌধুরী, শমিত শোম, ফাহামিদুল ইসলাম বাংলাদেশ ফুটবলে যোগ হওয়ার পরও দেশের বাইরে বেড়ে ওঠা প্রতিভাবান বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বা প্রবাসী ফুটবলারদের মধ্যে ব্যাপক আগ্রহ তৈরি হয়েছে লাল-সবুজ জার্সি গায়ে চাপানোর। সম্প্রতি কিউবা মিচেল, জায়ান হাকিমের মতো ফুটবলাররা আলোচনায় এসেছেন এ কারণেই। তবে আগামী সপ্তাহে
১০ ঘণ্টা আগে