নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দ্বিতীয় দফায় যখন বাংলাদেশ দলের কোচের চেয়ারে বসেন চন্ডিকা হাথুরুসিংহে তখন তাঁকে নিয়ে শুরু হয় তুমুল সমালোচনা। ক্রিকেটবোদ্ধা থেকে শুরু করে সাধারণ সমর্থকদেরও অনেকে বলেছিলেন, ‘ধুর, আবার কেন হাথুরু!’ তাঁদের সেই অস্বস্তি কাটিয়ে হয়ে গেলেন বাংলাদেশের সফলতম কোচ। তাঁর অধীনেই বাংলাদেশ অনেক ঐতিহাসিক জয় পেয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার কোচ হাথুরুর সাফল্যের মুকুটে যোগ হলো আরেকটি পালক—প্রথমবার টেস্টে পাকিস্তানের মাটিতে তাদের হোয়াইটওয়াশ করল লিটন-মিরাজেরা। যে প্রাপ্তির সঙ্গে থাকবে এই লঙ্কান কোচের নামও।
ডেভ হোয়াটমোর, জেমি সিডন্স কিংবা স্টুয়ার্ট ল—বাংলাদেশের কোচিং জগতের হিরো যদি তাঁরা হন; হাথুরু সুপারহিরো। পরিসংখ্যানও সেই কথা বলবে নিশ্চিত। বাংলাদেশের বড় ৯টি টেস্ট জয়ের ৬টিই এসেছে তাঁর অধীনে। ২০১৪ সালে শেন জার্গেনসন অধ্যায়ের ইতি হতেই বাংলাদেশে ক্রিকেটে শুরু হাথুরু জমানা। যাঁকে এখন পর্যন্ত দেশের ক্রিকেটের সবচেয়ে সফল কোচ ধরা হয়। কারণ, সেবার দায়িত্ব নেওয়ার পর বিদায়ের আগে বাংলাদেশ তিন সংস্করণে জয় পায় ৪১ টি। সেগুলোর মধ্যে ভারত, পাকিস্তান ও দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ জয়। টেস্টে লঙ্কানদের মাটিতে স্বাগতিকদের হারানো; পাশাপাশি ঘরের মাঠে ইংল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়ার মতো পরাশক্তির বিপক্ষেও জয় পাওয়া। এরপর র্যাঙ্কিংয়ে লম্বা লাফ, ২০১৭ চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে অংশ নেওয়ার যোগ্যতা অর্জন, ২০১৯ বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার সুযোগ। এমন বহু প্রাপ্তির সঙ্গে হাথুরুর নামটাও জড়িয়ে। দ্বিতীয় দফায় কোচ হয়ে আসার পর চ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ডকে টি-টোয়েন্টিতে হোয়াইটওয়াশ, এরপর আফগানদের উড়িয়ে দেওয়ার সুখস্মৃতিও হাথুরুর হৃদয়ে গেঁথে থাকবে বহুদিন।
দ্বিতীয় দফায় যখন বাংলাদেশ দলের কোচের চেয়ারে বসেন চন্ডিকা হাথুরুসিংহে তখন তাঁকে নিয়ে শুরু হয় তুমুল সমালোচনা। ক্রিকেটবোদ্ধা থেকে শুরু করে সাধারণ সমর্থকদেরও অনেকে বলেছিলেন, ‘ধুর, আবার কেন হাথুরু!’ তাঁদের সেই অস্বস্তি কাটিয়ে হয়ে গেলেন বাংলাদেশের সফলতম কোচ। তাঁর অধীনেই বাংলাদেশ অনেক ঐতিহাসিক জয় পেয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার কোচ হাথুরুর সাফল্যের মুকুটে যোগ হলো আরেকটি পালক—প্রথমবার টেস্টে পাকিস্তানের মাটিতে তাদের হোয়াইটওয়াশ করল লিটন-মিরাজেরা। যে প্রাপ্তির সঙ্গে থাকবে এই লঙ্কান কোচের নামও।
