ক্রীড়া ডেস্ক
সকাল সব সময় দিনের পূর্বাভাস দেয় না! যে চমক দেখিয়ে পাকিস্তান ইনিংসের শুরু, শেষে সেই চমকের ‘চ’ও ছিল না। কিংবা লক্ষ্য তাড়ায় ২০ রানে তিন উইকেট হারিয়ে যে দুঃস্বপ্নের শুরু ভারতের, সেটির ওপর দাঁড়িয়েই প্রথমে প্রতিরোধ ও পরে আগ্রাসন দেখিয়েছেন ভারতীয় ব্যাটাররা। এই যে ভালো শুরু করেও একদলের তা ধরে রাখতে না পারা, কিংবা বাজে শুরুর পরও আরেক দলের পরিস্থিতি নিজেদের অনুকূলে নিয়ে আসা—এটাই তো বুঝিয়ে দিয়েছে ফাইনালের যোগ্যতম দল কারা। বিরুদ্ধ পরিস্থিতিতেও হার না মানার ইস্পাতসম মানসিকতা দেখিয়ে জিতেছে ভারত। ৫ উইকেটে পাকিস্তানকে হারিয়ে ১৭তম এশিয়া কাপের চ্যাম্পিয়ন ভারত।
টস হেরে প্রথমে ব্যাট করে ১৪৬ রান তোলে পাকিস্তান। জবাবে ৫ উইকেট অক্ষত রেখে জিতে যায় ভারত। মহাদেশীয় এই টুর্নামেন্টে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সংস্করণ মিলিয়ে এটি নবম শিরোপা ভারতের।
লক্ষ তাড়ায় ভারতের বাজে শুরু হলেও পরে যতই সময় গড়িয়েছে দেখে শুনে খেলে দলকে জয়ের কক্ষপথেই ধরে রাখেন তিলক ভার্মা, সঞ্জু স্যামসন, শিবম দুবেরা। চতুর্থ উইকেটে স্যামসন-ভার্মার ৫০ বলে ৫৭ এবং পঞ্চম উইকেটে দুবে-ভার্মার ৪০ বলে ৬০ রানের জুটি ভারতের জয় ত্বরান্বিত করে।
চাপের মুখে দুর্দান্ত ইনিংস খেলেছেন তিলক ভার্মা। ৫৩ বলে খেলেছেন হার না মানা ৬৯ রানের ইনিংস। ৩ টি চার ও ৪টি ছয়ে সাজানো তাঁর ইনিংস। ভারতের জয়ে ভালো অবদান রাখা সঞ্জু স্যামসন আউট হওয়ার আগে ২১ বলে করেছেন ২৪ রান। শিবম দুবে ২২ বলে ৩৩।
শেষ ওভারে জয়ের জন্য ভারতের দরকার ছিল ১০ রান। হারিস রউফের ওভারের প্রথম বলে ২ রান নেন ভার্মা। পরের বলে হাঁকান ছক্কা। শেষ চার বলে দরকার ২ রান। পরের বলে ১ রান উঠলে স্ট্রাইক পান রিঙ্কু সিংহ। দারুণ এক চার মেরে ২ বল হাতে রেখেই ভারতের জয় নিশ্চিত করেন তিনি। এবারের এশিয়া কাপে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীর বিপক্ষে এটি তৃতীয় জয় ভারতের।
এর আগে দুবাইয়ের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে প্রথমে ব্যাট করে ১৯.১ ওভারে ১৪৬ রান তোলে পাকিস্তান।
যেভাবে শুরু করেছিল পাকিস্তান, সেই শুরু দেখে কল্পনাও করা যায়নি দেড় শ রানের আগেই গুটিয়ে যাবে তারা। ওপেনিংয়ে ৮৪ রানের দারুণ একটা জুটি গড়ে দিয়েছিলেন সাহিবজাদা ফারহান ও ফখর জামান। ভারতীয় বোলারদের পাত্তা দেননি তাঁরা। এমনকি যশপ্রীত বুমরার ওপরও চড়াও হয়ে খেলেছেন তারা। ফারহান তো বুমরাকে তিনটি ছক্কাও হাঁকিয়েছেন। এই সংস্করণে ফারহানই প্রথম ব্যাটার যিনি বুমরাকে তিনটি ছক্কা মারলেন। দুজনে যখন রানের চাকাকে দ্রুত এগিয়ে নিচ্ছিলেন, তখন মনে হয়েছিল আজ হয়তো বড় একটা স্কোরই গড়বে পাকিস্তান। কিন্তু ৩৮ বলে ৫৭ করে ফারহান বরুণ চক্রবর্তীর বলে তিলক ভার্মার তালবন্দী হলে ভাঙে এই জুটি। দারুণ শুরুর পরও পাকিস্তান বিপর্যয়ে পড়ে ১৩তম ওভারে সায়েম আইয়ুব আউট হয়ে গেলে। তাঁর আউটের আগে পাকিস্তানের রান ছিল ১ উইকেটে ১১৩। কিন্তু আইয়ুবের বিদায়ের পর একের পর এক উইকেট হারাতে থাকে পাকিস্তান।
পাকিস্তান শেষ ৯ উইকেট হারায় মাত্র ৩৩ রানে। ফারহানের পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩৫ বলে ৪৬ করেন ফখর জামান। রানের দুই অঙ্ক ছোঁয়া পাকিস্তানের তৃতীয় ব্যাটার হলেন সায়েম আইয়ুব।
বল হাতে সবচেয়ে সফল স্পিনার কুলদীপ যাদব; ৩০ রানে ৪ উইকেট নিয়েছেন তিনি। ২টি করে উইকেট নিয়েছেন যশপ্রীত বুমরা, বরুণ চক্রবর্তী ও অক্ষর প্যাটেল।
সকাল সব সময় দিনের পূর্বাভাস দেয় না! যে চমক দেখিয়ে পাকিস্তান ইনিংসের শুরু, শেষে সেই চমকের ‘চ’ও ছিল না। কিংবা লক্ষ্য তাড়ায় ২০ রানে তিন উইকেট হারিয়ে যে দুঃস্বপ্নের শুরু ভারতের, সেটির ওপর দাঁড়িয়েই প্রথমে প্রতিরোধ ও পরে আগ্রাসন দেখিয়েছেন ভারতীয় ব্যাটাররা। এই যে ভালো শুরু করেও একদলের তা ধরে রাখতে না পারা, কিংবা বাজে শুরুর পরও আরেক দলের পরিস্থিতি নিজেদের অনুকূলে নিয়ে আসা—এটাই তো বুঝিয়ে দিয়েছে ফাইনালের যোগ্যতম দল কারা। বিরুদ্ধ পরিস্থিতিতেও হার না মানার ইস্পাতসম মানসিকতা দেখিয়ে জিতেছে ভারত। ৫ উইকেটে পাকিস্তানকে হারিয়ে ১৭তম এশিয়া কাপের চ্যাম্পিয়ন ভারত।
টস হেরে প্রথমে ব্যাট করে ১৪৬ রান তোলে পাকিস্তান। জবাবে ৫ উইকেট অক্ষত রেখে জিতে যায় ভারত। মহাদেশীয় এই টুর্নামেন্টে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সংস্করণ মিলিয়ে এটি নবম শিরোপা ভারতের।
লক্ষ তাড়ায় ভারতের বাজে শুরু হলেও পরে যতই সময় গড়িয়েছে দেখে শুনে খেলে দলকে জয়ের কক্ষপথেই ধরে রাখেন তিলক ভার্মা, সঞ্জু স্যামসন, শিবম দুবেরা। চতুর্থ উইকেটে স্যামসন-ভার্মার ৫০ বলে ৫৭ এবং পঞ্চম উইকেটে দুবে-ভার্মার ৪০ বলে ৬০ রানের জুটি ভারতের জয় ত্বরান্বিত করে।
চাপের মুখে দুর্দান্ত ইনিংস খেলেছেন তিলক ভার্মা। ৫৩ বলে খেলেছেন হার না মানা ৬৯ রানের ইনিংস। ৩ টি চার ও ৪টি ছয়ে সাজানো তাঁর ইনিংস। ভারতের জয়ে ভালো অবদান রাখা সঞ্জু স্যামসন আউট হওয়ার আগে ২১ বলে করেছেন ২৪ রান। শিবম দুবে ২২ বলে ৩৩।
শেষ ওভারে জয়ের জন্য ভারতের দরকার ছিল ১০ রান। হারিস রউফের ওভারের প্রথম বলে ২ রান নেন ভার্মা। পরের বলে হাঁকান ছক্কা। শেষ চার বলে দরকার ২ রান। পরের বলে ১ রান উঠলে স্ট্রাইক পান রিঙ্কু সিংহ। দারুণ এক চার মেরে ২ বল হাতে রেখেই ভারতের জয় নিশ্চিত করেন তিনি। এবারের এশিয়া কাপে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীর বিপক্ষে এটি তৃতীয় জয় ভারতের।