ডেভ হোয়াটমোর, জেমি সিডন্স কিংবা স্টুয়ার্ট ল—বাংলাদেশের কোচিং জগতের হিরো যদি তাঁরা হন; হাথুরু সুপারহিরো। পরিসংখ্যানও সেই কথা বলবে নিশ্চিত। বাংলাদেশের বড় ৯টি টেস্ট জয়ের ৬টিই এসেছে তাঁর অধীনে। ২০১৪ সালে শেন জার্গেনসন অধ্যায়ের ইতি হতেই বাংলাদেশে ক্রিকেটে শুরু হাথুরু জমানা। যাঁকে এখন পর্যন্ত দেশের ক্রিকেটের সবচেয়ে সফল কোচ ধরা হয়। কারণ, সেবার দায়িত্ব নেওয়ার পর বিদায়ের আগে বাংলাদেশ তিন সংস্করণে জয় পায় ৪১ টি। সেগুলোর মধ্যে ভারত, পাকিস্তান ও দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ জয়। টেস্টে লঙ্কানদের মাটিতে স্বাগতিকদের হারানো; পাশাপাশি ঘরের মাঠে ইংল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়ার মতো পরাশক্তির বিপক্ষেও জয় পাওয়া। এরপর র্যাঙ্কিংয়ে লম্বা লাফ, ২০১৭ চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে অংশ নেওয়ার যোগ্যতা অর্জন, ২০১৯ বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার সুযোগ। এমন বহু প্রাপ্তির সঙ্গে হাথুরুর নামটাও জড়িয়ে। দ্বিতীয় দফায় কোচ হয়ে আসার পর চ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ডকে টি-টোয়েন্টিতে হোয়াইটওয়াশ, এরপর আফগানদের উড়িয়ে দেওয়ার সুখস্মৃতিও হাথুরুর হৃদয়ে গেঁথে থাকবে বহুদিন।
জয়ের জন্য ১৩৬ রানের লক্ষ্যটা কি খুব বড় ছিল? মোটেও না। কিন্তু মাঝারি মানের এই লক্ষ্যতাড়ায় শুরু থেকেই বাংলাদেশের ব্যাটাররা যে অস্থিরতা দেখালেন, স্ট্যাম্পের বাইরের বল চেজ করে খেলতে গিয়ে আত্মাহুতি দিলেন নিজেদের, তাতে ম্যাচটি যাঁরা দেখেছেন তাঁদের উপলব্ধি এটাই—এই দলের শেখার এখনো অনেক বাকি!
৯ ঘণ্টা আগেরাজস্থান রয়্যালসের প্রধান কোচের ভূমিকায় এর আগেও ছিলেন কুমার সাঙ্গাকারা। আইপিএলের ফ্র্যাঞ্চাইজিটিতে পুরোনো দায়িত্বে ফিরছেন শ্রীলঙ্কার এই কিংবদন্তি ক্রিকেটার। এমনটাই জানিয়েছে ভারতের ক্রিকেটভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ইএসপিএনক্রিকইনফো।
১০ ঘণ্টা আগেআগের দিন বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে নাম লেখায় ভারত। তাই আজ বাংলাদেশ-পাকিস্তানের সুপার ফোরের লড়াইটি হয়ে দাঁড়ায় এশিয়া কাপের অলিখিত সেমিফাইনাল। যে দল জিতবে সে দলই নাম লেখাবে ফাইনাল।
১১ ঘণ্টা আগেমোস্তাফিজুর রহমানের বল সালমান আলী আগার ব্যাট ছুঁয়ে চলে গিয়েছিল উইকেটের পেছনে থাকা জাকের আলীর গ্লাভসে। বোলার-ফিল্ডাররা আবেদন করলেও আউট দেননি আম্পায়ার। তবে রিভিউ নিয়ে জয়ী হয়েছে বাংলাদেশ। দলের বিপর্যয়ে যখন ব্যাটিং দৃঢ়তা দেখানোর কথা, তখনই দলের বিপদ বাড়িয়ে ফিরে গেলেন অধিনায়ক সালমান।
১২ ঘণ্টা আগে