এর আগে দুবাইয়ের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে প্রথমে ব্যাট করে ১৯.১ ওভারে ১৪৬ রান তোলে পাকিস্তান।
যেভাবে শুরু করেছিল পাকিস্তান, সেই শুরু দেখে কল্পনাও করা যায়নি দেড় শ রানের আগেই গুটিয়ে যাবে তারা। ওপেনিংয়ে ৮৪ রানের দারুণ একটা জুটি গড়ে দিয়েছিলেন সাহিবজাদা ফারহান ও ফখর জামান। ভারতীয় বোলারদের পাত্তা দেননি তাঁরা। এমনকি যশপ্রীত বুমরার ওপরও চড়াও হয়ে খেলেছেন তারা। ফারহান তো বুমরাকে তিনটি ছক্কাও হাঁকিয়েছেন। এই সংস্করণে ফারহানই প্রথম ব্যাটার যিনি বুমরাকে তিনটি ছক্কা মারলেন। দুজনে যখন রানের চাকাকে দ্রুত এগিয়ে নিচ্ছিলেন, তখন মনে হয়েছিল আজ হয়তো বড় একটা স্কোরই গড়বে পাকিস্তান। কিন্তু ৩৮ বলে ৫৭ করে ফারহান বরুণ চক্রবর্তীর বলে তিলক ভার্মার তালবন্দী হলে ভাঙে এই জুটি। দারুণ শুরুর পরও পাকিস্তান বিপর্যয়ে পড়ে ১৩তম ওভারে সায়েম আইয়ুব আউট হয়ে গেলে। তাঁর আউটের আগে পাকিস্তানের রান ছিল ১ উইকেটে ১১৩। কিন্তু আইয়ুবের বিদায়ের পর একের পর এক উইকেট হারাতে থাকে পাকিস্তান।
পাকিস্তান শেষ ৯ উইকেট হারায় মাত্র ৩৩ রানে। ফারহানের পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩৫ বলে ৪৬ করেন ফখর জামান। রানের দুই অঙ্ক ছোঁয়া পাকিস্তানের তৃতীয় ব্যাটার হলেন সায়েম আইয়ুব।
বল হাতে সবচেয়ে সফল স্পিনার কুলদীপ যাদব; ৩০ রানে ৪ উইকেট নিয়েছেন তিনি। ২টি করে উইকেট নিয়েছেন যশপ্রীত বুমরা, বরুণ চক্রবর্তী ও অক্ষর প্যাটেল।
ঘরের মাঠে গত বছরের অক্টোবরে ঢাকায় দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে টেস্ট থেকে অবসর নিতে চেয়েছিলেন সাকিব আল হাসান। সেই ম্যাচের স্কোয়াডেও রাখা হয়েছিল তাঁকে। কিন্তু দেশেই আর ফিরতে পারেননি তিনি। সেই আক্ষেপ তাঁর রয়েছে এখনো। এর পেছনে পরোক্ষভাবে যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়াকে দায়ী করছেন
৩ ঘণ্টা আগেএশিয়া কাপের ফাইনালে লড়ছে ভারত ও পাকিস্তান। দুবাইয়ে হাইভোল্টেজ ম্যাচে আগে ব্যাট করে ১৪৬ রান করেছে সালমান আলী আগার দল। তাদের ইনিংসে হারিস রউফের একটি ইঙ্গিতপূর্ণ কর্মকাণ্ডের জবাব দেন যশপ্রীত বুমরা।
৪ ঘণ্টা আগেব্যাটিংয়ে পাকিস্তানের শুরুটা হলো দারুণ। টানা দুই হারের জবাবে ভারতকে চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য ছুড়ে দেবে বলেই ধারণা করা হচ্ছিল। অথচ ব্যাটারদের আত্মাহুতিতে সেই লক্ষ্যটা কিনা দাঁড়াল ১৪৭ রানে। নিরাশায় ডুবে না থেকেও ভারত লিখল বল হাতে ঘুরে দাঁড়ানোর গল্প।
৪ ঘণ্টা আগেএকাধিক ইস্যুতে এবারের এশিয়া কাপে ভারত–পাকিস্তানের আগের দুই ম্যাচে বেশ বিতর্ক হয়েছে। তাতে সরগরম ছিল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম। ফাইনাল ম্যাচের আগেও এর ব্যতিক্রম কিছু হয়নি।
৫ ঘণ্টা আগে